অনলাইন ডেস্ক
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ইলন মাস্ককে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা বিবেচনা করছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল এ তথ্য জানিয়েছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, অর্থনৈতিক বিষয় ও সীমান্ত নিরাপত্তা নীতি নিয়ে মাস্ককে কীভাবে কাজে লাগানো যায়, সে বিষয়ে দুজনের মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
আগামী নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে সমর্থন না দিতে প্রভাবশালী মার্কিন ব্যবসায়ী নেতাদের মধ্যে প্রচারণা চালাচ্ছেন বলে ট্রাম্পকে জানান মাস্ক। ২০২০ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পকে পরাজিত করেন জো বাইডেন এবং দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য এই নির্বাচনে লড়বেন তিনি।
এসব আলোচনায় ‘ভোটার জালিয়াতি প্রতিরোধে ডেটাভিত্তিক প্রকল্পে’ অর্থায়নের বিষয়েও আলোচনা হয়। এই আলোচনায় বিলিয়নিয়ার বিনিয়োগকারী নেলসন পেল্টজও যুক্ত ছিলেন।
এবিষয়ে ট্রাম্পের নির্বাচনী শিবিরের মুখপাত্র ব্রায়ান হিউজ বলেন, কারা কী ভূমিকা পালন করবেন, সে বিষয়ে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর শুধু ট্রাম্পই সিদ্ধান্ত নেবেন।
ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের তথ্য অনুযায়ী, গত মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যে সাক্ষাৎ হয়। তখন মাস্ক বলেন, তিনি ট্রাম্পকে কোনো অর্থ দেবেন না। তবে তাঁর পক্ষ হয়ে বাইডেনের পরাজয় ত্বরান্বিত করতে প্রভাবশালী মিত্রদের সমর্থন জোগাড় করবেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মাস্ক রিপাবলিকান পার্টিকে বেশি সমর্থন দিচ্ছেন। বাইডেন ইচ্ছাকৃতভাবে অভিবাসীদের মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি দিচ্ছেন বলে ঢালাও অভিযোগ করে যাচ্ছেন মাস্ক।
এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফরমে প্রকাশিত ইহুদিবিদ্বেষী মন্তব্যকেও সমর্থন করেছেন মাস্ক। তবে তিনি ইহুদিবিদ্বেষী নন বলে দাবি করেন।
অভিবাসন, বৈদ্যুতিক গাড়ি ও শুল্কসংক্রান্ত বিষয়ে বাইডেনের নীতির প্রকাশ্য সমালোচনা করলেও নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোনো প্রার্থীকে আনুষ্ঠানিক সমর্থন দেননি মাস্ক। ট্রাম্পও বলেছেন, মাস্ক তাঁকে সমর্থন করেন কি না, তা তিনি জানেন না।
মাস্কের এক্স প্ল্যাটফরম ব্যবহার করতে পছন্দ করতেন ট্রাম্প। কিন্তু ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে ট্রাম্পের সমর্থকদের হামলার পর তার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ট্রাম্প নিজেই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’ চালু করেন। ট্রাম্প এখানে নিজের কর্মকাণ্ড প্রচার করেন।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে ইলন মাস্ককে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা বিবেচনা করছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিষয়টির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল এ তথ্য জানিয়েছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, অর্থনৈতিক বিষয় ও সীমান্ত নিরাপত্তা নীতি নিয়ে মাস্ককে কীভাবে কাজে লাগানো যায়, সে বিষয়ে দুজনের মধ্যে আলোচনা হয়েছে।
আগামী নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে সমর্থন না দিতে প্রভাবশালী মার্কিন ব্যবসায়ী নেতাদের মধ্যে প্রচারণা চালাচ্ছেন বলে ট্রাম্পকে জানান মাস্ক। ২০২০ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পকে পরাজিত করেন জো বাইডেন এবং দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য এই নির্বাচনে লড়বেন তিনি।
এসব আলোচনায় ‘ভোটার জালিয়াতি প্রতিরোধে ডেটাভিত্তিক প্রকল্পে’ অর্থায়নের বিষয়েও আলোচনা হয়। এই আলোচনায় বিলিয়নিয়ার বিনিয়োগকারী নেলসন পেল্টজও যুক্ত ছিলেন।
এবিষয়ে ট্রাম্পের নির্বাচনী শিবিরের মুখপাত্র ব্রায়ান হিউজ বলেন, কারা কী ভূমিকা পালন করবেন, সে বিষয়ে প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর শুধু ট্রাম্পই সিদ্ধান্ত নেবেন।
ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের তথ্য অনুযায়ী, গত মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যে সাক্ষাৎ হয়। তখন মাস্ক বলেন, তিনি ট্রাম্পকে কোনো অর্থ দেবেন না। তবে তাঁর পক্ষ হয়ে বাইডেনের পরাজয় ত্বরান্বিত করতে প্রভাবশালী মিত্রদের সমর্থন জোগাড় করবেন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মাস্ক রিপাবলিকান পার্টিকে বেশি সমর্থন দিচ্ছেন। বাইডেন ইচ্ছাকৃতভাবে অভিবাসীদের মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি দিচ্ছেন বলে ঢালাও অভিযোগ করে যাচ্ছেন মাস্ক।
এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফরমে প্রকাশিত ইহুদিবিদ্বেষী মন্তব্যকেও সমর্থন করেছেন মাস্ক। তবে তিনি ইহুদিবিদ্বেষী নন বলে দাবি করেন।
অভিবাসন, বৈদ্যুতিক গাড়ি ও শুল্কসংক্রান্ত বিষয়ে বাইডেনের নীতির প্রকাশ্য সমালোচনা করলেও নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কোনো প্রার্থীকে আনুষ্ঠানিক সমর্থন দেননি মাস্ক। ট্রাম্পও বলেছেন, মাস্ক তাঁকে সমর্থন করেন কি না, তা তিনি জানেন না।
মাস্কের এক্স প্ল্যাটফরম ব্যবহার করতে পছন্দ করতেন ট্রাম্প। কিন্তু ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে ট্রাম্পের সমর্থকদের হামলার পর তার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ট্রাম্প নিজেই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’ চালু করেন। ট্রাম্প এখানে নিজের কর্মকাণ্ড প্রচার করেন।
পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে পাঠানো স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে সারা বিশ্বে মোবাইল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা দিয়ে থাকে স্টারলিংক। এবার কম্পিউটারের পাশাপাশি স্মার্টফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার ও কল করার সুবিধা চালু করতে যাচ্ছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানটি। নতুন এ সুবিধা চালুর জন্য বিভিন্ন দেশে
৯ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ২০২৩ সালে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে অনার বাংলাদেশ। ব্র্যান্ডটি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আজকের পত্রিকা প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান অবস্থা, ব্র্যান্ড ও ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলেছে অনার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি ম্যানেজার মুজাহিদুল ইসলামের সঙ্গে।
২০ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার যোগাযোগমন্ত্রী মিশেল রোল্যান্ড ২১ নভেম্বর সংসদে ইতিহাস সৃষ্টিকারী এক আইন উত্থাপন করেছেন। এই আইন পাস হলে দেশটিতে ১৬ বছরের কম বয়সী শিশু-কিশোরদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হবে।
২১ ঘণ্টা আগেঅ্যানিমেশন ও ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট বা ভিএফএক্স বর্তমান সময়ে অনেক শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। গেমিং, কনটেন্ট তৈরি, ব্র্যান্ডিং, ভার্চুয়াল সিমুলেশনসহ অনেক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে অ্যানিমেশনের।
২১ ঘণ্টা আগে