
আরও অনেক লাতিন ফুটবলারের মতো ছোটবেলায় দারিদ্র্যের কশাঘাত সইতে হয়েছে এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। মাঝরাতে বাবা আলবার্তোকে কাঁদতে দেখেছেন পরিবারের ভরণপোষণ দিতে ব্যর্থ হওয়ায়। কিন্তু দারিদ্র্য মেরে ফেলতে পারেনি ‘মার্তিনিনহো’র স্বপ্নকে। ছোটবেলায় সবাই ওই নামেই ডাকত তাঁকে। আর এখন কারও কাছে তিনি ‘এমি’, কারও কাছে ‘নায়ক’।
দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করা মার্তিনেজের ওই শক্ত হাত দুটিতেই যে বেঁচে রইল লা আলবিসেলেস্তেদের বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টাইব্রেকারে প্রথম দুটি শট ঠেকিয়ে দিয়ে আর্জেন্টিনাকে সেমিফাইনালের টিকিট এনে দিয়ে আরেকবার নায়ক বনে গেলেন মার্তিনেজ। আর্জেন্টিনার সাবেক ডিফেন্ডার পাবলো জাবালেতার চোখে তো তা-ই।
স্নায়ুযুদ্ধে পরীক্ষা দেওয়া এ আর এমনকি মার্তিনেজের জন্য। গত বছর কলম্বিয়ার বিপক্ষে কোপা আমেরিকায় টাইব্রেকারে তিন সেভে তিনিই আর্জেন্টিনাকে পৌঁছে দিয়েছিলেন ফাইনালে। স্পট-কিক নিতে আসা ইয়েরি মিনার সঙ্গে যেভাবে মনস্তাত্ত্বিক খেলা খেলেছিলেন, তা দেখালেন ডাচদের বিপক্ষেও। এমন ম্যাচের আগে মানসিক চিকিৎসকের শরণ নিয়ে আত্মবিশ্বাসটা চাঙা করে নেওয়া স্বভাব তাঁর। সেবার দীর্ঘ ২৮ বছর পর কোপা জিতেছিলেন লিওনেল মেসিরা। এবার মার্তিনেজ নৈপুণ্যেই বিশ্বকাপের শেষ চারে তাঁরা।
ডাচদের বিপক্ষে সহজ জয়টা কঠিন বানিয়ে ফেলা আর্জেন্টিনা জিতেছে টাইব্রেকারের লটারিতে। ২ গোলে পিছিয়ে থেকেও লুই ফন গালের শিষ্যরা শেষ মুহূর্তে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে একসময় ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন মেসিদের মনে। তবে আরেকবার ত্রাতা হলেন মার্তিনেজ। রুখে দিলেন ভার্জিল ফন ডাইক ও স্টিভেন বের্গহোইসের স্পটকিক। এরপর লাওতারো মার্তিনেজ যখন জাল খুঁজে নেন, জয়ের আনন্দে মেতে ওঠেন আর্জেন্টাইনরা। আর এক পাশে পাহাড়সম চাপ সামাল দেওয়া মার্তিনেজ শুয়ে পড়েন মাঠে। দৌড়ে গিয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরেন মেসি। এই দুই তারকাই যে ডাচ নাচ থামানোর নায়ক!
ক্যারিয়ারের শুরুতে কী কঠিন সংগ্রামই না করতে হয়েছে মার্তিনেজকে। ২০১২-২০ পর্যন্ত আর্সেনালে কাটালেও পিওতর চেকদের ছায়ায় গানারদের তৃতীয় পছন্দের গোলরক্ষক হয়েছিলেন। এমিরেটসে সুযোগবঞ্চিত এমি দুই বছর আগে যোগ দেন অ্যাস্টন ভিলায়। জীবনের মোড় ঘুরে যাওয়াও শুরু তখন। পরের বছর জাতীয় দলে ডাক পেয়ে কলম্বিয়ার বিপক্ষে উপহার দিলেন অবিস্মরণীয় ম্যাচ। আলবিসেলেস্তেরা তখনই বুঝেছিল গোলপোস্টের নিচে সাহসী ও আত্মবিশ্বাসী এক যোদ্ধা পেয়ে গেছে তারা। যিনি কিনা প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারেন। জাবালেতার চোখে যিনি কিঞ্চিৎ ‘পাগলও’! প্রতিভাবানরা যে একটু পাগল হয়, তার প্রকৃত উদাহরণ বোধ হয় মার্তিনেজই। সঙ্গে যোগ করুন ধৈর্য ও সাহস। বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠে উচ্ছ্বসিত মার্তিনেজ বলছিলেন, ‘আমরা সেমিফাইনালে। কারণ আমাদের ধৈর্য ও হৃদয় আছে। লোকজনের মতো আমরাও উচ্ছ্বসিত।’
