অনলাইন ডেস্ক
সম্প্রতি বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ, দক্ষিণ ভারতের অভিনেত্রী রাশমিকা মান্দানা এবং সর্বশেষ মার্কিন পপ সংগীত শিল্পী টেলর সুইফটের ডিপফেক ভিডিও নেট দুনিয়ায় ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সুইফটের ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস পর্যন্ত নড়েচড়ে বসেছে।
উদীয়মান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) প্রযুক্তির ভয়ংকর একটি দিক হলো এই ডিপফেক। সেলিব্রেটি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ এই প্রযুক্তির অপব্যবহারের শিকার হচ্ছেন। ডিপফেক প্রযুক্তির সহায়তায় বিকৃত ছবি ও ভিডিও তৈরি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে মানুষ সামাজিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে ডিপফেক চেনাও কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ২০২৩ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০১৯ সাল থেকে এআইয়ের মাধ্যমে কারসাজি করা এই ধরনের ছবি ও ভিডিও তৈরি ৫৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে গত বছরে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পর্নোগ্রাফিতে বিপুল পরিমাণ ডিপফেক ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের প্রায় ৯৯ শতাংশ কনটেন্টই তৈরি করা হয় নারীদের লক্ষ্য করে।
ডিপফেক কীভাবে তৈরি হয়
এআই প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে খুব সহজেই ডিপফেক তৈরি করা যাচ্ছে। জেনারেটিভ এআই মূলত একধরনের ডিপ নিউরাল নেটওয়ার্ক। অনেক ছবি, ভিডিও ও টেক্সট ডেটাবেজের মাধ্যমে এই মডেলকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এটি ব্যবহার করেই অডিও, ভিডিও ও ছবিতে কারসাজি করা হয়। এসব কনটেন্ট এতটাই বাস্তব মনে হয় যে, কারসাজির বিষয়টি সহজে বোঝা যায় না।
ডাল–ই ও মিডজার্নির মতো জেনারেটিভ এআই মডেলকে লিখে নির্দেশনা দিলেই সে অনুযায়ী ছবিও তৈরি করে দেয়। কার্টুন থেকে বাস্তবসম্মত ছবি সবই চাহিদামতো বানিয়ে দিতে পারে এসব এআই।
কিছু কিছু এআই মডেল স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবি ও ভিডিওতে মানুষ চিহ্নিত করতে পারে। এই মডেলের সঙ্গে জেনারেটিভ এআই ও আর্টিস্টিক স্পেশাল ইফেক্ট যুক্ত করে তৈরি করা হয় ডিপফেক। অর্থাৎ আসল ছবি বা ভিডিওতে থাকা মুখ বা শরীর আরেকজনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দিয়ে প্রতিস্থাপন করা যায়। এ জন্য দুটি মুখের আকার আকৃতি ও অবস্থানের মধ্যে মিল খুঁজে বের করা হয়। এরপর তাদের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো মিলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
ডিপফেকের মাধ্যমে ছবি বা ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ডও পরিবর্তন করে সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত করা যায়।
