ক্রীড়া ডেস্ক
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের রাজা রিয়াল মাদ্রিদ। সেই রাজাদের মাথায় আবারও উঠল ইউরোপ ক্লাব শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট। বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে রেকর্ড ১৫তম চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতল রিয়াল।
দ্বিতীয়ার্ধে ৯ মিনিটের দুই ঝড়ে এক মৌসুম পর আবারও রিয়ালকে শিরোপা জেতালেন দানি কারভাহাল ও ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ওয়েম্বলিতে ২০১২-১৩ মৌসুমে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে হেরেছিল ডর্টমুন্ড। ইংল্যান্ডের ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামটিতে এবার জার্মান ক্লাবটির হৃদয় ভাঙল রিয়াল। ইউর্গেন ক্লপ যে স্বপ্নটি পূরণ করতে পারেননি ডর্টমুন্ডের সেটি পারলেন না এদিন তেরজিচও। কার্লো আনচেলত্তির অধীনে ২০২৩-২৪ মৌসুমে লা লিগার পর চ্যাম্পিয়নস লিগও পুনরুদ্ধার করল রিয়াল।
এই ফাইনাল দিয়ে অবসর নিলেন ডর্টমুন্ডের লম্বা সময়ের সঙ্গী মার্কো রয়েস। আর রিয়ালের জার্সিতে টনি ক্রুস। ইংলিশ মিডফিল্ডার জুড বেলিংহাম তাঁর সাবেক ক্লাবকে হারিয়ে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে প্রথম মৌসুমে জিতলেন চ্যাম্পিয়নস লিগ।
ফাইনালের প্রথমার্ধ ডর্টমুন্ড আক্রমণে দাপট দেখালেও দ্বিতীয়ার্ধে রিয়াল নিয়ে নেয় ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ। দেখা যাক দুই অর্ধে দুই দলের কেমন গেল—
প্রথম ৪৫ মিনিট
২০ থেকে ৩০ মিনিট—এই ১০ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকে রিয়াল মাদ্রিদের ওপর বড় আকারের তিনটি ঝড় বইয়ে গেছে। যার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের করিম আদেইমি ও নিকলাস ফুলক্রুগ। কখনো নির্ভরতার হাত বাড়িয়ে সেই ঝড় থেকে রিয়ালের জাল অক্ষত রাখেন গোলরক্ষক থিবু কোর্তোয়া, কখনো গোলপোস্ট নিজেই।
তার আগ পর্যন্ত ১৩ মিনিটে ডর্টমুন্ডের হুলিয়ান ব্রান্টের সুযোগ মিস এবং মিনিট দুই দুয়েক পর ভিনির গোলপোস্টের ওপর দিয়ে শট নেওয়া ছেড়ে তেমন উত্তেজনা ছড়ায়নি। ২০ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে ম্যাট হামেলসের বাড়ানো বলে আদেইমি সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেননি। তাঁর সামনে কোর্তোয়া ছাড়া কেউ ছিলেন না। কিন্তু বেলজিয়ান গোলরক্ষক ঝাঁপিয়ে পড়ে হাত বাড়ালে আদেইমি বলে নিয়ন্ত্রণ হারান।
