নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফের ফাইনালের ঘটনা প্রবাহ হয়তো অবচেতনভাবেই মনে ঘুরছিল বাংলাদেশ কোচ সাইফুল বারী টিটুর। নইলে কেন এক স্মরণীয় ফাইনালের প্রত্যাশা করবেন তিনি!
ঠিক এক মাস আগে কমলাপুর স্টেডিয়ামে হয়ে যাওয়া ঘটনাসমূহ এখন পর্যন্ত টাটকা। শেষ সময়ে সমতায় ফেরা, ২২ টাইব্রেকের সব শট জালে জড়ানো, ম্যাচ কমিশনারের টসকাণ্ডের পর দুই দলকে যৌথ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা; অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফের ফাইনালে হয়েছিল লঙ্কাকাণ্ড। সেই ফাইনাল এমন এক দাগ তৈরি করে গেছে যে, এর পর থেকে বাংলাদেশ-ভারত নারী দলের প্রতিটি ফাইনাল স্মরণীয় না হয়ে কী পারে! টিটু সেই ম্যাচে ডাগআউটে ছিলেন, আজ থাকবেন বাংলাদেশ-ভারত অনূর্ধ্ব-১৬ নারী সাফের ফাইনালেও। তবে অনূর্ধ্ব-১৯ সাফের মতো শিরোপা ভাগাভাগি চাইবেন না, সেটা নিশ্চিত।
গ্রুপ পর্বে ভারতকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সেই দলটাকেই ফাইনালের প্রতিপক্ষ ধরে নিয়েছিলেন সাইফুল বারী টিটু। চার দলের নারী সাফে তেমন কোনো অঘটন না ঘটলে বাংলাদেশ আর ভারতই যে ফাইনাল খেলবে, সেটা একরকম জানাই। বাংলাদেশের কাছে হেরেও ভুটান আর নেপালকে হারিয়ে যথারীতি ফাইনালে খেলছে ভারত। আর ফাইনালের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশকে দিয়ে রেখেছে কঠিন বার্তা। ভারত কোচ থমাস মুত্তাহ যেমন বললেন, ‘আগামীকাল (আজ) নতুন একটা দিন। গ্রুপ পর্বে যা হয়েছে ভুলে গেছি। আমরা নেপাল-ভুটানের বিপক্ষে খুব বেশি সমস্যায় পড়িনি। যেসব ভুল ছিল, সেগুলো খুবই মামুলি ভুল। সন্দেহ নেই ফাইনালে আমার মেয়েরা অবশ্যই ভালো থেকে আরও ভালো ফুটবল খেলবে।’
ভারত কোচ যে ভুল কিছু বলেননি, সেটা সাক্ষী দেয় পরিসংখ্যানও। বয়সভিত্তিক সাফে মেয়েদের এটাই প্রথম অনূর্ধ্ব-১৬ টুর্নামেন্ট। অনূর্ধ্ব-১৫ সাফ হয়েছে চারটি, অনূর্ধ্ব-১৭ একটি। অনূর্ধ্ব-১৫ সাফের চারটির দুটি শিরোপা জিতেছে ভারত, প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। বাংলাদেশ জিতেছে একটি, প্রতিপক্ষ যথারীতি ভারত। ফাইনালে ভারত ভিন্ন এক দল। ভয়ংকর তাদের আক্রমণভাগও। ভুটান ও নেপালের বিপক্ষে দলটির আক্রমণভাগ গোল করেছে ১৭টি, সব মিলিয়ে গোলের সংখ্যা ১৮।
ভারতের আক্রমণভাগকে সমীহ করেই সাইফুল বারী টিটু বলছেন, ফাইনালটা হবে সমানে সমান। তবে কঠোর পরিশ্রমের ফল হিসেবে শিরোপা তার দলের প্রাপ্য বলেও দাবি বাংলাদেশ কোচের, ‘ফাইনালে যেকোনো কিছুই হতে পারে। দুই দলের শক্তির জায়গাগুলোকে সম্মান দিতেই হবে এবং একে অন্যের দুর্বলতা কাজে লাগাতে হবে। এভাবেই একটা ফাইনাল খেলা হয়। মেয়েরা শিরোপার মুকুট পরার জন্য কঠিন পরিশ্রম করছে। একটা স্মরণীয় ফাইনালের অপেক্ষায়।’
ফাইনালে যে দলের ভুল যত কম হবে, সেই দলের শিরোপার সুযোগ তত বেশি মনে করেন টিটু, ‘আমরা দুই ফাইনালিস্ট তো একবার করে খেলেছি, দল সম্পর্কে, শক্তি সম্পর্কে একটা ধারণা হয়ে গেছে। ফাইনালে স্নায়ু আর চাপের একটা ব্যাপার থাকে। খেলোয়াড়দের এটা মানিয়ে নিতে হবে। যারা কম ভুল করবে, তাদেরই এই ম্যাচে জেতার সুযোগ থাকবে।’
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফের ফাইনালের ঘটনা প্রবাহ হয়তো অবচেতনভাবেই মনে ঘুরছিল বাংলাদেশ কোচ সাইফুল বারী টিটুর। নইলে কেন এক স্মরণীয় ফাইনালের প্রত্যাশা করবেন তিনি!
