ক্রীড়া ডেস্ক
মঞ্চটা আগেই প্রস্তুত ছিল ইউএস ওপেনের দুই ফাইনালিস্ট কোকো গফ ও আরিয়ানা সাবালেঙ্কার সামনে। যিনি জিতবেন তিনিই হবেন বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লামের নতুন রানি। ঘরের দর্শকের সামনে শেষ হাসিটা হাসলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেনিস তারকা কোকো।
আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে সাবালেঙ্কাকে ২-৬, ৬-৩ ও ৬-২ গেমে হারিয়ে প্রথমবারের মতো গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন কোকো। আগের সর্বোচ্চ সাফল্য ছিল গত বছর ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে রানারআপ হওয়ায়। এবার নিজ দেশের গ্র্যান্ড স্লামে নতুন রানির খেতাব পেলেন তিনি।
শুরুটা অবশ্য ভালো ছিল না কোকোর। প্রথম সেটে সাবালাঙ্কার কাছে উড়ে যান তিনি। দ্বিতীয় বাছাই বেলারুশের টেনিস তারকা ২-৬ সেটে তাঁর বিপক্ষে জয় পায়। তবে ম্যাচে ফিরতে সময় নেননি উদীয়মান কোকো। পরে দুই সেটে এবার প্রতিপক্ষকেই উড়িয়ে দেন তিনি। দ্বিতীয় সেট ৬-৩ ব্যবধানে জিতে ম্যাচে সমতায় ফেরেন। আর তৃতীয় ও চ্যাম্পিয়নশিপ নির্ধারণী সেটে আরও দাপটের সঙ্গে জয় পান সদ্য কৈশোর পেরোনো তারকা। ৬-২ গেমে জিতে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। এতে করে টেনিস কিংবদন্তি সেরেনা উইলিয়ামসের পর প্রথম মার্কিন টিনএজার হিসেবে ইউএস ওপেন জয়ের কীর্তিও গড়লেন কোকো।
ম্যাচ শেষে কোকোর বিশ্বাসই হচ্ছিল না তিনি ইউএস ওপেনের চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। অনুভূতি জানাতে গিয়ে ১৯ বছর বয়সী তারকা বলেছেন, ‘যখন বাবাকে জড়িয়ে ধরি, তখন তাঁর মুখ দেখিনি। কারণ, তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরেছিলেন। তবে ওনার কান্না শুনতে পেরেছি। জীবনে কখনো মানুষটাকে কাঁদতে দেখিনি। আর জানতাম আমি হারি কিংবা জিতি, আমার মা কাঁদবেনই। নিজেকে সব সময় বলছিলাম, হে সৃষ্টিকর্তা, এটা কি আসলেই সত্যি?’
মঞ্চটা আগেই প্রস্তুত ছিল ইউএস ওপেনের দুই ফাইনালিস্ট কোকো গফ ও আরিয়ানা সাবালেঙ্কার সামনে। যিনি জিতবেন তিনিই হবেন বছরের শেষ গ্র্যান্ড স্লামের নতুন রানি। ঘরের দর্শকের সামনে শেষ হাসিটা হাসলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেনিস তারকা কোকো।
আর্থার অ্যাশ স্টেডিয়ামে সাবালেঙ্কাকে ২-৬, ৬-৩ ও ৬-২ গেমে হারিয়ে প্রথমবারের মতো গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন কোকো। আগের সর্বোচ্চ সাফল্য ছিল গত বছর ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে রানারআপ হওয়ায়। এবার নিজ দেশের গ্র্যান্ড স্লামে নতুন রানির খেতাব পেলেন তিনি।
শুরুটা অবশ্য ভালো ছিল না কোকোর। প্রথম সেটে সাবালাঙ্কার কাছে উড়ে যান তিনি। দ্বিতীয় বাছাই বেলারুশের টেনিস তারকা ২-৬ সেটে তাঁর বিপক্ষে জয় পায়। তবে ম্যাচে ফিরতে সময় নেননি উদীয়মান কোকো। পরে দুই সেটে এবার প্রতিপক্ষকেই উড়িয়ে দেন তিনি। দ্বিতীয় সেট ৬-৩ ব্যবধানে জিতে ম্যাচে সমতায় ফেরেন। আর তৃতীয় ও চ্যাম্পিয়নশিপ নির্ধারণী সেটে আরও দাপটের সঙ্গে জয় পান সদ্য কৈশোর পেরোনো তারকা। ৬-২ গেমে জিতে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। এতে করে টেনিস কিংবদন্তি সেরেনা উইলিয়ামসের পর প্রথম মার্কিন টিনএজার হিসেবে ইউএস ওপেন জয়ের কীর্তিও গড়লেন কোকো।
ম্যাচ শেষে কোকোর বিশ্বাসই হচ্ছিল না তিনি ইউএস ওপেনের চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। অনুভূতি জানাতে গিয়ে ১৯ বছর বয়সী তারকা বলেছেন, ‘যখন বাবাকে জড়িয়ে ধরি, তখন তাঁর মুখ দেখিনি। কারণ, তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরেছিলেন। তবে ওনার কান্না শুনতে পেরেছি। জীবনে কখনো মানুষটাকে কাঁদতে দেখিনি। আর জানতাম আমি হারি কিংবা জিতি, আমার মা কাঁদবেনই। নিজেকে সব সময় বলছিলাম, হে সৃষ্টিকর্তা, এটা কি আসলেই সত্যি?’
এশিয়া কাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে কাল সংযুক্ত আরব আমিরাতে পা রাখবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। তার আগে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে হয়ে গেল যুবাদের আনুষ্ঠানিক ফটোসেশন। উৎসাহ দিতে ক্রিকেটার-কোচদের সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদও।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশ দলের প্রথম দিন কাটল অম্ল-মধুর। আলোকস্বল্পতার কারণে খেলা হয়েছে ৮৪ ওভার। দিন শেষে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তুলেছে ৫ উইকেটে ২৫০ রান।
৪ ঘণ্টা আগে