ডিপফেক শনাক্ত করবেন যেভাবে
ডিপফেক দিয়ে তৈরি অডিও, ছবি বা ভিডিও একেবারে নিখুঁত হয় না। তাই ভালোভাবে লক্ষ্য করলে ডিপফেক সাধারণত শনাক্ত করা যায়। ডিপফেক শনাক্ত করার সাতটি উপায় নিয়ে আলোচনা করা হলো—
১. ভিডিওর ক্ষেত্রে ব্যক্তির মুখের অভিব্যক্তি, চোখের পলক ও নড়াচড়ায় অসংগতি দেখা যায়। এই ধরনের ভিডিওতে ব্যক্তির হাত–পা বা মুখের আকার বদলে যেতে পারে। অর্থাৎ মুখ লম্বাটে বা চ্যাপ্টা লাগতে পারে।
২. মুখমণ্ডলের সঙ্গে ঠোঁট নাড়ানোর অসামঞ্জস্যতা পাওয়া গেলে ভিডিওটি নকল বলে ধরে নিতে হবে। সেই সঙ্গে যে শব্দগুলো উচ্চারণ করা হচ্ছে তার সঙ্গে ঠোঁটের নড়াচড়ার মিল নাও থাকতে পারে। আবার অডিওর সঙ্গে ঠোঁট মেলানোতে (লিপ সিঙ্ক) অসংগতি দেখা যেতে পারে।
৩. ভিডিওতে আলো ও ছায়া ঠিকমতো লক্ষ্য করুন। ডিপফেক কনটেন্টে আলো–ছায়াতে অসংগতি থাকতে পারে। ব্যাকগ্রাউন্ডে বিষয়বস্তুর ছায়া থাকবে না, অথবা অন্য কোনো বস্তুর ছায়া দেখা যেতে পারে। আবার আলোর বিপরীতে যেখানে বিষয়বস্তুর ছায়া পড়ার কথা সেখানে নাও পড়তে পারে।
৪. মুখমণ্ডল, মাথার চুল বা থুতনির প্রান্ত ঝাপসা দেখা গেলে বুঝতে হবে এতে ডিপফেক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।
৫. ডিপফেক ব্যবহারে বিষয়বস্তুর ব্যাকগ্রাউন্ডে অস্বাভাবিকতা থাকতে পারে। ব্যাকগ্রাউন্ডের বিভিন্ন রং ও ছায়ায় অসংগতি থাকতে পারে।
৬. ডিপফেক দিয়ে তৈরি অডিওতে বিভিন্ন ধরনের অসামঞ্জস্যতা দেখা যায়। যেমন: অডিওতে ব্যাকগ্রাউন্ডে অন্য শব্দ বা নয়েজ শোনা যেতে পারে, বারবার অডিও আটকে যেতে পারে, কণ্ঠ একেকবার একেক রকম শোনা যেতে পারে।
৭. গাল এবং কপালের দিকে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। ত্বক কি খুব মসৃণ বা কোঁচকানো মনে হচ্ছে? ত্বকে বার্ধক্যের ছাপের সঙ্গে চুল ও চোখে বার্ধক্যের ছাপের মিল আছে কি? ডিপফেক সাধারণত এ বিষয়গুলোতে সামঞ্জস্য রাখতে পারে না।
৮. চোখ এবং ভ্রুর মধ্যবর্তী ছায়া কি সঠিক স্থানে রয়েছে? ডিপফেক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য নিখুঁতভাবে করতে ব্যর্থ হতে পারে।
৯. চশমার দিকে মনোযোগ দিন। চমশার কাচের ওপর আলো পড়লে যেভাবে চকচক করার কথা সেরকম কিছু কি আছে? ব্যক্তি নড়াচড়া করলে এই উজ্জ্বলতা কি কোণ পরিবর্তন করে? ডিপফেক আলোর স্বাভাবিক প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণরূপে উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হতে পারে।
১০. মুখের লোম বা লোম না থাকার দিকে লক্ষ্য করুন। মুখের লোমগুলো কি বাস্তব মনে হচ্ছে? ডিপফেক গোঁফ, চোয়ালের লোম বা দাড়ি যোগ করতে পারে অথবা মুছে ফেলতে পারে। ডিপফেক সাধারণত মুখের লোমের রূপান্তর সম্পূর্ণরূপে বাস্তবসম্মত করতে ব্যর্থ হতে পারে।
১১. মুখের তিল বা আঁচিলের দিকে লক্ষ্য করুন। এটি কি বাস্তব মনে হচ্ছে?
