অনলাইন ডেস্ক
চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বেইজিংভিত্তিক চীনা স্টার্টআপ বাটারফ্লাই ইফেক্ট এই এআই এজেন্টটি নির্মাণ করেছে। এটি মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম। যেমন—ভ্রমণের পরিকল্পনা করা, বিদেশে নতুন বাড়ি খোঁজা এবং আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করা।
বাটারফ্লাই ইফেক্টের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা পীক জি বলেন, কোম্পানিটি এজেন্টিক এআই ‘মানুসের’ মডেলটি অ্যানট্রপিকের ক্লড এবং আলিবাবার কুয়েনের সাহায্যে তৈরি করেছে। সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক অ্যানট্রপিকের তৈরি ক্লড শক্তিশালী কোডিংয়ের জন্য সুপরিচিত।
গত মঙ্গলবার আলিবাবা ক্লাউড এবং বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি কৌশলগত সহযোগিতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যাতে তারা সাধারণ ব্যবহারের জন্য এআই পণ্য তৈরি করতে পারে। মানুসের সক্ষমতা কী—তা বোঝার জন্য প্রথমে বুঝতে হবে জেনারেটিভ এআই এবং এজেন্টিক এআই—এর মধ্যে পার্থক্য।
জেনারেটিভ এআই মডেলগুলোর মধ্যে চ্যাটজিপিটি ও ডিপসিক লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) হিসেবে পরিচিত, যা মানুসের ভাষা বুঝতে সক্ষম। তারা যুক্তি গঠন করতে পারে, মানুসের সঙ্গে কথা বলতে পারে, পড়তে এবং লিখতে পারে এবং চিত্র, ভিডিও ও চার্ট তৈরি করতে পারে।
এলএলএম মানুসের মস্তিষ্কের মতোই। বিপরীতে একটি এআই এজেন্টকে মানবদেহের সঙ্গে তুলনা করা যায় যা বিভিন্ন বিশেষ দক্ষতা এবং বারবার করতে হয়, এমন কাজ সম্পাদন করতে পারে। যেমন নির্দিষ্ট শিল্পের তথ্য বের করে আনা এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করা।
এআই এজেন্ট তৈরি করতে হলে প্রতিটি নির্দিষ্ট কাজের ওয়ার্কফ্লো বা কর্মপ্রবাহের জন্য কোডিং করতে হয়। নির্দিষ্ট সফটওয়্যার সাবস্ক্রাইব করতে হয় এবং ডেটাবেস বিশ্লেষণ করতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন চিপ বা জটিল এআই প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না।
মানুস এআই এমন এক স্ব-শিক্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন (সেলফ লার্নিং), স্বশাসিত এআই যা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সক্ষম। এটি শুধুমাত্র ব্যবহারকারীর প্রম্পটের প্রতিক্রিয়া জানানোই নয়, এটি নিজে থেকে ভবিষ্যদ্বাণী করতে, তথ্য বিশ্লেষণ করতে এবং নির্দেশনা ছাড়া প্রক্রিয়া চালাতে পারে।
মানুসের নির্মাতাদের দাবি, ব্যবহারকারীদের এক ক্লিকের মাধ্যমে প্রতিটি কাজ সম্পাদন করতে পারবেন। নির্মাতা কোম্পানি দাবি করেছে, এটি বিশ্বের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্বয়ংক্রিয় এআই। এর ওয়েবসাইটের স্লোগান হলো ‘লিভ ইট টু মানুস’ বা ‘মানুসের হাতে ছেড়ে দাও।’
