অনলাইন ডেস্ক
ইলন মাস্কের এক্স প্ল্যাটফর্মের মতো কমিউনিটি নোটস ফিচার চালু করতে যাচ্ছে মেটা। এ জন্য আগামী ১৮ মার্চ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসে পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি চালু হবে। তবে প্রাথমিকভাবে জনসমক্ষে নোটগুলো প্রকাশ করবে না কোম্পানিটি। কারণ মেটা এখন শুধু কমিউনিটি নোটসের লেখা ও রেটিং করার সিস্টেম পরীক্ষা করবে।
গত জানুয়ারিতে ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রামটির বদলে কমিউনিটি নোটস ফিচার নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল মেটা। এই প্রোগ্রামের কনট্রিবিউটর হতে বর্তমানে প্রায় ২ লাখ অবদানকারী ওয়েটলিস্টে সাইনআপ করেছে। তবে শুরুর দিকে সবাই নোট লেখার ও রেটিং করার সুযোগ পাবে না। কোম্পানিটি ‘ধীরে ধীরে এবং এলোমেলোভাবে’ আবেদনকারীদের এই প্রোগ্রামে অন্তর্ভুক্ত করবে।
কমিউনিটি নোটস কী
কমিউনিটি নোটস হলো এমন এক ফিচার, যা সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের একটি নির্দিষ্ট পোস্ট বা কনটেন্টের সঠিকতা বা ভুল যাচাই করতে সাহায্য করে। এই সিস্টেমের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা কনটেন্ট সম্পর্কে তথ্য যোগ করতে বা সংশোধন করতে পারেন, যাতে অন্যরা সঠিক বা ভুল তথ্য চিহ্নিত করতে পারেন।
অন্য ব্যবহারকারীরা এই নোটগুলোর ওপরে ভোট দিতে পারেন, যেমন: তারা এই মন্তব্যের সঙ্গে একমত নাকি দ্বিমত পোষণ করেন। কেবল তখনই একটি নোট মূল কনটেন্টে যুক্ত হবে, যখন তা নির্দিষ্ট পরিমাণ ভোট পাবে এবং প্রমাণিত হবে যে, কমিউনিটি নোটটি সঠিক বা প্রাসঙ্গিক।
মেটা আরও জানায়, তারা এক্সের পদ্ধতি অনুসরণ করে কমিউনিটি নোটস চালু করবে, যেখানে অবদানকারীরা নোট লিখতে ও রেটিং করতে পারবে। তবে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির অবদানকারীরা যদি একমত না হন, তাহলে সেগুলো প্রকাশিত হবে না। নোট রেটিং সিস্টেমের জন্য মেটা এক্সের ওপেন-সোর্স অ্যালগরিদম ব্যবহার করবে।
এক ব্লগ পোস্টে মেটা জানিয়েছে, ‘২০১৬ সালে আমরা ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রাম চালু করার সময় পরিষ্কারভাবে জানিয়েছিলাম যে, আমরা কোনো কিছু সত্য নাকি তার রায়দানকারী হতে চাই না এবং বিশেষজ্ঞ ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভর করা সবচেয়ে ভালো সমাধান হবে বলে বিশ্বাস করেছিলাম। তবে ফিচারটি সেভাবে কাজ করেনি, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রে। বিশেষজ্ঞরা তাঁদের নিজস্ব রাজনৈতিক পক্ষ গ্রহণ করেন।
এ ছাড়া, মেটা জানায়, কমিউনিটি নোটসের প্রতি নোটের জন্য ৫০০ ক্যারেক্টারের (বর্ণ, ইমোজি, চিহ্ন) সীমা থাকবে এবং সেগুলোর সঙ্গে একটি লিংক থাকতে হবে, যা নোটটিকে সমর্থন করবে। একবার নোটগুলো ব্যবহারকারীদের কাছে দৃশ্যমান হলে সেগুলোর লেখকের নাম থাকবে না। কারণ আমরা চাই, নোটগুলো রেটিং করা হোক কেবল তাদের প্রাসঙ্গিকতা ওপর, লেখকের ওপর নয়।’
