জুনায়েদ পাইকার

ঢাকা: মাঠে শুধু খেলোয়াড়েরাই খেলাটা জমিয়ে তোলেন না। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে দর্শকের উন্মাদনা, উচ্ছ্বাস, চিৎকার, হুল্লোড় আর করতালি—সব মিলিয়েই হয় একটি জমজমাট খেলা। যেকোনো দল নিজেদের মাঠে খেললে নিঃস্বার্থ সমর্থন দিয়ে অনুপ্রাণিত করতে থাকে স্বাগতিক দর্শকেরা। এ কারণেই তো দর্শকদের বলা হয় ‘দ্বাদশ খেলোয়াড়’।
ক্রিকেটেই ধরুন, একজন ব্যাটসম্যানকে ঘিরে ধরে প্রতিপক্ষের ১১ জন খেলোয়াড় আর গ্যালারিতে যদি থাকে ফিল্ডিং দলের গ্যালারিভর্তি দর্শক—কী চাপটা তৈরি হয় ওই ব্যাটসম্যানের মনে! গত বছর তামিম ইকবালের সঙ্গে অনলাইন আড্ডায় রোহিত শর্মা কি আর সাধে বলেছিলেন, ‘বিশ্বের যেখানেই যাই না কেন ভারতীয় দর্শকের সমর্থন পেতে আমরা অভ্যস্ত। একমাত্র বাংলাদেশে সেটা হয় না!’
বাংলাদেশে যেকোনো ক্রিকেট ম্যাচ; সেটা হোক ঢাকা, চট্টগ্রাম কিংবা সিলেটে—গ্যালারি পূর্ণ থাকবেই। স্টেডিয়ামের বাইরেও থাকে হাজারো দর্শক। আর বেশির ভাগ সময় টিকিট পরিণত হয় সোনার হরিণে! হাজারো ক্রিকেটপ্রেমী ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইন ধরে অপেক্ষা করেন। কখনো তো পুলিশি লাঠিচার্জের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাও ঘটে!
১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জয়ের পর দেশের মাঠে বাংলাদেশ দল খেলেছে আর গ্যালারি দর্শকশূন্য থেকেছে—এমন উদাহরণ কমই আছে। বাংলাদেশে ক্রিকেট আর দর্শকের সঙ্গে সব সময়ই একটি অলিখিত সন্ধিই দেখা গেছে। শুধু দেশেই নয়; বাংলাদেশ দল যেখানে খেলতে যায়, সেখানেই দেখা মেলে লাল–সবুজ সমর্থকদের। অবশ্য ক্রিকেট খেলুড়ে কোনো দেশেই আগ্রহী দর্শকের কমতি নেই। ভারত তো গ্যালারিতে লাখো দর্শকের জায়গা দিতে গুজরাটে বানিয়ে ফেলেছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দর্শক ধারণক্ষমতার স্টেডিয়াম।
যে দর্শকের জন্য এত আয়োজন, তাঁরাই এখন গ্যালারিতে ‘অবাঞ্ছিত’! না, এখানে আয়োজকদের কিছু করার নেই। করোনা মহামারি বাধ্য করেছে গ্যালারিতে দর্শক ‘নিষিদ্ধ’ করতে! সংক্রমণ প্রতিরোধে গ্যালারি শূন্য রেখে আয়োজন করা হচ্ছে খেলা। যদিও কোথাও কোথাও নির্দিষ্ট সংখ্যক দর্শক মাঠে খেলা দেখার অনুমতি পাচ্ছে। তবু মহামারির সেই আগের ছবিটা তো দেখা যাচ্ছে না। এখন মাঠে ঢোকার অনুমতি পেলেও কত শর্ত—টিকা দিতে হবে, নেগেটিভ টেস্ট রিপোর্ট থাকতে হবে। আমাদের দেশে অবশ্য এভাবেও খেলা দেখার উপায় নেই। এ কারণে সাকিব–তামিম–মুশফিকেরা খেলছেন, অথচ গ্যালারি খাঁ–খাঁ করছে!
