ক্রীড়া ডেস্ক
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে স্বপ্নযাত্রা সেমিফাইনালে শেষ হলেও এবার দুর্দান্ত খেলেছে বাংলাদেশ। গত কয়েক বছরে এমন পারফরম্যান্সের দেখা মেলেনি জামাল ভূঁইয়া-তপু বর্মণদের খেলায়। সাফের ১৪তম সংস্করণে ফাইনালে খেলতে না পারলেও সমর্থকদের হৃদয় জয় করেছেন খেলোয়াড়েরা।
বাংলাদেশের এমন পারফরম্যান্সের অন্যতম অবদান আনিসুর রহমান জিকোর, যিনি গোলবারের নিচে আস্থার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছেন। সাবেক দুই গোলরক্ষক আমিনুল হক ও বিপ্লব ভট্টাচার্যের বিদায়ের পর নিজেকে তাঁদের যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে প্রমাণ করেছেন তিনি।
কয়েক বছর ধরেই আস্থার প্রতীক হয়ে ওঠা জিকো সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে অবিশ্বাস্য ছন্দে ছিলেন, যার পুরস্কার হিসেবে টুর্নামেন্টের বাকি গোলরক্ষকদের পেছনে ফেলে সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন তিনি। এমনকি চ্যাম্পিয়ন ভারতের গোলরক্ষক গুরপ্রীত সিং সান্ধুরও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স জিকোকে পেছনে ফেলতে পারেনি। পুরো টুর্নামেন্টে সুনীল ছেত্রী দুর্দান্ত খেললও সেমিফাইনাল ও ফাইনালের নায়ক ছিলেন সান্ধুই।
জিকোর অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্সেই ১৪ বছর পর সাফের সেমিফাইনালে ওঠে বাংলাদেশ। সর্বশেষ ২০০৯ সালে সেমিতে খেলেছিল বাংলাদেশ। সেমিতে কুয়েতের বিপক্ষে ১০৭ মিনিটে গোল হজম করার আগে-পরে ‘চীনের মহাপ্রাচীর’ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের গোলবারের নিচে। সেমির ম্যাচে কমপক্ষে প্রতিপক্ষের ৭টি প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছেন তিনি। এর মধ্যে দু-একটি নিশ্চিত গোল ছিল। গ্রুপ পর্বের ম্যাচেও এমন কিছু দুর্দান্ত সেভ করেছেন তিনি। তাঁর সেভগুলো দলীয় পারফরম্যান্সে শেষ পর্যন্ত কাজে না দিলেও ব্যক্তিগত পুরস্কার পেতে কাজে দিয়েছে।
সেমিফাইনালের ম্যাচ নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী ছিলেন জিকো। তাঁর বিশ্বাস ছিল খেলা টাইব্রেকারে যাবে। কিন্তু ১০৭ মিনিটের গোল সব শেষ করে দেয়। তিনি বলেছেন, ‘আমার শুরু থেকেই বিশ্বাস ছিল যে আমরা গোল খাব না, ম্যাচটা টাইব্রেকে যাবে। ৯৯ মিনিটে যখন আমি সেভ করলাম, তখনই আমার বিশ্বাস ঢুকে গেল, ম্যাচটা টাইব্রেকারে যাবে, সেখানে আমি শতভাগ দেব। কিন্তু হলো না, আমরা আবারও শেষ সময়ে গোল খেয়ে বসলাম।’
সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে স্বপ্নযাত্রা সেমিফাইনালে শেষ হলেও এবার দুর্দান্ত খেলেছে বাংলাদেশ। গত কয়েক বছরে এমন পারফরম্যান্সের দেখা মেলেনি জামাল ভূঁইয়া-তপু বর্মণদের খেলায়। সাফের ১৪তম সংস্করণে ফাইনালে খেলতে না পারলেও সমর্থকদের হৃদয় জয় করেছেন খেলোয়াড়েরা।
বাংলাদেশের এমন পারফরম্যান্সের অন্যতম অবদান আনিসুর রহমান জিকোর, যিনি গোলবারের নিচে আস্থার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছেন। সাবেক দুই গোলরক্ষক আমিনুল হক ও বিপ্লব ভট্টাচার্যের বিদায়ের পর নিজেকে তাঁদের যোগ্য উত্তরসূরি হিসেবে প্রমাণ করেছেন তিনি।
কয়েক বছর ধরেই আস্থার প্রতীক হয়ে ওঠা জিকো সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে অবিশ্বাস্য ছন্দে ছিলেন, যার পুরস্কার হিসেবে টুর্নামেন্টের বাকি গোলরক্ষকদের পেছনে ফেলে সেরা গোলরক্ষক হয়েছেন তিনি। এমনকি চ্যাম্পিয়ন ভারতের গোলরক্ষক গুরপ্রীত সিং সান্ধুরও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স জিকোকে পেছনে ফেলতে পারেনি। পুরো টুর্নামেন্টে সুনীল ছেত্রী দুর্দান্ত খেললও সেমিফাইনাল ও ফাইনালের নায়ক ছিলেন সান্ধুই।
জিকোর অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্সেই ১৪ বছর পর সাফের সেমিফাইনালে ওঠে বাংলাদেশ। সর্বশেষ ২০০৯ সালে সেমিতে খেলেছিল বাংলাদেশ। সেমিতে কুয়েতের বিপক্ষে ১০৭ মিনিটে গোল হজম করার আগে-পরে ‘চীনের মহাপ্রাচীর’ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের গোলবারের নিচে। সেমির ম্যাচে কমপক্ষে প্রতিপক্ষের ৭টি প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছেন তিনি। এর মধ্যে দু-একটি নিশ্চিত গোল ছিল। গ্রুপ পর্বের ম্যাচেও এমন কিছু দুর্দান্ত সেভ করেছেন তিনি। তাঁর সেভগুলো দলীয় পারফরম্যান্সে শেষ পর্যন্ত কাজে না দিলেও ব্যক্তিগত পুরস্কার পেতে কাজে দিয়েছে।
সেমিফাইনালের ম্যাচ নিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী ছিলেন জিকো। তাঁর বিশ্বাস ছিল খেলা টাইব্রেকারে যাবে। কিন্তু ১০৭ মিনিটের গোল সব শেষ করে দেয়। তিনি বলেছেন, ‘আমার শুরু থেকেই বিশ্বাস ছিল যে আমরা গোল খাব না, ম্যাচটা টাইব্রেকে যাবে। ৯৯ মিনিটে যখন আমি সেভ করলাম, তখনই আমার বিশ্বাস ঢুকে গেল, ম্যাচটা টাইব্রেকারে যাবে, সেখানে আমি শতভাগ দেব। কিন্তু হলো না, আমরা আবারও শেষ সময়ে গোল খেয়ে বসলাম।’
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৪ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
৬ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
৭ ঘণ্টা আগে