কমিউনিটি নোটসে কনট্রিবিউটর হিসেবে আবেদন করতে ব্যবহারকারীদের ১৮ বছরের বেশি বয়সী হতে হবে, ছয় মাসের পুরোনো ও সক্রিয় অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এবং একটি যাচাইকৃত ফোন নম্বর বা ২-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন ফিচার চালু থাকতে হবে। শুরুতে, আবেদনকারীরা বিজ্ঞাপনগুলোর ওপর নোট লিখতে পারবেন না, তবে তারা ‘মেটা এবং এর নির্বাহী, রাজনীতিবিদদের পোস্টসহ প্রায় সব ধরনের কনটেন্টে’ নোট যোগ করতে পারবেন। কমিউনিটি নোটস ইংরেজি, স্প্যানিশ, চীনা, ভিয়েতনামি, ফরাসি ও পর্তুগিজ ভাষায় লেখা যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে মেটা তার তৃতীয় পক্ষের ফ্যাক্ট-চেকিং সিস্টেম ব্যবহার করতে থাকবে, তবে ভবিষ্যতে বিশ্বব্যাপী কমিউনিটি নোটস সম্প্রসারণ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
ইলন মাস্কের এক্স প্ল্যাটফর্মের মতো কমিউনিটি নোটস ফিচার চালু করতে যাচ্ছে মেটা। এ জন্য আগামী ১৮ মার্চ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসে পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি চালু হবে। তবে প্রাথমিকভাবে জনসমক্ষে নোটগুলো প্রকাশ করবে না কোম্পানিটি। কারণ মেটা এখন শুধু কমিউনিটি নোটসের লেখা ও রেটিং করার সিস্টেম পরীক্ষা করবে।
গত জানুয়ারিতে ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রামটির বদলে কমিউনিটি নোটস ফিচার নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছিল মেটা। এই প্রোগ্রামের কনট্রিবিউটর হতে বর্তমানে প্রায় ২ লাখ অবদানকারী ওয়েটলিস্টে সাইনআপ করেছে। তবে শুরুর দিকে সবাই নোট লেখার ও রেটিং করার সুযোগ পাবে না। কোম্পানিটি ‘ধীরে ধীরে এবং এলোমেলোভাবে’ আবেদনকারীদের এই প্রোগ্রামে অন্তর্ভুক্ত করবে।
কমিউনিটি নোটস কী
কমিউনিটি নোটস হলো এমন এক ফিচার, যা সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের একটি নির্দিষ্ট পোস্ট বা কনটেন্টের সঠিকতা বা ভুল যাচাই করতে সাহায্য করে। এই সিস্টেমের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা কনটেন্ট সম্পর্কে তথ্য যোগ করতে বা সংশোধন করতে পারেন, যাতে অন্যরা সঠিক বা ভুল তথ্য চিহ্নিত করতে পারেন।
অন্য ব্যবহারকারীরা এই নোটগুলোর ওপরে ভোট দিতে পারেন, যেমন: তারা এই মন্তব্যের সঙ্গে একমত নাকি দ্বিমত পোষণ করেন। কেবল তখনই একটি নোট মূল কনটেন্টে যুক্ত হবে, যখন তা নির্দিষ্ট পরিমাণ ভোট পাবে এবং প্রমাণিত হবে যে, কমিউনিটি নোটটি সঠিক বা প্রাসঙ্গিক।
মেটা আরও জানায়, তারা এক্সের পদ্ধতি অনুসরণ করে কমিউনিটি নোটস চালু করবে, যেখানে অবদানকারীরা নোট লিখতে ও রেটিং করতে পারবে। তবে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির অবদানকারীরা যদি একমত না হন, তাহলে সেগুলো প্রকাশিত হবে না। নোট রেটিং সিস্টেমের জন্য মেটা এক্সের ওপেন-সোর্স অ্যালগরিদম ব্যবহার করবে।
এক ব্লগ পোস্টে মেটা জানিয়েছে, ‘২০১৬ সালে আমরা ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রাম চালু করার সময় পরিষ্কারভাবে জানিয়েছিলাম যে, আমরা কোনো কিছু সত্য নাকি তার রায়দানকারী হতে চাই না এবং বিশেষজ্ঞ ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর নির্ভর করা সবচেয়ে ভালো সমাধান হবে বলে বিশ্বাস করেছিলাম। তবে ফিচারটি সেভাবে কাজ করেনি, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রে। বিশেষজ্ঞরা তাঁদের নিজস্ব রাজনৈতিক পক্ষ গ্রহণ করেন।
