প্রযুক্তি ডেস্ক
টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার পদে তাঁর থাকা উচিত কি না, তা জানতে চেয়ে গত ১৯ ডিসেম্বর টুইটারে অনলাইন ভোট চালু করেন ইলন মাস্ক। ভোটে তিনি বলেন, ‘আমি কি প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে সরে দাঁড়াব? ভোটের ফলাফল যেটাই হোক, আমি তা মেনে নেব।’
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গণমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, জরিপে অংশ নেওয়া ৫৭ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যক্তিই ইলন মাস্ককে টুইটারের সিইও পদে চান না বলে মত দেন। জনমত জরিপের ফলাফল মেনে নেওয়ার আগাম ঘোষণা দেওয়ায় টুইটারের নতুন সিইও কে হবেন তা নিয়ে আলোচনা চলছে নেটিজেনদের মধ্যে।
এর মধ্যেই যারা প্ল্যাটফর্মটির দায়িত্ব নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন টি-মোবাইলের সাবেক প্রধান নির্বাহী জন লেজের, এমআইটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) গবেষক লেক্স ফ্রিডম্যান ও র্যাপার স্নুপ ডগ। মাইস্পেসের একজন প্রতিষ্ঠাতা টম অ্যান্ডারসন মাস্কের পোলে মন্তব্য করেছেন, ‘এটা নির্ভর করছে আপনি কাকে এরপর এই দায়িত্বে বসাবেন।’
টুইটারের সিইও পদের জন্য সম্ভাব্য বেশ কয়েকজন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ইলন মাস্ক টুইটারের নতুন সিইওর জন্য এরই মধ্যে খোঁজ শুরু করে দিয়েছেন।
এদিকে টুইটারের সিইও হিসেবে ফেসবুকের সাবেক সিওও শেরিল স্যান্ডবার্গ এবং সিটিও মাইক শ্রোপফারের নামও শোনা যাচ্ছে।
অবশ্য টুইটারের প্রশাসনিক অবস্থা বর্তমানে যেভাবে ‘বিশৃঙ্খল’ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাতে যোগ্য কেউ দায়িত্ব নেওয়ার আগ্রহ দেখাবেন কি না, তাতে সন্দেহ রয়েছে। এই দুজনই চলতি বছরের শুরুতে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা থেকে চাকরি ছেড়েছেন।
আলোচনায় থাকা আরেকজন হচ্ছেন মাস্কের বন্ধু ও টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি। তিনি অবশ্য আগেই জানিয়েছেন, টুইটারের দায়িত্বে তিনি আর ফিরে আসবেন না।
ধারণা করা হচ্ছে, নতুন সিইও পদের জন্য সবচেয়ে বেশি এগিয়ে থাকবেন মাস্কের সহযোগীরা, যারা টুইটার অধিগ্রহণের পর থেকে মাস্ককে কোম্পানি চালাতে সহায়তা করছেন। এই সম্ভাব্য সংক্ষিপ্ত তালিকায় রয়েছেন বিনিয়োগকারী জেসন ক্যালাকানিস, ক্রাফট ভেঞ্চারস পার্টনার ডেভিড স্যাকস ও শ্রীরাম কৃষ্ণান এবং টুইটারের কনজিউমার টিমের সাবেক প্রধান অ্যান্ড্রেসেন হোরোভিৎজ।
মাস্ক অবশ্য যাঁকে বাছাই করবেন, তিনি টুইটারে খুব বেশি কিছু পরিবর্তনের সুযোগ পাবেন না, এটা মোটামুটি নিশ্চিত। কোম্পানির প্রাক্তন নেতৃত্ব ও পরিচালনা পর্ষদকে বহিষ্কার করায় টুইটারের বেশির ভাগ অংশের দায়িত্বেই মাস্ক এখনো রয়েছেন। কোম্পানির মালিক এবং একমাত্র বোর্ড ডিরেক্টর হিসেবে কোম্পানির নেতৃত্বে যাকে চান, তাঁকে নিয়োগ ও বরখাস্ত করার ক্ষমতা রয়েছে তাঁর।
এরই মধ্যে সিএনএন এক প্রতিবেদনে টুইটারের নতুন প্রধান নির্বাহী পদে সম্ভাব্য ব্যক্তিদের এক তালিকা প্রকাশ করেছে।
সিএনএনের তালিকার প্রথমেই রয়েছেন মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী জেসন ক্যালাকানিস। তিনি বিভিন্ন ব্যবসার প্রাথমিক পর্যায়ে বিনিয়োগ করে থাকেন। ক্যালাকানিস উবার ও রবিনহুডের মতো সুপরিচিত কোম্পানিগুলোতে একসময় বিনিয়োগ করেছেন। চলতি বছরের এপ্রিলে মাস্ক টুইটার কেনার প্রস্তাব দেওয়ার পরপরই ক্যালাকানিস মাস্ককে একটি টেক্সট বার্তায় বলেন, ‘টুইটারের প্রধান নির্বাহীর পদ আমার স্বপ্নের চাকরি।’ তবে গত রোববার নিজের টুইটার হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, ‘প্রযুক্তি ও মিডিয়াতে কে সবচেয়ে দুঃখজনক এই কাজ পছন্দ করবে! টুইটার চালানোর মতো পাগল কে আছে?’
