
ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এফটিএক্সের গ্রাহকদের কাছ থেকে ৮০০ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়ার দায়ে ক্রিপ্টো রাজা স্যাম ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডের ২৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। আজ শুক্রবার ম্যানহাটন আদালতের বিচারক লুইস কাপলান এই সাজা ঘোষণা করেন।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০২২ সালে এফটিএক্সের পতন থেকে শুরু করে সাতটি জালিয়াতি ও ষড়যন্ত্রের জন্য একটি মামলায় গত বছরের ২ নভেম্বর ৩২ বছর বয়সী ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডকে দোষী সাব্যস্ত করে। এই ঘটনাকে প্রসিকিউটররা মার্কিন ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আর্থিক জালিয়াতির একটি হিসেবে অভিহিত করেছেন।
কাপলান বলেন, ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড এসব জালিয়াতির জন্য কোনো অনুশোচনা দেখাননি।
মামলার শুনানিতে ডিস্ট্রিক্ট বিচারক লুইস আরও বলেন, ‘তিনি জানতেন এটা ভুল ছিল। তিনি অপরাধী তাও জানতেন। তবে তিনি শুধু অনুশোচনা করেন যে তিনি ধরা পড়ার সম্ভাবনা নিয়ে খুব বাজি ধরেছিলেন। কিন্তু তিনি এসব কিছুই স্বীকার করবে না। কারণ আদালতে তার অস্বীকার করারও অধিকার আছে।’
ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড ঘিয়া রঙের একটি ছোট হাতার কারাগারের টি শার্ট পরে আদালতে উপস্থিত হয়েছিলেন। বিচারকের কাছে ২০ মিনিটের সাক্ষ্য দেওয়ার সময় তিনি স্বীকার করেন, এফটিএক্সের গ্রাহকদের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয় ও তিনি প্রাক্তন সহকর্মীদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। তবে তিনি কোনো অপরাধমূলক কাজের কথা স্বীকার করেননি।
তিনি সাজার বিরুদ্ধে আপিল করার অঙ্গীকার করেছেন।
কাপলান সাজা পড়ার সময় ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড তার সামনে হাত জোড় করে দাঁড়িয়েছিল। এরপর তাকে মার্কিন মার্শাল সার্ভিসের সদস্যরা আদালতের বাইরে নিয়ে যায়। তবে বের হওয়ার আগে তার আইনজীবী মার্ক মুকাসির সঙ্গে সংক্ষিপ্ত কথা বলেন।
এক বিবৃতিতে মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ড বলেন, ‘গ্রাহক ও বিনিয়োগকারীদের প্রতারণা করলে গুরুতর পরিণতি হবে। যে কেউ বিশ্বাস করতে পারে যে জালিয়াতি থেকে প্রাপ্ত অর্থ তাদের সম্পদ, ক্ষমতা বা চকচকে নতুন জিনিসের পেছনে লুকিয়ে রাখবে যা অন্য কেউ বুঝতে পারবে না। তাই এই ধরনের মানুষের এসব কাজ করার আগে দুইবার ভাবা উচিত।’
কাপলান বলেন, এফটিএক্সের গ্রাহকেরা ৮০০ কোটি ডলার হারিয়েছে, কোম্পানিটির ইক্যুইটি বিনিয়োগকারীরা ১৭০ কোটি ডলার হারান ও অ্যালামাডা রিসার্চ কোম্পানির ঋণদাতারা ১৩০ কোটি ডলার হারান।
বিচারক ১ হাজার ১০০ কোটি ডলার বাজেয়াপ্ত করার আদেশ জারি করেন এবং সরকারকে বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্তদের শোধ করার জন্য অনুমোদন দেন।
ফেডারেল প্রসিকিউটররা ৪০ থেকে ৫০ বছরের সাজা চেয়েছিলেন। পরিবর্তে ফ্রাইডের আইনজীবী মুকাসে ৫ থেকে ১ / ৪ বছরের কম কারাদণ্ডের পক্ষে যুক্তি দেখিয়েছিলেন।
বিচারকের উদ্দেশ্য ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড বলেন, ‘গ্রাহকদের ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। আমি বিষয়টিকে ছোট করতে চাইনি। আমি এটাও মনে করি যে, এই প্রক্রিয়া চলাকালীন আমি যা বলেছি তাতে এই বিষয়টি অনুপস্থিত ছিল ও আমি এর জন্য দুঃখিত।’
ফিটিএক্স সহকর্মীদের উদ্দেশ্য করে ব্যাংকম্যান, ‘তারা কোম্পানিতে নিজেদের সর্বস্ব দিয়েছিল এবং আমি সে সব প্রচেষ্টা নষ্ট করে ফেলি। এটা আমাকে প্রতিদিন তাড়িত করে।’
তিনজন প্রাক্তন ঘনিষ্ঠ সহকর্মী প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন। তারা জালিয়াতির অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, অ্যালামেডা রিসার্চে লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার জন্য এফটিএক্স গ্রাহক তহবিল ব্যবহার করার জন্য করার নির্দেশ দিয়েছিল ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড।
এফটিএক্সে রাখা গ্রাহকের আমানত থেকে অর্থ নিয়ে অ্যালামেডা রিসার্চে ব্যয় করা হয় তা ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড জানতেন না বলে সাক্ষ্য দেন। তবে কাপলান বলেন, ব্যাংকম্যান মিথ্যা সাক্ষ্য দেন।
বার্নি ম্যাডফের মতো কুখ্যাত প্রতারকদের থেকে ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডকে আলাদা করতে চেয়েছিলেনমুকাসে। তিনি বলেন, ‘ব্যাংকম্যান একজন নির্মম আর্থিক সিরিয়াল কিলার নন বরং একজন ‘‘অদ্ভুত গণিতের বোকা’’। যিনি এফটিএক্সের পতনের পরে গ্রাহকদের তাদের অর্থ ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। স্যাম ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডতার হৃদয়ে বিদ্বেষ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেন না, তিনি গণিতের মাধ্যেম সিদ্ধান্ত নেন।’
মুকাসে কথা বলার সময় যখন চোখের পানি ধরে রাখতে গিয়ে ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডের চোখ লাল হয়ে যায়।
ফ্রাইডের বাবা-মা স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির আইনের অধ্যাপক জোসেফ ব্যাংকম্যান ও বারবারা ফ্রাইড এই সাজা শোনানোর সময় উপস্থিত ছিলেন। বিকেলে কোর্ট হাউস থেকে বের হওয়ার সময় বৃষ্টিতে ব্যাংকম্যান একটি সবুজ ছাতা ও তাদের হাত ধরে রাখতে দেখা যায়।
ফ্রাইডের বাবা-মা বলেন, ‘আমাদের হৃদয় ভেঙে গেছে এবং আমরা ছেলের জন্য লড়াই চালিয়ে যাব।’
ফোর্বস ম্যাগাজিন অনুসারে, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে স্নাতক পাশ করেন ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড। বিটকয়েন ও অন্যান্য ডিজিটাল সম্পদের মূল্য বৃদ্ধি করে ৩০ বছর বয়সের আগে তার নেট মূল্য হয় ২ হাজার ৬০০ কোটি ডলার।
ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড তার কোঁকড়া চুলে ও ‘কার্যকর পরার্থপরতা’ (নিজের চেয়ে অন্য মানুষ বা প্রাণীদের মঙ্গল করা) নামক একটি আন্দোলনের প্রতি অঙ্গীকারের জন্য জনপ্রিয়তা পান। এই আন্দোলন প্রতিভাবান তরুণদের অর্থ উপার্জনের দিকে মনোনিবেশ করতে এবং ভালো কাজে অন্যদের বিলিয়ে দেওয়া দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করে।