গত পরশু আর্জেন্টিনা শেষ চার নিশ্চিত করতে পারলেও আরেক লাতিন পরাশক্তি ব্রাজিল পারেনি। ডাচদের মতো সেলেসাওরাও হেরেছে এক গোলরক্ষকের কাছে। টাইব্রেকারে গড়ানো ম্যাচে শুরুতেই বাজপাখির মতো ঝাঁপিয়ে রদ্রিগোর শট রুখে দিয়ে ব্রাজিলিয়ানদের হৃদয় ভাঙেন ক্রোয়েশিয়ার দমিনিক লিভাকোভিচ। ক্রোয়াটদের সেমিফাইনালে যাওয়াটাও তাঁর হাত ধরে। দ্বিতীয় রাউন্ডে জাপানের বিপক্ষে টাইব্রেকারে তিনটি সেভে রাতারাতি নায়ক হয়ে ঠেছিলেন লিভাকোভিচ। গত পরশু রাতে ব্রাজিলের বিপক্ষে ৮টি সেভে গড়লেন রেকর্ড। বিশ্বকাপের এক ম্যাচে কোনো ক্রোয়েট গোলরক্ষকের এটাই সর্বোচ্চ সেভ।
রাশিয়া বিশ্বকাপে ড্যানিয়েল সুবাসিচ থাকায় লিভাকোভিচকে ফাইনাল দেখতে হয়েছে বেঞ্চে বসে। নিশ্বাস দূরত্বে গিয়েও শিরোপা ছোঁয়া হয়নি জ্লাতকো দালিচের শিষ্যদের। বিশ্বকাপ শেষে সুবাসিচ অবসর নেন জাতীয় দল থেকে। ক্রোয়াটদের গোলপোস্ট সামলানোর দায়িত্ব পড়ে লিভাকোভিচের কাঁধে। সেই দায়িত্ব যে তিনি দারুণভাবে সামলাচ্ছেন, সেটির প্রমাণ কাতারে বেশ ভালোভাবেই দিয়েছেন। সেমিতে মুখোমুখি আর্জেন্টিনা-ক্রোয়েশিয়া। মার্তিনেজের সঙ্গে এবার ‘মাইন্ড গেম’ খেলতে চাইবেন লিভাকোভিচও।

আরও অনেক লাতিন ফুটবলারের মতো ছোটবেলায় দারিদ্র্যের কশাঘাত সইতে হয়েছে এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। মাঝরাতে বাবা আলবার্তোকে কাঁদতে দেখেছেন পরিবারের ভরণপোষণ দিতে ব্যর্থ হওয়ায়। কিন্তু দারিদ্র্য মেরে ফেলতে পারেনি ‘মার্তিনিনহো’র স্বপ্নকে। ছোটবেলায় সবাই ওই নামেই ডাকত তাঁকে। আর এখন কারও কাছে তিনি ‘এমি’, কারও কাছে ‘নায়ক’।
দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করা মার্তিনেজের ওই শক্ত হাত দুটিতেই যে বেঁচে রইল লা আলবিসেলেস্তেদের বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন। নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টাইব্রেকারে প্রথম দুটি শট ঠেকিয়ে দিয়ে আর্জেন্টিনাকে সেমিফাইনালের টিকিট এনে দিয়ে আরেকবার নায়ক বনে গেলেন মার্তিনেজ। আর্জেন্টিনার সাবেক ডিফেন্ডার পাবলো জাবালেতার চোখে তো তা-ই।
স্নায়ুযুদ্ধে পরীক্ষা দেওয়া এ আর এমনকি মার্তিনেজের জন্য। গত বছর কলম্বিয়ার বিপক্ষে কোপা আমেরিকায় টাইব্রেকারে তিন সেভে তিনিই আর্জেন্টিনাকে পৌঁছে দিয়েছিলেন ফাইনালে। স্পট-কিক নিতে আসা ইয়েরি মিনার সঙ্গে যেভাবে মনস্তাত্ত্বিক খেলা খেলেছিলেন, তা দেখালেন ডাচদের বিপক্ষেও। এমন ম্যাচের আগে মানসিক চিকিৎসকের শরণ নিয়ে আত্মবিশ্বাসটা চাঙা করে নেওয়া স্বভাব তাঁর। সেবার দীর্ঘ ২৮ বছর পর কোপা জিতেছিলেন লিওনেল মেসিরা। এবার মার্তিনেজ নৈপুণ্যেই বিশ্বকাপের শেষ চারে তাঁরা।
ডাচদের বিপক্ষে সহজ জয়টা কঠিন বানিয়ে ফেলা আর্জেন্টিনা জিতেছে টাইব্রেকারের লটারিতে। ২ গোলে পিছিয়ে থেকেও লুই ফন গালের শিষ্যরা শেষ মুহূর্তে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখে একসময় ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন মেসিদের মনে। তবে আরেকবার ত্রাতা হলেন মার্তিনেজ। রুখে দিলেন ভার্জিল ফন ডাইক ও স্টিভেন বের্গহোইসের স্পটকিক। এরপর লাওতারো মার্তিনেজ যখন জাল খুঁজে নেন, জয়ের আনন্দে মেতে ওঠেন আর্জেন্টাইনরা। আর এক পাশে পাহাড়সম চাপ সামাল দেওয়া মার্তিনেজ শুয়ে পড়েন মাঠে। দৌড়ে গিয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরেন মেসি। এই দুই তারকাই যে ডাচ নাচ থামানোর নায়ক!