দুই মিনিট পর ইয়ান মাটসেনের দুর্দান্ত পাস থেকে গোলটা প্রায় পেয়েই গিয়েছিলেন ফুলক্রুগ। কিন্তু এবার তার শটে বাধা হয়ে দাঁড়ায় গোলপোস্ট। কাউন্টার অ্যাটাক থেকে ২৮ মিনিটে আবারও ব্রান্টের পাস আর আদেইমির গতির সামনে নাজেহাল হয়ে পড়েছিল রিয়াল। তবে এবারও সুযোগ নষ্ট করে ডর্টমুন্ড। আদেইমির বাড়ানো বলে হেডে গোল করতে পারেননি ফুলক্রুগ। বল সহজে গ্লাভসবন্দী করেন কোর্তোয়া। ৪১ মিনিটেও রিয়ালকে বাঁচান তিনি। মার্সেল সাবিৎজারের শট ঠেকিয়ে দেন বেলজিয়ান গোলরক্ষক। মৌসুম জুড়ে দুর্দান্ত খেলা আন্দ্রি লুনিনের পরিবর্তে ফাইনালে সুযোগ পেয়েই কোচ আনচেলত্তির আস্থার প্রতিদান দিলেন কোর্তোয়া।
রিয়ালের হয়ে বিরতির আগে যা একটু আক্রমণের চেষ্টা চালিয়েছেন ভিনি। কিন্তু ফাঁকি দিতে পারেননি দুই হামেলস ও হুলিয়ান রায়েরসনকে। ভিনির বিপক্ষে প্রথমার্ধে দুটি ডুয়েল জেতেন হামেলস।
পরের ৪৫ মিনিট
৪৯ মিনিটে টনি ক্রুসের বাঁকানো ফ্রি কিক দুর্দান্তভাবে রুখে দেন ডর্টমুন্ড গোলরক্ষক গ্রেগর কোবেল। কয়েক সেকেন্ড পর কর্নার থেকে দানি কারভাহালের হেড উড়ে যায় গোলপোস্টের ওপর দিয়ে। ৫৭ মিনিটে রিয়াল ডিফেন্ডারের হাফ ভলি রুখে দিতে তেমন কষ্ট হয়নি কোবেলের। ৬৩ মিনিটে লস ব্লাঙ্কোসদের আবারও পরীক্ষায় ফেলে ডর্টমুন্ড। তবে এবারও আদেইমির ক্রস থেকে হেডে গোল করতে পারেননি ফুলক্রুগ।
৬৯ মিনিটে ভিনির ভাসিয়ে দেওয়া বলে বেলিংহাম মাথা লাগাতে পারলেই এগিয়ে যেতে পারত রিয়াল। ৭৭ মিনিটে রায়েরসনের পায়ে লাগায় গোলবঞ্চিত হোন ইংলিশ মিডফিল্ডার। তবে তার আগেই লস ব্লাঙ্কোসদের উল্লাসে ভাসান কারভাহাল। ৭৪ মিনিটে ক্রুসের কর্নার থেকে হেডে জাল খুঁজে নেন তিনি। গোল হজমের পর ক্রুসের ফ্রি কিক, এদুয়ার্দো কামাভিঙ্গার শট, কর্নার থেকে নাচোর হেডে নাজেহাল হয়ে পড়ে ডর্টমুন্ড। ৯ মিনিটের ব্যবধানে আরেকটি ঝড়ে রিয়াল এগিয়ে যায় ২-০ গোলে। ৮৩ মিনিটে বেলিংহামের পাস থেকে অবশেষে গোলের দেখা পান ভিনি। মিনিট চারেক পর ফুলক্রুগের হেড অফসাইডের কারণে বাতিল না হলে হয়তো ম্যাচের ফলটা অন্যরকম হতে পারত।
পরিসংখ্যান
• প্রথামার্ধে রিয়ালের গোলের সুযোগ সৃষ্টির হার ০.৯ শতাংশ আর ডর্টমুন্ডের ১.৬৮। বিরতির আগে একটিও গোলে শট নিতে পারেনি রিয়াল।
• এ নিয়ে ১১ বছরে ছয়টি চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতল রিয়াল।
• প্রথম কোচ হিসেবে পাঁচটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতলেন রিয়ালের ইতালিয়ান কোচ আনচেলত্তি।
• চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথমবার ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল রিয়াল-ডর্টমুন্ড। ওয়েম্বলিতে ২০১৭ সালের আগে কখনো না খেলা রিয়াল এই মাঠে প্রথম ফাইনালেই জিতল। আর ডর্টমুন্ড হারল দুইবারের দুটাতেই।