গত ৫ মার্চ প্রকাশিত বাটারফ্লাই ইফেক্টের এক প্রচারণামূলক ভিডিওতে সহ-প্রতিষ্ঠাতা জাও হং মানুসের সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। যেখানে এটি ১০টি রেজ্যুমে বিশ্লেষণ করেছে, একটি নির্দিষ্ট বাজেটের মধ্যে নিউইয়র্কের বিক্রয়যোগ্য আবাসন খুঁজেছে এবং এনভিডিয়া, মারভেল টেকনোলজি এবং তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির (টিএসএমসি) স্টকের সম্পর্ক হিসাব করেছে।
মানুসের সহ-নির্মাতা ৩২ বছর বয়সী জাও বলেছেন, মানুস ওপেনএআই-এর ডীপ রিসার্চকে জেনারেল এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট বেঞ্চমার্কে পরাজিত করেছে। তিনি বলেন, ‘মানুস একাধিক মডেল দ্বারা চালিত একটি মাল্টি-এজেন্ট সিস্টেম হিসেবে কাজ করে। তাই, এই বছরের শেষে আমরা কিছু মডেল ওপেন সোর্স করার পরিকল্পনা করছি, বিশেষত মানুসের জন্য পরবর্তী পর্যায়ের প্রশিক্ষিত মডেলগুলো, যাতে সবাই একসঙ্গে এই এজেন্টিক ভবিষ্যৎ এগিয়ে নিতে পারে।’
জাও জানান, ‘মানুস’ নামটি এসেছে বিখ্যাত ল্যাটিন স্লোগান ‘মেনস অ্যাট মানুস’ থেকে, যার অর্থ ‘মন ও হাত।’ তিনি বলেন, ‘এটি এই বিশ্বাসের প্রতীক যে—জ্ঞানকে পৃথিবীতে প্রকৃত প্রভাব সৃষ্টি করতে প্রয়োগ করা উচিত, আর এটাই মানুস এআই-এর প্রতিশ্রুতি। আমাদের প্রতিশ্রুতি—আপনার সক্ষমতাকে সম্প্রসারিত করা, প্রভাব বৃদ্ধি করা এবং আপনার মনের দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তবতায় পরিণত করার হাত হয়ে ওঠা।’
চীনের হুয়াজং বিশ্ববিদ্যালয় অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে ২০১৫ সালে স্নাতক পাশ করা জাও নাইটিঙ্গেল টেকনোলজি নামে একটি উদ্যোগ শুরু করেন। এটি চীনা টেক জায়ান্ট ট্যানজেন্ট হোল্ডিংস এবং আরও কিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড থেকে বিনিয়োগ পায়। ২০২২ সালের জুনে, তিনি বাটারফ্লাই ইফেক্ট প্রতিষ্ঠা করেন।
এরপর, ২০২৩ সালের মার্চে বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি অল-ইন-ওয়ান এআই পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট মোনিকা ডট আইএম চালু করে। মোনিকা বর্তমানে ওপেনএআই ০৩-মিনি, ডিপসিক আর ১, জিপিটি-৪০, ক্লড ৩.৭ এবং জেমিনি ২.০-এর সঙ্গে সংযুক্ত।
চীনে অতিসম্প্রতি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এজেন্ট ‘মানুস’ (যার মূল শব্দ ল্যাটিন থেকে আসা এবং অর্থ হাত) বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতকে চমকে দিয়েছে। এই এআই এজেন্ট নিজের সক্ষমতা প্রমাণ করেছে ঐতিহ্যগতভাবে হোয়াইট-কলার (বিশেষজ্ঞ) কর্মীদের সম্পাদিত কাজ নিজে করার মাধ্যমে। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এশিয়া টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মানুসের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বেইজিংভিত্তিক চীনা স্টার্টআপ বাটারফ্লাই ইফেক্ট এই এআই এজেন্টটি নির্মাণ করেছে। এটি মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করতে সক্ষম। যেমন—ভ্রমণের পরিকল্পনা করা, বিদেশে নতুন বাড়ি খোঁজা এবং আর্থিক বিবরণী বিশ্লেষণ করা।