ঠিক এক মাস আগে কমলাপুর স্টেডিয়ামে হয়ে যাওয়া ঘটনাসমূহ এখন পর্যন্ত টাটকা। শেষ সময়ে সমতায় ফেরা, ২২ টাইব্রেকের সব শট জালে জড়ানো, ম্যাচ কমিশনারের টসকাণ্ডের পর দুই দলকে যৌথ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা; অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফের ফাইনালে হয়েছিল লঙ্কাকাণ্ড। সেই ফাইনাল এমন এক দাগ তৈরি করে গেছে যে, এর পর থেকে বাংলাদেশ-ভারত নারী দলের প্রতিটি ফাইনাল স্মরণীয় না হয়ে কী পারে! টিটু সেই ম্যাচে ডাগআউটে ছিলেন, আজ থাকবেন বাংলাদেশ-ভারত অনূর্ধ্ব-১৬ নারী সাফের ফাইনালেও। তবে অনূর্ধ্ব-১৯ সাফের মতো শিরোপা ভাগাভাগি চাইবেন না, সেটা নিশ্চিত।
গ্রুপ পর্বে ভারতকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সেই দলটাকেই ফাইনালের প্রতিপক্ষ ধরে নিয়েছিলেন সাইফুল বারী টিটু। চার দলের নারী সাফে তেমন কোনো অঘটন না ঘটলে বাংলাদেশ আর ভারতই যে ফাইনাল খেলবে, সেটা একরকম জানাই। বাংলাদেশের কাছে হেরেও ভুটান আর নেপালকে হারিয়ে যথারীতি ফাইনালে খেলছে ভারত। আর ফাইনালের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশকে দিয়ে রেখেছে কঠিন বার্তা। ভারত কোচ থমাস মুত্তাহ যেমন বললেন, ‘আগামীকাল (আজ) নতুন একটা দিন। গ্রুপ পর্বে যা হয়েছে ভুলে গেছি। আমরা নেপাল-ভুটানের বিপক্ষে খুব বেশি সমস্যায় পড়িনি। যেসব ভুল ছিল, সেগুলো খুবই মামুলি ভুল। সন্দেহ নেই ফাইনালে আমার মেয়েরা অবশ্যই ভালো থেকে আরও ভালো ফুটবল খেলবে।’
ভারত কোচ যে ভুল কিছু বলেননি, সেটা সাক্ষী দেয় পরিসংখ্যানও। বয়সভিত্তিক সাফে মেয়েদের এটাই প্রথম অনূর্ধ্ব-১৬ টুর্নামেন্ট। অনূর্ধ্ব-১৫ সাফ হয়েছে চারটি, অনূর্ধ্ব-১৭ একটি। অনূর্ধ্ব-১৫ সাফের চারটির দুটি শিরোপা জিতেছে ভারত, প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। বাংলাদেশ জিতেছে একটি, প্রতিপক্ষ যথারীতি ভারত। ফাইনালে ভারত ভিন্ন এক দল। ভয়ংকর তাদের আক্রমণভাগও। ভুটান ও নেপালের বিপক্ষে দলটির আক্রমণভাগ গোল করেছে ১৭টি, সব মিলিয়ে গোলের সংখ্যা ১৮।