গ্যালারির এই মলিন চেহারা আর নির্বাক উদ্যাপন মেনে নেওয়া বড় কষ্টদায়ক, বিশেষ করে আমরা যাঁরা নিয়মিত গ্যালারিতে উপস্থিত থাকতে চেষ্টা করি। গ্যালারিতে খেলা দেখার যে উত্তেজনা, উৎকণ্ঠা, মজা—সেটি কি আর টেলিভিশনের সামনে পাওয়া যায়! আমরা বাংলাদেশ ক্রিকেট সাপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএসএ) ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই দেশ ও দেশের বাইরে বাংলাদেশের প্রায় সব ম্যাচেই দল বেঁধে গ্যালারিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ দিয়ে আসছি। বিশ্বকাপ, এশিয়া কাপ, নিদাহাস ট্রফি, ভারতে দিবারাত্রি টেস্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ সব সিরিজ–টুর্নামেন্টে আমরা দলকে মাঠে থেকে সমর্থন দিয়ে আসছি। গ্যালারিতে না থাকতে পারার কষ্টটা আমাদের যেন একটু বেশিই।
কোভিডের প্রথম ধাক্কা সামলে গত ডিসেম্বরে বাংলাদেশে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট ফিরেছে বঙ্গবন্ধু কাপ টি–টোয়েন্টি দিয়ে। টুর্নামেন্টে গ্যালারিতে দর্শক না থাকলেও ‘ভার্চ্যুয়াল’ উপস্থিতি ছিল দর্শকদের। অবশ্য এটি মাঠের বড় পর্দায় নিজেদের দেখার সাময়িক আনন্দের বেশি কিছু দিতে পারেনি। পরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ হয়েছে একেবারেই দর্শকশূন্য মাঠে। তবে গত মাসে বিসিবির সহায়তায় আমরা ১৫ জনের একটি দল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে গ্যালারিতে উপস্থিত থাকার সুযোগ পেয়েছি। এতে দীর্ঘ দিন পর গ্যালারিতে উপস্থিত হওয়ার আনন্দ মিললেও নিঃশব্দ দর্শকশূন্য গ্যালারির হাহাকারটাই বেশি কানে বেজেছে। অথচ এই গ্যালারিতেই আগে তিল ধারণের জায়গা থাকত না! এখন গ্যালারি ঢাকা পৃষ্ঠপোষকদের লোগোসংবলিত বড় বড় ব্যানারে।
আশার কথা, আইসিসি চেষ্টা করছে ধীরে ধীরে তাদের টুর্নামেন্টে দর্শক ফেরাতে। আইসিসির টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে যেমন চার হাজার দর্শককে খেলা দেখার সুযোগ করে দিয়েছে তারা। আশা করি দ্রুত পৃথিবীটা আবার স্বাভাবিক হবে। আবারও সব সিরিজ–টুর্নামেন্টেই গ্যালারি পূর্ণ হবে দর্শকে। দর্শক ছাড়া কি খেলা পুরোপুরি জমে? বিপুল হর্ষধ্বনি, চিৎকার, হল্লা, দুয়ো—এসব না থাকলে মাঠের উত্তাপ কি আর পুরোপুরি অনুভব হয়? এ গ্যালারিতেই কত আনন্দ–বেদনার কাব্য রচিত হয় প্রতিটি ম্যাচে। মাঠে কবে যে ফিরবে দ্বাদশ খেলোয়াড়!
লেখক: সভাপতি, বাংলাদেশ ক্রিকেট সাপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএসএ)

ঢাকা: মাঠে শুধু খেলোয়াড়েরাই খেলাটা জমিয়ে তোলেন না। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে দর্শকের উন্মাদনা, উচ্ছ্বাস, চিৎকার, হুল্লোড় আর করতালি—সব মিলিয়েই হয় একটি জমজমাট খেলা। যেকোনো দল নিজেদের মাঠে খেললে নিঃস্বার্থ সমর্থন দিয়ে অনুপ্রাণিত করতে থাকে স্বাগতিক দর্শকেরা। এ কারণেই তো দর্শকদের বলা হয় ‘দ্বাদশ খেলোয়াড়’।
ক্রিকেটেই ধরুন, একজন ব্যাটসম্যানকে ঘিরে ধরে প্রতিপক্ষের ১১ জন খেলোয়াড় আর গ্যালারিতে যদি থাকে ফিল্ডিং দলের গ্যালারিভর্তি দর্শক—কী চাপটা তৈরি হয় ওই ব্যাটসম্যানের মনে! গত বছর তামিম ইকবালের সঙ্গে অনলাইন আড্ডায় রোহিত শর্মা কি আর সাধে বলেছিলেন, ‘বিশ্বের যেখানেই যাই না কেন ভারতীয় দর্শকের সমর্থন পেতে আমরা অভ্যস্ত। একমাত্র বাংলাদেশে সেটা হয় না!’
বাংলাদেশে যেকোনো ক্রিকেট ম্যাচ; সেটা হোক ঢাকা, চট্টগ্রাম কিংবা সিলেটে—গ্যালারি পূর্ণ থাকবেই। স্টেডিয়ামের বাইরেও থাকে হাজারো দর্শক। আর বেশির ভাগ সময় টিকিট পরিণত হয় সোনার হরিণে! হাজারো ক্রিকেটপ্রেমী ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইন ধরে অপেক্ষা করেন। কখনো তো পুলিশি লাঠিচার্জের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাও ঘটে!
১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জয়ের পর দেশের মাঠে বাংলাদেশ দল খেলেছে আর গ্যালারি দর্শকশূন্য থেকেছে—এমন উদাহরণ কমই আছে। বাংলাদেশে ক্রিকেট আর দর্শকের সঙ্গে সব সময়ই একটি অলিখিত সন্ধিই দেখা গেছে। শুধু দেশেই নয়; বাংলাদেশ দল যেখানে খেলতে যায়, সেখানেই দেখা মেলে লাল–সবুজ সমর্থকদের। অবশ্য ক্রিকেট খেলুড়ে কোনো দেশেই আগ্রহী দর্শকের কমতি নেই। ভারত তো গ্যালারিতে লাখো দর্শকের জায়গা দিতে গুজরাটে বানিয়ে ফেলেছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দর্শক ধারণক্ষমতার স্টেডিয়াম।
যে দর্শকের জন্য এত আয়োজন, তাঁরাই এখন গ্যালারিতে ‘অবাঞ্ছিত’! না, এখানে আয়োজকদের কিছু করার নেই। করোনা মহামারি বাধ্য করেছে গ্যালারিতে দর্শক ‘নিষিদ্ধ’ করতে! সংক্রমণ প্রতিরোধে গ্যালারি শূন্য রেখে আয়োজন করা হচ্ছে খেলা। যদিও কোথাও কোথাও নির্দিষ্ট সংখ্যক দর্শক মাঠে খেলা দেখার অনুমতি পাচ্ছে। তবু মহামারির সেই আগের ছবিটা তো দেখা যাচ্ছে না। এখন মাঠে ঢোকার অনুমতি পেলেও কত শর্ত—টিকা দিতে হবে, নেগেটিভ টেস্ট রিপোর্ট থাকতে হবে। আমাদের দেশে অবশ্য এভাবেও খেলা দেখার উপায় নেই। এ কারণে সাকিব–তামিম–মুশফিকেরা খেলছেন, অথচ গ্যালারি খাঁ–খাঁ করছে!
