ফিচার ডেস্ক
টিকটক নিষিদ্ধ করতে অনেকটা উঠেপড়ে লেগেছে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ, মার্কিনরা মনে করছে, চীনের মালিকানাধীন এই প্ল্যাটফর্ম তাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি। তাই যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে ১৯ জানুয়ারির আগে মূল প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্স থেকে আলাদা হতে হবে টিকটককে। গত শুক্রবার মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট প্ল্যাটফর্মটি নিষিদ্ধের আইন বহাল রাখার সম্ভাবনা কথা জানিয়েছেন।
টিকটক এবং মার্কিন সরকারের তিনটি শাখার মধ্যে চলমান এই গুরুত্বপূর্ণ মামলা ‘টিকটক বনাম গারল্যান্ড’ নামে পরিচিত। মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস বাইটড্যান্সের গোয়েন্দা নজরদারির কথা উল্লেখ করেন।
বিচারক ব্রেট কাভানাহ জানান, বিদেশের অনেক সংস্থার যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য চুরির সঙ্গে সম্পৃক্ততা দেখা যাচ্ছে, যা ভবিষ্যতে জাতীয় হুমকি হতে পারে। তাই বিষয়টি জোরালোভাবে দেখতে হবে।
টিকটক ও বাইটড্যান্সের আইনজীবী নোয়েল ফ্রান্সিসকো বলেছেন, ‘আমরা নিরাপত্তার ঝুঁকি নিয়ে আপত্তি করছি না, কিন্তু মার্কিন সরকার যে উপায়ে টিকটক নিষিদ্ধের চেষ্টা করছে, সে বিষয়ে আপত্তি করছি।’ তিনি আরও বলেন, যদি সুপ্রিম কোর্ট এই আইনের অনুমোদন দেন, তাহলে একই কারণে অন্যান্য বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ ধরনের আইন তৈরি করা হতে পারে। এতে মার্কিন নাগরিকদের স্বাধীনতা ও বাক্স্বাধীনতার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
বিচারপতিরা আইনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনার সময় ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তাঁরা আইনটি সমর্থন করতে আগ্রহী। যদিও কয়েকজন বিচারপতি এর প্রথম সংশোধনীর প্রভাব নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তবে মালিকানা পরিবর্তনের বিষয়ে বাইটড্যান্সের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। সময় যেহেতু ঘনিয়ে আসছে, তাই ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধের পথে টিকটক।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ১৭ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছে টিকটকের, যা দেশটির জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক। দেশটির অন্যতম জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম হিসেবে পরিচিত এটি। তাই বলা যাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ পর্যন্ত টিকটক নিষিদ্ধ হলে দেশটির নাগরিকের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় ব্যাপক পরিবর্তন আসবে।
টিকটকের এই নিষিদ্ধের ঘটনা শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, ভারত ও আফগানিস্তানে বেশ কয়েক বছর ধরে এই প্ল্যাটফর্ম নিষিদ্ধ। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, তাইওয়ানসহ অনেক দেশ তাদের সরকারি কর্মকর্তাদের মোবাইল ফোনে টিকটক নিষিদ্ধ করেছে। ২০২৪ সালের শেষে আলবেনিয়ায় এক বছরের জন্য প্ল্যাটফর্মটি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জটিল মামলার কবলে পড়ার অভিজ্ঞতা টিকটকের আগে কোনো দেশে হয়নি।
সূত্র: সিএনএন
টিকটক নিষিদ্ধ করতে অনেকটা উঠেপড়ে লেগেছে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ, মার্কিনরা মনে করছে, চীনের মালিকানাধীন এই প্ল্যাটফর্ম তাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি। তাই যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে ১৯ জানুয়ারির আগে মূল প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্স থেকে আলাদা হতে হবে টিকটককে। গত শুক্রবার মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট প্ল্যাটফর্মটি নিষিদ্ধের আইন বহাল রাখার সম্ভাবনা কথা জানিয়েছেন।