এ ছাড়া, মেটা জানায়, কমিউনিটি নোটসের প্রতি নোটের জন্য ৫০০ ক্যারেক্টারের (বর্ণ, ইমোজি, চিহ্ন) সীমা থাকবে এবং সেগুলোর সঙ্গে একটি লিংক থাকতে হবে, যা নোটটিকে সমর্থন করবে। একবার নোটগুলো ব্যবহারকারীদের কাছে দৃশ্যমান হলে সেগুলোর লেখকের নাম থাকবে না। কারণ আমরা চাই, নোটগুলো রেটিং করা হোক কেবল তাদের প্রাসঙ্গিকতা ওপর, লেখকের ওপর নয়।’
কমিউনিটি নোটসে কনট্রিবিউটর হিসেবে আবেদন করতে ব্যবহারকারীদের ১৮ বছরের বেশি বয়সী হতে হবে, ছয় মাসের পুরোনো ও সক্রিয় অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এবং একটি যাচাইকৃত ফোন নম্বর বা ২-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন ফিচার চালু থাকতে হবে। শুরুতে, আবেদনকারীরা বিজ্ঞাপনগুলোর ওপর নোট লিখতে পারবেন না, তবে তারা ‘মেটা এবং এর নির্বাহী, রাজনীতিবিদদের পোস্টসহ প্রায় সব ধরনের কনটেন্টে’ নোট যোগ করতে পারবেন। কমিউনিটি নোটস ইংরেজি, স্প্যানিশ, চীনা, ভিয়েতনামি, ফরাসি ও পর্তুগিজ ভাষায় লেখা যাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে মেটা তার তৃতীয় পক্ষের ফ্যাক্ট-চেকিং সিস্টেম ব্যবহার করতে থাকবে, তবে ভবিষ্যতে বিশ্বব্যাপী কমিউনিটি নোটস সম্প্রসারণ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য ভার্জ
গুগল অ্যাসিস্ট্যান্টের জায়গা নিতে চলেছে গুগলের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট জেমিনি। চলতি বছরেই অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে এই পরিবর্তন দেখা যাবে। গত শুক্রবার (১৪ মার্চ) এক ব্লগ পোস্টে এ ঘোষণা দিয়েছে গুগল।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এটি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এআই ভিত্তিক চ্যাটবট যা মানুষের মতো কথা বলতে এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে। চ্যাটজিপিটি এখন অনেক প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করা যায় এবং গত বছর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য এই সুবিধা এনেছে...
৩ ঘণ্টা আগেআমাদের পরিচিত পৃথিবীকে পরিবর্তন করছে এআই। এই প্রযুক্তি বিভিন্ন শিল্পকে নতুনভাবে গঠন করছে, কাজগুলোকে সহজ করছে। তবে প্রযুক্তি খাতে নিয়োগেরও ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখছে এআই। কারণ, চাকরির অনলাইন সাক্ষাৎকারে এআই দিয়ে প্রতারণা করছে প্রার্থীরা। বিশেষ করে দূরবর্তী ইন্টারভিউয়ের (রিমোট ইন্টারভিউ বা অনলাইন সাক্ষাৎক
১৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সেফটি ইনস্টিটিউটের (এআইএসআই) অংশীদারির মধ্যে থাকা বিজ্ঞানীদের জন্য নতুন নির্দেশিকা জারি করেছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেকনোলজি (এনআইএসটি)। নতুন শর্তাবলিতে গবেষকদের কাজের ক্ষেত্র থেকে ‘এআই নিরাপত্তা’, ‘দায়িত্বশীল এআই’ ও ‘এআই ন্যায্যতা’ বি
১৯ ঘণ্টা আগে