নাজিম আল শমষের, বেঙ্গালুরু থেকে
কবে এমন বাংলাদেশের খেলা দেখা গেছে, সেটা মনে করাই কঠিন। যাদের সঙ্গে জিততেই হবে—সেই মালদ্বীপ র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে ৩৪ ধাপ। ২০০৩ সালের পর থেকে সাফে নেই কোনো জয়। সেই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে স্মরণকালের অন্যতম সেরা লড়াইটা উপহার দিয়ে জয় তুলে নিল লাল-সবুজের দল।
বেঙ্গালুরুর শ্রী কান্তিরাভা স্টেডিয়ামে মালদ্বীপের বিপক্ষে মাঠে নামার একটাই সমীকরণ ছিল বাংলাদেশের সামনে। ‘হয় লড়ো, নয় মরো।’ বাঁচা-মরার পথটা আরও কঠিন হয়ে পড়ে ১৮ মিনিটে গোল হজমের পর। পিছিয়ে পড়া ম্যাচটাই বাংলাদেশ জিতেছে ভীষণ লড়াকু মানসিকতা উপহার দিয়ে। রাকিব হোসেন, তারিক কাজী ও শেখ মোরসালিনের গোলে মালদ্বীপকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ২০০৯ সালের পর সাফের সেমিফাইনাল খেলার আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ।
কতটা লড়াই করেছে বাংলাদেশ, তা যেন প্রায় অবিশ্বাস্য। ম্যাচের পুরোটা সময় বলের দখল নিজেদের পায়ে রেখেছেন বাংলাদেশের ফুটবলাররা। তাঁদের চেহারায় ছিল যোদ্ধার মতো ভাব। ‘হার না মানা’ মানসিকতায় বাংলাদেশের সামনে স্রেফ উড়েই গেছে মালদ্বীপ।
‘বাঁচা-মরার’ লড়াইয়ে মালদ্বীপের বিপক্ষে ১-১ সমতায় প্রথমার্ধ শেষ করেছে বাংলাদেশ। ১৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়ার পর বাংলাদেশকে ৪২ মিনিটে সমতায় ফেরায় রাকিব হোসেনের হেড। সাফের সেমিফাইনালে খেলতে হলে এই ম্যাচে জিততেই হবে বাংলাদেশকে।
ম্যাচের শুরুতে বাংলাদেশ খেলেছে দাপটের সঙ্গেই। সাত মিনিটে সোহেল রানা দারুণ এক সুযোগ তৈরি করেছিলেন দলের জন্য। প্রতিপক্ষ ফুটবলারের পা থেকে বল কেড়ে মালদ্বীপের বক্সে দারুণভাবে বলটাও বাড়িয়েছিলেন তিনি। যাঁর দিকে বল বাড়িয়েছিলেন, সেই রাকিব হোসেন বলে পা ছোঁয়াতে পারলে গোল শুরুতেই পেতে পারত বাংলাদেশ।
১১ মিনিটে এই সোহেল রানা আবারও ভোগালেন মালদ্বীপকে। জামালের কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে সোহেলের আটকে দেন মালদ্বীপ গোলরক্ষক হুসেইন শরীফ।
দারুণ খেলছিল বাংলাদেশ, বেশ ভালোই পরীক্ষা নিচ্ছিল মালদ্বীপের। কিন্তু সুরটা কেটে গেল ১৮ মিনিটে। ম্যাচে প্রথম আক্রমণেই বক্সের বাইরে থেকে শট নিলেন মালদ্বীপের সেরা তারকা হামজা মোহাম্মদ। তাঁর ডান পায়ের কোনাকুনি শটে হার মানলেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো।
