অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই মডেলকে প্রশিক্ষণ দিতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহার করবে মেটা। এআইভিত্তিক পণ্য ও সেবা উন্নত করতে প্ল্যাটফরম দুটির বিভিন্ন কনটেন্ট ব্যবহার করা হবে। এ জন্য গোপনীয়তার নীতিতেও পরিবর্তন এনেছে কোম্পানিটি। তবে ফেসবুকের কাছে আবেদন পাঠিয়ে তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম বন্ধ করা যাবে।
ফেসবুকের পাবলিক পোস্ট, ছবি ও এর ক্যাপশন এবং এআই চ্যাটবটের সঙ্গে চ্যাটগুলো সংগ্রহ করবে মেটা। তবে ব্যক্তিগত মেসেজগুলো সংগ্রহ করা হবে না। কিন্তু এর পরও অনেক ব্যবহারকারী নিজেদের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত।
বিষয়টি নিয়ে ইউরোপ ও যুক্তরাজ্যের ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের নোটিফিকেশনও পাঠানো হয়েছে। নোটিফিকেশনে বলা হয়েছে, নতুন নীতিটি আগামী ২৬ জুন থেকে বাস্তবায়িত হবে। তবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশেও একই নীতি অনুসরণ করতে পারে কোম্পানিটি।
গত সপ্তাহে এক বিবৃতিতে মেটা বলেছে, বিষয়টি নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাজ্যের ব্যবহারকারীদের কাছে নোটিফিকেশন পাঠানো হবে।
ইউরোপে নতুন জেনারেটিভ এআই ফিচার চালু করছে মেটা। এ জন্য ফেসবুকের গোপনীয়তার নীতিতে পরিবর্তন করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নতুন নীতি অনুযায়ী, যারা মেটা প্ল্যাটফরমে পোস্ট করবেন, তাদের ডেটা ডিফল্টভাবে সংগ্রহ করা হবে। সুতরাং ব্যবহারকারীর সব পাবলিক ডেটা এআইকে প্রশিক্ষণ দিতে ব্যবহার করতে পারবে মেটা। এআই মডেলগুলো যেন আরও উন্নত মানের টেক্সট ও ছবি ব্যবহার করতে পারে, তাই এসব কনটেন্ট ব্যবহার করা হবে।
নিজের তথ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপত্তি জানাবেন যেভাবে
নতুন নীতির ফলে ব্যবহারকারীরা পক্ষে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম বন্ধ করা কঠিন হবে। এই ডেটা সংগ্রহ বন্ধ করার জন্য ফেসবুকের হেল্প পেজের নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হবে। ফরমটিতে নিজের ঠিকানা, ইমেইল অ্যাড্রেস ও আপত্তির কারণ উল্লেখ করতে হবে। কারণ হিসেবে নিজের তথ্যের সুরক্ষার কথা, এআই নিয়ে উদ্বেগের কথা লিখতে পারেন।
ডেটা সুরক্ষা আইন অনুযায়ী মেটা ব্যবহারকারীর আপত্তি পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করতে বাধ্য। তবে এর পরও ফেসবুক এআইকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য ব্যবহারকারীদের কিছু তথ্য ব্যবহার করতে পারে। যেমন: আপনার কনটেন্ট অন্য কেউ শেয়ার করলে বা তাদের পোস্টে আপনাকে ট্যাগ করা হলে সেই তথ্য সংগ্রহ করতে পারে মেটা।
এআইকে প্রশিক্ষণ দিতে সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফরমগুলো ব্যবহারকারীর ডেটা ব্যবহার করবে, তার আভাস গত বছর থেকেই পাওয়া যাচ্ছিল।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই মডেলকে প্রশিক্ষণ দিতে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহার করবে মেটা। এআইভিত্তিক পণ্য ও সেবা উন্নত করতে প্ল্যাটফরম দুটির বিভিন্ন কনটেন্ট ব্যবহার করা হবে। এ জন্য গোপনীয়তার নীতিতেও পরিবর্তন এনেছে কোম্পানিটি। তবে ফেসবুকের কাছে আবেদন পাঠিয়ে তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম বন্ধ করা যাবে।
ফেসবুকের পাবলিক পোস্ট, ছবি ও এর ক্যাপশন এবং এআই চ্যাটবটের সঙ্গে চ্যাটগুলো সংগ্রহ করবে মেটা। তবে ব্যক্তিগত মেসেজগুলো সংগ্রহ করা হবে না। কিন্তু এর পরও অনেক ব্যবহারকারী নিজেদের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত।