তিনি ২০২২ সালের মার্কিন মধ্যবর্তী নির্বাচনের আগে ডেমোক্রেটিক প্রার্থীদের সবচেয়ে বেশি অর্থ দেন ফ্রাইড। কাপলান বলেন, জালিয়াতি কাজ থেকে নিজেকে আড়াল করার উদ্দেশ্যে উন্নয়নমূলক কাজের জন্য ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড তার অর্থ রিপাবলিকানদের দান করেছিলেন। নিজেকে ‘ভালো লোক’ হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য তিনি এসব কাজ করেন। তার লক্ষ্য ছিল ‘ক্ষমতা ও প্রভাব বিস্তার’ করা।
ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডকে ২০২৩ সালের আগস্টে ব্রুকলিনের মেট্রোপলিটন আটক সেন্টার থেকে আটক করা হয়। সে সময় কমপক্ষে দুবার সাক্ষীদের সঙ্গে যোগসাজশ করার কথা জানতে পেরে কাপলান তার জামিন প্রত্যাহার করেন। কাপলান বলেন, তিনি ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডকে সান ফ্রান্সিসকোর কাছাকাছি একটি কারাগারে পাঠানোর সুপারিশ করবেন।

ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এফটিএক্সের গ্রাহকদের কাছ থেকে ৮০০ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়ার দায়ে ক্রিপ্টো রাজা স্যাম ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডের ২৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। আজ শুক্রবার ম্যানহাটন আদালতের বিচারক লুইস কাপলান এই সাজা ঘোষণা করেন।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০২২ সালে এফটিএক্সের পতন থেকে শুরু করে সাতটি জালিয়াতি ও ষড়যন্ত্রের জন্য একটি মামলায় গত বছরের ২ নভেম্বর ৩২ বছর বয়সী ব্যাঙ্কম্যান-ফ্রাইডকে দোষী সাব্যস্ত করে। এই ঘটনাকে প্রসিকিউটররা মার্কিন ইতিহাসের সবচেয়ে বড় আর্থিক জালিয়াতির একটি হিসেবে অভিহিত করেছেন।
কাপলান বলেন, ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড এসব জালিয়াতির জন্য কোনো অনুশোচনা দেখাননি।
মামলার শুনানিতে ডিস্ট্রিক্ট বিচারক লুইস আরও বলেন, ‘তিনি জানতেন এটা ভুল ছিল। তিনি অপরাধী তাও জানতেন। তবে তিনি শুধু অনুশোচনা করেন যে তিনি ধরা পড়ার সম্ভাবনা নিয়ে খুব বাজি ধরেছিলেন। কিন্তু তিনি এসব কিছুই স্বীকার করবে না। কারণ আদালতে তার অস্বীকার করারও অধিকার আছে।’
ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড ঘিয়া রঙের একটি ছোট হাতার কারাগারের টি শার্ট পরে আদালতে উপস্থিত হয়েছিলেন। বিচারকের কাছে ২০ মিনিটের সাক্ষ্য দেওয়ার সময় তিনি স্বীকার করেন, এফটিএক্সের গ্রাহকদের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয় ও তিনি প্রাক্তন সহকর্মীদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। তবে তিনি কোনো অপরাধমূলক কাজের কথা স্বীকার করেননি।
তিনি সাজার বিরুদ্ধে আপিল করার অঙ্গীকার করেছেন।
কাপলান সাজা পড়ার সময় ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড তার সামনে হাত জোড় করে দাঁড়িয়েছিল। এরপর তাকে মার্কিন মার্শাল সার্ভিসের সদস্যরা আদালতের বাইরে নিয়ে যায়। তবে বের হওয়ার আগে তার আইনজীবী মার্ক মুকাসির সঙ্গে সংক্ষিপ্ত কথা বলেন।
এক বিবৃতিতে মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল মেরিক গারল্যান্ড বলেন, ‘গ্রাহক ও বিনিয়োগকারীদের প্রতারণা করলে গুরুতর পরিণতি হবে। যে কেউ বিশ্বাস করতে পারে যে জালিয়াতি থেকে প্রাপ্ত অর্থ তাদের সম্পদ, ক্ষমতা বা চকচকে নতুন জিনিসের পেছনে লুকিয়ে রাখবে যা অন্য কেউ বুঝতে পারবে না। তাই এই ধরনের মানুষের এসব কাজ করার আগে দুইবার ভাবা উচিত।’
কাপলান বলেন, এফটিএক্সের গ্রাহকেরা ৮০০ কোটি ডলার হারিয়েছে, কোম্পানিটির ইক্যুইটি বিনিয়োগকারীরা ১৭০ কোটি ডলার হারান ও অ্যালামাডা রিসার্চ কোম্পানির ঋণদাতারা ১৩০ কোটি ডলার হারান।
বিচারক ১ হাজার ১০০ কোটি ডলার বাজেয়াপ্ত করার আদেশ জারি করেন এবং সরকারকে বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্তদের শোধ করার জন্য অনুমোদন দেন।
ফেডারেল প্রসিকিউটররা ৪০ থেকে ৫০ বছরের সাজা চেয়েছিলেন। পরিবর্তে ফ্রাইডের আইনজীবী মুকাসে ৫ থেকে ১ / ৪ বছরের কম কারাদণ্ডের পক্ষে যুক্তি দেখিয়েছিলেন।
বিচারকের উদ্দেশ্য ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড বলেন, ‘গ্রাহকদের ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। আমি বিষয়টিকে ছোট করতে চাইনি। আমি এটাও মনে করি যে, এই প্রক্রিয়া চলাকালীন আমি যা বলেছি তাতে এই বিষয়টি অনুপস্থিত ছিল ও আমি এর জন্য দুঃখিত।’
ফিটিএক্স সহকর্মীদের উদ্দেশ্য করে ব্যাংকম্যান, ‘তারা কোম্পানিতে নিজেদের সর্বস্ব দিয়েছিল এবং আমি সে সব প্রচেষ্টা নষ্ট করে ফেলি। এটা আমাকে প্রতিদিন তাড়িত করে।’
তিনজন প্রাক্তন ঘনিষ্ঠ সহকর্মী প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেন। তারা জালিয়াতির অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, অ্যালামেডা রিসার্চে লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার জন্য এফটিএক্স গ্রাহক তহবিল ব্যবহার করার জন্য করার নির্দেশ দিয়েছিল ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড।
এফটিএক্সে রাখা গ্রাহকের আমানত থেকে অর্থ নিয়ে অ্যালামেডা রিসার্চে ব্যয় করা হয় তা ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড জানতেন না বলে সাক্ষ্য দেন। তবে কাপলান বলেন, ব্যাংকম্যান মিথ্যা সাক্ষ্য দেন।
বার্নি ম্যাডফের মতো কুখ্যাত প্রতারকদের থেকে ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডকে আলাদা করতে চেয়েছিলেনমুকাসে। তিনি বলেন, ‘ব্যাংকম্যান একজন নির্মম আর্থিক সিরিয়াল কিলার নন বরং একজন ‘‘অদ্ভুত গণিতের বোকা’’। যিনি এফটিএক্সের পতনের পরে গ্রাহকদের তাদের অর্থ ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। স্যাম ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডতার হৃদয়ে বিদ্বেষ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেন না, তিনি গণিতের মাধ্যেম সিদ্ধান্ত নেন।’
মুকাসে কথা বলার সময় যখন চোখের পানি ধরে রাখতে গিয়ে ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডের চোখ লাল হয়ে যায়।