গ্যালারির এই মলিন চেহারা আর নির্বাক উদ্যাপন মেনে নেওয়া বড় কষ্টদায়ক, বিশেষ করে আমরা যাঁরা নিয়মিত গ্যালারিতে উপস্থিত থাকতে চেষ্টা করি। গ্যালারিতে খেলা দেখার যে উত্তেজনা, উৎকণ্ঠা, মজা—সেটি কি আর টেলিভিশনের সামনে পাওয়া যায়! আমরা বাংলাদেশ ক্রিকেট সাপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএসএ) ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকেই দেশ ও দেশের বাইরে বাংলাদেশের প্রায় সব ম্যাচেই দল বেঁধে গ্যালারিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে উৎসাহ দিয়ে আসছি। বিশ্বকাপ, এশিয়া কাপ, নিদাহাস ট্রফি, ভারতে দিবারাত্রি টেস্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ সব সিরিজ–টুর্নামেন্টে আমরা দলকে মাঠে থেকে সমর্থন দিয়ে আসছি। গ্যালারিতে না থাকতে পারার কষ্টটা আমাদের যেন একটু বেশিই।
কোভিডের প্রথম ধাক্কা সামলে গত ডিসেম্বরে বাংলাদেশে প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট ফিরেছে বঙ্গবন্ধু কাপ টি–টোয়েন্টি দিয়ে। টুর্নামেন্টে গ্যালারিতে দর্শক না থাকলেও ‘ভার্চ্যুয়াল’ উপস্থিতি ছিল দর্শকদের। অবশ্য এটি মাঠের বড় পর্দায় নিজেদের দেখার সাময়িক আনন্দের বেশি কিছু দিতে পারেনি। পরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ হয়েছে একেবারেই দর্শকশূন্য মাঠে। তবে গত মাসে বিসিবির সহায়তায় আমরা ১৫ জনের একটি দল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে গ্যালারিতে উপস্থিত থাকার সুযোগ পেয়েছি। এতে দীর্ঘ দিন পর গ্যালারিতে উপস্থিত হওয়ার আনন্দ মিললেও নিঃশব্দ দর্শকশূন্য গ্যালারির হাহাকারটাই বেশি কানে বেজেছে। অথচ এই গ্যালারিতেই আগে তিল ধারণের জায়গা থাকত না! এখন গ্যালারি ঢাকা পৃষ্ঠপোষকদের লোগোসংবলিত বড় বড় ব্যানারে।
আশার কথা, আইসিসি চেষ্টা করছে ধীরে ধীরে তাদের টুর্নামেন্টে দর্শক ফেরাতে। আইসিসির টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে যেমন চার হাজার দর্শককে খেলা দেখার সুযোগ করে দিয়েছে তারা। আশা করি দ্রুত পৃথিবীটা আবার স্বাভাবিক হবে। আবারও সব সিরিজ–টুর্নামেন্টেই গ্যালারি পূর্ণ হবে দর্শকে। দর্শক ছাড়া কি খেলা পুরোপুরি জমে? বিপুল হর্ষধ্বনি, চিৎকার, হল্লা, দুয়ো—এসব না থাকলে মাঠের উত্তাপ কি আর পুরোপুরি অনুভব হয়? এ গ্যালারিতেই কত আনন্দ–বেদনার কাব্য রচিত হয় প্রতিটি ম্যাচে। মাঠে কবে যে ফিরবে দ্বাদশ খেলোয়াড়!
