ক্রীড়া ডেস্ক
কট্টর জার্মান সমর্থকদের ঝাঁজ ভালোই টের পেয়েছিল বার্সেলোনা। ন্যু ক্যাম্পে এসে নিজেদের দলের জয় বলতে গেলে একপ্রকার কেড়েই নিয়েছিল আইনট্রাখট ফ্রাংকফুর্টের সমর্থকেরা। দাঙ্গাবাজ এই সমর্থকদের অগ্নিমূর্তি গতকাল আরও একবার দেখা গেল স্পেনের সেভিয়াতে, ইউরোপা লিগের ফাইনালে।
চার দশকের বেশি সময় পর ইউরোপিয়ান শিরোপাজয়ের স্বপ্ন নিয়ে সেভিয়ার স্টাডিও র্যামন সানচেজ-পিজুয়ানে মুখোমুখি হয়েছিল জার্মান দল ফ্রাংকফুর্ট ও স্কটিশ দল রেঞ্জারস। শিরোপা দখলে দুই দলের লড়াই হয়েছে হাড্ডাহাড্ডি। সমতায় থাকা রোমাঞ্চকর ফাইনালে টাইব্রেকারে ৫-৪ ব্যবধানে শেষ হাসি হেসেছে ফ্রাংকফুর্ট। তবে এর আগে একচোট লড়াই হয়েছে দুই দলের সমর্থকদের মধ্যে।
৪২ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন র্যামন সানচেজ-পিজুয়ান স্টেডিয়ামে সমান ১০ হাজার করে ফাইনালের টিকিট পেয়েছিল ফ্রাংকফুর্ট ও রেঞ্জারস সমর্থকেরা। কিন্তু পুলিশ বলছে, সব মিলিয়ে এই ম্যাচ দেখতে আন্দালুসিয়ান রাজধানীতে হাজির হয়েছিল অন্তত দেড় লাখ মানুষ! টিকিটহীন এসব সমর্থকের বেশির ভাগই দখল করেছিল সেভিয়ার ক্যাফে আর পানাশালাগুলো। ঘটনার সূত্রপাত সেখান থেকেই।
ম্যাচের আগের রাতে রেঞ্জারসের একদল সমর্থকের ওপর হামলা চালিয়েছিল ২০০ জার্মান উগ্র সমর্থক। পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয় পাঁচ জার্মান। সেই ঘটনার প্রভাব পড়েছে গতকাল ম্যাচের আগে, অর্থাৎ বুধবার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা গেছে একে অপরের দিকে ক্যাফে-রেস্তোরাঁর চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছে দুই দলের সমর্থক। প্রতিপক্ষের ছোড়া মিসাইল থেকে বাঁচতে পালাতে দেখা গেছে এক জার্মান সমর্থককে!
মার খেয়েছে রেঞ্জারস সমর্থকেরাও। উগ্র জার্মানদের হাতে বেশুমার ঘুষি-লাথি খেয়েছে স্কটিশ দলটির সমর্থকেরা। সম্মিলিতভাবে দুই দলের ভক্তরা রেস্তোরাঁর গ্লাস ভেঙেছে। পানশালায় হাতাহাতি করেছে। বোমবেরো ও কালে পুয়ের্তায় হওয়া দুই দলের সংঘর্ষ ঠেকাতে রাস্তায় দাঙ্গা পুলিশ নামাতে বাধ্য হন সেভিয়ার মেয়র আন্তোনিও মুনোজকে।
সমর্থকদের হামলার ঝাঁজ অবশ্য মাঠে পড়তে দেননি ফ্রাংকফুর্ট-রেঞ্জারস ফুটবলাররা। ৫৭ মিনিটে জো আরিবোর গোলে রেঞ্জারসকে হতাশায় ডুবিয়ে ৬৯ মিনিটে ফ্রাঙ্কফুর্টকে সমতায় ফেরান রাফায়েল বোর। ম্যাচ টাইব্রেকে গড়ালে গোল করতে ব্যর্থ হন ওয়েলশ তারকা অ্যারন রামসে। রাফায়েল বোরের শট জালে জড়াতেই ১৯৮০ সালের পর আবারও ইউরোপিয়ান শিরোপার স্বাদ পায় ফ্রাংকফুর্ট।
কট্টর জার্মান সমর্থকদের ঝাঁজ ভালোই টের পেয়েছিল বার্সেলোনা। ন্যু ক্যাম্পে এসে নিজেদের দলের জয় বলতে গেলে একপ্রকার কেড়েই নিয়েছিল আইনট্রাখট ফ্রাংকফুর্টের সমর্থকেরা। দাঙ্গাবাজ এই সমর্থকদের অগ্নিমূর্তি গতকাল আরও একবার দেখা গেল স্পেনের সেভিয়াতে, ইউরোপা লিগের ফাইনালে।
চার দশকের বেশি সময় পর ইউরোপিয়ান শিরোপাজয়ের স্বপ্ন নিয়ে সেভিয়ার স্টাডিও র্যামন সানচেজ-পিজুয়ানে মুখোমুখি হয়েছিল জার্মান দল ফ্রাংকফুর্ট ও স্কটিশ দল রেঞ্জারস। শিরোপা দখলে দুই দলের লড়াই হয়েছে হাড্ডাহাড্ডি। সমতায় থাকা রোমাঞ্চকর ফাইনালে টাইব্রেকারে ৫-৪ ব্যবধানে শেষ হাসি হেসেছে ফ্রাংকফুর্ট। তবে এর আগে একচোট লড়াই হয়েছে দুই দলের সমর্থকদের মধ্যে।