ক্যারিয়ারের শুরুতে কী কঠিন সংগ্রামই না করতে হয়েছে মার্তিনেজকে। ২০১২-২০ পর্যন্ত আর্সেনালে কাটালেও পিওতর চেকদের ছায়ায় গানারদের তৃতীয় পছন্দের গোলরক্ষক হয়েছিলেন। এমিরেটসে সুযোগবঞ্চিত এমি দুই বছর আগে যোগ দেন অ্যাস্টন ভিলায়। জীবনের মোড় ঘুরে যাওয়াও শুরু তখন। পরের বছর জাতীয় দলে ডাক পেয়ে কলম্বিয়ার বিপক্ষে উপহার দিলেন অবিস্মরণীয় ম্যাচ। আলবিসেলেস্তেরা তখনই বুঝেছিল গোলপোস্টের নিচে সাহসী ও আত্মবিশ্বাসী এক যোদ্ধা পেয়ে গেছে তারা। যিনি কিনা প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে কথা বলতে পারেন। জাবালেতার চোখে যিনি কিঞ্চিৎ ‘পাগলও’! প্রতিভাবানরা যে একটু পাগল হয়, তার প্রকৃত উদাহরণ বোধ হয় মার্তিনেজই। সঙ্গে যোগ করুন ধৈর্য ও সাহস। বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে উঠে উচ্ছ্বসিত মার্তিনেজ বলছিলেন, ‘আমরা সেমিফাইনালে। কারণ আমাদের ধৈর্য ও হৃদয় আছে। লোকজনের মতো আমরাও উচ্ছ্বসিত।’
গত পরশু আর্জেন্টিনা শেষ চার নিশ্চিত করতে পারলেও আরেক লাতিন পরাশক্তি ব্রাজিল পারেনি। ডাচদের মতো সেলেসাওরাও হেরেছে এক গোলরক্ষকের কাছে। টাইব্রেকারে গড়ানো ম্যাচে শুরুতেই বাজপাখির মতো ঝাঁপিয়ে রদ্রিগোর শট রুখে দিয়ে ব্রাজিলিয়ানদের হৃদয় ভাঙেন ক্রোয়েশিয়ার দমিনিক লিভাকোভিচ। ক্রোয়াটদের সেমিফাইনালে যাওয়াটাও তাঁর হাত ধরে। দ্বিতীয় রাউন্ডে জাপানের বিপক্ষে টাইব্রেকারে তিনটি সেভে রাতারাতি নায়ক হয়ে ঠেছিলেন লিভাকোভিচ। গত পরশু রাতে ব্রাজিলের বিপক্ষে ৮টি সেভে গড়লেন রেকর্ড। বিশ্বকাপের এক ম্যাচে কোনো ক্রোয়েট গোলরক্ষকের এটাই সর্বোচ্চ সেভ।
রাশিয়া বিশ্বকাপে ড্যানিয়েল সুবাসিচ থাকায় লিভাকোভিচকে ফাইনাল দেখতে হয়েছে বেঞ্চে বসে। নিশ্বাস দূরত্বে গিয়েও শিরোপা ছোঁয়া হয়নি জ্লাতকো দালিচের শিষ্যদের। বিশ্বকাপ শেষে সুবাসিচ অবসর নেন জাতীয় দল থেকে। ক্রোয়াটদের গোলপোস্ট সামলানোর দায়িত্ব পড়ে লিভাকোভিচের কাঁধে। সেই দায়িত্ব যে তিনি দারুণভাবে সামলাচ্ছেন, সেটির প্রমাণ কাতারে বেশ ভালোভাবেই দিয়েছেন। সেমিতে মুখোমুখি আর্জেন্টিনা-ক্রোয়েশিয়া। মার্তিনেজের সঙ্গে এবার ‘মাইন্ড গেম’ খেলতে চাইবেন লিভাকোভিচও।

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে।
৭ মিনিট আগে
গায়ের জোরে জেতা যাকে বলে, ঠিক তেমনই এক ম্যাচ দেখা গেল আজ বিগ ব্যাশে। গ্যাবায় পার্থ স্কর্চার্সের দেওয়া ২৫৮ রানের লক্ষ্য এক বল হাতে রেখে তাড়া করে নতুন ইতিহাস গড়েছে ব্রিসবেন হিট। বিগ ব্যাশে এর চেয়ে বেশি রান তাড়া করার রেকর্ড নেই আর কারও।
২৭ মিনিট আগে
খুব বেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছিল ভারত। সেই দুবাইয়ের আরেক স্টেডিয়ামে আরেক ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে। পদক তো নিশ্চিত হয়েছে আগে, জুমার-ঊর্মি এবার দেখাচ্ছেন সোনা জয়ের ঝিলিকও। ফাইনালে কাল মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সানের মুখোমুখি হবেন তারা।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে সকালটাও অন্যরকম ছিল জুমার-ঊর্মির। কোয়ার্টার ফাইনালে ভারতের স্বস্তিক মাথারাসান-কীর্তি মাঞ্চালাকে তিন সেটের লড়াইয়ে হারিয়েছেন ২১-১৬, ১৯-২১ ও ২১-১৮ গেমে। প্রথম সেট খানিকটা সহজে জিতলেও দ্বিতীয় সেটে হারতে হয়। তৃতীয় সেটে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা শেষে নিশ্চিত করেন ব্রোঞ্জ পদক।
রাতে সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের জুটিকে পাত্তাই দিলেন না জুমার-ঊর্মি। প্রথম সেটে একটা সময় অবশ্য পিছিয়ে ছিলেন ৫-৩ পয়েন্টে। সেখান থেকে অনবরত পয়েন্ট তুলতে থাকেন জুমার। শেষ দিকে ঊর্মিও দেখান তাঁর দাপট। দ্বিতীয় সেটে শুরুতেই আধিপত্য দেখাতে থাকে বাংলাদেশের জুটি। নিয়ে নেন বড় ব্যবধানের লিড। যা পরে আর ছোট করতে পারেননি থাইল্যান্ডের শাটলাররা।
ফাইনালে উঠে জুমার বলেন, ‘ফাইনাল নিয়ে প্রত্যাশা অবশ্যই ভালো খেলার চেষ্টা করব। বাকিটা আল্লাহ ভরসা, জানিনা কি হবে। দেখা যাক। আগে যে রেজাল্টগুলো আমরা আশাও করতে পারতাম না, এখন বাংলাদেশ অন্যান্য বারের মতো হচ্ছে না যে মানে বাংলাদেশ আসছে আর হেরে যাচ্ছে—এরকম হচ্ছে না। প্রত্যেকটা টিমই আমাদের লড়াই করে হেরেছে।’