লেখক: সভাপতি, বাংলাদেশ ক্রিকেট সাপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএসএ)

কিছুদিন আগেও বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠানে ম্যাচটি নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছিলেন আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি। সেই অনিশ্চয়তা কাটিয়ে অবশেষে আজ ফিনালিসিমার সূচি নির্ধারণ করেছে দুই মহাদেশীয় ফুটবল সংস্থা উয়েফা ও কনমেবল।
১০ ঘণ্টা আগে
আর মাস ছয়েক পরই শুরু হবে ফিফা বিশ্বকাপ। যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা ও মেক্সিকোয় অনুষ্ঠেয় এই বিশ্বকাপ শুরুর আগেই টুর্নামেন্টের উত্তাপ ছড়াতে বাংলাদেশ সফরে আসছে বিশ্বকাপ ট্রফি। কোকো-কোলার উদ্যোগে আসছে ১৪ জানুয়ারি ঢাকায় এসে পৌঁছবে বিশ্বকাপের মূল ট্রফিটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
মিরপুরে আজ সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল আবেদীন ফাহিম ও শাহরিয়াল নাফীস।
১৪ ঘণ্টা আগে
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত হওয়ার পর চলছে নানা আলাপ-আলোচনা। সামাজিক মাধ্যমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) ধুয়ে দিয়েছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। নেটিজেনদের অনেকে টিকিটের টাকাও ফেরত চেয়েছেন। ডেল স্টেইন এই ম্যাচের দায়িত্বে থাকা আম্পায়ারদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কিছুদিন আগেও বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠানে ম্যাচটি নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছিলেন আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি। সেই অনিশ্চয়তা কাটিয়ে অবশেষে আজ ফিনালিসিমার সূচি নির্ধারণ করেছে দুই মহাদেশীয় ফুটবল সংস্থা উয়েফা ও কনমেবল।
আগামী বছরের ২৭ মার্চ হবে ফিনালিসিমা। কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় ম্যাচটিতে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে লড়বে স্পেন। বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় শুরু হবে ম্যাচ। এই স্টেডিয়ামেই ২০২২ সালে বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা।
দীর্ঘদিন হিমাগারে থাকা ইউরো ও কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়নদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ফিরে আসে ২০২২ সালে। সেবার ইতালিকে ৩-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। ২০২৪ সালেও কোপা আমেরিকার শিরোপা ধরে রাখে তারা। একই বছর ইংল্যান্ডকে ২-১ গোলে হারিয়ে ইউরো জেতে স্পেন।
এর আগে প্রতিযোগিতাটি ‘আরতেমিও ফ্রাঙ্কি কাপ’ নামে পরিচিত ছিল। ১৯৮৫ সালে উরুগুয়েকে হারিয়ে প্রথম শিরোপা জেতে ফ্রান্স আর ১৯৯৩ সালে ডেনমার্ককে টাইব্রেকারে হারিয়ে ট্রফি জেতে আর্জেন্টিনা। এবারের লড়াইয়ে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ লিওনেল মেসি ও লামিনে ইয়ামাল। সব ঠিক থাকলে প্রথমবার মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন তারা।
স্পেন ও আর্জেন্টিনা এনিয় ১৪ বার মুখোমুখি হয়েছে, যেখানে দুই দলই সমানভাবে ৬টি ম্যাচ জিতেছে।

কিছুদিন আগেও বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠানে ম্যাচটি নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছিলেন আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি। সেই অনিশ্চয়তা কাটিয়ে অবশেষে আজ ফিনালিসিমার সূচি নির্ধারণ করেছে দুই মহাদেশীয় ফুটবল সংস্থা উয়েফা ও কনমেবল।
আগামী বছরের ২৭ মার্চ হবে ফিনালিসিমা। কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় ম্যাচটিতে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে লড়বে স্পেন। বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় শুরু হবে ম্যাচ। এই স্টেডিয়ামেই ২০২২ সালে বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা।
দীর্ঘদিন হিমাগারে থাকা ইউরো ও কোপা আমেরিকা চ্যাম্পিয়নদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা ফিরে আসে ২০২২ সালে। সেবার ইতালিকে ৩-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। ২০২৪ সালেও কোপা আমেরিকার শিরোপা ধরে রাখে তারা। একই বছর ইংল্যান্ডকে ২-১ গোলে হারিয়ে ইউরো জেতে স্পেন।
এর আগে প্রতিযোগিতাটি ‘আরতেমিও ফ্রাঙ্কি কাপ’ নামে পরিচিত ছিল। ১৯৮৫ সালে উরুগুয়েকে হারিয়ে প্রথম শিরোপা জেতে ফ্রান্স আর ১৯৯৩ সালে ডেনমার্ককে টাইব্রেকারে হারিয়ে ট্রফি জেতে আর্জেন্টিনা। এবারের লড়াইয়ে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ লিওনেল মেসি ও লামিনে ইয়ামাল। সব ঠিক থাকলে প্রথমবার মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন তারা।
স্পেন ও আর্জেন্টিনা এনিয় ১৪ বার মুখোমুখি হয়েছে, যেখানে দুই দলই সমানভাবে ৬টি ম্যাচ জিতেছে।