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের রাজা রিয়াল মাদ্রিদ। সেই রাজাদের মাথায় আবারও উঠল ইউরোপ ক্লাব শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট। বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে রেকর্ড ১৫তম চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতল রিয়াল।
দ্বিতীয়ার্ধে ৯ মিনিটের দুই ঝড়ে এক মৌসুম পর আবারও রিয়ালকে শিরোপা জেতালেন দানি কারভাহাল ও ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ওয়েম্বলিতে ২০১২-১৩ মৌসুমে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে হেরেছিল ডর্টমুন্ড। ইংল্যান্ডের ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামটিতে এবার জার্মান ক্লাবটির হৃদয় ভাঙল রিয়াল। ইউর্গেন ক্লপ যে স্বপ্নটি পূরণ করতে পারেননি ডর্টমুন্ডের সেটি পারলেন না এদিন তেরজিচও। কার্লো আনচেলত্তির অধীনে ২০২৩-২৪ মৌসুমে লা লিগার পর চ্যাম্পিয়নস লিগও পুনরুদ্ধার করল রিয়াল।
এই ফাইনাল দিয়ে অবসর নিলেন ডর্টমুন্ডের লম্বা সময়ের সঙ্গী মার্কো রয়েস। আর রিয়ালের জার্সিতে টনি ক্রুস। ইংলিশ মিডফিল্ডার জুড বেলিংহাম তাঁর সাবেক ক্লাবকে হারিয়ে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে প্রথম মৌসুমে জিতলেন চ্যাম্পিয়নস লিগ।
ফাইনালের প্রথমার্ধ ডর্টমুন্ড আক্রমণে দাপট দেখালেও দ্বিতীয়ার্ধে রিয়াল নিয়ে নেয় ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ। দেখা যাক দুই অর্ধে দুই দলের কেমন গেল—
প্রথম ৪৫ মিনিট
২০ থেকে ৩০ মিনিট—এই ১০ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকে রিয়াল মাদ্রিদের ওপর বড় আকারের তিনটি ঝড় বইয়ে গেছে। যার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের করিম আদেইমি ও নিকলাস ফুলক্রুগ। কখনো নির্ভরতার হাত বাড়িয়ে সেই ঝড় থেকে রিয়ালের জাল অক্ষত রাখেন গোলরক্ষক থিবু কোর্তোয়া, কখনো গোলপোস্ট নিজেই।
তার আগ পর্যন্ত ১৩ মিনিটে ডর্টমুন্ডের হুলিয়ান ব্রান্টের সুযোগ মিস এবং মিনিট দুই দুয়েক পর ভিনির গোলপোস্টের ওপর দিয়ে শট নেওয়া ছেড়ে তেমন উত্তেজনা ছড়ায়নি। ২০ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে ম্যাট হামেলসের বাড়ানো বলে আদেইমি সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেননি। তাঁর সামনে কোর্তোয়া ছাড়া কেউ ছিলেন না। কিন্তু বেলজিয়ান গোলরক্ষক ঝাঁপিয়ে পড়ে হাত বাড়ালে আদেইমি বলে নিয়ন্ত্রণ হারান।