জুমারের সঙ্গে বোঝাপড়া নিয়ে ঊর্মি বলেন, ‘সকালেই আমি বলেছিলাম, আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে চাই। সেই লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ফাইনাল নিশ্চিত করেছি। এবার সোনা জিততে চাই। জুমারের সঙ্গে ছয়-সাত বছর ধরে জুটি বেঁধে খেলছি। যেহেতু অনেকদিন ধরে খেলছি, সেহেতু আমাদের মধ্যে বোঝাপড়াটা ভালো। আমরা এর আগেও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে পদক জিতেছি।’
এর আগে একক ইভেন্টে কেবল হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের শাটলাররা। দ্বৈতে গতকাল কোয়ার্টার ফাইনালে কেউই জয়ের হাসি হাসতে পারেননি। মিশ্র দ্বৈতে জুমার-ঊর্মি ফুটলেন আশার আলো হয়ে। রুপা নিশ্চিত করে লক্ষ্য এবার সোনার পদক গলায় ঝুলানো।

ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে। পদক তো নিশ্চিত হয়েছে আগে, জুমার-ঊর্মি এবার দেখাচ্ছেন সোনা জয়ের ঝিলিকও। ফাইনালে কাল মালয়েশিয়ার দাতু আনিফ ইসাক দাতু আসরা ও ক্লারিসা সানের মুখোমুখি হবেন তারা।
পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন ইনডোর স্টেডিয়ামে সকালটাও অন্যরকম ছিল জুমার-ঊর্মির। কোয়ার্টার ফাইনালে ভারতের স্বস্তিক মাথারাসান-কীর্তি মাঞ্চালাকে তিন সেটের লড়াইয়ে হারিয়েছেন ২১-১৬, ১৯-২১ ও ২১-১৮ গেমে। প্রথম সেট খানিকটা সহজে জিতলেও দ্বিতীয় সেটে হারতে হয়। তৃতীয় সেটে দারুণ প্রতিদ্বন্দ্বিতা শেষে নিশ্চিত করেন ব্রোঞ্জ পদক।
রাতে সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের জুটিকে পাত্তাই দিলেন না জুমার-ঊর্মি। প্রথম সেটে একটা সময় অবশ্য পিছিয়ে ছিলেন ৫-৩ পয়েন্টে। সেখান থেকে অনবরত পয়েন্ট তুলতে থাকেন জুমার। শেষ দিকে ঊর্মিও দেখান তাঁর দাপট। দ্বিতীয় সেটে শুরুতেই আধিপত্য দেখাতে থাকে বাংলাদেশের জুটি। নিয়ে নেন বড় ব্যবধানের লিড। যা পরে আর ছোট করতে পারেননি থাইল্যান্ডের শাটলাররা।
ফাইনালে উঠে জুমার বলেন, ‘ফাইনাল নিয়ে প্রত্যাশা অবশ্যই ভালো খেলার চেষ্টা করব। বাকিটা আল্লাহ ভরসা, জানিনা কি হবে। দেখা যাক। আগে যে রেজাল্টগুলো আমরা আশাও করতে পারতাম না, এখন বাংলাদেশ অন্যান্য বারের মতো হচ্ছে না যে মানে বাংলাদেশ আসছে আর হেরে যাচ্ছে—এরকম হচ্ছে না। প্রত্যেকটা টিমই আমাদের লড়াই করে হেরেছে।’
জুমারের সঙ্গে বোঝাপড়া নিয়ে ঊর্মি বলেন, ‘সকালেই আমি বলেছিলাম, আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে চাই। সেই লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ফাইনাল নিশ্চিত করেছি। এবার সোনা জিততে চাই। জুমারের সঙ্গে ছয়-সাত বছর ধরে জুটি বেঁধে খেলছি। যেহেতু অনেকদিন ধরে খেলছি, সেহেতু আমাদের মধ্যে বোঝাপড়াটা ভালো। আমরা এর আগেও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে পদক জিতেছি।’
এর আগে একক ইভেন্টে কেবল হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের শাটলাররা। দ্বৈতে গতকাল কোয়ার্টার ফাইনালে কেউই জয়ের হাসি হাসতে পারেননি। মিশ্র দ্বৈতে জুমার-ঊর্মি ফুটলেন আশার আলো হয়ে। রুপা নিশ্চিত করে লক্ষ্য এবার সোনার পদক গলায় ঝুলানো।

আরও অনেক লাতিন ফুটবলারের মতো ছোটবেলায় দারিদ্র্যের কশাঘাত সইতে হয়েছে এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। মাঝরাতে বাবা আলবার্তোকে কাঁদতে দেখেছেন পরিবারের ভরণপোষণ দিতে ব্যর্থ হওয়ায়। কিন্তু দারিদ্র্য মেরে ফেলতে পারেনি
১১ ডিসেম্বর ২০২২
গায়ের জোরে জেতা যাকে বলে, ঠিক তেমনই এক ম্যাচ দেখা গেল আজ বিগ ব্যাশে। গ্যাবায় পার্থ স্কর্চার্সের দেওয়া ২৫৮ রানের লক্ষ্য এক বল হাতে রেখে তাড়া করে নতুন ইতিহাস গড়েছে ব্রিসবেন হিট। বিগ ব্যাশে এর চেয়ে বেশি রান তাড়া করার রেকর্ড নেই আর কারও।
২৭ মিনিট আগে
খুব বেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছিল ভারত। সেই দুবাইয়ের আরেক স্টেডিয়ামে আরেক ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