মাঠে শুধু খেলোয়াড়েরাই খেলাটা জমিয়ে তোলেন না। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে দর্শকের উন্মাদনা, উচ্ছ্বাস, চিৎকার, হুল্লোড় আর করতালি—সব মিলিয়েই হয় একটি জমজমাট খেলা। যেকোনো দল নিজেদের মাঠে খেললে নিঃস্বার্থ সমর্থন দিয়ে অনুপ্রাণিত করতে থাকে স্বাগতিক দর্শকেরা। এ কারণেই তো দর্শকদের বলা হয় ‘দ্বাদশ খেলোয়াড়’।
২৭ জুন ২০২১
আর মাস ছয়েক পরই শুরু হবে ফিফা বিশ্বকাপ। যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা ও মেক্সিকোয় অনুষ্ঠেয় এই বিশ্বকাপ শুরুর আগেই টুর্নামেন্টের উত্তাপ ছড়াতে বাংলাদেশ সফরে আসছে বিশ্বকাপ ট্রফি। কোকো-কোলার উদ্যোগে আসছে ১৪ জানুয়ারি ঢাকায় এসে পৌঁছবে বিশ্বকাপের মূল ট্রফিটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
মিরপুরে আজ সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল আবেদীন ফাহিম ও শাহরিয়াল নাফীস।
১৪ ঘণ্টা আগে
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত হওয়ার পর চলছে নানা আলাপ-আলোচনা। সামাজিক মাধ্যমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) ধুয়ে দিয়েছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। নেটিজেনদের অনেকে টিকিটের টাকাও ফেরত চেয়েছেন। ডেল স্টেইন এই ম্যাচের দায়িত্বে থাকা আম্পায়ারদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আর মাস ছয়েক পরই শুরু হবে ফিফা বিশ্বকাপ। যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা ও মেক্সিকোয় অনুষ্ঠেয় এই বিশ্বকাপ শুরুর আগেই টুর্নামেন্টের উত্তাপ ছড়াতে বাংলাদেশ সফরে আসছে বিশ্বকাপ ট্রফি। কোকো-কোলার উদ্যোগে আসছে ১৪ জানুয়ারি ঢাকায় এসে পৌঁছবে বিশ্বকাপের মূল ট্রফিটি।
গতকাল কোকাকোলার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিটিতে বলা হয়েছে, ‘কোকা-কোলার উদ্যোগে আয়োজিত ফিফা বিশ্বকাপ ট্রফি ট্যুরের অংশ হিসেবে আগামী ১৪ জানুয়ারি ঢাকায় পৌঁছাবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীরা ফুটবলের সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত পুরস্কার—মূল ফিফা বিশ্বকাপ ট্রফি স্বচক্ষে দেখার সুযোগ পাবেন।’
বিশ্ব ভ্রমণে ৩০টি দেশ, ১৫০ দিনে ৭৫টি স্থানে হাজির হবে বিশ্বকাপ ট্রফির মূল ট্রফি। যা স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে আসবে অনন্য এক অভিজ্ঞতা।

আর মাস ছয়েক পরই শুরু হবে ফিফা বিশ্বকাপ। যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা ও মেক্সিকোয় অনুষ্ঠেয় এই বিশ্বকাপ শুরুর আগেই টুর্নামেন্টের উত্তাপ ছড়াতে বাংলাদেশ সফরে আসছে বিশ্বকাপ ট্রফি। কোকো-কোলার উদ্যোগে আসছে ১৪ জানুয়ারি ঢাকায় এসে পৌঁছবে বিশ্বকাপের মূল ট্রফিটি।
গতকাল কোকাকোলার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিটিতে বলা হয়েছে, ‘কোকা-কোলার উদ্যোগে আয়োজিত ফিফা বিশ্বকাপ ট্রফি ট্যুরের অংশ হিসেবে আগামী ১৪ জানুয়ারি ঢাকায় পৌঁছাবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীরা ফুটবলের সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত পুরস্কার—মূল ফিফা বিশ্বকাপ ট্রফি স্বচক্ষে দেখার সুযোগ পাবেন।’
বিশ্ব ভ্রমণে ৩০টি দেশ, ১৫০ দিনে ৭৫টি স্থানে হাজির হবে বিশ্বকাপ ট্রফির মূল ট্রফি। যা স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে আসবে অনন্য এক অভিজ্ঞতা।

মাঠে শুধু খেলোয়াড়েরাই খেলাটা জমিয়ে তোলেন না। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে দর্শকের উন্মাদনা, উচ্ছ্বাস, চিৎকার, হুল্লোড় আর করতালি—সব মিলিয়েই হয় একটি জমজমাট খেলা। যেকোনো দল নিজেদের মাঠে খেললে নিঃস্বার্থ সমর্থন দিয়ে অনুপ্রাণিত করতে থাকে স্বাগতিক দর্শকেরা। এ কারণেই তো দর্শকদের বলা হয় ‘দ্বাদশ খেলোয়াড়’।
২৭ জুন ২০২১
কিছুদিন আগেও বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠানে ম্যাচটি নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছিলেন আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি। সেই অনিশ্চয়তা কাটিয়ে অবশেষে আজ ফিনালিসিমার সূচি নির্ধারণ করেছে দুই মহাদেশীয় ফুটবল সংস্থা উয়েফা ও কনমেবল।
১০ ঘণ্টা আগে
মিরপুরে আজ সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল আবেদীন ফাহিম ও শাহরিয়াল নাফীস।
১৪ ঘণ্টা আগে
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত হওয়ার পর চলছে নানা আলাপ-আলোচনা। সামাজিক মাধ্যমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) ধুয়ে দিয়েছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। নেটিজেনদের অনেকে টিকিটের টাকাও ফেরত চেয়েছেন। ডেল স্টেইন এই ম্যাচের দায়িত্বে থাকা আম্পায়ারদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হতে দুই মাসও বাকি নেই। ৭ ফেব্রুয়ারি ভারত-শ্রীলঙ্কার যৌথ আয়োজনে শুরু হচ্ছে দশম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) মূল ম্যাচের সূচি দিলেও প্রস্তুতি পর্বের সূচি ঘোষণা করেনি। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) জানিয়ে দিয়েছে, কোন কোন দলের বিপক্ষে খেলে লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা বিশ্বকাপের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেবেন।