৪২ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন র্যামন সানচেজ-পিজুয়ান স্টেডিয়ামে সমান ১০ হাজার করে ফাইনালের টিকিট পেয়েছিল ফ্রাংকফুর্ট ও রেঞ্জারস সমর্থকেরা। কিন্তু পুলিশ বলছে, সব মিলিয়ে এই ম্যাচ দেখতে আন্দালুসিয়ান রাজধানীতে হাজির হয়েছিল অন্তত দেড় লাখ মানুষ! টিকিটহীন এসব সমর্থকের বেশির ভাগই দখল করেছিল সেভিয়ার ক্যাফে আর পানাশালাগুলো। ঘটনার সূত্রপাত সেখান থেকেই।
ম্যাচের আগের রাতে রেঞ্জারসের একদল সমর্থকের ওপর হামলা চালিয়েছিল ২০০ জার্মান উগ্র সমর্থক। পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয় পাঁচ জার্মান। সেই ঘটনার প্রভাব পড়েছে গতকাল ম্যাচের আগে, অর্থাৎ বুধবার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা গেছে একে অপরের দিকে ক্যাফে-রেস্তোরাঁর চেয়ার ছোড়াছুড়ি করছে দুই দলের সমর্থক। প্রতিপক্ষের ছোড়া মিসাইল থেকে বাঁচতে পালাতে দেখা গেছে এক জার্মান সমর্থককে!
মার খেয়েছে রেঞ্জারস সমর্থকেরাও। উগ্র জার্মানদের হাতে বেশুমার ঘুষি-লাথি খেয়েছে স্কটিশ দলটির সমর্থকেরা। সম্মিলিতভাবে দুই দলের ভক্তরা রেস্তোরাঁর গ্লাস ভেঙেছে। পানশালায় হাতাহাতি করেছে। বোমবেরো ও কালে পুয়ের্তায় হওয়া দুই দলের সংঘর্ষ ঠেকাতে রাস্তায় দাঙ্গা পুলিশ নামাতে বাধ্য হন সেভিয়ার মেয়র আন্তোনিও মুনোজকে।
সমর্থকদের হামলার ঝাঁজ অবশ্য মাঠে পড়তে দেননি ফ্রাংকফুর্ট-রেঞ্জারস ফুটবলাররা। ৫৭ মিনিটে জো আরিবোর গোলে রেঞ্জারসকে হতাশায় ডুবিয়ে ৬৯ মিনিটে ফ্রাঙ্কফুর্টকে সমতায় ফেরান রাফায়েল বোর। ম্যাচ টাইব্রেকে গড়ালে গোল করতে ব্যর্থ হন ওয়েলশ তারকা অ্যারন রামসে। রাফায়েল বোরের শট জালে জড়াতেই ১৯৮০ সালের পর আবারও ইউরোপিয়ান শিরোপার স্বাদ পায় ফ্রাংকফুর্ট।
আচমকা এক ঘোষণায় গত রাতে ওয়ানডে থেকে অবসর নিয়েছেন মুশফিকুর রহিম। ক্রিকেটের এই সংস্করণে দীর্ঘ ১৯ বছরের ক্যারিয়ারে কত ক্রিকেটারকেই তো সতীর্থ হিসেবে পেয়েছেন তিনি। ওয়ানডেকে মুশফিক বিদায় জানানোর পর সামাজিক...
৩ মিনিট আগেমুশফিকুর রহিমের আকস্মিক ওয়ানডে অবসরে ধাক্কা খেয়েছেন তাঁর সতীর্থরা। মুশফিকের অবসর ঘোষণার পরই ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। বিশেষ ভিডিও বার্তা দিয়েছেন তামিম ইকবাল।
৯ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভালো খেলতে না পারায় চারদিকে যেভাবে অবসর-অবসর রব উঠেছিল, মানসিকভাবে বেশি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন মুশফিকুর রহিম। মুশফিক নিজেও ফেসবুকে অবসর ঘোষণার পোস্টে লিখেছেন, গত কয়েক সপ্তাহ তাঁর জন্য অনেক চ্যালেঞ্জিং ছিল। তাঁর মনে হয়েছে ওয়ানডে ক্রিকেটে যাত্রা এখানেই শেষ।
১০ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল খেলে ওয়ানডে থেকে বিদায় নিয়েছেন ৩৫ বছর বয়সী স্টিভ স্মিথ। অস্ট্রেলীয় এই ব্যাটারের বিদায়ের পর দেশের ক্রিকেট মহলের চর্চায় চলে আসে আগেই মধ্য ত্রিশ পেরিয়ে যাওয়া দুই ভায়রা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মুশফিকুর রহিম। সাঁইত্রিশ ও উনচল্লিশ বছর বয়সেও খেলে যাচ্ছেন তাঁরা! এই আলোচনার...
১০ ঘণ্টা আগে