গায়ের জোরে জেতা যাকে বলে, ঠিক তেমনই এক ম্যাচ দেখা গেল আজ বিগ ব্যাশে। গ্যাবায় পার্থ স্কর্চার্সের দেওয়া ২৫৮ রানের লক্ষ্য এক বল হাতে রেখে তাড়া করে নতুন ইতিহাস গড়েছে ব্রিসবেন হিট। বিগ ব্যাশে এর চেয়ে বেশি রান তাড়া করার রেকর্ড নেই আর কারও।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো রান তাড়ায় দুজন ব্যাটার সেঞ্চুরি করলেন। ম্যাট রেনশ ও জ্যাক উইল্ডারমুথ ২১২ রানের জুটি গড়ে হিটকে আট উইকেটের জয় এনে দেন। বিগব্যাশে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। টস হেরে আগে ব্যাটিং করা পার্থ স্করচার্স ৬ উইকেটে ২৫৭ রান তোলে। ফিন অ্যালেন (৩৮ বলে ৭৯) ও কুপার কনোলি (৩৭ বলে ৭৭) দুজনে মিলে ১৪টি ছক্কায় সাজানো ঝোড়ো ১৪২ রানের জুটি গড়েন।
শেষদিকে নিক হবসন অপরাজিত ৪৮ রান করে ইনিংসের ফলে হিটের সামনে দাঁড়ায় প্রায় অসম্ভব এক লক্ষ্য। রান তাড়ার প্রথম বলেই অধিনায়ক জাই রিচার্ডসনের বলে গোল্ডেন ডাক হয়ে ফিরলেও কলিন মনরোর দলটি বিচলিত হয়নি। রেনশ ৪৮ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তাঁর ইনিংসে ছিল ৯টি বিশাল ছক্কা; ১০১ রানে তিনি রানআউট হন। উইল্ডারমুথ শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। মাত্র ৫৪ বলে অপরাজিত ১১০ রানের এই ইনিংসে তিনি ছিলেন বিধ্বংসী। সব মিলিয়ে ৩৬ ছক্কার দেখা মিলেছে এই ম্যাচে; বিগ ব্যাশে আগে কখনো ঘটেনি তা।

গায়ের জোরে জেতা যাকে বলে, ঠিক তেমনই এক ম্যাচ দেখা গেল আজ বিগ ব্যাশে। গ্যাবায় পার্থ স্কর্চার্সের দেওয়া ২৫৮ রানের লক্ষ্য এক বল হাতে রেখে তাড়া করে নতুন ইতিহাস গড়েছে ব্রিসবেন হিট। বিগ ব্যাশে এর চেয়ে বেশি রান তাড়া করার রেকর্ড নেই আর কারও।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো রান তাড়ায় দুজন ব্যাটার সেঞ্চুরি করলেন। ম্যাট রেনশ ও জ্যাক উইল্ডারমুথ ২১২ রানের জুটি গড়ে হিটকে আট উইকেটের জয় এনে দেন। বিগব্যাশে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। টস হেরে আগে ব্যাটিং করা পার্থ স্করচার্স ৬ উইকেটে ২৫৭ রান তোলে। ফিন অ্যালেন (৩৮ বলে ৭৯) ও কুপার কনোলি (৩৭ বলে ৭৭) দুজনে মিলে ১৪টি ছক্কায় সাজানো ঝোড়ো ১৪২ রানের জুটি গড়েন।
শেষদিকে নিক হবসন অপরাজিত ৪৮ রান করে ইনিংসের ফলে হিটের সামনে দাঁড়ায় প্রায় অসম্ভব এক লক্ষ্য। রান তাড়ার প্রথম বলেই অধিনায়ক জাই রিচার্ডসনের বলে গোল্ডেন ডাক হয়ে ফিরলেও কলিন মনরোর দলটি বিচলিত হয়নি। রেনশ ৪৮ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তাঁর ইনিংসে ছিল ৯টি বিশাল ছক্কা; ১০১ রানে তিনি রানআউট হন। উইল্ডারমুথ শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। মাত্র ৫৪ বলে অপরাজিত ১১০ রানের এই ইনিংসে তিনি ছিলেন বিধ্বংসী। সব মিলিয়ে ৩৬ ছক্কার দেখা মিলেছে এই ম্যাচে; বিগ ব্যাশে আগে কখনো ঘটেনি তা।

আরও অনেক লাতিন ফুটবলারের মতো ছোটবেলায় দারিদ্র্যের কশাঘাত সইতে হয়েছে এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। মাঝরাতে বাবা আলবার্তোকে কাঁদতে দেখেছেন পরিবারের ভরণপোষণ দিতে ব্যর্থ হওয়ায়। কিন্তু দারিদ্র্য মেরে ফেলতে পারেনি
১১ ডিসেম্বর ২০২২
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে।
৭ মিনিট আগে
খুব বেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছিল ভারত। সেই দুবাইয়ের আরেক স্টেডিয়ামে আরেক ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

খুব বেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছিল ভারত। সেই দুবাইয়ের আরেক স্টেডিয়ামে আরেক ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান।
ভারত-পাকিস্তান এবারও মুখোমুখি হচ্ছে এশিয়া কাপ ফাইনালে। তবে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্টটা মূলত বয়সভিত্তিক। দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে পরশু হতে যাওয়া অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ ফাইনালে মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। আজ দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে এক সেমিফাইনালে বাংলাদেশকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে পাকিস্তান। একই শহরের আরেক মাঠ আইসিসি একাডেমিতে আরেক সেমিফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেসেখেলে জিতেছে ভারত।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে আইসিসি একাডেমি মাঠে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে কোনোটাই সময়মতো শুরু হয়নি। বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ হয়েছে ২৭ ওভারে। অন্যদিকে ভারত-শ্রীলঙ্কা সেমিফাইনালটা হয়েছে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে।
দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ ২০ ওভারে ১৩৮ রানের লক্ষ্যে নেমে একটু চাপে পড়ে ভারত। ৩.৩ ওভারে ২ উইকেটে ২৫ রানে পরিণত হয় আয়ুশ মাত্রের নেতৃত্বাধীন ভারত। অধিনায়ক মাত্রে (৭), বৈভব সূর্যবংশী (৯) দুই ওপেনারই এক অঙ্কের ঘরে রান করে আউট হয়েছেন। শ্রীলঙ্কার বোলারদের সামনে এরপর ঢাল হয়ে দাঁড়ান অ্যারন জর্জ, বিহান মালহোত্রা। তৃতীয় উইকেটে ৮৭ বলে ১১৪ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন তাঁরা (জর্জ-মালহোত্রা)। ২ ওভার হাতে রেখে ৮ উইকেটের বিশাল জয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে ভারত।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮ উইকেটের জয়ে দুই ভারতীয় জর্জ ও মালহোত্রা ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন। ৪৫ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৬১ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন মালহোত্রা। জর্জ ৪৯ বলে ৫৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। শ্রীলঙ্কার দুটি উইকেটই নিয়েছেন রাসিত নিমসারা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪২ রান করেছেন চামিকা হিনাতিগালা। ভারতের হেনিল প্যাটেল, কনিষ্ক চৌহান দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন কিশান সিংহ, দিপেশ দেবেন্দ্রন ও খিলান প্যাটেল।
ভারত এর আগে আটবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছে। পাকিস্তান জিতেছে একবার। সেটাও ভারতের বিপক্ষে। ২০১২ সালে ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল টাই হলে যৌথভাবে তাদের চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়েছিল। বাংলাদেশ সময় পরশু সকাল ১১টায় ২০২৫ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল শুরু হবে।

খুব বেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছিল ভারত। সেই দুবাইয়ের আরেক স্টেডিয়ামে আরেক ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান।
ভারত-পাকিস্তান এবারও মুখোমুখি হচ্ছে এশিয়া কাপ ফাইনালে। তবে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্টটা মূলত বয়সভিত্তিক। দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে পরশু হতে যাওয়া অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ ফাইনালে মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। আজ দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে এক সেমিফাইনালে বাংলাদেশকে ৮ উইকেটে হারিয়েছে পাকিস্তান। একই শহরের আরেক মাঠ আইসিসি একাডেমিতে আরেক সেমিফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেসেখেলে জিতেছে ভারত।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে একই সময়ে আইসিসি একাডেমি মাঠে শুরু হতো ভারত-শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনালও। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে কোনোটাই সময়মতো শুরু হয়নি। বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচ হয়েছে ২৭ ওভারে। অন্যদিকে ভারত-শ্রীলঙ্কা সেমিফাইনালটা হয়েছে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে।
দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ ২০ ওভারে ১৩৮ রানের লক্ষ্যে নেমে একটু চাপে পড়ে ভারত। ৩.৩ ওভারে ২ উইকেটে ২৫ রানে পরিণত হয় আয়ুশ মাত্রের নেতৃত্বাধীন ভারত। অধিনায়ক মাত্রে (৭), বৈভব সূর্যবংশী (৯) দুই ওপেনারই এক অঙ্কের ঘরে রান করে আউট হয়েছেন। শ্রীলঙ্কার বোলারদের সামনে এরপর ঢাল হয়ে দাঁড়ান অ্যারন জর্জ, বিহান মালহোত্রা। তৃতীয় উইকেটে ৮৭ বলে ১১৪ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন তাঁরা (জর্জ-মালহোত্রা)। ২ ওভার হাতে রেখে ৮ উইকেটের বিশাল জয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে ভারত।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮ উইকেটের জয়ে দুই ভারতীয় জর্জ ও মালহোত্রা ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন। ৪৫ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৬১ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন মালহোত্রা। জর্জ ৪৯ বলে ৫৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। শ্রীলঙ্কার দুটি উইকেটই নিয়েছেন রাসিত নিমসারা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪২ রান করেছেন চামিকা হিনাতিগালা। ভারতের হেনিল প্যাটেল, কনিষ্ক চৌহান দুটি করে উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন কিশান সিংহ, দিপেশ দেবেন্দ্রন ও খিলান প্যাটেল।