ফ্রাইডের বাবা-মা স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির আইনের অধ্যাপক জোসেফ ব্যাংকম্যান ও বারবারা ফ্রাইড এই সাজা শোনানোর সময় উপস্থিত ছিলেন। বিকেলে কোর্ট হাউস থেকে বের হওয়ার সময় বৃষ্টিতে ব্যাংকম্যান একটি সবুজ ছাতা ও তাদের হাত ধরে রাখতে দেখা যায়।
ফ্রাইডের বাবা-মা বলেন, ‘আমাদের হৃদয় ভেঙে গেছে এবং আমরা ছেলের জন্য লড়াই চালিয়ে যাব।’
ফোর্বস ম্যাগাজিন অনুসারে, ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি থেকে স্নাতক পাশ করেন ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড। বিটকয়েন ও অন্যান্য ডিজিটাল সম্পদের মূল্য বৃদ্ধি করে ৩০ বছর বয়সের আগে তার নেট মূল্য হয় ২ হাজার ৬০০ কোটি ডলার।
ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড তার কোঁকড়া চুলে ও ‘কার্যকর পরার্থপরতা’ (নিজের চেয়ে অন্য মানুষ বা প্রাণীদের মঙ্গল করা) নামক একটি আন্দোলনের প্রতি অঙ্গীকারের জন্য জনপ্রিয়তা পান। এই আন্দোলন প্রতিভাবান তরুণদের অর্থ উপার্জনের দিকে মনোনিবেশ করতে এবং ভালো কাজে অন্যদের বিলিয়ে দেওয়া দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করে।
তিনি ২০২২ সালের মার্কিন মধ্যবর্তী নির্বাচনের আগে ডেমোক্রেটিক প্রার্থীদের সবচেয়ে বেশি অর্থ দেন ফ্রাইড। কাপলান বলেন, জালিয়াতি কাজ থেকে নিজেকে আড়াল করার উদ্দেশ্যে উন্নয়নমূলক কাজের জন্য ব্যাংকম্যান-ফ্রাইড তার অর্থ রিপাবলিকানদের দান করেছিলেন। নিজেকে ‘ভালো লোক’ হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য তিনি এসব কাজ করেন। তার লক্ষ্য ছিল ‘ক্ষমতা ও প্রভাব বিস্তার’ করা।
ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডকে ২০২৩ সালের আগস্টে ব্রুকলিনের মেট্রোপলিটন আটক সেন্টার থেকে আটক করা হয়। সে সময় কমপক্ষে দুবার সাক্ষীদের সঙ্গে যোগসাজশ করার কথা জানতে পেরে কাপলান তার জামিন প্রত্যাহার করেন। কাপলান বলেন, তিনি ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডকে সান ফ্রান্সিসকোর কাছাকাছি একটি কারাগারে পাঠানোর সুপারিশ করবেন।

স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
৫ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
অনলাইন ক্লাস, গাইডবুক আর মক টেস্টের পরেও বাংলাদেশের পরীক্ষার্থীদের বড় একটি অংশ নিয়মিত অনুশীলনের অভাবে পিছিয়ে পড়েন। পড়া থাকলেও কোথায় দুর্বলতা, কীভাবে নিজের অগ্রগতি যাচাই করবেন—সে প্রশ্নের উত্তর অনেক সময় মেলে না।
১ দিন আগে
মানুষ কি পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? এ কথা কেন বলছি, তার কারণ আছে।গত বছর ডিসেম্বরে বিজ্ঞান পত্রিকা ‘সায়েন্স’-এ ৯টি দেশের মোট ৩৮ জন খ্যাতনামা বিজ্ঞানী একত্রে বিবৃতি দিয়ে মানুষকে সতর্ক করেছেন। তাঁদের মধ্যে দুজন আছেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
ফোনটিতে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বিজয়ী ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট প্রোটেকশন স্ট্যান্ডার্ড—আইপি ৬৯ প্রো রেটিং রয়েছে, যা এটিকে ৬০ দিন পর্যন্ত পানির নিচে টিকে থাকতে সাহায্য করে।
এতে রয়েছে ৬.৮ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে, যার রিফ্রেশ রেট সুপার-স্মুথ ১৪৪ হার্জ এবং পিক ব্রাইটনেস ১,২০০ নিট।
ডিভাইসটিতে স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫ ফোরজি প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। ফটোগ্রাফির জন্য পেছনে ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা এবং সামনে ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে।
রিয়েলমি সি৮৫ সোয়ান ব্ল্যাক ও কিংফিশার ব্লু রঙে দুইটি ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাচ্ছে: ৬ জিবি + ১২৮ জিবি: মূল্য ১৮,৯৯৯ টাকা। ৮ জিবি + ১২৮ জিবি: মূল্য ২০,৯৯৯ টাকা।

স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
ফোনটিতে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বিজয়ী ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট প্রোটেকশন স্ট্যান্ডার্ড—আইপি ৬৯ প্রো রেটিং রয়েছে, যা এটিকে ৬০ দিন পর্যন্ত পানির নিচে টিকে থাকতে সাহায্য করে।
এতে রয়েছে ৬.৮ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে, যার রিফ্রেশ রেট সুপার-স্মুথ ১৪৪ হার্জ এবং পিক ব্রাইটনেস ১,২০০ নিট।
ডিভাইসটিতে স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫ ফোরজি প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। ফটোগ্রাফির জন্য পেছনে ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা এবং সামনে ৮ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে।
রিয়েলমি সি৮৫ সোয়ান ব্ল্যাক ও কিংফিশার ব্লু রঙে দুইটি ভ্যারিয়েন্টে পাওয়া যাচ্ছে: ৬ জিবি + ১২৮ জিবি: মূল্য ১৮,৯৯৯ টাকা। ৮ জিবি + ১২৮ জিবি: মূল্য ২০,৯৯৯ টাকা।

ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এফটিএক্সের গ্রাহকদের কাছ থেকে ৮০০ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়ার দায়ে ক্রিপ্টো রাজা স্যাম ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডের ২৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। আজ শুক্রবার ম্যানহাটন আদালতের বিচারক লুইস কাপলান এই সাজা ঘোষণা করেন।
২৯ মার্চ ২০২৪
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
অনলাইন ক্লাস, গাইডবুক আর মক টেস্টের পরেও বাংলাদেশের পরীক্ষার্থীদের বড় একটি অংশ নিয়মিত অনুশীলনের অভাবে পিছিয়ে পড়েন। পড়া থাকলেও কোথায় দুর্বলতা, কীভাবে নিজের অগ্রগতি যাচাই করবেন—সে প্রশ্নের উত্তর অনেক সময় মেলে না।
১ দিন আগে
