অনলাইন ডেস্ক
ভারতে স্যাটেলাইট সেবার জন্য স্পেকট্রাম বরাদ্দের পদ্ধতি নিয়ে গত বছর থেকেই দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন মুকেশ আম্বানি ও ইলন মাস্ক। স্পেকট্রাম স্যাটেলাইটকে নিলামে তোলার প্রস্তাব দেয় রিলায়েন্সের প্রধান মুকেশ আম্বানি। গত মঙ্গলবার স্পেকট্রাম নিলামের এই পরিকল্পনাকে ‘নজিরবিহীন’ বলে সমালোচনা করেন ইলন মাস্ক। আর এর পরই স্পেকট্রাম স্যাটেলাইটের নিলাম থেকে সরে আসার ঘোষণা দিল ভারত।
নিলামের মাধ্যমে নয়, বরং প্রশাসনিকভাবে স্পেকট্রামকে বরাদ্দ করবে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। এটি এমন একটি বাজার, যা প্রতিবছর ৩৬ শতাংশ হারে বেড়ে ২০৩০ সালের মধ্যে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে।
মাস্কের স্টারলিংক বলছে, লাইসেন্সের প্রশাসনিক বরাদ্দ বৈশ্বিক প্রবণতার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।
অপরদিকে বিলিয়নিয়ার মুকেশ আম্বানির নেতৃত্বে পরিচালিত রিলায়েন্স কোম্পানি বলছে, ভারতীয় আইনে স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড সেবা কীভাবে ব্যক্তি পর্যায়ে প্রদান করা হবে তা নিয়ে কোনো বিধান নেই। তাই সুষম প্রতিযোগিতা নিশ্চিতের জন্য নিলাম প্রয়োজন।
দিল্লির এক অনুষ্ঠানে টেলিকম মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া বলেছেন, ভারতীয় আইনের সঙ্গে সংগতিপূর্ণভাবে প্রশাসনিকভাবে বরাদ্দ স্পেকট্রাম করা হবে এবং এর মূল্য নির্ধারণ করবে টেলিকম নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
মাস্ক সরকারের সিদ্ধান্তকে প্রশংসা করেছেন এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরম এক্সে (সাবেক টুইটার) বলেন, ‘আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব ভারতবাসীকে স্টারলিংকের মাধ্যমে সেবা দেওয়ার জন্য।’
গত রোববার রয়টার্স জানায়, ভারতীয় টেলিকম নিয়ন্ত্রক সংস্থার (টিআরএআই) পরামর্শ প্রক্রিয়াকে চ্যালেঞ্জ করেছে রিলায়েন্স। ওই প্রক্রিয়ায় বলা হয়েছে, স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড স্পেকট্রাম নিলাম না করে বরং প্রশাসনিকভাবে বরাদ্দ করা উচিত। রিলায়েন্স এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে এই প্রক্রিয়া শুরু করার দাবি জানায়।
তাই গত মঙ্গলবার ইলন মাস্ক বলেন, নিলাম করার বিষয়টি ‘নজিরবিহীন’ হবে।
স্পেকট্রামটি দীর্ঘ সময় ধরে স্যাটেলাইটগুলোর জন্য একটি শেয়ারড স্পেকট্রাম হিসেবে নির্ধারণ করে রেখেছিল আইটিইউ (আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ সংস্থা)।
আইটিইউর (আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ সংস্থা) সদস্য ভারত এবং স্যাটেলাইট স্পেকট্রামের নিয়ন্ত্রণ ও নিয়মনীতি সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে দেশটি।
ভারত মনে করে, স্পেকট্রামের বরাদ্দ ‘যুক্তি দিয়ে, দক্ষ এবং অর্থনৈতিকভাবে’ করা উচিত, কারণ এটি একটি ‘সীমিত প্রাকৃতিক সম্পদ’।
ভারতের টেলিযোগাযোগ কোম্পানি এয়ারটেলও প্রশাসনিকভাবে বরাদ্দের সমর্থন দিয়েছে। এয়ারটেলের চেয়ারম্যান সুনীল মিত্তাল বলেন, ‘যেসব স্যাটেলাইট কোম্পানিগুলোর শহরের গ্রাহকদের অভিজাত সেবা দেওয়ার আগ্রহ রয়েছে তাদেরও সবার মতো টেলিকম লাইসেন্স নিতে হবে এবং স্পেকট্রাম কিনতে হবে। যেমনটা টেলিকম কোম্পানিগুলো কিনে থাকে।’
মাস্কের স্টারলিংক এবং আমাজনের প্রোজেক্ট কুইপারের মতো কিছু বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রশাসনিক বরাদ্দকে সমর্থন করছে। তারা বলছে, স্পেকট্রাম একটি প্রাকৃতিক সম্পদ, যা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ভাগ করে ব্যবহার করা উচিত।
ভারতে স্যাটেলাইট সেবার জন্য স্পেকট্রাম বরাদ্দের পদ্ধতি নিয়ে গত বছর থেকেই দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন মুকেশ আম্বানি ও ইলন মাস্ক। স্পেকট্রাম স্যাটেলাইটকে নিলামে তোলার প্রস্তাব দেয় রিলায়েন্সের প্রধান মুকেশ আম্বানি। গত মঙ্গলবার স্পেকট্রাম নিলামের এই পরিকল্পনাকে ‘নজিরবিহীন’ বলে সমালোচনা করেন ইলন মাস্ক। আর এর পরই স্পেকট্রাম স্যাটেলাইটের নিলাম থেকে সরে আসার ঘোষণা দিল ভারত।
