রাফায়েল অগুস্তো
ব্রাজিলের দলে সব সময়ই প্রতিভার ছড়াছড়ি। এবারও এর কমতি নেই। এই দলটা এসেছেই বিশ্বকাপ জয়ের জন্য। সবার মতো আমিও চাই ব্রাজিলের শিরোপা-খরা এবার কাটুক। শুধু শিরোপা নয়, আমার চাওয়া ব্রাজিল তার সমর্থকদের বিনোদন দিক।
ব্রাজিলের মানুষ মনের দিক থেকে ভীষণ শক্ত। তারা ২০ বছর ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করে আছে আরেকটি শিরোপার জন্য। সব অপেক্ষারই একটা শেষ আছে। এই মানুষদের কথা ভেবে হলেও নেইমারদের এবারের বিশ্বকাপটা জেতা উচিত।
এবার দলের সবাই আছে দুর্দান্ত ফর্মে। বিশেষ করে আমাদের আক্রমণভাগটা অসাধারণ। রাফিনহা, রিচার্লিসন, নেইমার, ভিনিসিয়ুস জুনিয়ররা নিজ নিজ ক্লাবের নির্ভরযোগ্য ফুটবলার।
প্রতিপক্ষের জন্য এমন একটা ফরোয়ার্ড লাইন ভীষণ চ্যালেঞ্জের। তবে ব্রাজিলের নিজেরও চ্যালেঞ্জ আছে। আর সেই চ্যালেঞ্জ হলো বিশ্বকাপ জয়।
এবারের বিশ্বকাপটা বিশেষ হতে পারে নেইমারের জন্য। অনেকটা সময় সে মেসি-রোনালদোর ছায়ায় ঢাকা পড়েছিল। এখন সে নিজের আলোয় আলোকিত। তাকে কিংবদন্তিদের কাতারে জায়গা করে দিতে পারে একটা বিশ্বকাপ জয়। এবারের বিশ্বকাপটা তার শেষ বিশ্বকাপ বলা হচ্ছে। আর সে সেরা ছন্দেই আছে। যেহেতু শেষ বিশ্বকাপ, খানিকটা ধৈর্য ধরে তাকে সেরা খেলাটাই খেলে জিততে হবে। দলে মেধাবী ফুটবলার থাকতে পারে, নেইমারকে মাথায় রাখতে হবে এই দলটা এরপরও তার ওপর নির্ভরশীল। তাদের কথা চিন্তা করে হলেও খেলতে হবে। তাকে সহায়তা করতে থিয়াগো সিলভা, দানি আলভেজ, মারকুইনোসের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা থাকছেই।
আমাদের দল এবার এতটাই শক্তিশালী যে বিশ্বকাপ জয়ের পক্ষে অবশ্যই আমার বাজি। আমি আসলে ব্রাজিল ছাড়া আর কারও হাতে শিরোপা দেখছি না। এবারের দলটা এতটাই পরিপূর্ণ যে এদের হাতে শিরোপা না উঠলে ফুটবলের প্রতি অন্যায় হবে। নিজের দেশ বলে নয়, ব্রাজিল এমনিতেই সবার বাজির ঘোড়া। ফাইনালে আমি ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ হিসেবে ফ্রান্সকে দেখছি। এটা সত্যি, ফ্রান্সের দলে এবার অনেক চোট-সমস্যা আছে। গ্রুপ পর্ব থেকেই এবার তারা বাদ পড়ে যাবে, এমন কথাও শোনা গেছে। আমার এটা একেবারেই মনে হয় না। তাদের দলে ম্যাচ জেতাতে অনেক খেলোয়াড় আছে। আমরা ব্রাজিলিয়ানরা চাইব ফ্রান্সকে হারিয়ে শিরোপা জিততে।
নিজের একটা দুঃখের কথাও বলতে চাই। বিশ্বকাপের সময় বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবল খেলা চলছে। খুব হইচই করে নিজের দলের খেলা দেখার সুযোগ হয়তো কমই পাব। খেলা দেখি বা না দেখি, নিজের দেশকে সব সময়ই সমর্থন দিয়ে যাব।
ব্রাজিলের দলে সব সময়ই প্রতিভার ছড়াছড়ি। এবারও এর কমতি নেই। এই দলটা এসেছেই বিশ্বকাপ জয়ের জন্য। সবার মতো আমিও চাই ব্রাজিলের শিরোপা-খরা এবার কাটুক। শুধু শিরোপা নয়, আমার চাওয়া ব্রাজিল তার সমর্থকদের বিনোদন দিক।
ব্রাজিলের মানুষ মনের দিক থেকে ভীষণ শক্ত। তারা ২০ বছর ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করে আছে আরেকটি শিরোপার জন্য। সব অপেক্ষারই একটা শেষ আছে। এই মানুষদের কথা ভেবে হলেও নেইমারদের এবারের বিশ্বকাপটা জেতা উচিত।
এবার দলের সবাই আছে দুর্দান্ত ফর্মে। বিশেষ করে আমাদের আক্রমণভাগটা অসাধারণ। রাফিনহা, রিচার্লিসন, নেইমার, ভিনিসিয়ুস জুনিয়ররা নিজ নিজ ক্লাবের নির্ভরযোগ্য ফুটবলার।