মানুষ কি পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? এ কথা কেন বলছি, তার কারণ আছে।গত বছর ডিসেম্বরে বিজ্ঞান পত্রিকা ‘সায়েন্স’-এ ৯টি দেশের মোট ৩৮ জন খ্যাতনামা বিজ্ঞানী একত্রে বিবৃতি দিয়ে মানুষকে সতর্ক করেছেন। তাঁদের মধ্যে দুজন আছেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে। এরই একটি উদাহরণ কানাডার অন্টারিওভিত্তিক একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সহপ্রতিষ্ঠাতা তাকি ওং।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ২৭ বছর বয়সী তাকি ওং ব্যস্ত পেশাজীবীদের জন্য এআই টুল তৈরি করেন। তবে নিজের ব্যক্তিগত অর্থ পরিচালনায়ও তিনি এআইয়ের ওপর ভরসা রাখেন। গুগলের জেমিনি এআই মডেলকে তিনি নিজের ‘২৪ ঘণ্টার ব্যক্তিগত আর্থিক উপদেষ্টা’ বলে মনে করেন।
ওং জানান, প্রতি মাসে তিনি নিজের ক্রেডিট কার্ড ও অন্যান্য খরচের হিসাব নিজে হাতে এআইয়ে ইনপুট দেন। এরপর এআই সেই তথ্য বিশ্লেষণ করে তাঁকে জানায় কোথায় অপ্রয়োজনীয় খরচ হচ্ছে।
ওংয়ের ভাষায়, এআই কখনো বলে দেয়—‘তুমি হয়তো রেস্তোরাঁয় বেশি খাচ্ছ’, আবার কখনো সতর্ক করে—‘এই সাবস্ক্রিপশনগুলো অপ্রয়োজনীয়।’ এই ধরনের বিশ্লেষণের ফলেই তিনি বাইরে খাওয়ার খরচ মাসে ৬০০ ডলার থেকে কমিয়ে ২০০ ডলারে নামাতে পেরেছেন। একইভাবে টিভি ও অন্যান্য সাবস্ক্রিপশনের খরচ ৩০০ ডলার থেকে কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৫০ ডলারে।
তবে সুবিধার পাশাপাশি সতর্কতাও অবলম্বন করছেন তিনি। ওং স্পষ্ট করে বলেন, তিনি কখনোই এআইয়ের সঙ্গে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করেন না। শুধুমাত্র মোট খরচের সংখ্যা বা সামগ্রিক তথ্যই তিনি শেয়ার করেন, যাতে ব্যক্তিগত ডেটা সুরক্ষিত থাকে।
এই প্রবণতা শুধু ওংয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, এআই ব্যবহারকারী আমেরিকানদের একটি বড় অংশ আর্থিক পরামর্শ নিতে এআইয়ের ওপর নির্ভর করছে। এঁদের মধ্যে জেন জি ও মিলেনিয়ালদের হার ৮২ শতাংশ। যুক্তরাজ্যেও প্রায় তিনজনের একজন নিয়মিত ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনায় এআই ব্যবহার করেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এআই সময় বাঁচাতে ও খরচের দুর্বল জায়গা চিহ্নিত করতে সহায়ক হলেও সব পরামর্শ যাচাই করে নেওয়া জরুরি। পাশাপাশি ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকাই সবচেয়ে নিরাপদ পথ।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে। এরই একটি উদাহরণ কানাডার অন্টারিওভিত্তিক একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সহপ্রতিষ্ঠাতা তাকি ওং।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রয়টার্স জানিয়েছে, ২৭ বছর বয়সী তাকি ওং ব্যস্ত পেশাজীবীদের জন্য এআই টুল তৈরি করেন। তবে নিজের ব্যক্তিগত অর্থ পরিচালনায়ও তিনি এআইয়ের ওপর ভরসা রাখেন। গুগলের জেমিনি এআই মডেলকে তিনি নিজের ‘২৪ ঘণ্টার ব্যক্তিগত আর্থিক উপদেষ্টা’ বলে মনে করেন।
ওং জানান, প্রতি মাসে তিনি নিজের ক্রেডিট কার্ড ও অন্যান্য খরচের হিসাব নিজে হাতে এআইয়ে ইনপুট দেন। এরপর এআই সেই তথ্য বিশ্লেষণ করে তাঁকে জানায় কোথায় অপ্রয়োজনীয় খরচ হচ্ছে।
ওংয়ের ভাষায়, এআই কখনো বলে দেয়—‘তুমি হয়তো রেস্তোরাঁয় বেশি খাচ্ছ’, আবার কখনো সতর্ক করে—‘এই সাবস্ক্রিপশনগুলো অপ্রয়োজনীয়।’ এই ধরনের বিশ্লেষণের ফলেই তিনি বাইরে খাওয়ার খরচ মাসে ৬০০ ডলার থেকে কমিয়ে ২০০ ডলারে নামাতে পেরেছেন। একইভাবে টিভি ও অন্যান্য সাবস্ক্রিপশনের খরচ ৩০০ ডলার থেকে কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৫০ ডলারে।
তবে সুবিধার পাশাপাশি সতর্কতাও অবলম্বন করছেন তিনি। ওং স্পষ্ট করে বলেন, তিনি কখনোই এআইয়ের সঙ্গে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করেন না। শুধুমাত্র মোট খরচের সংখ্যা বা সামগ্রিক তথ্যই তিনি শেয়ার করেন, যাতে ব্যক্তিগত ডেটা সুরক্ষিত থাকে।
এই প্রবণতা শুধু ওংয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এক গবেষণায় দেখা গেছে, এআই ব্যবহারকারী আমেরিকানদের একটি বড় অংশ আর্থিক পরামর্শ নিতে এআইয়ের ওপর নির্ভর করছে। এঁদের মধ্যে জেন জি ও মিলেনিয়ালদের হার ৮২ শতাংশ। যুক্তরাজ্যেও প্রায় তিনজনের একজন নিয়মিত ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনায় এআই ব্যবহার করেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এআই সময় বাঁচাতে ও খরচের দুর্বল জায়গা চিহ্নিত করতে সহায়ক হলেও সব পরামর্শ যাচাই করে নেওয়া জরুরি। পাশাপাশি ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকাই সবচেয়ে নিরাপদ পথ।

ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এফটিএক্সের গ্রাহকদের কাছ থেকে ৮০০ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়ার দায়ে ক্রিপ্টো রাজা স্যাম ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডের ২৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। আজ শুক্রবার ম্যানহাটন আদালতের বিচারক লুইস কাপলান এই সাজা ঘোষণা করেন।
২৯ মার্চ ২০২৪
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
৫ ঘণ্টা আগে
অনলাইন ক্লাস, গাইডবুক আর মক টেস্টের পরেও বাংলাদেশের পরীক্ষার্থীদের বড় একটি অংশ নিয়মিত অনুশীলনের অভাবে পিছিয়ে পড়েন। পড়া থাকলেও কোথায় দুর্বলতা, কীভাবে নিজের অগ্রগতি যাচাই করবেন—সে প্রশ্নের উত্তর অনেক সময় মেলে না।
১ দিন আগে
মানুষ কি পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? এ কথা কেন বলছি, তার কারণ আছে।গত বছর ডিসেম্বরে বিজ্ঞান পত্রিকা ‘সায়েন্স’-এ ৯টি দেশের মোট ৩৮ জন খ্যাতনামা বিজ্ঞানী একত্রে বিবৃতি দিয়ে মানুষকে সতর্ক করেছেন। তাঁদের মধ্যে দুজন আছেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী।
১ দিন আগে
অনলাইন ক্লাস, গাইডবুক আর মক টেস্টের পরেও বাংলাদেশের পরীক্ষার্থীদের বড় একটি অংশ নিয়মিত অনুশীলনের অভাবে পিছিয়ে পড়েন। পড়া থাকলেও কোথায় দুর্বলতা, কীভাবে নিজের অগ্রগতি যাচাই করবেন—সে প্রশ্নের উত্তর অনেক সময় মেলে না। এই প্রেক্ষাপটে ‘চর্চা’ নিজেকে উপস্থাপন করছে একটি অনুশীলনকেন্দ্রিক লার্নিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে। দেশের এডটেক খাতে এই উদ্যোগের ভাবনা, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কথা বলেছেন চর্চার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রায়হান উল ইসলাম সানজিদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মো. আশিকুর রহমান।
আশিকুর রহমান

চর্চার শুরুটা কীভাবে?
