অনলাইন ডেস্ক
সোশ্যাল মিডিয়াতে কোন পোস্টটি ব্যঙ্গ বা মজা করে শেয়ার করা হয়েছে আর কোনটি সত্য তথ্য তুলে ধরছে, তা বোঝা বেশ মুশকিল। বিশেষ করে, স্যাটায়ার বা প্যারোডি অ্যাকাউন্টগুলো ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে। এ জন্য গত শুক্রবার এই ধরনের অ্যাকাউন্টগুলোর জন্য লেবেল চালুর ঘোষণা দিয়েছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্ল্যাটফর্ম এক্স (পূর্বে টুইটার)। এই ধরনের উদ্যোগ প্ল্যাটফর্মটিতে তথ্যের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবে।
গত বছর থেকেই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হচ্ছিল লেবেলগুলো। এসব লেবেল যুক্ত করার উদ্দেশ্য হলো বিভিন্ন ধরনের অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করতে ব্যবহারকারীদের সাহায্য করা। ব্যবহারকারীদের প্যারোডি বা স্যাটায়ার অ্যাকাউন্টগুলোকে প্রকৃত অ্যাকাউন্ট থেকে আলাদা করতে সাহায্য করবে এক্সের নতুন ‘প্যারোডি অ্যাকাউন্ট’ নামের লেবেলটি। সেই সঙ্গে প্ল্যাটফর্মের সুরক্ষা নীতি এবং তথ্যের স্বচ্ছতা বাড়াবে।
এক্স এর সেফটি অ্যাকাউন্টের একটি পোস্টে বলা হয়েছে যে, প্যারোডি অ্যাকাউন্টের লেবেলটি এখন ব্যবহারকারীদের মূল প্রোফাইল পেজে এবং তাদের পোস্টে দেখা যাবে। এই লেবেলটি প্যারোডি বা স্যাটায়ার অ্যাকাউন্টগুলোকে প্রকৃত ব্যক্তিত্ব বা তাদের প্যারোডি সংস্করণ থেকে আলাদা করবে। এর মাধ্যমে বিভ্রান্তি দূর হবে এবং কোনো ধরনের ভুয়া ধারণা না তৈরি হবে না।
প্ল্যাটফর্মটি আরও জানায়, লেবেলটি কনটেন্টের উৎসকে স্পষ্টভাবে দেখাবে। এক্সের নতুন সিদ্ধান্তটি প্ল্যাটফর্মটির ‘প্যারোডি, কমেন্টেরি এবং ফ্যান (পিসিএফ)’ নীতিমালার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। এই নীতি অনুযায়ী, প্যারোডি অ্যাকাউন্টগুলো থেকে ব্যঙ্গাত্মক তথ্য শেয়ার করা, স্যাটায়ার করা বা আলোচনা করা বৈধ। তবে, ব্যবহারকারীদের প্রকৃত পরিচয় দেখানোর জন্য বাধ্য করে না করলেও প্ল্যাটফর্মটি অন্যকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্যে কারও পরিচয় অনুকরণ করতে নিষেধ করে।
এই ধরনের শনাক্তকারী লেবেল চালুর সিদ্ধান্তকে দীর্ঘদিন ধরে সমর্থন দিচ্ছিলেন ইলন মাস্ক। ২০২২ সালে তিনি বলেছিলেন, ‘প্যারোডি অ্যাকাউন্টগুলোর নামের মধ্যে “প্যারোডি” শব্দটি থাকতে হবে, শুধু বায়োতে নয়।’
গত নভেম্বর মাসে এই ধরনের প্যারোডি লেবেল নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এক্স। তবে, বর্তমানে এই লেবেলটি বাধ্যতামূলক নয়। ব্যবহারকারীরা চাইলে প্ল্যাটফর্মটির ‘সেটিংস’ থেকে লেবেলটি নির্বাচন করতে পারবেন।
যদি কোনো অ্যাকাউন্টকে জাল বা প্রতারণামূলক মনে হয়, তাহলে এক্সের ব্যবহারকারীরা তা অ্যাপ বা হেল্প সেন্টার ব্যবহার করে রিপোর্ট করতে পারবেন।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস ৩৬০
সোশ্যাল মিডিয়াতে কোন পোস্টটি ব্যঙ্গ বা মজা করে শেয়ার করা হয়েছে আর কোনটি সত্য তথ্য তুলে ধরছে, তা বোঝা বেশ মুশকিল। বিশেষ করে, স্যাটায়ার বা প্যারোডি অ্যাকাউন্টগুলো ব্যবহারকারীদের বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে। এ জন্য গত শুক্রবার এই ধরনের অ্যাকাউন্টগুলোর জন্য লেবেল চালুর ঘোষণা দিয়েছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন প্ল্যাটফর্ম এক্স (পূর্বে টুইটার)। এই ধরনের উদ্যোগ প্ল্যাটফর্মটিতে তথ্যের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবে।
