ক্রীড়া ডেস্ক
আরও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা থেকে দুই পা দূরে দাঁড়িয়ে জিনেদিন জিদান। ভঙ্গুর রিয়াল মাদ্রিদকে নিজের ট্যাকটিকাল মেধা দিয়ে এত দূর নিয়ে এসেছেন তিনি। সম্ভাবনা আছে মৌসুমে ‘ডাবল’ জেতারও। খেলোয়াড়িজীবন শেষে কোচিংয়ে আসা কোচদের মধ্যে তিনিই সর্বকালের সেরা কি না, তা নিয়েও শুরু হয়েছে নতুন আলোচনা।
সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়ের সংক্ষিপ্ত তালিকাতে অনায়াসে জায়গা পাবেন জিদান। কিন্তু সবার ওপরে রাখতে গেলেই বাধবে বিপত্তি। ম্যারাডোনা, পেলে, মেসি কিংবা রোনালদোরা এসে পথ আগলে দাঁড়াবেন। অন্য একটি বিবেচনায় জিদানকে চাইলেই তালিকার সবার ওপরে রাখা যায়। খেলোয়াড়ি জীবনে শ্রেষ্ঠত্ব লাভের পর কোচ হিসেবেও সাফল্য লাভের তালিকা। পরিসংখ্যান বলছে এই তালিকায় জিদানের ধারেকাছে খুব কম জনই আছে।
খেলোয়াড় হিসেবে জেতা সম্ভব এমন সবকিছুই জিতেছেন ‘জিজু’। জাতীয় দল ফ্রান্সের হয়ে ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক তিনি। ২০০০ সালে ফ্রান্সকে জিতিয়েছেন ইউরো শিরোপা। ২০০৬ সালে প্রায় একক নৈপূণ্যে দলকে তুলে এনেছিলেন ফাইনালে।
ক্লাব ফুটবলে জিদানের সাফল্য যাত্রা শুরু হয়েছিল জুভেন্টাসের হাত ধরে। ১৯৯৭ ও ৯৮ মৌসুমে সিরি ‘আ’ শিরোপা দিয়ে শুরু। জুভেন্টাসের পর জিদানের গন্তব্য ছিল রিয়াল মাদ্রিদ। ২০০২–০৩ মৌসুমে জিদান গ্যালাকটিকোসদের হয়ে লা লিগা জেতেন। তার আগের বছরই পূরণ হয় জিদানের চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার স্বপ্ন। কোচ হিসেবে রিয়ালকে দিয়েই শুরু জিদানের। টানা তিন মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার মধ্য দিয়ে নিজেকে তুলে নেন অন্য উচ্চতায়। জিতেছেন দুটি লিগ শিরোপাও।
কোচ ও খেলোয়াড় হিসেবে ব্যক্তিগত অর্জনেও বেশ সমৃদ্ধ জিদানের ক্যারিয়ার। ব্যালন ডি’অর, ফিফা বর্ষসেরার মতো খেলোয়াড়ি শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার আছে তার ঝুলিতে। সাফল্য ও অর্জনের পরিসংখ্যান বিবেচনায় নিলে জিদান ইতিমধ্যে অনেককে ছাড়িয়ে গেছেন। তাঁর সঙ্গে একমাত্র তুলনীয় হতে পারে জার্মান ‘কাইজার’ খ্যাত ফ্রেঞ্জ বেকেনবাওয়ার। যিনি একই সঙ্গে খেলোয়াড় ও কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জিতেছেন। খেলোয়াড় হিসেবে জিদান হয়তো অনেকের কাছেই বেকেনবাওয়ারের চেয়ে এগিয়ে থাকবেন।
আরও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা থেকে দুই পা দূরে দাঁড়িয়ে জিনেদিন জিদান। ভঙ্গুর রিয়াল মাদ্রিদকে নিজের ট্যাকটিকাল মেধা দিয়ে এত দূর নিয়ে এসেছেন তিনি। সম্ভাবনা আছে মৌসুমে ‘ডাবল’ জেতারও। খেলোয়াড়িজীবন শেষে কোচিংয়ে আসা কোচদের মধ্যে তিনিই সর্বকালের সেরা কি না, তা নিয়েও শুরু হয়েছে নতুন আলোচনা।
সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়ের সংক্ষিপ্ত তালিকাতে অনায়াসে জায়গা পাবেন জিদান। কিন্তু সবার ওপরে রাখতে গেলেই বাধবে বিপত্তি। ম্যারাডোনা, পেলে, মেসি কিংবা রোনালদোরা এসে পথ আগলে দাঁড়াবেন। অন্য একটি বিবেচনায় জিদানকে চাইলেই তালিকার সবার ওপরে রাখা যায়। খেলোয়াড়ি জীবনে শ্রেষ্ঠত্ব লাভের পর কোচ হিসেবেও সাফল্য লাভের তালিকা। পরিসংখ্যান বলছে এই তালিকায় জিদানের ধারেকাছে খুব কম জনই আছে।