নিলামের মাধ্যমে নয়, বরং প্রশাসনিকভাবে স্পেকট্রামকে বরাদ্দ করবে বলে জানিয়েছে ভারত সরকার। এটি এমন একটি বাজার, যা প্রতিবছর ৩৬ শতাংশ হারে বেড়ে ২০৩০ সালের মধ্যে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে।
মাস্কের স্টারলিংক বলছে, লাইসেন্সের প্রশাসনিক বরাদ্দ বৈশ্বিক প্রবণতার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।
অপরদিকে বিলিয়নিয়ার মুকেশ আম্বানির নেতৃত্বে পরিচালিত রিলায়েন্স কোম্পানি বলছে, ভারতীয় আইনে স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড সেবা কীভাবে ব্যক্তি পর্যায়ে প্রদান করা হবে তা নিয়ে কোনো বিধান নেই। তাই সুষম প্রতিযোগিতা নিশ্চিতের জন্য নিলাম প্রয়োজন।
দিল্লির এক অনুষ্ঠানে টেলিকম মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া বলেছেন, ভারতীয় আইনের সঙ্গে সংগতিপূর্ণভাবে প্রশাসনিকভাবে বরাদ্দ স্পেকট্রাম করা হবে এবং এর মূল্য নির্ধারণ করবে টেলিকম নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
মাস্ক সরকারের সিদ্ধান্তকে প্রশংসা করেছেন এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরম এক্সে (সাবেক টুইটার) বলেন, ‘আমরা আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব ভারতবাসীকে স্টারলিংকের মাধ্যমে সেবা দেওয়ার জন্য।’
গত রোববার রয়টার্স জানায়, ভারতীয় টেলিকম নিয়ন্ত্রক সংস্থার (টিআরএআই) পরামর্শ প্রক্রিয়াকে চ্যালেঞ্জ করেছে রিলায়েন্স। ওই প্রক্রিয়ায় বলা হয়েছে, স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড স্পেকট্রাম নিলাম না করে বরং প্রশাসনিকভাবে বরাদ্দ করা উচিত। রিলায়েন্স এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে এই প্রক্রিয়া শুরু করার দাবি জানায়।
তাই গত মঙ্গলবার ইলন মাস্ক বলেন, নিলাম করার বিষয়টি ‘নজিরবিহীন’ হবে।
স্পেকট্রামটি দীর্ঘ সময় ধরে স্যাটেলাইটগুলোর জন্য একটি শেয়ারড স্পেকট্রাম হিসেবে নির্ধারণ করে রেখেছিল আইটিইউ (আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ সংস্থা)।
আইটিইউর (আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ সংস্থা) সদস্য ভারত এবং স্যাটেলাইট স্পেকট্রামের নিয়ন্ত্রণ ও নিয়মনীতি সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে দেশটি।
ভারত মনে করে, স্পেকট্রামের বরাদ্দ ‘যুক্তি দিয়ে, দক্ষ এবং অর্থনৈতিকভাবে’ করা উচিত, কারণ এটি একটি ‘সীমিত প্রাকৃতিক সম্পদ’।
ভারতের টেলিযোগাযোগ কোম্পানি এয়ারটেলও প্রশাসনিকভাবে বরাদ্দের সমর্থন দিয়েছে। এয়ারটেলের চেয়ারম্যান সুনীল মিত্তাল বলেন, ‘যেসব স্যাটেলাইট কোম্পানিগুলোর শহরের গ্রাহকদের অভিজাত সেবা দেওয়ার আগ্রহ রয়েছে তাদেরও সবার মতো টেলিকম লাইসেন্স নিতে হবে এবং স্পেকট্রাম কিনতে হবে। যেমনটা টেলিকম কোম্পানিগুলো কিনে থাকে।’
মাস্কের স্টারলিংক এবং আমাজনের প্রোজেক্ট কুইপারের মতো কিছু বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বী প্রশাসনিক বরাদ্দকে সমর্থন করছে। তারা বলছে, স্পেকট্রাম একটি প্রাকৃতিক সম্পদ, যা কোম্পানিগুলোর মধ্যে ভাগ করে ব্যবহার করা উচিত।
বিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
১১ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সরকার যেন অ্যাপলের বিরুদ্ধে দায়ের করা অ্যান্টিট্রাস্ট বা প্রতিযোগিতা মামলা খারিজ করে, এ জন্য ফেডারেল বিচারককে অনুরোধ করেছে কোম্পানিটি। টেক জায়ান্টটি বলছে, তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি কাল্পনিক এবং অ্যাপল একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করে তা প্রমাণ করতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
১৬ ঘণ্টা আগে