নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল উপকূল অতিক্রম করার পর এক দিন পেরিয়ে গেছে। এখনো দেশের ৬২টি জেলায় মোবাইল অপারেটরদের ২৬ হাজার ২৫১টি সাইট (মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার) সচল হয়নি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে মোবাইল অপারেটরদের টাওয়ারগুলো অসচল অবস্থায় রয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাইটগুলোও সচল হচ্ছে।
বিটিআরসি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দেশের ৬৪ জেলায় মোবাইল অপারেটরদের ৫৮ হাজার ২৯৮টি মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার বা সাইট রয়েছে। এর মধ্যে আজ দুপুর পর্যন্ত ২৬ হাজার ২৫১টি সাইটই অসচল অবস্থায় রয়েছে। যা মোট সাইটের ৪৫ শতাংশ।
অপর দিকে বিটিআরসিতে আইএসপি অপারেটরদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উপকূলীয় এলাকায় গাছপালা ভেঙে পড়া, বিদ্যুৎ না থাকা এবং ঘূর্ণিঝড়ে ইন্টারনেট কেব্লের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোর এক শর বেশি ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের (আইএসপি অপারেটর) নেটওয়ার্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোতে আইএসপি অপারেটরদের ৩২০টি পপের মধ্যে ২৫০টি অকার্যকর রয়েছে।
এ বিষয়ে আইএসপিএবি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন, ‘আজ সকাল থেকে কানেকটিভিটি রিস্টোরের (সংযোগ পুনঃস্থাপন) কাজ শুরু হয়েছে। দুপুর নাগাদ ৫০ শতাংশ সংযোগ রিস্টোর হয়েছে।’
এদিকে দেশের বিভিন্ন এলাকায় টেলিযোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মোবাইল অপারেটরদের টাওয়ারগুলোর মাইক্রোওয়েভ মানসম্মত নয়। সেই সঙ্গে ব্যাটারিগুলো মানহীন হয়ে পড়েছে। না হলে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পর যেখানে ছয় ঘণ্টা পাওয়ার ব্যাকআপ দেওয়ার কথা, সেখানে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটওয়ার্ক অচল হওয়ার কারণ কী?’
তিনি বলেন, ‘টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও বিটিআরসির কাছে আমাদের অনুরোধ, অপারেটরগুলোর মাইক্রোওয়েভের মান এবং ব্যাটারি পর্যবেক্ষণ করা হোক। সেই সঙ্গে দেশের ফাইবার অপটিক্যাল এখনো ৬৫ শতাংশ ওভারহেড থাকায় ঝড়–বৃষ্টি এলেই কেটে যাচ্ছে। ফলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে নেটওয়ার্ক। বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করার জন্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট মহল উদ্যোগ না নিলে ভবিষ্যতে নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে আরও বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে।’
প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল উপকূল অতিক্রম করার পর এক দিন পেরিয়ে গেছে। এখনো দেশের ৬২টি জেলায় মোবাইল অপারেটরদের ২৬ হাজার ২৫১টি সাইট (মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার) সচল হয়নি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিটিআরসি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন থাকার কারণে মোবাইল অপারেটরদের টাওয়ারগুলো অসচল অবস্থায় রয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাইটগুলোও সচল হচ্ছে।
বিটিআরসি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দেশের ৬৪ জেলায় মোবাইল অপারেটরদের ৫৮ হাজার ২৯৮টি মোবাইল নেটওয়ার্ক টাওয়ার বা সাইট রয়েছে। এর মধ্যে আজ দুপুর পর্যন্ত ২৬ হাজার ২৫১টি সাইটই অসচল অবস্থায় রয়েছে। যা মোট সাইটের ৪৫ শতাংশ।
অপর দিকে বিটিআরসিতে আইএসপি অপারেটরদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উপকূলীয় এলাকায় গাছপালা ভেঙে পড়া, বিদ্যুৎ না থাকা এবং ঘূর্ণিঝড়ে ইন্টারনেট কেব্লের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোর এক শর বেশি ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের (আইএসপি অপারেটর) নেটওয়ার্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোতে আইএসপি অপারেটরদের ৩২০টি পপের মধ্যে ২৫০টি অকার্যকর রয়েছে।
এ বিষয়ে আইএসপিএবি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন, ‘আজ সকাল থেকে কানেকটিভিটি রিস্টোরের (সংযোগ পুনঃস্থাপন) কাজ শুরু হয়েছে। দুপুর নাগাদ ৫০ শতাংশ সংযোগ রিস্টোর হয়েছে।’
এদিকে দেশের বিভিন্ন এলাকায় টেলিযোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মোবাইল অপারেটরদের টাওয়ারগুলোর মাইক্রোওয়েভ মানসম্মত নয়। সেই সঙ্গে ব্যাটারিগুলো মানহীন হয়ে পড়েছে। না হলে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পর যেখানে ছয় ঘণ্টা পাওয়ার ব্যাকআপ দেওয়ার কথা, সেখানে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নেটওয়ার্ক অচল হওয়ার কারণ কী?’