বিষয়টি নিয়ে ইউরোপ ও যুক্তরাজ্যের ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীদের নোটিফিকেশনও পাঠানো হয়েছে। নোটিফিকেশনে বলা হয়েছে, নতুন নীতিটি আগামী ২৬ জুন থেকে বাস্তবায়িত হবে। তবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশেও একই নীতি অনুসরণ করতে পারে কোম্পানিটি।
গত সপ্তাহে এক বিবৃতিতে মেটা বলেছে, বিষয়টি নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাজ্যের ব্যবহারকারীদের কাছে নোটিফিকেশন পাঠানো হবে।
ইউরোপে নতুন জেনারেটিভ এআই ফিচার চালু করছে মেটা। এ জন্য ফেসবুকের গোপনীয়তার নীতিতে পরিবর্তন করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নতুন নীতি অনুযায়ী, যারা মেটা প্ল্যাটফরমে পোস্ট করবেন, তাদের ডেটা ডিফল্টভাবে সংগ্রহ করা হবে। সুতরাং ব্যবহারকারীর সব পাবলিক ডেটা এআইকে প্রশিক্ষণ দিতে ব্যবহার করতে পারবে মেটা। এআই মডেলগুলো যেন আরও উন্নত মানের টেক্সট ও ছবি ব্যবহার করতে পারে, তাই এসব কনটেন্ট ব্যবহার করা হবে।
নিজের তথ্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপত্তি জানাবেন যেভাবে
নতুন নীতির ফলে ব্যবহারকারীরা পক্ষে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের তথ্য সংগ্রহের কার্যক্রম বন্ধ করা কঠিন হবে। এই ডেটা সংগ্রহ বন্ধ করার জন্য ফেসবুকের হেল্প পেজের নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হবে। ফরমটিতে নিজের ঠিকানা, ইমেইল অ্যাড্রেস ও আপত্তির কারণ উল্লেখ করতে হবে। কারণ হিসেবে নিজের তথ্যের সুরক্ষার কথা, এআই নিয়ে উদ্বেগের কথা লিখতে পারেন।
ডেটা সুরক্ষা আইন অনুযায়ী মেটা ব্যবহারকারীর আপত্তি পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করতে বাধ্য। তবে এর পরও ফেসবুক এআইকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য ব্যবহারকারীদের কিছু তথ্য ব্যবহার করতে পারে। যেমন: আপনার কনটেন্ট অন্য কেউ শেয়ার করলে বা তাদের পোস্টে আপনাকে ট্যাগ করা হলে সেই তথ্য সংগ্রহ করতে পারে মেটা।
এআইকে প্রশিক্ষণ দিতে সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফরমগুলো ব্যবহারকারীর ডেটা ব্যবহার করবে, তার আভাস গত বছর থেকেই পাওয়া যাচ্ছিল।
ডিজিটাল যুগে যোগাযোগের জন্য বহুল ব্যবহৃত প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। একসময় এটি শুধু ব্যক্তিগত ম্যাসেজিং অ্যাপ হিসেবে পরিচিত ছিল। তবে এখন এটি ব্যবসা, ব্র্যান্ডের প্রচার-প্রচারণা এবং বৃহত্তর শ্রোতাদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল নামক নতুন ফিচারটি এ
২৯ মিনিট আগেস্মার্টফোনের সবচেয়ে সংবেদশীল অংশ হলো ডিভাইসের স্ক্রিন। হাত থেকে পড়ে গেলে তা সহজেই ভেঙে যেতে পারে। তাই ফোন কেনার সঙ্গে সঙ্গে স্ক্রিন প্রটেক্টর লাগিয়ে থাকেন অনেকেই। এটি মূল স্ক্রিনকে একটি অতিরিক্ত সুরক্ষা দেয়। টেম্পারড গ্লাস থেকে শুরু করে লিকুইড কোটিং পর্যন্ত, বিভিন্ন ধরনের স্ক্রিন প্রটেক্টর বাজারে...
১৭ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ব্যবহার করে জনসাধারণকে আরও ব্যক্তিগতকৃত কনটেন্ট সরবরাহের জন্য নতুন একটি বিভাগ তৈরি করবে বিবিসি নিউজ। সংবাদমাধ্যমটির প্রধান ডেবোরা টার্নেস বলেন, এআই ব্যবহার করে তাদের সংস্থা ‘এআই’ এবং ‘উদ্ভাবনের’ এর মাধ্যমে শ্রোতাদের নতুন ও আধুনিক উপায়ে সংবাদ উপস্থাপন করবে। বিশেষত তরুণদের..
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিয়ত নানা ধরনের বার্তা আদান-প্রদান করা হয় হোয়াটসঅ্যাপে। এর ফলে প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহারের একঘেয়েমি আসতে পারে। তবে হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাট থিম পরিবর্তন করে সেটিকে আরও আকর্ষণীয় ও বৈচিত্র্যময় করা যায়। থিম পরিবর্তন করে আপনি চ্যাটের ব্যাকগ্রাউন্ড, ফন্টের রং, এবং স্টাইল কাস্টমাইজ করতে পারেন, যা আপনার চ্যাটি
১ দিন আগে