ক্রীড়া ডেস্ক
স্পেনের দ্বিতীয় সারির ক্লাব ভিয়ারিয়ালের সঙ্গে কোনোভাবেই তুলনা চলে না বায়ার্ন মিউনিখের। তাই উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের প্রথম লেগে ভিয়ারিয়ালের ১-০ গোলের জয়টাকে স্রেফ একটা অঘটন হিসেবেই ধরে নেওয়া হয়েছিল। তা ছাড়া ঘরের মাঠে পুঁচকে দলের চমক দেখানোর উদাহরণ ইউরোপের মঞ্চে নতুন কিছু নয়।
দ্বিতীয় লেগটা বায়ার্ন মিউনিখের দুর্গ অ্যালিয়েঞ্জ অ্যারেনায়। স্প্যানিশ ক্লাবটির বিপক্ষে বাভারিয়ানদের জয় নিয়ে সংশয়বাদী লোক খুঁজে পাওয়া কঠিনই ছিল। অথচ ভিয়ারিয়াল কিনা চমকে দিল ফিরতি লেগেও। মঙ্গলবার রাতে মিউনিখে গিয়ে বায়ার্নকে ১-১ গোলে রুখে দিল। তাতেই কপাল পুড়ল ছয়বারের চ্যাম্পিয়নদের।
দুই লেগ মিলিয়ে ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকায় ইউরোপের শীর্ষস্থানীয় ক্লাব প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে গেল বায়ার্ন মিউনিখ। জার্মান পরাশক্তিদের বিদায় করে ১৬ বছর পর টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে উঠল ভিয়ারিয়াল। তাদের রূপকথার এই রথযাত্রার নেপথ্য নায়ক প্রধান কোচ উনাই এমেরি। দুই লেগেই তাঁর দুর্দান্ত রণকৌশলে স্রেফ পরাস্ত হলো বায়ার্ন মিউনিখ।
ঘরের মাঠে প্রথম লেগে বাভারিয়ানদের ন্যূনতম ব্যবধানে হারায় ভিয়ারিয়াল। স্বপ্নের জয়টা মানসিকভাবে অনেকটাই এগিয়ে রাখে তাদের। বায়ার্নের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস ছিল পরিচিত দর্শকদের সামনে খেলতে পারাটা। সেই সুবিধাটা কাজে লাগাতে ৫২ মিনিট অবধি অপেক্ষা করতে হয় তাদের। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকে গোলমুখ খোলেন রবার্ট লেভানডফস্কি।
টমাস মুলারের সহায়তায় ভিয়ারিয়ালের জালের ঠিকানা খুঁজে নেন পোলিস স্ট্রাইকার। প্রতিযোগিতার চলতি মৌসুমে এটা লেভার ১৩তম গোল। জয়ের জন্য এই গোলটাই যথেষ্ট ছিল জার্মান জায়ান্টদের। কিন্তু শেষ চারের টিকিটের নিশ্চয়তা ছিল না। স্বাগতিকদের তাই পেয়ে বসে গোলের নেশা। সেটাই কাল হয়ে দাঁড়াল।
ব্যবধান দ্বিগুণ করতে গিয়ে উল্টো গোল হজম করে বসল বায়ার্ন মিউনিখ। নির্ধারিত সময়ের মিনিট দুয়েক আগে স্বাগতিকদের স্তব্ধ করে দেন স্যামুয়েল চুকভুয়েজে; সমতায় ফেরান ভিয়ারিয়ালকে। অতিথিদের গোলের উৎস স্প্যানিশ মিডফিল্ডার জেরার্ড মরেনো। বায়ার্নের জালে কেঁপে উঠতেই হলুদ উৎসবের ঢেউ ওঠে। হতাশায় ভেঙে পড়ে লাল দুর্গ।
ইউরোপের মঞ্চে গত কয়েক বছর ধরেই আলো ছড়াচ্ছে ভিয়ারিয়াল। সেটা মূলত ইউরোপের দ্বিতীয় সারির প্রতিযোগিতা ইউরোপা লিগে। এবার শীর্ষস্থানীয় লিগে বাজিমাত করছে স্প্যানিশ ক্লাবটি। রীতিমতো ‘জায়ান্ট কিলার’ হয়ে উঠেছে তারা। তাদের শিকার কেবল বায়ার্ন মিউনিখই নয়, জুভেন্টাস ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মতো ক্লাবেরও স্বপ্নের সমাধী করে দিয়েছে ভিয়ারিয়াল।
ভিয়ারিয়ালের স্বপ্ন এখন আরও দূরে। শিরোপায় চোখ রাখছে তারা। কাজটা কঠিন। কারণ শেষ চারে তাদের সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী ইংলিশ পরাশক্তি লিভারপুল। শেষ আটের প্রথম লেগে বেনফিকাকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালের টিকিট প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছে অল রেডরা। তাই সবকিছু ঠিক থাকলে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে লিভারপুল ও বেনফিকা।
স্পেনের দ্বিতীয় সারির ক্লাব ভিয়ারিয়ালের সঙ্গে কোনোভাবেই তুলনা চলে না বায়ার্ন মিউনিখের। তাই উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের প্রথম লেগে ভিয়ারিয়ালের ১-০ গোলের জয়টাকে স্রেফ একটা অঘটন হিসেবেই ধরে নেওয়া হয়েছিল। তা ছাড়া ঘরের মাঠে পুঁচকে দলের চমক দেখানোর উদাহরণ ইউরোপের মঞ্চে নতুন কিছু নয়।