তিনি বলেন, ‘টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও বিটিআরসির কাছে আমাদের অনুরোধ, অপারেটরগুলোর মাইক্রোওয়েভের মান এবং ব্যাটারি পর্যবেক্ষণ করা হোক। সেই সঙ্গে দেশের ফাইবার অপটিক্যাল এখনো ৬৫ শতাংশ ওভারহেড থাকায় ঝড়–বৃষ্টি এলেই কেটে যাচ্ছে। ফলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে নেটওয়ার্ক। বিষয়গুলো দ্রুত সমাধান করার জন্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এবং সংশ্লিষ্ট মহল উদ্যোগ না নিলে ভবিষ্যতে নেটওয়ার্কের ক্ষেত্রে আরও বড় বিপর্যয় ঘটতে পারে।’
২০৩০ সালের মধ্যে ৬ থেকে ৮ মিলিয়ন দক্ষ আইটি পেশাদার তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। আজ শনিবার পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ: দ্য ইমার্জিং আইসিটি পাওয়ার হাউস’ শীর্ষক এক সেমিনারে তথ্য ও যোগাযোগ...
৬ ঘণ্টা আগেচলতি বছরে স্মার্টফোন শিল্প অত্যন্ত উদ্ভাবনমুখী হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ডিভাইসগুলোতে উন্নত ক্যামেরা, বিশেষ এআই ফিচারের পাশাপাশি শক্তিশালী ও বড় আকারের ব্যাটারি দেখতে পাওয়া যাবে। ফ্ল্যাগশিপ ফোন থেকে বাজেট স্মার্টফোনেও এই ধরনের শক্তিশালী ব্যাটারি থাকবে।
১৩ ঘণ্টা আগেগরম খাবার খেতে গিয়ে জিভ পুড়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কম বেশি সবারই রয়েছে। আবার ব্যস্ততার সময় ফুঁ দিয়ে খাবার বা পানীয় ঠান্ডা করাও একটি বিরক্তির বিষয়। তবে এ ধরনের সমস্যা সমাধানের জন্য ‘নেকোজিতা ক্যাট ফুফু’ নামের ছোট একটি বিড়াল রোবট তৈরি করেছে জাপানের ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং স্টার্টআপ। কফি, স্যুপ বা অন্য কোনো গরম
১৪ ঘণ্টা আগেচলমান তদন্তের অংশ হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি এক্স (সাবেক টুইটার)–এর কাছে অ্যাপটির অ্যালগরিদম সিস্টেমের কার্যকারিতা সম্পর্কিত তথ্য চেয়েছে ইউরোপীয় কমিশন। বিশেষত, অ্যালগরিদমের মধ্যে সম্প্রতি যে কোনো পরিবর্তনের বিষয়ে জানতে চেয়েছে কমিশন।
১৯ ঘণ্টা আগে