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না থাকায় যে যাঁর মতো সময়টা উপভোগ করার সুযোগ পেয়েছেন। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাসরা পরিবার নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গেছেন। ২৬ ডিসেম্বর শুরু হচ্ছে তাঁদের ব্যস্ত সময়। সিলেট পর্বে ১২তম বিপিএল শুরু হয়ে শেষটা হবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। ২৩ জানুয়ারি হবে শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল। বিপিএল শেষ না হতেই লিটন, তানজিদ, তাসকিন আহমেদদের ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে বিশ্বকাপে। মূল পর্বে নামার আগে ঘরের মাঠে ক্যাম্প করবেন লিটনরা। আজ মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান নাজমুল আবেদীন ফাহিম বলেছেন, ‘‘বিপিএল শেষে দুই-তিন দিনের ছোট একটা ক্যাম্প হবে। এরপর ২৮ জানুয়ারি বেঙ্গালুরুতে যাবে দল। সেখানে নামিবিয়া ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলব আমরা।’
৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্বকাপের প্রথম দিনেই মাঠে নামবে বাংলাদেশ। তার আগে বিপিএল থাকলেও মূলত বিশ্বকাপকে সামনে রেখেই প্রস্তুতি নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ফাহিম। বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান বলেন, ‘প্রস্তুতিটা আমরা খুব হিসেব করে নিচ্ছি। বিপিএলে যেসব দলের ম্যাচ আগে শেষ হয়ে যাবে, তাদের নিয়ে আগেভাগেই কাজ শুরু হবে। যারা শেষ চারে উঠতে পারবে না, কিন্তু জাতীয় দলের সম্ভাব্য খেলোয়াড়—তাদের আগেভাগেই প্রস্তুতির আওতায় নিয়ে আনতে চাই আমরা।’
বিপিএল শেষেই যেহেতু বিশ্বকাপের জন্য লিটন-তানজিদদের ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে, সেজন্য তাঁদের ধকল কমাতে বিশেষ ব্যবস্থা করেছে বিসিবি। মিরপুরে আজ সাংবাদিকদের বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফীস বলেন, ‘আমাদের বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে একজন ট্রেনার পুরো বিপিএল দেখভাল করবেন। জাতীয় দলে নিয়মিত ক্রিকেটারদের ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট হবে জিপিএসের মাধ্যমে। ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে যদি কোনো ক্রিকেটার রেড জোনে থাকে, সেই ফ্র্যাঞ্চাইজিকে সেটা জানিয়ে দেওয়া হবে। সেই ক্রিকেটারদের বিশ্রাম দিতে হবে।’

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হতে দুই মাসও বাকি নেই। ৭ ফেব্রুয়ারি ভারত-শ্রীলঙ্কার যৌথ আয়োজনে শুরু হচ্ছে দশম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) মূল ম্যাচের সূচি দিলেও প্রস্তুতি পর্বের সূচি ঘোষণা করেনি। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) জানিয়ে দিয়েছে, কোন কোন দলের বিপক্ষে খেলে লিটন দাস-তানজিদ হাসান তামিমরা বিশ্বকাপের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেবেন।

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না থাকায় যে যাঁর মতো সময়টা উপভোগ করার সুযোগ পেয়েছেন। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাসরা পরিবার নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গেছেন। ২৬ ডিসেম্বর শুরু হচ্ছে তাঁদের ব্যস্ত সময়। সিলেট পর্বে ১২তম বিপিএল শুরু হয়ে শেষটা হবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। ২৩ জানুয়ারি হবে শিরোপা নির্ধারণী ফাইনাল। বিপিএল শেষ না হতেই লিটন, তানজিদ, তাসকিন আহমেদদের ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে বিশ্বকাপে। মূল পর্বে নামার আগে ঘরের মাঠে ক্যাম্প করবেন লিটনরা। আজ মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান নাজমুল আবেদীন ফাহিম বলেছেন, ‘‘বিপিএল শেষে দুই-তিন দিনের ছোট একটা ক্যাম্প হবে। এরপর ২৮ জানুয়ারি বেঙ্গালুরুতে যাবে দল। সেখানে নামিবিয়া ও আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলব আমরা।’
৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্বকাপের প্রথম দিনেই মাঠে নামবে বাংলাদেশ। তার আগে বিপিএল থাকলেও মূলত বিশ্বকাপকে সামনে রেখেই প্রস্তুতি নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ফাহিম। বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান বলেন, ‘প্রস্তুতিটা আমরা খুব হিসেব করে নিচ্ছি। বিপিএলে যেসব দলের ম্যাচ আগে শেষ হয়ে যাবে, তাদের নিয়ে আগেভাগেই কাজ শুরু হবে। যারা শেষ চারে উঠতে পারবে না, কিন্তু জাতীয় দলের সম্ভাব্য খেলোয়াড়—তাদের আগেভাগেই প্রস্তুতির আওতায় নিয়ে আনতে চাই আমরা।’