খেলোয়াড় হিসেবে জেতা সম্ভব এমন সবকিছুই জিতেছেন ‘জিজু’। জাতীয় দল ফ্রান্সের হয়ে ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক তিনি। ২০০০ সালে ফ্রান্সকে জিতিয়েছেন ইউরো শিরোপা। ২০০৬ সালে প্রায় একক নৈপূণ্যে দলকে তুলে এনেছিলেন ফাইনালে।
ক্লাব ফুটবলে জিদানের সাফল্য যাত্রা শুরু হয়েছিল জুভেন্টাসের হাত ধরে। ১৯৯৭ ও ৯৮ মৌসুমে সিরি ‘আ’ শিরোপা দিয়ে শুরু। জুভেন্টাসের পর জিদানের গন্তব্য ছিল রিয়াল মাদ্রিদ। ২০০২–০৩ মৌসুমে জিদান গ্যালাকটিকোসদের হয়ে লা লিগা জেতেন। তার আগের বছরই পূরণ হয় জিদানের চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার স্বপ্ন। কোচ হিসেবে রিয়ালকে দিয়েই শুরু জিদানের। টানা তিন মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতার মধ্য দিয়ে নিজেকে তুলে নেন অন্য উচ্চতায়। জিতেছেন দুটি লিগ শিরোপাও।
কোচ ও খেলোয়াড় হিসেবে ব্যক্তিগত অর্জনেও বেশ সমৃদ্ধ জিদানের ক্যারিয়ার। ব্যালন ডি’অর, ফিফা বর্ষসেরার মতো খেলোয়াড়ি শ্রেষ্ঠত্বের পুরস্কার আছে তার ঝুলিতে। সাফল্য ও অর্জনের পরিসংখ্যান বিবেচনায় নিলে জিদান ইতিমধ্যে অনেককে ছাড়িয়ে গেছেন। তাঁর সঙ্গে একমাত্র তুলনীয় হতে পারে জার্মান ‘কাইজার’ খ্যাত ফ্রেঞ্জ বেকেনবাওয়ার। যিনি একই সঙ্গে খেলোয়াড় ও কোচ হিসেবে বিশ্বকাপ জিতেছেন। খেলোয়াড় হিসেবে জিদান হয়তো অনেকের কাছেই বেকেনবাওয়ারের চেয়ে এগিয়ে থাকবেন।
মাঠের পারফরম্যান্স, বাইরের ঘটনা—সব মিলিয়ে একটা ভজকট অবস্থা দুর্বার রাজশাহীর। এবারের বিপিএলে প্রায়ই শিরোনাম হচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।নেতিবাচক দিকটাই সেখানে বেশি। দুর্বার রাজশাহীকে অনেকে ব্যঙ্গ করে ‘দুর্বল রাজশাহী’ বলে থাকেন।
১৬ মিনিট আগেচ্যাম্পিয়নস লিগে আজ রাতে নামছে দুই হেভিওয়েট দল লিভারপুল ও বার্সেলোনা। তবে মুখোমুখি নয়, তাদের দেখা যাবে ভিন্ন দুই ম্যাচে। বার্সেলোনা খেলবে বেনফিকার বিপক্ষে। লিভারপুলের প্রতিপক্ষ লিল। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনেরও ম্যাচ রয়েছে। এক নজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে
১ ঘণ্টা আগেভারতের ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে বিরাট কোহলি যে একেবারে বিচ্ছিন্ন, তা নয়। প্রতি বছরই তাঁকে দেখা যায় আইপিএল খেলতে। তবে রঞ্জি ট্রফির প্রসঙ্গ যখন আসে, তখন ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে চলে যেতে হবে ২০১২ সালের নভেম্বরে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের মাঠে খেলার সুযোগ না হলেও বিদেশি লিগে সাকিব আল হাসানকে দেখা যাচ্ছে প্রায়ই। সাবেক ক্রিকেটারদের টুর্নামেন্ট লিজেন্ড নাইন্টিতে আগেই দল পেয়েছেন সাকিব। এবার তামিম ইকবালও নাম লিখিয়েছেন এই লিগে। দুই জনে খেলবেন দুটি ভিন্ন দলের হয়ে।
২ ঘণ্টা আগে