অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে কানাডায় অবস্থিত টিকটকের কার্যালয় বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। তবে দেশটির নাগরিকেরা টিকটক অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবে এবং এতে কনটেন্ট পোস্ট করতে পারবে।
কানাডার উদ্ভাবন, বিজ্ঞান ও শিল্পমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া-ফিলিপ শ্যামপেইন বলেন, টিকটকের মূল কোম্পানি বাইটড্যান্স এর কার্যক্রম সম্পর্কিত নির্দিষ্ট জাতীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি মোকাবিলা করতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার।
চীনভিত্তিক বাইটড্যান্স-এর মালিকানাধীন হওয়ায় নজরদারির মুখে পড়েছে টিকটক। তবে কানাডায় টিকটক ব্যবহারের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে না।
শ্যামপেইন বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ্লিকেশন বা প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত একটি ব্যক্তিগত পছন্দ।’
গত বছর সব সরকারি ডিভাইস থেকে টিকটক নিষিদ্ধ করেছিল কানাডা এবং অ্যাপ্লিকেশনটির নিরাপত্তা পর্যালোচনা শুরু করেছিল।
গত বুধবার শ্যামপেইন বলেন, এই সিদ্ধান্তটি একটি আইন অনুসারে নেওয়া হয়েছে, যা বিদেশি বিনিয়োগগুলোর পর্যালোচনা করার অনুমতি দেয়। কানাডার জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে সেসব কোম্পানিকে পর্যালোচনা করে কানাডা।
টিকটকের মুখপাত্র জানিয়েছে, তারা এই সিদ্ধান্তকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করবে। টিকটকের কানাডার অফিসগুলো বন্ধ করা এবং শত শত ভালো বেতনের স্থানীয় কর্মসংস্থান ধ্বংস করা কারওরই জন্য ভালো হবে না।
অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইবার বিশেষজ্ঞ মাইকেল গিস্ট বলেছেন, ‘অ্যাপটি নিষিদ্ধ করার পেছনে ভালো কারণ থাকতে পারে। তবে তিনি সতর্ক করেছেন যে, এই পদক্ষেপটি প্রতিকূল প্রভাব ফেলতে পারে।
এক অনলাইন পোস্টে মাইকেল গিস্ট বলেন, অ্যাপটির পরিবর্তে কোম্পানিটিকে নিষিদ্ধ করা আসলে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে পারে, কারণ অ্যাপটির সঙ্গে সম্পর্কিত ঝুঁকিগুলো থেকে যাবে। কিন্তু কোম্পানিটিকে এসব ঝুঁকির জন্য দায়ী করা যাবে না।
বাইটড্যান্সের মালিকানাধীন থাকলে টিকটককে যুক্তরাষ্ট্রেও নিষিদ্ধ করা হবে। এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে কোম্পানি ফেডারেল আপিল কোর্টে লড়াই করছে টিকটক। এটি বাক স্বাধীনতার অধিকার লঙ্ঘন করে বলে দাবি করছে কোম্পানিটি।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকার অভিযোগ করেছে, টিকটক বেইজিংকে ব্যবহারকারীদের ডেটা সংগ্রহ করতে এবং তাদের ওপর নজরদারি চালাতে অনুমতি দেয়। তারা আরও দাবি করেছে, প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে প্ল্যাটফর্মটি।
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে কানাডায় অবস্থিত টিকটকের কার্যালয় বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। তবে দেশটির নাগরিকেরা টিকটক অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবে এবং এতে কনটেন্ট পোস্ট করতে পারবে।
কানাডার উদ্ভাবন, বিজ্ঞান ও শিল্পমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া-ফিলিপ শ্যামপেইন বলেন, টিকটকের মূল কোম্পানি বাইটড্যান্স এর কার্যক্রম সম্পর্কিত নির্দিষ্ট জাতীয় নিরাপত্তার ঝুঁকি মোকাবিলা করতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার।
চীনভিত্তিক বাইটড্যান্স-এর মালিকানাধীন হওয়ায় নজরদারির মুখে পড়েছে টিকটক। তবে কানাডায় টিকটক ব্যবহারের ওপর কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হচ্ছে না।