১২. চোখের পলকের দিকে মনোযোগ দিন। ব্যক্তি কি অপর্যাপ্ত বা অত্যধিক মিটমিট করে? ডিপফেক ভিডিওতে চরিত্র সাধারণত অস্বাভাবিক পলক ফেলে।
১৩. ডিপফেক শনাক্তের টুল
ডিপফেক শনাক্তের জন্য অনলাইনে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের টুল ও সফটওয়্যার পাওয়া যায়। ডিপওয়্যারের মতো ওয়েবসাইটে ডিপফেক ভিডিও আপলোড করে সত্যতা যাচাই করা যেতে পারে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস, এমআইটি ডট এডু
সম্প্রতি বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ, দক্ষিণ ভারতের অভিনেত্রী রাশমিকা মান্দানা এবং সর্বশেষ মার্কিন পপ সংগীত শিল্পী টেলর সুইফটের ডিপফেক ভিডিও নেট দুনিয়ায় ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সুইফটের ঘটনায় মার্কিন কংগ্রেস পর্যন্ত নড়েচড়ে বসেছে।
উদীয়মান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) প্রযুক্তির ভয়ংকর একটি দিক হলো এই ডিপফেক। সেলিব্রেটি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ এই প্রযুক্তির অপব্যবহারের শিকার হচ্ছেন। ডিপফেক প্রযুক্তির সহায়তায় বিকৃত ছবি ও ভিডিও তৈরি করে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এতে মানুষ সামাজিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে ডিপফেক চেনাও কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ২০২৩ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০১৯ সাল থেকে এআইয়ের মাধ্যমে কারসাজি করা এই ধরনের ছবি ও ভিডিও তৈরি ৫৫০ শতাংশ বেড়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে গত বছরে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, পর্নোগ্রাফিতে বিপুল পরিমাণ ডিপফেক ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের প্রায় ৯৯ শতাংশ কনটেন্টই তৈরি করা হয় নারীদের লক্ষ্য করে।
ডিপফেক কীভাবে তৈরি হয়
এআই প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে খুব সহজেই ডিপফেক তৈরি করা যাচ্ছে। জেনারেটিভ এআই মূলত একধরনের ডিপ নিউরাল নেটওয়ার্ক। অনেক ছবি, ভিডিও ও টেক্সট ডেটাবেজের মাধ্যমে এই মডেলকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এটি ব্যবহার করেই অডিও, ভিডিও ও ছবিতে কারসাজি করা হয়। এসব কনটেন্ট এতটাই বাস্তব মনে হয় যে, কারসাজির বিষয়টি সহজে বোঝা যায় না।
ডাল–ই ও মিডজার্নির মতো জেনারেটিভ এআই মডেলকে লিখে নির্দেশনা দিলেই সে অনুযায়ী ছবিও তৈরি করে দেয়। কার্টুন থেকে বাস্তবসম্মত ছবি সবই চাহিদামতো বানিয়ে দিতে পারে এসব এআই।
কিছু কিছু এআই মডেল স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবি ও ভিডিওতে মানুষ চিহ্নিত করতে পারে। এই মডেলের সঙ্গে জেনারেটিভ এআই ও আর্টিস্টিক স্পেশাল ইফেক্ট যুক্ত করে তৈরি করা হয় ডিপফেক। অর্থাৎ আসল ছবি বা ভিডিওতে থাকা মুখ বা শরীর আরেকজনের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দিয়ে প্রতিস্থাপন করা যায়। এ জন্য দুটি মুখের আকার আকৃতি ও অবস্থানের মধ্যে মিল খুঁজে বের করা হয়। এরপর তাদের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো মিলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
ডিপফেকের মাধ্যমে ছবি বা ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ডও পরিবর্তন করে সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ড যুক্ত করা যায়।
ডিপফেক শনাক্ত করবেন যেভাবে
ডিপফেক দিয়ে তৈরি অডিও, ছবি বা ভিডিও একেবারে নিখুঁত হয় না। তাই ভালোভাবে লক্ষ্য করলে ডিপফেক সাধারণত শনাক্ত করা যায়। ডিপফেক শনাক্ত করার সাতটি উপায় নিয়ে আলোচনা করা হলো—