ভারত এর আগে আটবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছে। পাকিস্তান জিতেছে একবার। সেটাও ভারতের বিপক্ষে। ২০১২ সালে ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল টাই হলে যৌথভাবে তাদের চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়েছিল। বাংলাদেশ সময় পরশু সকাল ১১টায় ২০২৫ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল শুরু হবে।

আরও অনেক লাতিন ফুটবলারের মতো ছোটবেলায় দারিদ্র্যের কশাঘাত সইতে হয়েছে এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। মাঝরাতে বাবা আলবার্তোকে কাঁদতে দেখেছেন পরিবারের ভরণপোষণ দিতে ব্যর্থ হওয়ায়। কিন্তু দারিদ্র্য মেরে ফেলতে পারেনি
১১ ডিসেম্বর ২০২২
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে।
৭ মিনিট আগে
গায়ের জোরে জেতা যাকে বলে, ঠিক তেমনই এক ম্যাচ দেখা গেল আজ বিগ ব্যাশে। গ্যাবায় পার্থ স্কর্চার্সের দেওয়া ২৫৮ রানের লক্ষ্য এক বল হাতে রেখে তাড়া করে নতুন ইতিহাস গড়েছে ব্রিসবেন হিট। বিগ ব্যাশে এর চেয়ে বেশি রান তাড়া করার রেকর্ড নেই আর কারও।
২৭ মিনিট আগে
নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
১ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশের বোলারদের বেধড়ক পেটাতে থাকেন সামির মিনহাস-উসমান খান। দ্বিতীয় উইকেটে ৫৭ বলে ৮৫ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (মিনহাস-উসমান)। ১১তম ওভারের তৃতীয় বলে উসমানকে (২৭) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে বিস্ফোরক জুটি ভাঙেন সামিউন বশির রাতুল। পাকিস্তানের এই ম্যাচ জিততে এরপর আর কোনো অসুবিধা হয়নি। ৬৩ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের বিশাল জয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে তারা। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৬ বলে ৩৬ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন আহমেদ হুসেইন-সামির। ১৭তম ওভারের চতুর্থ বলে বাংলাদেশের পেসার ইকবাল হোসেন ইমনের বাউন্সার আম্পায়ার ওয়াইড ঘোষণা করলে পাকিস্তান উঠে যায় ফাইনালে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের আব্দুল সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তিনিই পেয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।
ভারত এর আগে আটবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছে। পাকিস্তান জিতেছে একবার। সেটাও ভারতের বিপক্ষে। ২০১২ সালে ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল টাই হলে যৌথভাবে তাদের চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়েছিল। বাংলাদেশ সময় পরশু সকাল ১১টায় ২০২৫ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল শুরু হবে।

নকআউট পর্বে যেমন প্রত্যাশা ছিল, আজিজুল হাকিম তামিমের বাংলাদেশ সেটা পূরণ করতে পারেনি। দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালে রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তামিম-জাওয়াদ আবরারদের হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কেটেছে পাকিস্তান।
২০২৩, ২০২৪ সালে টানা দুইবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপজয়ী বাংলাদেশ এবার নেমেছিল শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচ জিতে ফাইনালে উঠেছিল তামিমের দল। তবে বাংলাদেশকে হ্যাটট্রিক ফাইনাল খেলতে দিল না পাকিস্তান। ৮ উইকেটে জিতে চতুর্থবারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল পাকিস্তান।