দুই মিনিট পর ইয়ান মাটসেনের দুর্দান্ত পাস থেকে গোলটা প্রায় পেয়েই গিয়েছিলেন ফুলক্রুগ। কিন্তু এবার তার শটে বাধা হয়ে দাঁড়ায় গোলপোস্ট। কাউন্টার অ্যাটাক থেকে ২৮ মিনিটে আবারও ব্রান্টের পাস আর আদেইমির গতির সামনে নাজেহাল হয়ে পড়েছিল রিয়াল। তবে এবারও সুযোগ নষ্ট করে ডর্টমুন্ড। আদেইমির বাড়ানো বলে হেডে গোল করতে পারেননি ফুলক্রুগ। বল সহজে গ্লাভসবন্দী করেন কোর্তোয়া। ৪১ মিনিটেও রিয়ালকে বাঁচান তিনি। মার্সেল সাবিৎজারের শট ঠেকিয়ে দেন বেলজিয়ান গোলরক্ষক। মৌসুম জুড়ে দুর্দান্ত খেলা আন্দ্রি লুনিনের পরিবর্তে ফাইনালে সুযোগ পেয়েই কোচ আনচেলত্তির আস্থার প্রতিদান দিলেন কোর্তোয়া।
রিয়ালের হয়ে বিরতির আগে যা একটু আক্রমণের চেষ্টা চালিয়েছেন ভিনি। কিন্তু ফাঁকি দিতে পারেননি দুই হামেলস ও হুলিয়ান রায়েরসনকে। ভিনির বিপক্ষে প্রথমার্ধে দুটি ডুয়েল জেতেন হামেলস।
পরের ৪৫ মিনিট
৪৯ মিনিটে টনি ক্রুসের বাঁকানো ফ্রি কিক দুর্দান্তভাবে রুখে দেন ডর্টমুন্ড গোলরক্ষক গ্রেগর কোবেল। কয়েক সেকেন্ড পর কর্নার থেকে দানি কারভাহালের হেড উড়ে যায় গোলপোস্টের ওপর দিয়ে। ৫৭ মিনিটে রিয়াল ডিফেন্ডারের হাফ ভলি রুখে দিতে তেমন কষ্ট হয়নি কোবেলের। ৬৩ মিনিটে লস ব্লাঙ্কোসদের আবারও পরীক্ষায় ফেলে ডর্টমুন্ড। তবে এবারও আদেইমির ক্রস থেকে হেডে গোল করতে পারেননি ফুলক্রুগ।
৬৯ মিনিটে ভিনির ভাসিয়ে দেওয়া বলে বেলিংহাম মাথা লাগাতে পারলেই এগিয়ে যেতে পারত রিয়াল। ৭৭ মিনিটে রায়েরসনের পায়ে লাগায় গোলবঞ্চিত হোন ইংলিশ মিডফিল্ডার। তবে তার আগেই লস ব্লাঙ্কোসদের উল্লাসে ভাসান কারভাহাল। ৭৪ মিনিটে ক্রুসের কর্নার থেকে হেডে জাল খুঁজে নেন তিনি। গোল হজমের পর ক্রুসের ফ্রি কিক, এদুয়ার্দো কামাভিঙ্গার শট, কর্নার থেকে নাচোর হেডে নাজেহাল হয়ে পড়ে ডর্টমুন্ড। ৯ মিনিটের ব্যবধানে আরেকটি ঝড়ে রিয়াল এগিয়ে যায় ২-০ গোলে। ৮৩ মিনিটে বেলিংহামের পাস থেকে অবশেষে গোলের দেখা পান ভিনি। মিনিট চারেক পর ফুলক্রুগের হেড অফসাইডের কারণে বাতিল না হলে হয়তো ম্যাচের ফলটা অন্যরকম হতে পারত।
পরিসংখ্যান
• প্রথামার্ধে রিয়ালের গোলের সুযোগ সৃষ্টির হার ০.৯ শতাংশ আর ডর্টমুন্ডের ১.৬৮। বিরতির আগে একটিও গোলে শট নিতে পারেনি রিয়াল।
• এ নিয়ে ১১ বছরে ছয়টি চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতল রিয়াল।
• প্রথম কোচ হিসেবে পাঁচটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতলেন রিয়ালের ইতালিয়ান কোচ আনচেলত্তি।
• চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথমবার ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল রিয়াল-ডর্টমুন্ড। ওয়েম্বলিতে ২০১৭ সালের আগে কখনো না খেলা রিয়াল এই মাঠে প্রথম ফাইনালেই জিতল। আর ডর্টমুন্ড হারল দুইবারের দুটাতেই।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৪ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
৬ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
৭ ঘণ্টা আগে