সেই গোলটার পরই এলোমেলো বাংলাদেশের কৌশল। পরের মিনিটে হাস্যকর ভুলে মালদ্বীপকে প্রায় দ্বিতীয় গোল উপহার দিয়েই বসেছিলেন জিকো। আক্রমণ থেকে শুরু করে সবকিছুতেই পরে বাংলাদেশ।
ছন্নছাড়া ফুটবলেই ৩৪ মিনিটে প্রথমার্ধের সেরা সুযোগটা পায় বাংলাদেশ। সোহেল রানার কর্নার থেকে কোনাকুনি হেড করেছিলেন তপু বর্মণ। সেই হেড গোললাইন থেকে ঠেকান হুসেইন নিহান। নিহানের গায়ে প্রতিফলিত হয়ে বল পান মালদ্বীপ গোলরক্ষক। বাংলাদেশ হ্যান্ডবলের আবেদন করলেও তাতে কর্ণপাত করেননি রেফারি।
তবে সেই আক্ষেপ মিটে গেছে ৪২ মিনিটে। বিশ্বনাথের দ্রুত এক থ্রো থেকে বক্সে বল বাড়ান সোহেল রানা। সোহেলের বাতাসে বাড়ানো বলে হেডে রাকিবকে বল বাড়ান তপু। ফাঁকাতেই ছিলেন রাকিব। তপুর হেড থেকে মাথা ছুঁয়ে বাংলাদেশ শিবিরকে আনন্দে ভাসান রাকিব হোসেন।
সমতায় ফিরেই খেলায় ফেরে বাংলাদেশ। গতি বাড়ে আক্রমণে। ৪৫ মিনিটে রাকিবেরই আরেক শট কর্নারের বিনিময়ে ঠেকান মালদ্বীপ গোলরক্ষক। কর্নার থেকে তপুর হেড ফিরিয়ে দেয় মালদ্বীপের গোলরক্ষণ।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই আক্রমণে বাংলাদেশ। ৪৭ মিনিটে কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে ফাঁকাতে বল পেয়েও ক্রস বারের ওপর দিয়ে বল বাইরে পাঠান বিশ্বনাথ ঘোষ।
গোল করে বেশ ছন্দেই ছিলেন রাকিব। মনে হচ্ছিল সাফের আগে ধাক্কা কাটিয়ে উঠেছেন এই উইঙ্গার। কিন্তু ৬২ মিনিটে আবারও চোটে পড়েন রাকিব। বাধ্য হন মাঠ ছাড়তে। একই সঙ্গে জামাল ও সোহেল রানাকেও তুলে নেন কোচ। ৬৩ মিনিটে মাঠে নামেন মোহাম্মদ ইব্রাহিম, শেখ মোরসালিন ও মুজিবর রহমান জনি।
এই তিন পরিবর্তনেই দ্বিতীয় সাফল্য বাংলাদেশের। ৬৭ মিনিটে ইব্রাহিমের কর্নার থেকে বল গ্রিপে ব্যর্থ হোন মালদ্বীপ গোলরক্ষক। বল বাতাসে ভাসা অবস্থায় হেড নেন তপু। বল পান ডান পোস্টে দাঁড়ানো তারিক কাজী। প্রথম দফায় তারিক শট নিলেও সেই শট ঠেকান ইব্রাহিম আইসাম। ফিরতি বলে তারিকের শট ফেরে গোললাইন থেকে। সেখান থেকে তৃতীয় দফায় হেডে বল জালে জড়িয়ে উদ্দাম উদ্যাপনে মাতেন তারিক। জাতীয় দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটা করে রাখলেন স্মরণীয়। আগের ম্যাচে তাঁর ভুল থেকেই প্রথম গোল করেছিল লেবানন। এই গোলে যেন সেই শাপ মোচন করলেন তারিক কাজী।
এক গোলে এগিয়ে গিয়ে নতুন উদ্দীপনায় আক্রমণে বাংলাদেশ। মাঠে নেমেই দারুণ সুযোগ তৈরি করেন শেখ মোরসালিন। ৭১ মিনিটে তাঁর শট ফিস্ট করে ঠেকান প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক।