১. ভিডিওর ক্ষেত্রে ব্যক্তির মুখের অভিব্যক্তি, চোখের পলক ও নড়াচড়ায় অসংগতি দেখা যায়। এই ধরনের ভিডিওতে ব্যক্তির হাত–পা বা মুখের আকার বদলে যেতে পারে। অর্থাৎ মুখ লম্বাটে বা চ্যাপ্টা লাগতে পারে।
২. মুখমণ্ডলের সঙ্গে ঠোঁট নাড়ানোর অসামঞ্জস্যতা পাওয়া গেলে ভিডিওটি নকল বলে ধরে নিতে হবে। সেই সঙ্গে যে শব্দগুলো উচ্চারণ করা হচ্ছে তার সঙ্গে ঠোঁটের নড়াচড়ার মিল নাও থাকতে পারে। আবার অডিওর সঙ্গে ঠোঁট মেলানোতে (লিপ সিঙ্ক) অসংগতি দেখা যেতে পারে।
৩. ভিডিওতে আলো ও ছায়া ঠিকমতো লক্ষ্য করুন। ডিপফেক কনটেন্টে আলো–ছায়াতে অসংগতি থাকতে পারে। ব্যাকগ্রাউন্ডে বিষয়বস্তুর ছায়া থাকবে না, অথবা অন্য কোনো বস্তুর ছায়া দেখা যেতে পারে। আবার আলোর বিপরীতে যেখানে বিষয়বস্তুর ছায়া পড়ার কথা সেখানে নাও পড়তে পারে।
৪. মুখমণ্ডল, মাথার চুল বা থুতনির প্রান্ত ঝাপসা দেখা গেলে বুঝতে হবে এতে ডিপফেক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।
৫. ডিপফেক ব্যবহারে বিষয়বস্তুর ব্যাকগ্রাউন্ডে অস্বাভাবিকতা থাকতে পারে। ব্যাকগ্রাউন্ডের বিভিন্ন রং ও ছায়ায় অসংগতি থাকতে পারে।
৬. ডিপফেক দিয়ে তৈরি অডিওতে বিভিন্ন ধরনের অসামঞ্জস্যতা দেখা যায়। যেমন: অডিওতে ব্যাকগ্রাউন্ডে অন্য শব্দ বা নয়েজ শোনা যেতে পারে, বারবার অডিও আটকে যেতে পারে, কণ্ঠ একেকবার একেক রকম শোনা যেতে পারে।
৭. গাল এবং কপালের দিকে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। ত্বক কি খুব মসৃণ বা কোঁচকানো মনে হচ্ছে? ত্বকে বার্ধক্যের ছাপের সঙ্গে চুল ও চোখে বার্ধক্যের ছাপের মিল আছে কি? ডিপফেক সাধারণত এ বিষয়গুলোতে সামঞ্জস্য রাখতে পারে না।
৮. চোখ এবং ভ্রুর মধ্যবর্তী ছায়া কি সঠিক স্থানে রয়েছে? ডিপফেক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য নিখুঁতভাবে করতে ব্যর্থ হতে পারে।
৯. চশমার দিকে মনোযোগ দিন। চমশার কাচের ওপর আলো পড়লে যেভাবে চকচক করার কথা সেরকম কিছু কি আছে? ব্যক্তি নড়াচড়া করলে এই উজ্জ্বলতা কি কোণ পরিবর্তন করে? ডিপফেক আলোর স্বাভাবিক প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণরূপে উপস্থাপন করতে ব্যর্থ হতে পারে।
১০. মুখের লোম বা লোম না থাকার দিকে লক্ষ্য করুন। মুখের লোমগুলো কি বাস্তব মনে হচ্ছে? ডিপফেক গোঁফ, চোয়ালের লোম বা দাড়ি যোগ করতে পারে অথবা মুছে ফেলতে পারে। ডিপফেক সাধারণত মুখের লোমের রূপান্তর সম্পূর্ণরূপে বাস্তবসম্মত করতে ব্যর্থ হতে পারে।
১১. মুখের তিল বা আঁচিলের দিকে লক্ষ্য করুন। এটি কি বাস্তব মনে হচ্ছে?
১২. চোখের পলকের দিকে মনোযোগ দিন। ব্যক্তি কি অপর্যাপ্ত বা অত্যধিক মিটমিট করে? ডিপফেক ভিডিওতে চরিত্র সাধারণত অস্বাভাবিক পলক ফেলে।
১৩. ডিপফেক শনাক্তের টুল
ডিপফেক শনাক্তের জন্য অনলাইনে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের টুল ও সফটওয়্যার পাওয়া যায়। ডিপওয়্যারের মতো ওয়েবসাইটে ডিপফেক ভিডিও আপলোড করে সত্যতা যাচাই করা যেতে পারে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস, এমআইটি ডট এডু
এক্সের (সাবেক টুইটার) প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম থ্রেডসের অ্যালগরিদম পরিবর্তন করল মেটা। এর ফলে যেসব অ্যাকাউন্ট ব্যবহারকারীরা ফলো করেন সেগুলোর কনটেন্টই বেশি দেখানো হবে। গত বৃহস্পতিবার থেকে ফিচারটি চালু হয়।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা টাইম ম্যাগাজিন–এর কভারে ধনকুবের ইলন মাস্কের ‘টু ডু লিস্ট’ বা দিনের কাজের তালিকা প্রকাশ করেছে। তবে এটি মাস্কের ব্যক্তিগত চেকলিস্ট নয় বলে স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন মাস্ক।
৫ ঘণ্টা আগেটাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
৭ ঘণ্টা আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৭ ঘণ্টা আগে