দুবাইয়ের দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে আজ নির্ধারিত সময়ের চেয়ে চার ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনাল। ম্যাচের দৈর্ঘ্য ৫০ ওভার থেকে কমিয়ে ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। ২৭ ওভারে ১২২ রানের লক্ষ্যে নেমে পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় ১ রানেই। ইনিংসের প্রথম ওভারের শেষ বলে ইকবাল হোসেন ইমনের অফস্টাম্পের অনেক বাইরের বল খোঁচা দিতে যান পাকিস্তানি ওপেনার হামজা জহুর। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ সহজেই সেটা তালুবন্দী করেছেন। দুই বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি হামজা।
১ রানে প্রথম উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশের বোলারদের বেধড়ক পেটাতে থাকেন সামির মিনহাস-উসমান খান। দ্বিতীয় উইকেটে ৫৭ বলে ৮৫ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (মিনহাস-উসমান)। ১১তম ওভারের তৃতীয় বলে উসমানকে (২৭) এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে বিস্ফোরক জুটি ভাঙেন সামিউন বশির রাতুল। পাকিস্তানের এই ম্যাচ জিততে এরপর আর কোনো অসুবিধা হয়নি। ৬৩ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের বিশাল জয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করেছে তারা। দ্বিতীয় উইকেটে ৩৬ বলে ৩৬ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন আহমেদ হুসেইন-সামির। ১৭তম ওভারের চতুর্থ বলে বাংলাদেশের পেসার ইকবাল হোসেন ইমনের বাউন্সার আম্পায়ার ওয়াইড ঘোষণা করলে পাকিস্তান উঠে যায় ফাইনালে।
বাংলাদেশ সময় সকাল ১১টায় দ্য সেভেন্স স্টেডিয়ামে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সেমিফাইনাল। কিন্তু দুবাইয়ে সাত সকালে বৃষ্টির কারণে সময়মতো শুরু হয়নি। বিকেল ৩টার দিকে শুরু হলে ম্যাচটা ২৭ ওভারে নিয়ে আসা হয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ গুটিয়ে গেছে ১২১ রানে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৩ রান করেন সামিউন বশির রাতুল। ৩৭ বলের ইনিংসে একটি করে চার ও ছক্কা মেরেছেন তিনি।
পাকিস্তানের আব্দুল সুবহান ৬ ওভারে ২০ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। তিনিই পেয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন তিনি। হুজাইফা আহসান নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট পেয়েছেন মোহাম্মদ সায়েম, আহমেদ হুসেইন ও আলী রাজা। ২৭তম ওভারের তৃতীয় বলে রাতুল রানআউট হওয়াতেই শেষ বাংলাদেশের ইনিংস।
ভারত এর আগে আটবার অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছে। পাকিস্তান জিতেছে একবার। সেটাও ভারতের বিপক্ষে। ২০১২ সালে ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল টাই হলে যৌথভাবে তাদের চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়েছিল। বাংলাদেশ সময় পরশু সকাল ১১টায় ২০২৫ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল শুরু হবে।

আরও অনেক লাতিন ফুটবলারের মতো ছোটবেলায় দারিদ্র্যের কশাঘাত সইতে হয়েছে এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। মাঝরাতে বাবা আলবার্তোকে কাঁদতে দেখেছেন পরিবারের ভরণপোষণ দিতে ব্যর্থ হওয়ায়। কিন্তু দারিদ্র্য মেরে ফেলতে পারেনি
১১ ডিসেম্বর ২০২২
ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে মিশ্র দ্বৈত বিভাগে ফাইনালে উঠেছেন বাংলাদেশের আল আমিন জুমার ও ঊর্মি আক্তার। আজ সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডের কুনলাপাথ লোথোং ও সারিসা জানপেং জুটিকে হারিয়েছেন ২১-১১ ও ২১-১৪ গেমে।
৭ মিনিট আগে
গায়ের জোরে জেতা যাকে বলে, ঠিক তেমনই এক ম্যাচ দেখা গেল আজ বিগ ব্যাশে। গ্যাবায় পার্থ স্কর্চার্সের দেওয়া ২৫৮ রানের লক্ষ্য এক বল হাতে রেখে তাড়া করে নতুন ইতিহাস গড়েছে ব্রিসবেন হিট। বিগ ব্যাশে এর চেয়ে বেশি রান তাড়া করার রেকর্ড নেই আর কারও।
২৭ মিনিট আগে
খুব বেশি দিন আগের ঘটনা নয়। এ বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছিল ভারত। সেই দুবাইয়ের আরেক স্টেডিয়ামে আরেক ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান।
১ ঘণ্টা আগে