বিপিএল শেষেই যেহেতু বিশ্বকাপের জন্য লিটন-তানজিদদের ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে, সেজন্য তাঁদের ধকল কমাতে বিশেষ ব্যবস্থা করেছে বিসিবি। মিরপুরে আজ সাংবাদিকদের বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফীস বলেন, ‘আমাদের বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে একজন ট্রেনার পুরো বিপিএল দেখভাল করবেন। জাতীয় দলে নিয়মিত ক্রিকেটারদের ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট হবে জিপিএসের মাধ্যমে। ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে যদি কোনো ক্রিকেটার রেড জোনে থাকে, সেই ফ্র্যাঞ্চাইজিকে সেটা জানিয়ে দেওয়া হবে। সেই ক্রিকেটারদের বিশ্রাম দিতে হবে।’

মাঠে শুধু খেলোয়াড়েরাই খেলাটা জমিয়ে তোলেন না। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে দর্শকের উন্মাদনা, উচ্ছ্বাস, চিৎকার, হুল্লোড় আর করতালি—সব মিলিয়েই হয় একটি জমজমাট খেলা। যেকোনো দল নিজেদের মাঠে খেললে নিঃস্বার্থ সমর্থন দিয়ে অনুপ্রাণিত করতে থাকে স্বাগতিক দর্শকেরা। এ কারণেই তো দর্শকদের বলা হয় ‘দ্বাদশ খেলোয়াড়’।
২৭ জুন ২০২১
কিছুদিন আগেও বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠানে ম্যাচটি নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছিলেন আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি। সেই অনিশ্চয়তা কাটিয়ে অবশেষে আজ ফিনালিসিমার সূচি নির্ধারণ করেছে দুই মহাদেশীয় ফুটবল সংস্থা উয়েফা ও কনমেবল।
১০ ঘণ্টা আগে
আর মাস ছয়েক পরই শুরু হবে ফিফা বিশ্বকাপ। যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা ও মেক্সিকোয় অনুষ্ঠেয় এই বিশ্বকাপ শুরুর আগেই টুর্নামেন্টের উত্তাপ ছড়াতে বাংলাদেশ সফরে আসছে বিশ্বকাপ ট্রফি। কোকো-কোলার উদ্যোগে আসছে ১৪ জানুয়ারি ঢাকায় এসে পৌঁছবে বিশ্বকাপের মূল ট্রফিটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত হওয়ার পর চলছে নানা আলাপ-আলোচনা। সামাজিক মাধ্যমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) ধুয়ে দিয়েছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। নেটিজেনদের অনেকে টিকিটের টাকাও ফেরত চেয়েছেন। ডেল স্টেইন এই ম্যাচের দায়িত্বে থাকা আম্পায়ারদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত হওয়ার পর চলছে নানা আলাপ-আলোচনা। সামাজিক মাধ্যমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) ধুয়ে দিয়েছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। নেটিজেনদের অনেকে টিকিটের টাকাও ফেরত চেয়েছেন। ডেল স্টেইন এই ম্যাচের দায়িত্বে থাকা আম্পায়ারদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
বাংলাদেশ সময় গতকাল সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে লক্ষ্ণৌর অটল বিহারি বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বৈরি আবহাওয়ার কারণে বারবার ম্যাচের পর্যবেক্ষণের সময় বদলানো হয়। ছয় দফা মাঠ পর্যবেক্ষণ করেও ইতিবাচক কিছু না পাওয়ায় রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
এই ম্যাচে মাঠের আম্পায়ার ছিলেন কেএন অনন্তপদ্মনবন, রোহান পন্ডিত এবং তৃতীয় ও চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন বীরেন্দর শর্মা ও জয়ারামান মদনগোপাল। ম্যাচ শেষে জিওস্টারে ডেল স্টেইন বলেন, ‘কোনো এক আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলতে পারলে ভালো লাগত। মাঝেমধ্যে শোনা গেছে, তাঁরা রাত ৮টা ৩০ মিনিটে মাঠ পর্যবেক্ষণ করবেন। কিন্তু আমি জানি না কোন নিয়ম নিয়ে তাঁরা ভাবছিলেন। তারা কী ভাবছিলেন আর কী মূল্যায়ন করছিলেন, সেটা জানতে খুব ইচ্ছে করছে। যদি তাঁরা বারবার সামনে দিয়ে হেঁটে যান, তাহলে এই ব্যাপারে স্পষ্ট ব্যাখ্যা অবশ্যই জানতে চাইবেন।ক্রিকেটার হিসেবে আপনাকে শুধু খেলতে হবে। সাবেক ক্রিকেটার হিসেবে খেলতে পারলে ভালো লাগত। কিন্তু কিছু নিয়মকানুন তো অবশ্যই আছে। এটা আমার জানা নেই।’
ম্যাচ কর্মকর্তারাও মাঠ পর্যবেক্ষণ করতে গিয়ে খেলা চালানোর মতো অবস্থা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানসহ উপমহাদেশে এখন চলছে শীতকাল। ঘন কুয়াশা তাই বলে অপ্রত্যাশিত নয়। কিন্তু গতকাল লক্ষ্ণৌর বায়ুর গুণগত সূচক (একিউআই) ৪০০-এর বেশি ছিল বলে চারদিক ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিল। অটল বিহারী বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে হার্দিক পান্ডিয়াসহ অনেক ক্রিকেটারকেই মাস্ক পরে ঘুরতে দেখা গেছে। একটা পর্যায়ে ভারতীয় দল ড্রেসিংরুমের ভেতরেই নিজেদের আবদ্ধ করে রাখে। বাজে আবহাওয়ার মধ্যেও ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হচ্ছিল না দেখে অসন্তুষ্ট ছিলেন রবিন উথাপ্পা। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের টস করাই সম্ভব হয়নি।