এগিয়ে থাকায় গোলে শেষ ১০ মিনিটে যখন অগ্নি পরীক্ষার সামনে বাংলাদেশ তখনই দলকে ধাক্কা মারে তারিক কাজীর চোট। প্রথম গোলদাতা রাকিবের মতো কাঁধে ভর করে ৮২ মিনিটে মাঠ ছাড়তে হয় এই ডিফেন্ডারকে।
শেষ ১০ মিনিটে বাংলাদেশে ভর করে গোল খাওয়ার ভূত। এবার হলো উল্টো। মাত্রই দুই ম্যাচ আগে অভিষিক্ত হওয়া মোরসালিন মালদ্বীপের কফিনে ঠুকে দিলেন শেষ পেরেক। বিশ্বনাথের পাস ধরে ডান পায়ের জোরালো শটে মালদ্বীপের ফেরার রাস্তা বন্ধ করে দেন তরুণ এই মিডফিল্ডার।
কবে এমন বাংলাদেশের খেলা দেখা গেছে, সেটা মনে করাই কঠিন। যাদের সঙ্গে জিততেই হবে—সেই মালদ্বীপ র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে ৩৪ ধাপ। ২০০৩ সালের পর থেকে সাফে নেই কোনো জয়। সেই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে স্মরণকালের অন্যতম সেরা লড়াইটা উপহার দিয়ে জয় তুলে নিল লাল-সবুজের দল।
বেঙ্গালুরুর শ্রী কান্তিরাভা স্টেডিয়ামে মালদ্বীপের বিপক্ষে মাঠে নামার একটাই সমীকরণ ছিল বাংলাদেশের সামনে। ‘হয় লড়ো, নয় মরো।’ বাঁচা-মরার পথটা আরও কঠিন হয়ে পড়ে ১৮ মিনিটে গোল হজমের পর। পিছিয়ে পড়া ম্যাচটাই বাংলাদেশ জিতেছে ভীষণ লড়াকু মানসিকতা উপহার দিয়ে। রাকিব হোসেন, তারিক কাজী ও শেখ মোরসালিনের গোলে মালদ্বীপকে ৩-১ গোলে হারিয়ে ২০০৯ সালের পর সাফের সেমিফাইনাল খেলার আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ।
কতটা লড়াই করেছে বাংলাদেশ, তা যেন প্রায় অবিশ্বাস্য। ম্যাচের পুরোটা সময় বলের দখল নিজেদের পায়ে রেখেছেন বাংলাদেশের ফুটবলাররা। তাঁদের চেহারায় ছিল যোদ্ধার মতো ভাব। ‘হার না মানা’ মানসিকতায় বাংলাদেশের সামনে স্রেফ উড়েই গেছে মালদ্বীপ।
‘বাঁচা-মরার’ লড়াইয়ে মালদ্বীপের বিপক্ষে ১-১ সমতায় প্রথমার্ধ শেষ করেছে বাংলাদেশ। ১৮ মিনিটে পিছিয়ে পড়ার পর বাংলাদেশকে ৪২ মিনিটে সমতায় ফেরায় রাকিব হোসেনের হেড। সাফের সেমিফাইনালে খেলতে হলে এই ম্যাচে জিততেই হবে বাংলাদেশকে।
ম্যাচের শুরুতে বাংলাদেশ খেলেছে দাপটের সঙ্গেই। সাত মিনিটে সোহেল রানা দারুণ এক সুযোগ তৈরি করেছিলেন দলের জন্য। প্রতিপক্ষ ফুটবলারের পা থেকে বল কেড়ে মালদ্বীপের বক্সে দারুণভাবে বলটাও বাড়িয়েছিলেন তিনি। যাঁর দিকে বল বাড়িয়েছিলেন, সেই রাকিব হোসেন বলে পা ছোঁয়াতে পারলে গোল শুরুতেই পেতে পারত বাংলাদেশ।
১১ মিনিটে এই সোহেল রানা আবারও ভোগালেন মালদ্বীপকে। জামালের কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে সোহেলের আটকে দেন মালদ্বীপ গোলরক্ষক হুসেইন শরীফ।