বাটারফ্লাই ইফেক্টের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা এবং সহ-প্রতিষ্ঠাতা পীক জি বলেন, কোম্পানিটি এজেন্টিক এআই ‘মানুসের’ মডেলটি অ্যানট্রপিকের ক্লড এবং আলিবাবার কুয়েনের সাহায্যে তৈরি করেছে। সান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক অ্যানট্রপিকের তৈরি ক্লড শক্তিশালী কোডিংয়ের জন্য সুপরিচিত।
গত মঙ্গলবার আলিবাবা ক্লাউড এবং বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি কৌশলগত সহযোগিতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে যাতে তারা সাধারণ ব্যবহারের জন্য এআই পণ্য তৈরি করতে পারে। মানুসের সক্ষমতা কী—তা বোঝার জন্য প্রথমে বুঝতে হবে জেনারেটিভ এআই এবং এজেন্টিক এআই—এর মধ্যে পার্থক্য।
জেনারেটিভ এআই মডেলগুলোর মধ্যে চ্যাটজিপিটি ও ডিপসিক লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) হিসেবে পরিচিত, যা মানুসের ভাষা বুঝতে সক্ষম। তারা যুক্তি গঠন করতে পারে, মানুসের সঙ্গে কথা বলতে পারে, পড়তে এবং লিখতে পারে এবং চিত্র, ভিডিও ও চার্ট তৈরি করতে পারে।
এলএলএম মানুসের মস্তিষ্কের মতোই। বিপরীতে একটি এআই এজেন্টকে মানবদেহের সঙ্গে তুলনা করা যায় যা বিভিন্ন বিশেষ দক্ষতা এবং বারবার করতে হয়, এমন কাজ সম্পাদন করতে পারে। যেমন নির্দিষ্ট শিল্পের তথ্য বের করে আনা এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করা।
এআই এজেন্ট তৈরি করতে হলে প্রতিটি নির্দিষ্ট কাজের ওয়ার্কফ্লো বা কর্মপ্রবাহের জন্য কোডিং করতে হয়। নির্দিষ্ট সফটওয়্যার সাবস্ক্রাইব করতে হয় এবং ডেটাবেস বিশ্লেষণ করতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন চিপ বা জটিল এআই প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না।
মানুস এআই এমন এক স্ব-শিক্ষণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন (সেলফ লার্নিং), স্বশাসিত এআই যা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে সক্ষম। এটি শুধুমাত্র ব্যবহারকারীর প্রম্পটের প্রতিক্রিয়া জানানোই নয়, এটি নিজে থেকে ভবিষ্যদ্বাণী করতে, তথ্য বিশ্লেষণ করতে এবং নির্দেশনা ছাড়া প্রক্রিয়া চালাতে পারে।
মানুসের নির্মাতাদের দাবি, ব্যবহারকারীদের এক ক্লিকের মাধ্যমে প্রতিটি কাজ সম্পাদন করতে পারবেন। নির্মাতা কোম্পানি দাবি করেছে, এটি বিশ্বের প্রথম পূর্ণাঙ্গ স্বয়ংক্রিয় এআই। এর ওয়েবসাইটের স্লোগান হলো ‘লিভ ইট টু মানুস’ বা ‘মানুসের হাতে ছেড়ে দাও।’
গত ৫ মার্চ প্রকাশিত বাটারফ্লাই ইফেক্টের এক প্রচারণামূলক ভিডিওতে সহ-প্রতিষ্ঠাতা জাও হং মানুসের সক্ষমতা প্রদর্শন করেছেন। যেখানে এটি ১০টি রেজ্যুমে বিশ্লেষণ করেছে, একটি নির্দিষ্ট বাজেটের মধ্যে নিউইয়র্কের বিক্রয়যোগ্য আবাসন খুঁজেছে এবং এনভিডিয়া, মারভেল টেকনোলজি এবং তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির (টিএসএমসি) স্টকের সম্পর্ক হিসাব করেছে।