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে এখন ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে ভারত। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে সিরিজের পঞ্চম টি-টোয়েন্টি। এর আগে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ভারত জিতেছে ২-১ ব্যবধানে। টেস্টে স্বাগতিকদের ২-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে প্রোটিয়ারা।

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত হওয়ার পর চলছে নানা আলাপ-আলোচনা। সামাজিক মাধ্যমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিসিআই) ধুয়ে দিয়েছেন ভক্ত-সমর্থকেরা। নেটিজেনদের অনেকে টিকিটের টাকাও ফেরত চেয়েছেন। ডেল স্টেইন এই ম্যাচের দায়িত্বে থাকা আম্পায়ারদের কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
বাংলাদেশ সময় গতকাল সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে লক্ষ্ণৌর অটল বিহারি বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বৈরি আবহাওয়ার কারণে বারবার ম্যাচের পর্যবেক্ষণের সময় বদলানো হয়। ছয় দফা মাঠ পর্যবেক্ষণ করেও ইতিবাচক কিছু না পাওয়ায় রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
এই ম্যাচে মাঠের আম্পায়ার ছিলেন কেএন অনন্তপদ্মনবন, রোহান পন্ডিত এবং তৃতীয় ও চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন বীরেন্দর শর্মা ও জয়ারামান মদনগোপাল। ম্যাচ শেষে জিওস্টারে ডেল স্টেইন বলেন, ‘কোনো এক আম্পায়ারের সঙ্গে কথা বলতে পারলে ভালো লাগত। মাঝেমধ্যে শোনা গেছে, তাঁরা রাত ৮টা ৩০ মিনিটে মাঠ পর্যবেক্ষণ করবেন। কিন্তু আমি জানি না কোন নিয়ম নিয়ে তাঁরা ভাবছিলেন। তারা কী ভাবছিলেন আর কী মূল্যায়ন করছিলেন, সেটা জানতে খুব ইচ্ছে করছে। যদি তাঁরা বারবার সামনে দিয়ে হেঁটে যান, তাহলে এই ব্যাপারে স্পষ্ট ব্যাখ্যা অবশ্যই জানতে চাইবেন।ক্রিকেটার হিসেবে আপনাকে শুধু খেলতে হবে। সাবেক ক্রিকেটার হিসেবে খেলতে পারলে ভালো লাগত। কিন্তু কিছু নিয়মকানুন তো অবশ্যই আছে। এটা আমার জানা নেই।’
ম্যাচ কর্মকর্তারাও মাঠ পর্যবেক্ষণ করতে গিয়ে খেলা চালানোর মতো অবস্থা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানসহ উপমহাদেশে এখন চলছে শীতকাল। ঘন কুয়াশা তাই বলে অপ্রত্যাশিত নয়। কিন্তু গতকাল লক্ষ্ণৌর বায়ুর গুণগত সূচক (একিউআই) ৪০০-এর বেশি ছিল বলে চারদিক ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিল। অটল বিহারী বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে হার্দিক পান্ডিয়াসহ অনেক ক্রিকেটারকেই মাস্ক পরে ঘুরতে দেখা গেছে। একটা পর্যায়ে ভারতীয় দল ড্রেসিংরুমের ভেতরেই নিজেদের আবদ্ধ করে রাখে। বাজে আবহাওয়ার মধ্যেও ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা চতুর্থ টি-টোয়েন্টি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হচ্ছিল না দেখে অসন্তুষ্ট ছিলেন রবিন উথাপ্পা। শেষ পর্যন্ত ম্যাচের টস করাই সম্ভব হয়নি।
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে কোনো রিজার্ভ ডে রাখা হয়নি। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে এখন ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে ভারত। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে আগামীকাল বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে সিরিজের পঞ্চম টি-টোয়েন্টি। এর আগে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ভারত জিতেছে ২-১ ব্যবধানে। টেস্টে স্বাগতিকদের ২-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে প্রোটিয়ারা।

মাঠে শুধু খেলোয়াড়েরাই খেলাটা জমিয়ে তোলেন না। স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে দর্শকের উন্মাদনা, উচ্ছ্বাস, চিৎকার, হুল্লোড় আর করতালি—সব মিলিয়েই হয় একটি জমজমাট খেলা। যেকোনো দল নিজেদের মাঠে খেললে নিঃস্বার্থ সমর্থন দিয়ে অনুপ্রাণিত করতে থাকে স্বাগতিক দর্শকেরা। এ কারণেই তো দর্শকদের বলা হয় ‘দ্বাদশ খেলোয়াড়’।
২৭ জুন ২০২১
কিছুদিন আগেও বিশ্বকাপের ড্র অনুষ্ঠানে ম্যাচটি নিয়ে অনিশ্চয়তা প্রকাশ করেছিলেন আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি। সেই অনিশ্চয়তা কাটিয়ে অবশেষে আজ ফিনালিসিমার সূচি নির্ধারণ করেছে দুই মহাদেশীয় ফুটবল সংস্থা উয়েফা ও কনমেবল।
১০ ঘণ্টা আগে
আর মাস ছয়েক পরই শুরু হবে ফিফা বিশ্বকাপ। যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা ও মেক্সিকোয় অনুষ্ঠেয় এই বিশ্বকাপ শুরুর আগেই টুর্নামেন্টের উত্তাপ ছড়াতে বাংলাদেশ সফরে আসছে বিশ্বকাপ ট্রফি। কোকো-কোলার উদ্যোগে আসছে ১৪ জানুয়ারি ঢাকায় এসে পৌঁছবে বিশ্বকাপের মূল ট্রফিটি।
১৩ ঘণ্টা আগে
মিরপুরে আজ সংবাদ সম্মেলনে নাজমুল আবেদীন ফাহিম ও শাহরিয়াল নাফীস।
১৪ ঘণ্টা আগে