চর্চার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় ২০২১ সালে। তখন আমি নিজেই ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। প্রতিদিন ক্লাস, লেকচার, গাইডবুক আর প্রশ্নব্যাংকের চাপ—সব মিলিয়ে নিজের মতো করে প্র্যাকটিস করার সময় খুব কম পাওয়া যেত। এই জায়গায় সমস্যাটা সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ে। ভাবলাম, যদি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম থাকে, যেখানে গৎবাঁধা নিয়মে আটকে না থেকে নিয়মিত ও সহজভাবে প্র্যাকটিস করা যায়, তাহলে শেখাটা অনেক বেশি আনন্দের হতে পারে। সেই ভাবনা থেকে চর্চার জন্ম। রুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির পর কাজটি আরও গতি পায়। ক্লাসরুম থেকেই আমার কো-ফাউন্ডার ও সিএমও নাফিসের সঙ্গে পরিচয়। পরে গালিব কো-ফাউন্ডার ও সিওও হিসেবে যুক্ত হন। শুরু থেকেই মার্কেটিং ও অপারেশনের দায়িত্ব মূলত তাঁরা দুজনই সামলাচ্ছেন।
চর্চা অ্যাপ তৈরির পেছনে মূল অনুপ্রেরণা কী ছিল?
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় পড়াশোনা আর পরীক্ষাকে প্রায় সব সময় ভয়ের বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। অথচ শেখার প্রক্রিয়াটা হওয়া উচিত আনন্দদায়ক, যেখানে একজন শিক্ষার্থী সমস্যা সমাধান করতে করতেই শিখবেন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, পড়ার উপকরণ অনেক থাকলেও নিয়মিত প্র্যাকটিসের সুযোগ খুব সীমিত। এই বাস্তবতা থেকে চর্চার ভাবনা। আমরা চাই, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষাকে ভয় না পেয়ে প্র্যাকটিসের মাধ্যমে শেখার আনন্দ খুঁজে পাক। শেখার প্রতিটি ধাপ যেন চাপ না হয়ে আগ্রহ তৈরি করে—এটিই ছিল চর্চার মূল অনুপ্রেরণা।
শুরুতে বড় চ্যালেঞ্জ কী ছিল?
নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা ‘চর্চা’র বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। যেটি একসঙ্গে হাজার হাজার ব্যবহারকারী সামলাতে পারবে এবং সবার জন্য অভিজ্ঞতাটি হবে নিরবচ্ছিন্ন। এর পাশাপাশি বাস্তব চ্যালেঞ্জ ছিল দেশের বিভিন্ন প্রান্তের, বিভিন্ন স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য মানসম্মত ও উপযোগী কনটেন্ট তৈরি করা। অষ্টম শ্রেণি থেকে বিসিএস—প্রতিটি স্তরের জন্য আলাদা চাহিদা রয়েছে। সেই কনটেন্ট যেন একদিকে নির্ভুল হয়, অন্যদিকে আকর্ষণীয় ও গেমিফাইড হয়। এই ভারসাম্য বজায় রাখাটা ছিল কঠিন। তবে ধাপে ধাপে এসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে আজ চর্চা একটি গ্রহণযোগ্য প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে।
‘চর্চা এআই’-এর ধারণা কীভাবে এল?
এটি মূলত এআই এজেন্ট, যা এনসিটিবি পাঠ্যবই এবং আমাদের ১০ লক্ষাধিক প্রশ্নের ডেটাবেইসের ওপর প্রশিক্ষিত। শিক্ষার্থীরা টেক্সট বা ছবি আকারে যেকোনো প্রশ্ন দিতে পারেন, আর চর্চা এআই বইভিত্তিক রেফারেন্সসহ উত্তর দেয়। এটি শুধু ডাউট সলভিং নয়, বরং একটি পার্সোনালাইজড লার্নিং সলিউশন। শিক্ষার্থী বুঝতে পারেন—কোন টপিকে তিনি দুর্বল, কোথায় আরও প্র্যাকটিস দরকার। মাত্র তিন মাসে চর্চা এআই-এ ৩ লাখ ৫০ হাজারের বেশি চ্যাটরুম তৈরি হয়েছে।
প্রশ্নভান্ডারের মান কীভাবে নিশ্চিত করেন?
চর্চার কনটেন্ট মান নিশ্চিত করতে আমাদের একটি আলাদা কনটেন্ট টিম রয়েছে। অষ্টম শ্রেণি, এসএসসি, এইচএসসি ও বিসিএস—প্রতিটি সেগমেন্টে আলাদা টিম কাজ করে। বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা এই তিন ধারার জন্য রয়েছে বিষয়ভিত্তিক এক্সপার্টরা। নিয়মিত আপডেট, রিভিউ এবং গবেষণার মাধ্যমে কনটেন্টের মান ধরে রাখাই আমাদের মূল অগ্রাধিকার।
স্ট্রিক, লিডার বোর্ড ও রিপোর্ট কতটা কার্যকর?
চর্চা ‘লার্নিং থ্রো প্র্যাকটিস’ ধারণাটিকে প্রাধান্য দেয়। স্ট্রিক শিক্ষার্থীদের দৈনিক অভ্যাস গড়তে সাহায্য করে। আমাদের এমন ব্যবহারকারীও আছেন, যাঁদের স্ট্রিক এক বছরের বেশি। লিডার বোর্ড শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা তৈরি করে। আর মাসিক রিপোর্ট শিক্ষার্থীকে নিজের অগ্রগতি বুঝতে সাহায্য করে। কোথায় উন্নতি হচ্ছে বা কোথায় আরও মনোযোগ দরকার, সেসব বোঝা যায় এ থেকে।
ডেটা প্রাইভেসি ও নিরাপত্তা কীভাবে নিশ্চিত করছেন?
ব্যবহারকারীর ডেটা সুরক্ষা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবহারকারীরা যেকোনো সময় নিজেদের তথ্য বা অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে পারেন। কোনো তথ্য ব্যবহারকারীর সম্মতি ছাড়া সংগ্রহ করা হয় না। সব ডেটা এনক্রিপটেড থাকে এবং অ্যাপ সার্ভার যোগাযোগ এইচটিটিপিএস সিকিউরিটির মাধ্যমে সুরক্ষিত। এই ব্যবস্থাগুলো ব্যবহারকারীদের নিশ্চিন্ত অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আগামী পাঁচ বছরে আমরা চর্চাকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত লার্নিং অ্যাপে পরিণত করতে চাই। আমাদের লক্ষ্য ১০ কোটির বেশি শিক্ষার্থীকে সেবা দেওয়া। একই সঙ্গে আমরা বিশ্বাস করি, শেখার কোনো সীমানা নেই। তাই চর্চাকে একটি গ্লোবাল লার্নিং অ্যান্ড প্র্যাকটিস ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাও আমাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশ থেকে জন্ম নেওয়া একটি প্ল্যাটফর্ম যেন বিশ্বজুড়ে শিক্ষার্থীদের শেখার সঙ্গী হয়ে ওঠে, এই স্বপ্ন নিয়েই আমরা এগোচ্ছি।
চর্চার শুরুটা কীভাবে?