শ্যামপেইন বলেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ্লিকেশন বা প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত একটি ব্যক্তিগত পছন্দ।’
গত বছর সব সরকারি ডিভাইস থেকে টিকটক নিষিদ্ধ করেছিল কানাডা এবং অ্যাপ্লিকেশনটির নিরাপত্তা পর্যালোচনা শুরু করেছিল।
গত বুধবার শ্যামপেইন বলেন, এই সিদ্ধান্তটি একটি আইন অনুসারে নেওয়া হয়েছে, যা বিদেশি বিনিয়োগগুলোর পর্যালোচনা করার অনুমতি দেয়। কানাডার জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে সেসব কোম্পানিকে পর্যালোচনা করে কানাডা।
টিকটকের মুখপাত্র জানিয়েছে, তারা এই সিদ্ধান্তকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করবে। টিকটকের কানাডার অফিসগুলো বন্ধ করা এবং শত শত ভালো বেতনের স্থানীয় কর্মসংস্থান ধ্বংস করা কারওরই জন্য ভালো হবে না।
অটোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইবার বিশেষজ্ঞ মাইকেল গিস্ট বলেছেন, ‘অ্যাপটি নিষিদ্ধ করার পেছনে ভালো কারণ থাকতে পারে। তবে তিনি সতর্ক করেছেন যে, এই পদক্ষেপটি প্রতিকূল প্রভাব ফেলতে পারে।
এক অনলাইন পোস্টে মাইকেল গিস্ট বলেন, অ্যাপটির পরিবর্তে কোম্পানিটিকে নিষিদ্ধ করা আসলে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে পারে, কারণ অ্যাপটির সঙ্গে সম্পর্কিত ঝুঁকিগুলো থেকে যাবে। কিন্তু কোম্পানিটিকে এসব ঝুঁকির জন্য দায়ী করা যাবে না।
বাইটড্যান্সের মালিকানাধীন থাকলে টিকটককে যুক্তরাষ্ট্রেও নিষিদ্ধ করা হবে। এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে কোম্পানি ফেডারেল আপিল কোর্টে লড়াই করছে টিকটক। এটি বাক স্বাধীনতার অধিকার লঙ্ঘন করে বলে দাবি করছে কোম্পানিটি।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকার অভিযোগ করেছে, টিকটক বেইজিংকে ব্যবহারকারীদের ডেটা সংগ্রহ করতে এবং তাদের ওপর নজরদারি চালাতে অনুমতি দেয়। তারা আরও দাবি করেছে, প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করছে প্ল্যাটফর্মটি।
অস্ট্রেলিয়ার ১৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করার জন্য আইন প্রণয়ন করবে দেশটির সরকার। এই পদক্ষেপটি ‘বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো’ হবে। আগামী বছরের শেষে এই প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেবন্ধু, পরিবার এবং সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য অন্যতম সেরা প্ল্যাটফর্ম হলো ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং হোয়াটসঅ্যাপ। তবে প্রচুর পরিমাণে মিথ্যা বা ভুয়া তথ্য এর মাধ্যমে ছড়ায়। কোম্পানিটি ভুয়া ছবি ও বার্তা প্রতিরোধ করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে তৈরি হও
৮ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের অন্যতম পুরোনো এবং পরিচিত ডোমেইন ‘চ্যাট ডট কম’–কে অধিগ্রহণ করেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক কোম্পানি ওপেনএআই। এটি কোম্পানির জন্য অনেক বড় পদক্ষেপ। কারণ আজ থেকে যেকেউ ব্রাউজারে ‘Chat. com’ টাইপ করলে তা সরাসরি জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির কাছে নিয়ে যাবে।
১০ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের সহজলভ্যতা দেশে মোবাইল ফোনের বাজারে বড় পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। তরুণদের হাতে হাতে এখন স্মার্টফোন। এত বছর ধরে টুজিতে অভ্যস্ত বয়স্করাও ঝুঁকছেন ফোরজির দিকে। ভিডিও কলে কথা বলা, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহারসহ নানা প্রয়োজনে বাড়ছে ফোরজি সেটের ব্যবহার। ফোরজির দাপটে ক্রমে সংকুচিত হচ্ছে টুজি ফোনের ব
১৩ ঘণ্টা আগে