প্রতিপক্ষের জন্য এমন একটা ফরোয়ার্ড লাইন ভীষণ চ্যালেঞ্জের। তবে ব্রাজিলের নিজেরও চ্যালেঞ্জ আছে। আর সেই চ্যালেঞ্জ হলো বিশ্বকাপ জয়।
এবারের বিশ্বকাপটা বিশেষ হতে পারে নেইমারের জন্য। অনেকটা সময় সে মেসি-রোনালদোর ছায়ায় ঢাকা পড়েছিল। এখন সে নিজের আলোয় আলোকিত। তাকে কিংবদন্তিদের কাতারে জায়গা করে দিতে পারে একটা বিশ্বকাপ জয়। এবারের বিশ্বকাপটা তার শেষ বিশ্বকাপ বলা হচ্ছে। আর সে সেরা ছন্দেই আছে। যেহেতু শেষ বিশ্বকাপ, খানিকটা ধৈর্য ধরে তাকে সেরা খেলাটাই খেলে জিততে হবে। দলে মেধাবী ফুটবলার থাকতে পারে, নেইমারকে মাথায় রাখতে হবে এই দলটা এরপরও তার ওপর নির্ভরশীল। তাদের কথা চিন্তা করে হলেও খেলতে হবে। তাকে সহায়তা করতে থিয়াগো সিলভা, দানি আলভেজ, মারকুইনোসের মতো অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা থাকছেই।
আমাদের দল এবার এতটাই শক্তিশালী যে বিশ্বকাপ জয়ের পক্ষে অবশ্যই আমার বাজি। আমি আসলে ব্রাজিল ছাড়া আর কারও হাতে শিরোপা দেখছি না। এবারের দলটা এতটাই পরিপূর্ণ যে এদের হাতে শিরোপা না উঠলে ফুটবলের প্রতি অন্যায় হবে। নিজের দেশ বলে নয়, ব্রাজিল এমনিতেই সবার বাজির ঘোড়া। ফাইনালে আমি ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ হিসেবে ফ্রান্সকে দেখছি। এটা সত্যি, ফ্রান্সের দলে এবার অনেক চোট-সমস্যা আছে। গ্রুপ পর্ব থেকেই এবার তারা বাদ পড়ে যাবে, এমন কথাও শোনা গেছে। আমার এটা একেবারেই মনে হয় না। তাদের দলে ম্যাচ জেতাতে অনেক খেলোয়াড় আছে। আমরা ব্রাজিলিয়ানরা চাইব ফ্রান্সকে হারিয়ে শিরোপা জিততে।
নিজের একটা দুঃখের কথাও বলতে চাই। বিশ্বকাপের সময় বাংলাদেশের ঘরোয়া ফুটবল খেলা চলছে। খুব হইচই করে নিজের দলের খেলা দেখার সুযোগ হয়তো কমই পাব। খেলা দেখি বা না দেখি, নিজের দেশকে সব সময়ই সমর্থন দিয়ে যাব।
টেস্টে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ের অভ্যাসটা ভালোই রপ্ত করেছে ইংল্যান্ড। ওয়ানডে তো বটেই, বাজবল ঘরানার এই ব্যাটিং মাঝেমধ্যে ছাপিয়ে যায় টি-টোয়েন্টিকেও। অনেক সময় ইংল্যান্ড তাই সাদা পোশাকে ব্যাটিং করলেও ধন্দে পড়ে যেতে হয় এই ভেবে যে এখানে কোন সংস্করণের খেলাটা আসলে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেশুরুতেই হোঁচট খাওয়া বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইন আপে খুবই পরিচিত দৃশ্য। বিশেষ করে টেস্টে এই রোগ থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসতে পারছে না কিছুতেই। জ্যামাইকায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেও দেখা গেছে একই ঘটনা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফিল্ডাররাও মিস করেছেন একের পর এক ক্যাচ।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় জ্যামাইকার স্যাবাইনা পার্কে শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। তবে টানা বৃষ্টির কারণে মাঠ ও উইকেট এখনো ভেজা ও নরম থাকায় টসের সময় পেছানো হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ যখন আজ জ্যামাইকায় ঘুরে দাঁড়ানোর টেস্ট খেলতে নামছে, তখন দেশে আলোচনা সাকিব আল হাসানের ওয়ানডে দলে না থাকা নিয়ে। আগামী ৮ ডিসেম্বর শুরু ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে সাকিব নেই—এটা নিশ্চিত। তারকা অলরাউন্ডারের অনুপস্থিতি নিশ্চিত হওয়ার পরও নির্বাচকেরা দল ঘোষণা করতে পারেননি।
১৩ ঘণ্টা আগে