তালিকায় থাকা দ্বিতীয় ব্যক্তি হচ্ছেন ডেভিড অলিভার স্যাক্স। তিনি আফ্রিকান বংশোদ্ভূত মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা, লেখক ও বিনিয়োগকারী। মাস্কের সঙ্গে পেপলের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যও তিনি। এ ছাড়া একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক পরিচালনা করার অল্প অভিজ্ঞতা রয়েছে অলিভারের। তিনি এন্টারপ্রাইজ কমিউনিকেশন প্ল্যাটফর্ম ‘ইয়ামার’ প্রতিষ্ঠাতা এবং এর পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন। ২০১২ সালে তিনি এই প্ল্যাটফর্ম মাইক্রোসফটের কাছে ১২০ কোটি ডলারে বিক্রি করেন।
টুইটারের সম্ভাব্য সিইও হিসেবে নাম এসেছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত শ্রীরাম কৃষ্ণানেরও। কৃষ্ণান একজন মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা। টুইটার পণ্যে কাজ করার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। প্ল্যাটফর্মে অনুসন্ধান ও হোম টাইমলাইনের মতো বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্য দায়িত্বে থাকা দলগুলো পরিচালনায় সাহায্য করেছিলেন কৃষ্ণান।
সিএনএন তাদের তালিকায় রেখেছে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাতা ও তাঁর সরকারের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা জ্যারেড কুশনারের নামও। টুইটারের অন্যতম বিনিয়োগকারী তিনি। কুশনার এর আগে সাপ্তাহিক সংবাদপত্র নিউইয়র্ক অবজারভারের মালিক ছিলেন। গত বছর রাজনীতি ছেড়ে একটি বিনিয়োগ সংস্থা শুরু করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
ট্রাম্প ইলন মাস্কের বেশ পছন্দের ব্যক্তি হওয়ায় টুইটার ব্যবহারকারীরা ধারণা করছেন, শেষমেশ জ্যারেড কুশনারের হাতেই টুইটার পরিচালনার দায়িত্ব তুলে দিতে পারেন ইলন মাস্ক!
টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার পদে তাঁর থাকা উচিত কি না, তা জানতে চেয়ে গত ১৯ ডিসেম্বর টুইটারে অনলাইন ভোট চালু করেন ইলন মাস্ক। ভোটে তিনি বলেন, ‘আমি কি প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে সরে দাঁড়াব? ভোটের ফলাফল যেটাই হোক, আমি তা মেনে নেব।’
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গণমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, জরিপে অংশ নেওয়া ৫৭ দশমিক ৫ শতাংশ ব্যক্তিই ইলন মাস্ককে টুইটারের সিইও পদে চান না বলে মত দেন। জনমত জরিপের ফলাফল মেনে নেওয়ার আগাম ঘোষণা দেওয়ায় টুইটারের নতুন সিইও কে হবেন তা নিয়ে আলোচনা চলছে নেটিজেনদের মধ্যে।
এর মধ্যেই যারা প্ল্যাটফর্মটির দায়িত্ব নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন টি-মোবাইলের সাবেক প্রধান নির্বাহী জন লেজের, এমআইটির কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) গবেষক লেক্স ফ্রিডম্যান ও র্যাপার স্নুপ ডগ। মাইস্পেসের একজন প্রতিষ্ঠাতা টম অ্যান্ডারসন মাস্কের পোলে মন্তব্য করেছেন, ‘এটা নির্ভর করছে আপনি কাকে এরপর এই দায়িত্বে বসাবেন।’
টুইটারের সিইও পদের জন্য সম্ভাব্য বেশ কয়েকজন প্রার্থীর নাম শোনা যাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ইলন মাস্ক টুইটারের নতুন সিইওর জন্য এরই মধ্যে খোঁজ শুরু করে দিয়েছেন।
এদিকে টুইটারের সিইও হিসেবে ফেসবুকের সাবেক সিওও শেরিল স্যান্ডবার্গ এবং সিটিও মাইক শ্রোপফারের নামও শোনা যাচ্ছে।
অবশ্য টুইটারের প্রশাসনিক অবস্থা বর্তমানে যেভাবে ‘বিশৃঙ্খল’ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তাতে যোগ্য কেউ দায়িত্ব নেওয়ার আগ্রহ দেখাবেন কি না, তাতে সন্দেহ রয়েছে। এই দুজনই চলতি বছরের শুরুতে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা থেকে চাকরি ছেড়েছেন।
আলোচনায় থাকা আরেকজন হচ্ছেন মাস্কের বন্ধু ও টুইটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি। তিনি অবশ্য আগেই জানিয়েছেন, টুইটারের দায়িত্বে তিনি আর ফিরে আসবেন না।
ধারণা করা হচ্ছে, নতুন সিইও পদের জন্য সবচেয়ে বেশি এগিয়ে থাকবেন মাস্কের সহযোগীরা, যারা টুইটার অধিগ্রহণের পর থেকে মাস্ককে কোম্পানি চালাতে সহায়তা করছেন। এই সম্ভাব্য সংক্ষিপ্ত তালিকায় রয়েছেন বিনিয়োগকারী জেসন ক্যালাকানিস, ক্রাফট ভেঞ্চারস পার্টনার ডেভিড স্যাকস ও শ্রীরাম কৃষ্ণান এবং টুইটারের কনজিউমার টিমের সাবেক প্রধান অ্যান্ড্রেসেন হোরোভিৎজ।
মাস্ক অবশ্য যাঁকে বাছাই করবেন, তিনি টুইটারে খুব বেশি কিছু পরিবর্তনের সুযোগ পাবেন না, এটা মোটামুটি নিশ্চিত। কোম্পানির প্রাক্তন নেতৃত্ব ও পরিচালনা পর্ষদকে বহিষ্কার করায় টুইটারের বেশির ভাগ অংশের দায়িত্বেই মাস্ক এখনো রয়েছেন। কোম্পানির মালিক এবং একমাত্র বোর্ড ডিরেক্টর হিসেবে কোম্পানির নেতৃত্বে যাকে চান, তাঁকে নিয়োগ ও বরখাস্ত করার ক্ষমতা রয়েছে তাঁর।
এরই মধ্যে সিএনএন এক প্রতিবেদনে টুইটারের নতুন প্রধান নির্বাহী পদে সম্ভাব্য ব্যক্তিদের এক তালিকা প্রকাশ করেছে।
সিএনএনের তালিকার প্রথমেই রয়েছেন মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারী জেসন ক্যালাকানিস। তিনি বিভিন্ন ব্যবসার প্রাথমিক পর্যায়ে বিনিয়োগ করে থাকেন। ক্যালাকানিস উবার ও রবিনহুডের মতো সুপরিচিত কোম্পানিগুলোতে একসময় বিনিয়োগ করেছেন। চলতি বছরের এপ্রিলে মাস্ক টুইটার কেনার প্রস্তাব দেওয়ার পরপরই ক্যালাকানিস মাস্ককে একটি টেক্সট বার্তায় বলেন, ‘টুইটারের প্রধান নির্বাহীর পদ আমার স্বপ্নের চাকরি।’ তবে গত রোববার নিজের টুইটার হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, ‘প্রযুক্তি ও মিডিয়াতে কে সবচেয়ে দুঃখজনক এই কাজ পছন্দ করবে! টুইটার চালানোর মতো পাগল কে আছে?’