দারুণ খেলছিল বাংলাদেশ, বেশ ভালোই পরীক্ষা নিচ্ছিল মালদ্বীপের। কিন্তু সুরটা কেটে গেল ১৮ মিনিটে। ম্যাচে প্রথম আক্রমণেই বক্সের বাইরে থেকে শট নিলেন মালদ্বীপের সেরা তারকা হামজা মোহাম্মদ। তাঁর ডান পায়ের কোনাকুনি শটে হার মানলেন বাংলাদেশ গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো।
সেই গোলটার পরই এলোমেলো বাংলাদেশের কৌশল। পরের মিনিটে হাস্যকর ভুলে মালদ্বীপকে প্রায় দ্বিতীয় গোল উপহার দিয়েই বসেছিলেন জিকো। আক্রমণ থেকে শুরু করে সবকিছুতেই পরে বাংলাদেশ।
ছন্নছাড়া ফুটবলেই ৩৪ মিনিটে প্রথমার্ধের সেরা সুযোগটা পায় বাংলাদেশ। সোহেল রানার কর্নার থেকে কোনাকুনি হেড করেছিলেন তপু বর্মণ। সেই হেড গোললাইন থেকে ঠেকান হুসেইন নিহান। নিহানের গায়ে প্রতিফলিত হয়ে বল পান মালদ্বীপ গোলরক্ষক। বাংলাদেশ হ্যান্ডবলের আবেদন করলেও তাতে কর্ণপাত করেননি রেফারি।
তবে সেই আক্ষেপ মিটে গেছে ৪২ মিনিটে। বিশ্বনাথের দ্রুত এক থ্রো থেকে বক্সে বল বাড়ান সোহেল রানা। সোহেলের বাতাসে বাড়ানো বলে হেডে রাকিবকে বল বাড়ান তপু। ফাঁকাতেই ছিলেন রাকিব। তপুর হেড থেকে মাথা ছুঁয়ে বাংলাদেশ শিবিরকে আনন্দে ভাসান রাকিব হোসেন।
সমতায় ফিরেই খেলায় ফেরে বাংলাদেশ। গতি বাড়ে আক্রমণে। ৪৫ মিনিটে রাকিবেরই আরেক শট কর্নারের বিনিময়ে ঠেকান মালদ্বীপ গোলরক্ষক। কর্নার থেকে তপুর হেড ফিরিয়ে দেয় মালদ্বীপের গোলরক্ষণ।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই আক্রমণে বাংলাদেশ। ৪৭ মিনিটে কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে ফাঁকাতে বল পেয়েও ক্রস বারের ওপর দিয়ে বল বাইরে পাঠান বিশ্বনাথ ঘোষ।
গোল করে বেশ ছন্দেই ছিলেন রাকিব। মনে হচ্ছিল সাফের আগে ধাক্কা কাটিয়ে উঠেছেন এই উইঙ্গার। কিন্তু ৬২ মিনিটে আবারও চোটে পড়েন রাকিব। বাধ্য হন মাঠ ছাড়তে। একই সঙ্গে জামাল ও সোহেল রানাকেও তুলে নেন কোচ। ৬৩ মিনিটে মাঠে নামেন মোহাম্মদ ইব্রাহিম, শেখ মোরসালিন ও মুজিবর রহমান জনি।
এই তিন পরিবর্তনেই দ্বিতীয় সাফল্য বাংলাদেশের। ৬৭ মিনিটে ইব্রাহিমের কর্নার থেকে বল গ্রিপে ব্যর্থ হোন মালদ্বীপ গোলরক্ষক। বল বাতাসে ভাসা অবস্থায় হেড নেন তপু। বল পান ডান পোস্টে দাঁড়ানো তারিক কাজী। প্রথম দফায় তারিক শট নিলেও সেই শট ঠেকান ইব্রাহিম আইসাম। ফিরতি বলে তারিকের শট ফেরে গোললাইন থেকে। সেখান থেকে তৃতীয় দফায় হেডে বল জালে জড়িয়ে উদ্দাম উদ্যাপনে মাতেন তারিক। জাতীয় দলের হয়ে দ্বিতীয় গোলটা করে রাখলেন স্মরণীয়। আগের ম্যাচে তাঁর ভুল থেকেই প্রথম গোল করেছিল লেবানন। এই গোলে যেন সেই শাপ মোচন করলেন তারিক কাজী।