চর্চার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় ২০২১ সালে। তখন আমি নিজেই ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। প্রতিদিন ক্লাস, লেকচার, গাইডবুক আর প্রশ্নব্যাংকের চাপ—সব মিলিয়ে নিজের মতো করে প্র্যাকটিস করার সময় খুব কম পাওয়া যেত। এই জায়গায় সমস্যাটা সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ে। ভাবলাম, যদি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম থাকে, যেখানে গৎবাঁধা নিয়মে আটকে না থেকে নিয়মিত ও সহজভাবে প্র্যাকটিস করা যায়, তাহলে শেখাটা অনেক বেশি আনন্দের হতে পারে। সেই ভাবনা থেকে চর্চার জন্ম। রুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ভর্তির পর কাজটি আরও গতি পায়। ক্লাসরুম থেকেই আমার কো-ফাউন্ডার ও সিএমও নাফিসের সঙ্গে পরিচয়। পরে গালিব কো-ফাউন্ডার ও সিওও হিসেবে যুক্ত হন। শুরু থেকেই মার্কেটিং ও অপারেশনের দায়িত্ব মূলত তাঁরা দুজনই সামলাচ্ছেন।
চর্চা অ্যাপ তৈরির পেছনে মূল অনুপ্রেরণা কী ছিল?
আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় পড়াশোনা আর পরীক্ষাকে প্রায় সব সময় ভয়ের বিষয় হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। অথচ শেখার প্রক্রিয়াটা হওয়া উচিত আনন্দদায়ক, যেখানে একজন শিক্ষার্থী সমস্যা সমাধান করতে করতেই শিখবেন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, পড়ার উপকরণ অনেক থাকলেও নিয়মিত প্র্যাকটিসের সুযোগ খুব সীমিত। এই বাস্তবতা থেকে চর্চার ভাবনা। আমরা চাই, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষাকে ভয় না পেয়ে প্র্যাকটিসের মাধ্যমে শেখার আনন্দ খুঁজে পাক। শেখার প্রতিটি ধাপ যেন চাপ না হয়ে আগ্রহ তৈরি করে—এটিই ছিল চর্চার মূল অনুপ্রেরণা।
শুরুতে বড় চ্যালেঞ্জ কী ছিল?
নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা ‘চর্চা’র বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। যেটি একসঙ্গে হাজার হাজার ব্যবহারকারী সামলাতে পারবে এবং সবার জন্য অভিজ্ঞতাটি হবে নিরবচ্ছিন্ন। এর পাশাপাশি বাস্তব চ্যালেঞ্জ ছিল দেশের বিভিন্ন প্রান্তের, বিভিন্ন স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য মানসম্মত ও উপযোগী কনটেন্ট তৈরি করা। অষ্টম শ্রেণি থেকে বিসিএস—প্রতিটি স্তরের জন্য আলাদা চাহিদা রয়েছে। সেই কনটেন্ট যেন একদিকে নির্ভুল হয়, অন্যদিকে আকর্ষণীয় ও গেমিফাইড হয়। এই ভারসাম্য বজায় রাখাটা ছিল কঠিন। তবে ধাপে ধাপে এসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে আজ চর্চা একটি গ্রহণযোগ্য প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে।
‘চর্চা এআই’-এর ধারণা কীভাবে এল?
এটি মূলত এআই এজেন্ট, যা এনসিটিবি পাঠ্যবই এবং আমাদের ১০ লক্ষাধিক প্রশ্নের ডেটাবেইসের ওপর প্রশিক্ষিত। শিক্ষার্থীরা টেক্সট বা ছবি আকারে যেকোনো প্রশ্ন দিতে পারেন, আর চর্চা এআই বইভিত্তিক রেফারেন্সসহ উত্তর দেয়। এটি শুধু ডাউট সলভিং নয়, বরং একটি পার্সোনালাইজড লার্নিং সলিউশন। শিক্ষার্থী বুঝতে পারেন—কোন টপিকে তিনি দুর্বল, কোথায় আরও প্র্যাকটিস দরকার। মাত্র তিন মাসে চর্চা এআই-এ ৩ লাখ ৫০ হাজারের বেশি চ্যাটরুম তৈরি হয়েছে।
প্রশ্নভান্ডারের মান কীভাবে নিশ্চিত করেন?
চর্চার কনটেন্ট মান নিশ্চিত করতে আমাদের একটি আলাদা কনটেন্ট টিম রয়েছে। অষ্টম শ্রেণি, এসএসসি, এইচএসসি ও বিসিএস—প্রতিটি সেগমেন্টে আলাদা টিম কাজ করে। বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা এই তিন ধারার জন্য রয়েছে বিষয়ভিত্তিক এক্সপার্টরা। নিয়মিত আপডেট, রিভিউ এবং গবেষণার মাধ্যমে কনটেন্টের মান ধরে রাখাই আমাদের মূল অগ্রাধিকার।
স্ট্রিক, লিডার বোর্ড ও রিপোর্ট কতটা কার্যকর?
চর্চা ‘লার্নিং থ্রো প্র্যাকটিস’ ধারণাটিকে প্রাধান্য দেয়। স্ট্রিক শিক্ষার্থীদের দৈনিক অভ্যাস গড়তে সাহায্য করে। আমাদের এমন ব্যবহারকারীও আছেন, যাঁদের স্ট্রিক এক বছরের বেশি। লিডার বোর্ড শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা তৈরি করে। আর মাসিক রিপোর্ট শিক্ষার্থীকে নিজের অগ্রগতি বুঝতে সাহায্য করে। কোথায় উন্নতি হচ্ছে বা কোথায় আরও মনোযোগ দরকার, সেসব বোঝা যায় এ থেকে।
ডেটা প্রাইভেসি ও নিরাপত্তা কীভাবে নিশ্চিত করছেন?