তালিকায় থাকা দ্বিতীয় ব্যক্তি হচ্ছেন ডেভিড অলিভার স্যাক্স। তিনি আফ্রিকান বংশোদ্ভূত মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা, লেখক ও বিনিয়োগকারী। মাস্কের সঙ্গে পেপলের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যও তিনি। এ ছাড়া একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক পরিচালনা করার অল্প অভিজ্ঞতা রয়েছে অলিভারের। তিনি এন্টারপ্রাইজ কমিউনিকেশন প্ল্যাটফর্ম ‘ইয়ামার’ প্রতিষ্ঠাতা এবং এর পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন। ২০১২ সালে তিনি এই প্ল্যাটফর্ম মাইক্রোসফটের কাছে ১২০ কোটি ডলারে বিক্রি করেন।
টুইটারের সম্ভাব্য সিইও হিসেবে নাম এসেছে ভারতীয় বংশোদ্ভূত শ্রীরাম কৃষ্ণানেরও। কৃষ্ণান একজন মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা। টুইটার পণ্যে কাজ করার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতাও রয়েছে তাঁর। প্ল্যাটফর্মে অনুসন্ধান ও হোম টাইমলাইনের মতো বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্য দায়িত্বে থাকা দলগুলো পরিচালনায় সাহায্য করেছিলেন কৃষ্ণান।
সিএনএন তাদের তালিকায় রেখেছে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাতা ও তাঁর সরকারের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা জ্যারেড কুশনারের নামও। টুইটারের অন্যতম বিনিয়োগকারী তিনি। কুশনার এর আগে সাপ্তাহিক সংবাদপত্র নিউইয়র্ক অবজারভারের মালিক ছিলেন। গত বছর রাজনীতি ছেড়ে একটি বিনিয়োগ সংস্থা শুরু করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
ট্রাম্প ইলন মাস্কের বেশ পছন্দের ব্যক্তি হওয়ায় টুইটার ব্যবহারকারীরা ধারণা করছেন, শেষমেশ জ্যারেড কুশনারের হাতেই টুইটার পরিচালনার দায়িত্ব তুলে দিতে পারেন ইলন মাস্ক!
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সানি ভ্যালে শহরে অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব পাঁচতলা অফিস ভবন তৈরি করেছে টেক জায়ান্ট গুগল। এই ভবনের বিশেষত্ব হলো—এটি তৈরিতে প্রথমবারের মতো ‘মাস টিম্বার’ ব্যবহার করেছে কোম্পানিটি। কাঠ বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে মাস টিম্বার তৈরি করা হয়। তাই ভবনটি...
২১ ঘণ্টা আগেপাশ্চাত্যে উৎসবের মৌসুমে বা নতুন বছর আসার আগে প্রায় সবাই ছুটি উপভোগ করেন। এই সময়টিতে পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো, বিশ্রাম নেওয়া এবং গত বছরের কঠিন কাজের চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া একটি সাধারণ বিষয়। অনেক কোম্পানি এসময় কর্মীদের ছুটি দেয়, যাতে তারা শারীরিক এবং মানসিকভাবে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। তবে এ
১ দিন আগেদৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারে জন্য টেকসই স্মার্টফোনের চাহিদা অনেক বেশি। এজন্য মিড রেঞ্জের টেকসই স্মার্টফোন ‘অনার এক্স ৯ সি’ উন্মোচন করেছে অনার। এই মডেল গত অক্টোবর মাসে লঞ্চ হওয়া এক্স ৯ বি–এর উত্তরসূরি। ফোনটি হাত থেকে পড়ে গেলেও অক্ষত থাকবে বলে কোম্পানিটি দাবি করছে। ফোনটির ব্যাটারি চার্জ ২ শতাংশে নেমে আসে ত
১ দিন আগেইলন মাস্কের মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এক্স–এর মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ফিচার নিয়ে পরীক্ষা নিয়ে করছে মেটার থ্রেডস। ফিচারটি এআই ব্যবহার করে ট্রেন্ডিং বিষয়গুলো সারসংক্ষেপ তৈরি করে দেবে।
১ দিন আগে