টিকটক এবং মার্কিন সরকারের তিনটি শাখার মধ্যে চলমান এই গুরুত্বপূর্ণ মামলা ‘টিকটক বনাম গারল্যান্ড’ নামে পরিচিত। মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস বাইটড্যান্সের গোয়েন্দা নজরদারির কথা উল্লেখ করেন।
বিচারক ব্রেট কাভানাহ জানান, বিদেশের অনেক সংস্থার যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য চুরির সঙ্গে সম্পৃক্ততা দেখা যাচ্ছে, যা ভবিষ্যতে জাতীয় হুমকি হতে পারে। তাই বিষয়টি জোরালোভাবে দেখতে হবে।
টিকটক ও বাইটড্যান্সের আইনজীবী নোয়েল ফ্রান্সিসকো বলেছেন, ‘আমরা নিরাপত্তার ঝুঁকি নিয়ে আপত্তি করছি না, কিন্তু মার্কিন সরকার যে উপায়ে টিকটক নিষিদ্ধের চেষ্টা করছে, সে বিষয়ে আপত্তি করছি।’ তিনি আরও বলেন, যদি সুপ্রিম কোর্ট এই আইনের অনুমোদন দেন, তাহলে একই কারণে অন্যান্য বিদেশি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এ ধরনের আইন তৈরি করা হতে পারে। এতে মার্কিন নাগরিকদের স্বাধীনতা ও বাক্স্বাধীনতার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
বিচারপতিরা আইনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনার সময় ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তাঁরা আইনটি সমর্থন করতে আগ্রহী। যদিও কয়েকজন বিচারপতি এর প্রথম সংশোধনীর প্রভাব নিয়ে গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তবে মালিকানা পরিবর্তনের বিষয়ে বাইটড্যান্সের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। সময় যেহেতু ঘনিয়ে আসছে, তাই ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধের পথে টিকটক।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ১৭ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছে টিকটকের, যা দেশটির জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক। দেশটির অন্যতম জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম হিসেবে পরিচিত এটি। তাই বলা যাচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ পর্যন্ত টিকটক নিষিদ্ধ হলে দেশটির নাগরিকের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় ব্যাপক পরিবর্তন আসবে।
টিকটকের এই নিষিদ্ধের ঘটনা শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই নয়, ভারত ও আফগানিস্তানে বেশ কয়েক বছর ধরে এই প্ল্যাটফর্ম নিষিদ্ধ। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, তাইওয়ানসহ অনেক দেশ তাদের সরকারি কর্মকর্তাদের মোবাইল ফোনে টিকটক নিষিদ্ধ করেছে। ২০২৪ সালের শেষে আলবেনিয়ায় এক বছরের জন্য প্ল্যাটফর্মটি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের মতো জটিল মামলার কবলে পড়ার অভিজ্ঞতা টিকটকের আগে কোনো দেশে হয়নি।
সূত্র: সিএনএন
মেটার সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ সম্প্রতি এক পডকাস্টে ভারতের নির্বাচন নিয়ে একটি মন্তব্য করে বেশ বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন। জাকারবার্গ বলেছেন, ‘২০২৪ সালে ভারতসহ অনেক দেশে নির্বাচন হয়েছে। এসব নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলগুলো পরাজিত হয়েছে।’
১৩ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধ হওয়া ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক প্ল্যাটফর্ম ইলন মাস্কের কাছে বিক্রির কথা ভাবছে চীন। গতকাল সোমবার ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এই দাবি করেছে। তবে ইলন মাস্ক টিকটকঅধিগ্রহণ করবেন কি না, তা জানা যায়নি।
১ দিন আগেপ্রযুক্তিবিশ্বে প্রতিবছর নতুন নতুন উদ্ভাবন ও পণ্যের ঝড় ওঠে। মাঝেমধ্যে কিছু অদ্ভুত পণ্যের দেখাও পাওয়া যায়। ৭ থেকে ১১ জানুয়ারি লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এ বছরের কনজিউমার ইলেকট্রনিক শো (সিইএস)। মেলায় এমন কিছু অদ্ভুত গ্যাজেটের দেখা মিলেছে, যেগুলো শুধু নতুনত্বের কারণে নয়; বরং ডিজাইন ও ব্যবহারিক বৈশিষ্
১ দিন আগেউন্নত প্রযুক্তির এ সময়ে আর কোনো কিছুকে অসম্ভব মনে হয় না। মানুষের বাইরে যেসব প্রাণী আছে, সেগুলোর সঙ্গে কথা বলাটাও তাই আর হয়তো অসম্ভব নয়। প্রযুক্তির অগ্রগতি তেমন আভাসই দিচ্ছে।
১ দিন আগে