গত বছর থেকেই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হচ্ছিল লেবেলগুলো। এসব লেবেল যুক্ত করার উদ্দেশ্য হলো বিভিন্ন ধরনের অ্যাকাউন্ট শনাক্ত করতে ব্যবহারকারীদের সাহায্য করা। ব্যবহারকারীদের প্যারোডি বা স্যাটায়ার অ্যাকাউন্টগুলোকে প্রকৃত অ্যাকাউন্ট থেকে আলাদা করতে সাহায্য করবে এক্সের নতুন ‘প্যারোডি অ্যাকাউন্ট’ নামের লেবেলটি। সেই সঙ্গে প্ল্যাটফর্মের সুরক্ষা নীতি এবং তথ্যের স্বচ্ছতা বাড়াবে।
এক্স এর সেফটি অ্যাকাউন্টের একটি পোস্টে বলা হয়েছে যে, প্যারোডি অ্যাকাউন্টের লেবেলটি এখন ব্যবহারকারীদের মূল প্রোফাইল পেজে এবং তাদের পোস্টে দেখা যাবে। এই লেবেলটি প্যারোডি বা স্যাটায়ার অ্যাকাউন্টগুলোকে প্রকৃত ব্যক্তিত্ব বা তাদের প্যারোডি সংস্করণ থেকে আলাদা করবে। এর মাধ্যমে বিভ্রান্তি দূর হবে এবং কোনো ধরনের ভুয়া ধারণা না তৈরি হবে না।
প্ল্যাটফর্মটি আরও জানায়, লেবেলটি কনটেন্টের উৎসকে স্পষ্টভাবে দেখাবে। এক্সের নতুন সিদ্ধান্তটি প্ল্যাটফর্মটির ‘প্যারোডি, কমেন্টেরি এবং ফ্যান (পিসিএফ)’ নীতিমালার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। এই নীতি অনুযায়ী, প্যারোডি অ্যাকাউন্টগুলো থেকে ব্যঙ্গাত্মক তথ্য শেয়ার করা, স্যাটায়ার করা বা আলোচনা করা বৈধ। তবে, ব্যবহারকারীদের প্রকৃত পরিচয় দেখানোর জন্য বাধ্য করে না করলেও প্ল্যাটফর্মটি অন্যকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্যে কারও পরিচয় অনুকরণ করতে নিষেধ করে।
এই ধরনের শনাক্তকারী লেবেল চালুর সিদ্ধান্তকে দীর্ঘদিন ধরে সমর্থন দিচ্ছিলেন ইলন মাস্ক। ২০২২ সালে তিনি বলেছিলেন, ‘প্যারোডি অ্যাকাউন্টগুলোর নামের মধ্যে “প্যারোডি” শব্দটি থাকতে হবে, শুধু বায়োতে নয়।’
গত নভেম্বর মাসে এই ধরনের প্যারোডি লেবেল নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এক্স। তবে, বর্তমানে এই লেবেলটি বাধ্যতামূলক নয়। ব্যবহারকারীরা চাইলে প্ল্যাটফর্মটির ‘সেটিংস’ থেকে লেবেলটি নির্বাচন করতে পারবেন।
যদি কোনো অ্যাকাউন্টকে জাল বা প্রতারণামূলক মনে হয়, তাহলে এক্সের ব্যবহারকারীরা তা অ্যাপ বা হেল্প সেন্টার ব্যবহার করে রিপোর্ট করতে পারবেন।
তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস ৩৬০
প্রযুক্তি বিশ্বে এখন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে মেটার ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রামটি। গত ৬ জানুয়ারি এই প্রোগ্রামটি বন্ধের ঘোষণা দেয় কোম্পানিটির সিইও মার্ক জাকারবার্গ। তবে প্রোগ্রামটি কী এবং কীভাবে কাজ করে তা জানে না অনেকেই। মূলত, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং থ্রেডসের মতো মেটার প্ল্যাটফর্মগুলোতে মিথ্যা তথ্যে
৪ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নিত্যসঙ্গী। যোগাযোগ এবং তথ্য সংগ্রহের মতো কাজগুলোকে সহজ করে তুলেছে এই ডিভাইস। তবে মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গের মতে, স্মার্টফোনের যুগ শেষ হচ্ছে দ্রুতই। আর একে প্রতিস্থাপন করবে স্মার্ট চশমা।
৭ ঘণ্টা আগেফেসবুকের মূল কোম্পানি মেটাকে ফ্যাক্টচেকিং প্রোগ্রামের পরিবর্তন আনার কারণ ব্যাখ্যা করার জন্য ৭২ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিয়েছে ব্রাজিল সরকার। দেশটির অ্যাটর্নি জেনারেল জর্জ মেসিয়াস শুক্রবার এই তথ্য জানান। অর্থাৎ মেটার জন্য এই সময়সীমা শেষ হবে আগামীকাল সোমবার।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন আগামী ২০ জানুয়ারি। এর আগেই ট্রাম্পের মতাদর্শের সঙ্গে তাল মেলাতে নিজেদের বিভিন্ন নীতিতে পরিবর্তন নিয়ে আসছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো। কিছুদিন আগে ‘ফ্যাক্টচেকিং’ প্রোগ্রাম বন্ধ করে মেটা। এবার ‘ডাইভার্সিটি প্রোগ্রাম...
৯ ঘণ্টা আগে