ব্যবহারকারীর ডেটা সুরক্ষা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। ব্যবহারকারীরা যেকোনো সময় নিজেদের তথ্য বা অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে পারেন। কোনো তথ্য ব্যবহারকারীর সম্মতি ছাড়া সংগ্রহ করা হয় না। সব ডেটা এনক্রিপটেড থাকে এবং অ্যাপ সার্ভার যোগাযোগ এইচটিটিপিএস সিকিউরিটির মাধ্যমে সুরক্ষিত। এই ব্যবস্থাগুলো ব্যবহারকারীদের নিশ্চিন্ত অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
আগামী পাঁচ বছরে আমরা চর্চাকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত লার্নিং অ্যাপে পরিণত করতে চাই। আমাদের লক্ষ্য ১০ কোটির বেশি শিক্ষার্থীকে সেবা দেওয়া। একই সঙ্গে আমরা বিশ্বাস করি, শেখার কোনো সীমানা নেই। তাই চর্চাকে একটি গ্লোবাল লার্নিং অ্যান্ড প্র্যাকটিস ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠা করাও আমাদের লক্ষ্য। বাংলাদেশ থেকে জন্ম নেওয়া একটি প্ল্যাটফর্ম যেন বিশ্বজুড়ে শিক্ষার্থীদের শেখার সঙ্গী হয়ে ওঠে, এই স্বপ্ন নিয়েই আমরা এগোচ্ছি।

ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এফটিএক্সের গ্রাহকদের কাছ থেকে ৮০০ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়ার দায়ে ক্রিপ্টো রাজা স্যাম ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডের ২৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। আজ শুক্রবার ম্যানহাটন আদালতের বিচারক লুইস কাপলান এই সাজা ঘোষণা করেন।
২৯ মার্চ ২০২৪
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
৫ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
মানুষ কি পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? এ কথা কেন বলছি, তার কারণ আছে।গত বছর ডিসেম্বরে বিজ্ঞান পত্রিকা ‘সায়েন্স’-এ ৯টি দেশের মোট ৩৮ জন খ্যাতনামা বিজ্ঞানী একত্রে বিবৃতি দিয়ে মানুষকে সতর্ক করেছেন। তাঁদের মধ্যে দুজন আছেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী।
১ দিন আগেমইনুল হাসান, ফ্রান্স

মানুষ কি পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? এ কথা কেন বলছি, তার কারণ আছে।গত বছর ডিসেম্বরে বিজ্ঞান পত্রিকা ‘সায়েন্স’-এ ৯টি দেশের মোট ৩৮ জন খ্যাতনামা বিজ্ঞানী একত্রে বিবৃতি দিয়ে মানুষকে সতর্ক করেছেন। তাঁদের মধ্যে দুজন আছেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী। তাঁরা বিবৃতির সঙ্গে যুক্ত করেছেন ৩০০ পাতার এক বিশাল সচিত্র প্রতিবেদন। তাঁরা সে প্রতিবেদনে সরাসরি জানিয়ে দিয়েছেন, জীবন নিয়ে খেলা চলবে না। সে বিজ্ঞানীরা আয়নার মধ্যে পুরো পৃথিবী ধ্বংসের অতি মারাত্মক অশনিসংকেত পাচ্ছেন। কারণ, পৃথিবীর দেশে দেশে বিভিন্ন গবেষণাগারে ‘মিরর লাইফ’ বা ‘আয়না জীবন’ উদ্ভাবনে একই সঙ্গে বহু বিজ্ঞানী নিরলসভাবে কাজ করছেন এবং সফলতার দ্বারপ্রান্তে উপনীত হয়েছেন। বিশেষ করে চীনের ওয়েস্ট লেক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব লাইফ সায়েন্সের গবেষক বিজ্ঞানী টিং ঝু জীববিজ্ঞানীদের বিস্মিত করে আয়না জীবন উদ্ভাবনে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছেন।
‘আয়না জীবন’ একধরনের কৃত্রিম জীবন। প্রকৃতিতে জীবনের প্রধান আণবিক উপাদান, অনুঘটক প্রোটিন, ডিএনএ, আরএনএ ইত্যাদির অণুগুলো অসমমিতিক অর্থাৎ মাঝখান থেকে বিভাজন করলে দুটি অসমান অংশে বিভক্ত হবে। এ ছাড়া এই অণুগুলো একটি বিশেষ নকশার আকারে সাজানো। কোনোটি ডান দিকে ঘোরানো আবার কোনোটি বাঁ দিকে। সাধারণভাবে পৃথিবীর সব জীবের ডিএনএ ডান দিকে আর প্রোটিন পাক খায় বাঁ দিকে। কিন্তু ‘মিরর লাইফ’-এ বিষয়টা একদম উল্টো, এখানে ডিএনএ বাঁ দিকে আর প্রোটিন পাক খায় ডান দিকে। ডান ও বাঁ হাতের মতো। দেখতে ঠিক এক রকম, একে অন্যের প্রতিবিম্ব, তবে ভিন্ন। কেন এমন হয়? এ প্রশ্নের উত্তর মানুষ আজও জানে না। প্রকৃতির এ এক অভেদ্য রহস্য।
বিজ্ঞানীরা চেষ্টা করছেন, জীবনের এই ডান দিককে বাঁ দিকে আর বাঁ দিককে ডান দিকে করে নতুন ধরনের জীবন উদ্ভাবনের। প্রকৃতির এই ‘ডান’ ও ‘বাঁ’-এর বিপরীতে গিয়ে গবেষণাগারে জীবনের সরল মডেল এককোষী ব্যাকটেরিয়ার কোষে ডিএনএ পরিবর্তন করে বাঁ দিকে ঘুরিয়ে দিলে অর্থাৎ আয়নার প্রতিবিম্ব অনুসারে অণুগুলো গঠন করলে সৃষ্টি হবে ‘আয়না ব্যাকটেরিয়া’। বাইরে থেকে সেগুলোর কোনো পার্থক্য করা যাবে না। তাঁদের যুক্তি হচ্ছে, বিভিন্ন জটিল রোগ নিরাময়ে তা হবে এক অব্যর্থ মহৌষধ।
তবে বহু বিজ্ঞানীর মতে, এর প্রভাব ভয়াবহ হতে পারে। তাঁরা উদ্বিগ্ন হচ্ছেন এই ভেবে যে এমন গঠনের অণুজীব যদি একবার তৈরি হয়, তবে তা পৃথিবীর বিদ্যমান বাস্তুতন্ত্র ও জীববৈচিত্র্যের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে। প্রতিটি জীবের দেহে প্রাকৃতিকভাবে রয়েছে এক চমৎকার রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা। শরীরের অভ্যন্তরে প্রাণঘাতী অণুজীব বা ভাইরাস ঢুকে পড়লে, জীবদেহের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা নিজে থেকেই সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং অনুপ্রবেশকারী কোষকে পর্যুদস্ত করতে শুরু করে। ল্যাবরেটরিতে কৃত্রিম উপায়ে সৃষ্ট এই আয়না ব্যাকটেরিয়াকে জীবদেহের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা শনাক্ত করতে মোটেই সক্ষম নয়।

ডান হাতের দস্তানা যেমন বাঁ হাতে ঢোকানো সহজসাধ্য নয়, তেমনই জীবদেহের প্রকৃতিপ্রদত্ত রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা আয়না ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে মোটেও কার্যকর নয়। প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিক এবং ব্যাকটেরিয়া খাদক ভাইরাস দিয়েও একে নির্মূল করা যাবে না। কোনো রকম অসতর্কতা বা ভুলের কারণে গবেষণাগার থেকে এই মারাত্মক সংক্রামক রোগের আয়না ব্যাকটেরিয়া বেরিয়ে পড়লে দ্রুত সংক্রমিত করবে পুরো জীবজগৎ। শরীরের প্রাকৃতিক প্রতিরোধব্যবস্থা কাজ করবে না এবং উপযুক্ত প্রতিষেধক না থাকায় পশুপাখি, উদ্ভিদ, জলজ জীব এমনকি মানুষও এই অভিশপ্ত অণুজীবের মরণ কামড় থেকে রেহাই পাবে না। বিশ্বব্যাপী উজাড় হবে প্রাণ, সমাপ্তি ঘটবে মাটির পৃথিবীতে দৃশ্যমান জীবনের, এমনটাই আশঙ্কা করছেন বিবৃতিদাতা বিজ্ঞানীরাসহ অনেকেই। হতে পারে কোনো এক অশুভ শক্তির হাতে পৌঁছে গেছে এই প্রাণঘাতী এবং অপ্রতিরোধ্য, অতি ক্ষুদ্র আয়না অণুজীব। তাহলে তা হবে এক অতি ভয়ংকর মারণাস্ত্র।