মানুসের সহ-নির্মাতা ৩২ বছর বয়সী জাও বলেছেন, মানুস ওপেনএআই-এর ডীপ রিসার্চকে জেনারেল এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট বেঞ্চমার্কে পরাজিত করেছে। তিনি বলেন, ‘মানুস একাধিক মডেল দ্বারা চালিত একটি মাল্টি-এজেন্ট সিস্টেম হিসেবে কাজ করে। তাই, এই বছরের শেষে আমরা কিছু মডেল ওপেন সোর্স করার পরিকল্পনা করছি, বিশেষত মানুসের জন্য পরবর্তী পর্যায়ের প্রশিক্ষিত মডেলগুলো, যাতে সবাই একসঙ্গে এই এজেন্টিক ভবিষ্যৎ এগিয়ে নিতে পারে।’
জাও জানান, ‘মানুস’ নামটি এসেছে বিখ্যাত ল্যাটিন স্লোগান ‘মেনস অ্যাট মানুস’ থেকে, যার অর্থ ‘মন ও হাত।’ তিনি বলেন, ‘এটি এই বিশ্বাসের প্রতীক যে—জ্ঞানকে পৃথিবীতে প্রকৃত প্রভাব সৃষ্টি করতে প্রয়োগ করা উচিত, আর এটাই মানুস এআই-এর প্রতিশ্রুতি। আমাদের প্রতিশ্রুতি—আপনার সক্ষমতাকে সম্প্রসারিত করা, প্রভাব বৃদ্ধি করা এবং আপনার মনের দৃষ্টিভঙ্গিকে বাস্তবতায় পরিণত করার হাত হয়ে ওঠা।’
চীনের হুয়াজং বিশ্ববিদ্যালয় অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে ২০১৫ সালে স্নাতক পাশ করা জাও নাইটিঙ্গেল টেকনোলজি নামে একটি উদ্যোগ শুরু করেন। এটি চীনা টেক জায়ান্ট ট্যানজেন্ট হোল্ডিংস এবং আরও কিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড থেকে বিনিয়োগ পায়। ২০২২ সালের জুনে, তিনি বাটারফ্লাই ইফেক্ট প্রতিষ্ঠা করেন।
এরপর, ২০২৩ সালের মার্চে বাটারফ্লাই ইফেক্ট একটি অল-ইন-ওয়ান এআই পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট মোনিকা ডট আইএম চালু করে। মোনিকা বর্তমানে ওপেনএআই ০৩-মিনি, ডিপসিক আর ১, জিপিটি-৪০, ক্লড ৩.৭ এবং জেমিনি ২.০-এর সঙ্গে সংযুক্ত।
চীনা কোম্পানি ভিভো তার পরবর্তী বড় ফ্ল্যাগশিপ ফোন এক্স ২০০ আলট্রা উন্মোচনের জন্য প্রস্তুত। এটি চীনের বাজারে এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে শেষের দিকে আসতে পারে। ডিভাইসটি ইতিমধ্যে অনেক খবরের শিরোনামে উঠে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক নতুন ভিডিও লেন্স নিয়ে আসছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম স্ন্যাপচ্যাপ। নিজস্ব এআই মডেল ব্যবহার করে এসব লেন্স তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এটি ব্যবহারকারীদের আরও বিস্ময়কর এবং বিনোদনমূলক উপায়ে তাদের ছবি বা ভিডিও শেয়ার করার সুযোগ দেবে।
৭ ঘণ্টা আগেগুগলের নতুন স্মার্টফোন পিক্সেল ১০–এ একটি নতুন ক্যামেরা যুক্ত হতে পারে। ফোনটি দেখতে পিক্সেল ৯-এর মতোই হবে। এতে একটি ছোট পেরিস্কোপ টেলিফটো লেন্স থাকতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান সেরা এআই প্রযুক্তি সাধারণত চ্যাট উইন্ডোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। তবে গুগল ডিপমাইন্ড একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। নতুন দুটি এআই মডেল চালু করেছে গুগল, যা রোবটগুলোকে ‘বিশ্বস্তভাবে আরও বিস্তৃত বাস্তব কাজ’ সম্পাদন করতে সাহায্য করবে।
৯ ঘণ্টা আগে