ভারতের আক্রমণভাগকে সমীহ করেই সাইফুল বারী টিটু বলছেন, ফাইনালটা হবে সমানে সমান। তবে কঠোর পরিশ্রমের ফল হিসেবে শিরোপা তার দলের প্রাপ্য বলেও দাবি বাংলাদেশ কোচের, ‘ফাইনালে যেকোনো কিছুই হতে পারে। দুই দলের শক্তির জায়গাগুলোকে সম্মান দিতেই হবে এবং একে অন্যের দুর্বলতা কাজে লাগাতে হবে। এভাবেই একটা ফাইনাল খেলা হয়। মেয়েরা শিরোপার মুকুট পরার জন্য কঠিন পরিশ্রম করছে। একটা স্মরণীয় ফাইনালের অপেক্ষায়।’
ফাইনালে যে দলের ভুল যত কম হবে, সেই দলের শিরোপার সুযোগ তত বেশি মনে করেন টিটু, ‘আমরা দুই ফাইনালিস্ট তো একবার করে খেলেছি, দল সম্পর্কে, শক্তি সম্পর্কে একটা ধারণা হয়ে গেছে। ফাইনালে স্নায়ু আর চাপের একটা ব্যাপার থাকে। খেলোয়াড়দের এটা মানিয়ে নিতে হবে। যারা কম ভুল করবে, তাদেরই এই ম্যাচে জেতার সুযোগ থাকবে।’
‘তিন পয়েন্ট নিতেই এখানে এসেছি আমরা’—জামাল ভূঁইয়ার কণ্ঠে আত্মবিশ্বাস বেশ জোরালোভাবেই ফুটে উঠেছে। কাগজ-কলম ও অতীত ইতিহাস বিবেচনায় অবশ্য ভারতকে ফেবারিটের কাতারে রাখতে হচ্ছে। খোদ বাংলাদেশ কোচ হাভিয়ের কাবরেরাও রাখছেন। ম্যাচ যে ভারতেরই মাঠে। তাই বলে নিজেদের পিছিয়ে রাখছে না বাংলাদেশ, রাখার সুযোগও নেই।
৩ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে দেশের একটি মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে এক দরিদ্র বাবার হার্টে রিং পরানোর দায়িত্ব নিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস—দুই বছর পর তিনি নিজেই হৃদ্রোগে আক্রান্ত। ৩৬ বছর বয়সে জীবন-মৃত্যুর সীমানায় পৌঁছে গিয়েছিলেন তামিম। তবে সময়মতো সঠিক চিকিৎসায় কাল বড় বিপদ কেটে
৫ ঘণ্টা আগেবিকেএসপিতে গতকাল ম্যাচ শুরু হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই তামিম ইকবালকে নেওয়া হয় হাসপাতালে। হৃদরোগে আক্রান্ত তামিমকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন লিটন দাস, সৌম্য সরকার, মেহেদী হাসান মিরাজরা। কিছুক্ষণ আগে তামিমের সুস্থতা কামনা করে দোয়া চাইলেন সাকিব আল হাসান।
৬ ঘণ্টা আগে২০২৫ আইপিএল সামনে রেখে গত বছর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত মেগা নিলামে দল পাননি ডেভিড ওয়ার্নার। আইপিএলে দল না পাওয়া এই ওয়ার্নারকেই ড্রাফট থেকে নিয়েছে পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) ফ্র্যাঞ্চাইজি করাচি কিংস। এ বছরের জানুয়ারিতে হওয়া ড্রাফটে তিনিই ছিলেন করাচির প্রথম পছন্দ। ফ্র্যাঞ্চাইজিটি এবার তাঁকে করেছে অধিনায়কও
৮ ঘণ্টা আগে