দ্বিতীয় লেগটা বায়ার্ন মিউনিখের দুর্গ অ্যালিয়েঞ্জ অ্যারেনায়। স্প্যানিশ ক্লাবটির বিপক্ষে বাভারিয়ানদের জয় নিয়ে সংশয়বাদী লোক খুঁজে পাওয়া কঠিনই ছিল। অথচ ভিয়ারিয়াল কিনা চমকে দিল ফিরতি লেগেও। মঙ্গলবার রাতে মিউনিখে গিয়ে বায়ার্নকে ১-১ গোলে রুখে দিল। তাতেই কপাল পুড়ল ছয়বারের চ্যাম্পিয়নদের।
দুই লেগ মিলিয়ে ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকায় ইউরোপের শীর্ষস্থানীয় ক্লাব প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে গেল বায়ার্ন মিউনিখ। জার্মান পরাশক্তিদের বিদায় করে ১৬ বছর পর টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে উঠল ভিয়ারিয়াল। তাদের রূপকথার এই রথযাত্রার নেপথ্য নায়ক প্রধান কোচ উনাই এমেরি। দুই লেগেই তাঁর দুর্দান্ত রণকৌশলে স্রেফ পরাস্ত হলো বায়ার্ন মিউনিখ।
ঘরের মাঠে প্রথম লেগে বাভারিয়ানদের ন্যূনতম ব্যবধানে হারায় ভিয়ারিয়াল। স্বপ্নের জয়টা মানসিকভাবে অনেকটাই এগিয়ে রাখে তাদের। বায়ার্নের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস ছিল পরিচিত দর্শকদের সামনে খেলতে পারাটা। সেই সুবিধাটা কাজে লাগাতে ৫২ মিনিট অবধি অপেক্ষা করতে হয় তাদের। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকে গোলমুখ খোলেন রবার্ট লেভানডফস্কি।
টমাস মুলারের সহায়তায় ভিয়ারিয়ালের জালের ঠিকানা খুঁজে নেন পোলিস স্ট্রাইকার। প্রতিযোগিতার চলতি মৌসুমে এটা লেভার ১৩তম গোল। জয়ের জন্য এই গোলটাই যথেষ্ট ছিল জার্মান জায়ান্টদের। কিন্তু শেষ চারের টিকিটের নিশ্চয়তা ছিল না। স্বাগতিকদের তাই পেয়ে বসে গোলের নেশা। সেটাই কাল হয়ে দাঁড়াল।
ব্যবধান দ্বিগুণ করতে গিয়ে উল্টো গোল হজম করে বসল বায়ার্ন মিউনিখ। নির্ধারিত সময়ের মিনিট দুয়েক আগে স্বাগতিকদের স্তব্ধ করে দেন স্যামুয়েল চুকভুয়েজে; সমতায় ফেরান ভিয়ারিয়ালকে। অতিথিদের গোলের উৎস স্প্যানিশ মিডফিল্ডার জেরার্ড মরেনো। বায়ার্নের জালে কেঁপে উঠতেই হলুদ উৎসবের ঢেউ ওঠে। হতাশায় ভেঙে পড়ে লাল দুর্গ।
ইউরোপের মঞ্চে গত কয়েক বছর ধরেই আলো ছড়াচ্ছে ভিয়ারিয়াল। সেটা মূলত ইউরোপের দ্বিতীয় সারির প্রতিযোগিতা ইউরোপা লিগে। এবার শীর্ষস্থানীয় লিগে বাজিমাত করছে স্প্যানিশ ক্লাবটি। রীতিমতো ‘জায়ান্ট কিলার’ হয়ে উঠেছে তারা। তাদের শিকার কেবল বায়ার্ন মিউনিখই নয়, জুভেন্টাস ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মতো ক্লাবেরও স্বপ্নের সমাধী করে দিয়েছে ভিয়ারিয়াল।
ভিয়ারিয়ালের স্বপ্ন এখন আরও দূরে। শিরোপায় চোখ রাখছে তারা। কাজটা কঠিন। কারণ শেষ চারে তাদের সম্ভাব্য প্রতিদ্বন্দ্বী ইংলিশ পরাশক্তি লিভারপুল। শেষ আটের প্রথম লেগে বেনফিকাকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সেমিফাইনালের টিকিট প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছে অল রেডরা। তাই সবকিছু ঠিক থাকলে ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে মুখোমুখি হবে লিভারপুল ও বেনফিকা।
হচ্ছে হচ্ছে করে এখনো হয়নি। কবে হবে, বলতে পারছে না বাফুফে। তারা বলছে, আজ-কালও হামজা চৌধুরীকে নিয়ে সবুজ সংকেত দিতে পারে ফিফা। আবার এক মাস পরও এমনটি হতে পারে। তবে সর্বশেষ খবর, এখনো ফিফার টেবিলে পড়ে আছে হামজার ফাইল।
১ ঘণ্টা আগেঅফ স্টাম্পের কিছুটা বাইরে পিচ করেছিল বল। ভেতরে ঢুকে মুখে লাইনে না গিয়েই খেলতে গেলেন ক্রেইগ ব্র্যাথওয়েট। ব্যাটকে ফাঁকি দিয়ে তাসকিনের সেই বল লাগল ব্যাটারের প্যাডে।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রথম সেশন বেশ ভালো কাটল বাংলাদেশের। মধ্যাহ্নভোজের আগে নিয়েছে ২ উইকেট। দুটি উইকেটই নিয়েছেন পেসার তাসকিন আহমেদ।
১৩ ঘণ্টা আগে