এক গোলে এগিয়ে গিয়ে নতুন উদ্দীপনায় আক্রমণে বাংলাদেশ। মাঠে নেমেই দারুণ সুযোগ তৈরি করেন শেখ মোরসালিন। ৭১ মিনিটে তাঁর শট ফিস্ট করে ঠেকান প্রতিপক্ষ গোলরক্ষক।
এগিয়ে থাকায় গোলে শেষ ১০ মিনিটে যখন অগ্নি পরীক্ষার সামনে বাংলাদেশ তখনই দলকে ধাক্কা মারে তারিক কাজীর চোট। প্রথম গোলদাতা রাকিবের মতো কাঁধে ভর করে ৮২ মিনিটে মাঠ ছাড়তে হয় এই ডিফেন্ডারকে।
শেষ ১০ মিনিটে বাংলাদেশে ভর করে গোল খাওয়ার ভূত। এবার হলো উল্টো। মাত্রই দুই ম্যাচ আগে অভিষিক্ত হওয়া মোরসালিন মালদ্বীপের কফিনে ঠুকে দিলেন শেষ পেরেক। বিশ্বনাথের পাস ধরে ডান পায়ের জোরালো শটে মালদ্বীপের ফেরার রাস্তা বন্ধ করে দেন তরুণ এই মিডফিল্ডার।
বুলাওয়েতে পাকিস্তান ২১ ওভার ব্যাটিং করলেই শুরু হয় বৃষ্টি। তারপর আর ব্যাটিংয়ের সুযোগ পায়নি তারা। ফলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়া পাকিস্তান শেষ লড়াইয়ের সুযোগ পায়নি। ডাকওয়ার্থ লুইস স্টার্ন (ডিএলএস) পদ্ধতিতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৮০ রানে জিম্বাবুয়ের কাছে হেরেছে তারা। তিন ওয়ানডের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
৩৭ মিনিট আগেবগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে প্রথম দিন ছিল সুমন খানের তোপ, গতকাল দ্বিতীয় দিন দাগলেন সতীর্থ এনামুল হক। দুই পেসারের দুর্দান্ত বোলিংয়ে দেড় দিনেই ঢাকার কাছে ষষ্ঠ রাউন্ডে ইনিংস ও ১১ রানে হেরেছে রাজশাহী। ইনিংস ব্যবধানে জিতে শিরোপার লড়াই জমিয়ে তুলল ঢাকা। এ ম্যাচে বোনাসসহ ৯ পয়েন্ট অর্জন করেছে তারা। ছয় ম্যা
১ ঘণ্টা আগেজেদ্দায় চলছে আইপিএলের নিলাম। সেখানে চমকে দিয়েছেন ভেঙ্কাটেশ আইয়ার, তাঁর দাম উঠেছে ২৩ কোটি ৭৫ লাখ রূপিতে। তাঁর ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি। নিলামের টেবিলে ২৯ বছর বয়সী অলরাউন্ডারকে পেতে বেঙ্গালুরু ও কলকাতার মধ্যে বেশ লড়াই হয়েছে। শেষ পর্যন্ত তাঁর পুরোনো দল কলকাতাই দলে নিয়েছে বড় অঙ্কে। ভেঙ্কাটেশকে দিয়ে
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ফুটবলের ১৭ তম আসর শুরু ২৯ নভেম্বর থেকে। প্রথম দিনেই মাঠে নামছে গত আসরের চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস ও রানারআপ মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
২ ঘণ্টা আগে