সূত্র: ‘সিয়োন্স এ আভেনির’, ফ্রান্স।

মানুষ কি পৃথিবীকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে? এ কথা কেন বলছি, তার কারণ আছে।গত বছর ডিসেম্বরে বিজ্ঞান পত্রিকা ‘সায়েন্স’-এ ৯টি দেশের মোট ৩৮ জন খ্যাতনামা বিজ্ঞানী একত্রে বিবৃতি দিয়ে মানুষকে সতর্ক করেছেন। তাঁদের মধ্যে দুজন আছেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী। তাঁরা বিবৃতির সঙ্গে যুক্ত করেছেন ৩০০ পাতার এক বিশাল সচিত্র প্রতিবেদন। তাঁরা সে প্রতিবেদনে সরাসরি জানিয়ে দিয়েছেন, জীবন নিয়ে খেলা চলবে না। সে বিজ্ঞানীরা আয়নার মধ্যে পুরো পৃথিবী ধ্বংসের অতি মারাত্মক অশনিসংকেত পাচ্ছেন। কারণ, পৃথিবীর দেশে দেশে বিভিন্ন গবেষণাগারে ‘মিরর লাইফ’ বা ‘আয়না জীবন’ উদ্ভাবনে একই সঙ্গে বহু বিজ্ঞানী নিরলসভাবে কাজ করছেন এবং সফলতার দ্বারপ্রান্তে উপনীত হয়েছেন। বিশেষ করে চীনের ওয়েস্ট লেক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব লাইফ সায়েন্সের গবেষক বিজ্ঞানী টিং ঝু জীববিজ্ঞানীদের বিস্মিত করে আয়না জীবন উদ্ভাবনে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছেন।
‘আয়না জীবন’ একধরনের কৃত্রিম জীবন। প্রকৃতিতে জীবনের প্রধান আণবিক উপাদান, অনুঘটক প্রোটিন, ডিএনএ, আরএনএ ইত্যাদির অণুগুলো অসমমিতিক অর্থাৎ মাঝখান থেকে বিভাজন করলে দুটি অসমান অংশে বিভক্ত হবে। এ ছাড়া এই অণুগুলো একটি বিশেষ নকশার আকারে সাজানো। কোনোটি ডান দিকে ঘোরানো আবার কোনোটি বাঁ দিকে। সাধারণভাবে পৃথিবীর সব জীবের ডিএনএ ডান দিকে আর প্রোটিন পাক খায় বাঁ দিকে। কিন্তু ‘মিরর লাইফ’-এ বিষয়টা একদম উল্টো, এখানে ডিএনএ বাঁ দিকে আর প্রোটিন পাক খায় ডান দিকে। ডান ও বাঁ হাতের মতো। দেখতে ঠিক এক রকম, একে অন্যের প্রতিবিম্ব, তবে ভিন্ন। কেন এমন হয়? এ প্রশ্নের উত্তর মানুষ আজও জানে না। প্রকৃতির এ এক অভেদ্য রহস্য।
বিজ্ঞানীরা চেষ্টা করছেন, জীবনের এই ডান দিককে বাঁ দিকে আর বাঁ দিককে ডান দিকে করে নতুন ধরনের জীবন উদ্ভাবনের। প্রকৃতির এই ‘ডান’ ও ‘বাঁ’-এর বিপরীতে গিয়ে গবেষণাগারে জীবনের সরল মডেল এককোষী ব্যাকটেরিয়ার কোষে ডিএনএ পরিবর্তন করে বাঁ দিকে ঘুরিয়ে দিলে অর্থাৎ আয়নার প্রতিবিম্ব অনুসারে অণুগুলো গঠন করলে সৃষ্টি হবে ‘আয়না ব্যাকটেরিয়া’। বাইরে থেকে সেগুলোর কোনো পার্থক্য করা যাবে না। তাঁদের যুক্তি হচ্ছে, বিভিন্ন জটিল রোগ নিরাময়ে তা হবে এক অব্যর্থ মহৌষধ।
তবে বহু বিজ্ঞানীর মতে, এর প্রভাব ভয়াবহ হতে পারে। তাঁরা উদ্বিগ্ন হচ্ছেন এই ভেবে যে এমন গঠনের অণুজীব যদি একবার তৈরি হয়, তবে তা পৃথিবীর বিদ্যমান বাস্তুতন্ত্র ও জীববৈচিত্র্যের বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে। প্রতিটি জীবের দেহে প্রাকৃতিকভাবে রয়েছে এক চমৎকার রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা। শরীরের অভ্যন্তরে প্রাণঘাতী অণুজীব বা ভাইরাস ঢুকে পড়লে, জীবদেহের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা নিজে থেকেই সক্রিয় হয়ে ওঠে এবং অনুপ্রবেশকারী কোষকে পর্যুদস্ত করতে শুরু করে। ল্যাবরেটরিতে কৃত্রিম উপায়ে সৃষ্ট এই আয়না ব্যাকটেরিয়াকে জীবদেহের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা শনাক্ত করতে মোটেই সক্ষম নয়।

ডান হাতের দস্তানা যেমন বাঁ হাতে ঢোকানো সহজসাধ্য নয়, তেমনই জীবদেহের প্রকৃতিপ্রদত্ত রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা আয়না ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে মোটেও কার্যকর নয়। প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিক এবং ব্যাকটেরিয়া খাদক ভাইরাস দিয়েও একে নির্মূল করা যাবে না। কোনো রকম অসতর্কতা বা ভুলের কারণে গবেষণাগার থেকে এই মারাত্মক সংক্রামক রোগের আয়না ব্যাকটেরিয়া বেরিয়ে পড়লে দ্রুত সংক্রমিত করবে পুরো জীবজগৎ। শরীরের প্রাকৃতিক প্রতিরোধব্যবস্থা কাজ করবে না এবং উপযুক্ত প্রতিষেধক না থাকায় পশুপাখি, উদ্ভিদ, জলজ জীব এমনকি মানুষও এই অভিশপ্ত অণুজীবের মরণ কামড় থেকে রেহাই পাবে না। বিশ্বব্যাপী উজাড় হবে প্রাণ, সমাপ্তি ঘটবে মাটির পৃথিবীতে দৃশ্যমান জীবনের, এমনটাই আশঙ্কা করছেন বিবৃতিদাতা বিজ্ঞানীরাসহ অনেকেই। হতে পারে কোনো এক অশুভ শক্তির হাতে পৌঁছে গেছে এই প্রাণঘাতী এবং অপ্রতিরোধ্য, অতি ক্ষুদ্র আয়না অণুজীব। তাহলে তা হবে এক অতি ভয়ংকর মারণাস্ত্র।
সূত্র: ‘সিয়োন্স এ আভেনির’, ফ্রান্স।

ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ এফটিএক্সের গ্রাহকদের কাছ থেকে ৮০০ কোটি ডলার হাতিয়ে নেওয়ার দায়ে ক্রিপ্টো রাজা স্যাম ব্যাংকম্যান-ফ্রাইডের ২৫ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। আজ শুক্রবার ম্যানহাটন আদালতের বিচারক লুইস কাপলান এই সাজা ঘোষণা করেন।
২৯ মার্চ ২০২৪
স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি দেশে রিয়েলমি সি৮৫ উন্মোচন করেছে। এই ডিভাইসটির প্রধান আকর্ষণ হলো এর শক্তিশালী ৭০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের আলট্রা ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সক্ষমতা (যা ১০ ওয়াট রিভার্স চার্জিংও সাপোর্ট করে)।
৫ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এখন আর শুধু প্রযুক্তি খাতেই সীমাবদ্ধ নয়; ব্যক্তিগত অর্থ ব্যবস্থাপনাতেও এটি হয়ে উঠছে নতুন ভরসা। বিশেষ করে জেন-জি ও মিলেনিয়াল প্রজন্মের মধ্যে এআই ব্যবহার করে খরচ নিয়ন্ত্রণ ও সঞ্চয় বাড়ানোর প্রবণতা দ্রুত বাড়ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
অনলাইন ক্লাস, গাইডবুক আর মক টেস্টের পরেও বাংলাদেশের পরীক্ষার্থীদের বড় একটি অংশ নিয়মিত অনুশীলনের অভাবে পিছিয়ে পড়েন। পড়া থাকলেও কোথায় দুর্বলতা, কীভাবে নিজের অগ্রগতি যাচাই করবেন—সে প্রশ্নের উত্তর অনেক সময় মেলে না।
১ দিন আগে