অনলাইন ডেস্ক
করোনা মহামারির পর থেকে বিশ্বের অনেক দেশ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীতে সম্পদের বণ্টনগত বৈষম্যও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। তবে কোনো কিছুই থামাতে পারেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে। গত বছর মিলিয়নিয়ার তৈরিতে বিশ্বের সব দেশকে ছাড়িয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০২৩ সালে দেশটির ৬ লাখ মানুষ নতুন করে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে সবচেয়ে বেশি মিলিয়নিয়ারের দেশের তকমাও এখন যুক্তরাষ্ট্রের থলিতে।
ফরাসি বহুজাতিক তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) পরিষেবা এবং পরামর্শ সংস্থা ক্যাপজেমিনির একটি প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ক্যাপজেমিনির প্রতিবেদন অনুসারে, আমেরিকার মিলিয়নিয়ারের সংখ্যা ২০২৩ সালে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে পেয়ে ৭ দশমিক ৫ মিলিয়নে পৌঁছেছে। আমেরিকানদের সম্মিলিত সম্পদ ২৬ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে, যা ২০২২ সাল থেকে ৭ শতাংশ বেশি।
প্রাথমিক বাসস্থান, সংগ্রহশালা, গাড়ি ও অন্যান্য গৃহস্থালিসামগ্রী বাদেই যাদের বিনিয়োগযোগ্য সম্পদ ১ মিলিয়ন বা তার চেয়ে বেশি—ক্যাপজেমিনি তাঁদেরই মিলিয়নিয়ার হিসেবে ধরেছে।
মূল্যস্ফীতি প্রত্যাশা অনুসারে কমে না আসায় যুক্তরাষ্ট্রে সুদহার এখনো রেকর্ড উচ্চতায় রয়েছে। তা সত্ত্বেও গত বছরের শেষের দিকে শেয়ারবাজারের পুনরুদ্ধার, সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি ও প্রণোদনামূলক বিভিন্ন ব্যবস্থার কারণে মার্কিন অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সম্পদ সৃষ্টি হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ধনীদের সম্পদ সবচেয়ে দ্রুত হারে বাড়ছে। ৩ কোটি ডলার বা তাঁর বেশি সম্পদের অধিকারী মার্কিনদের সংখ্যা ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় ৭ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। বর্তমানে দেশটিতে ১ লাখ মিলিয়নেয়ারের সামষ্টিক সম্পদ ৭ দশমিক ৪ ট্রিলিয়নে পৌঁছেছে।
সম্পদের হিসাবে বৈশ্বিক অতিধনীদের সংখ্যা মিলিয়নিয়ারদের মাত্র ১ শতাংশ। তবে সম্পদের ৩৪ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করছেন অতিধনীরা। ক্রমবর্ধমান হারে সম্পদের বৃদ্ধির সুফলভোগী হচ্ছেন ধনকুবেরদের ছোট্ট এ অংশ। অর্থাৎ অতিধনীদের তুলনায় বেশির ভাগ মিলিয়নিয়ারের সম্পদের পরিমাণ অনেক কম।
ক্যাপজেমিনির বৈশ্বিক প্রধান ইলিয়াস ঘানেমের মতে, গত দশকে কম সুদহার ও তারল্য ছিল সম্পদ সৃষ্টির কারণ। কোভিড-১৯ মহামারি–পরবর্তী ব্যবসায়িক পরিবর্তন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এতে ভূমিকা রেখেছে। তবে ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক দ্বন্দ্ব, জাতীয় নির্বাচন, সুদহার ও সম্ভাব্য অর্থনৈতিক মন্দা সম্পদ সৃষ্টির এ গতিতে লাগাম টানতে পারে।
বিশ্বব্যাপী অতিধনীদের সংখ্যা
সাম্প্রতিক বছরে শুধু যুক্তরাষ্ট্রই নয়, বিশ্বব্যাপী মিলিয়নিয়ার বাড়ছে। আগের বছরের তুলনায় ২০২৩ সালে বিশ্বে মিলিয়নিয়ারের সংখ্যা ৫ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২ কোটি ২৮ লাখ হয়েছে। সমীক্ষা অনুসারে, তাঁদের সামষ্টিক মূলধন বেড়ে দাঁড়িয়েছে রেকর্ড ৮৬ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার।
মিলিয়নিয়ারের সংখ্যায় উত্তর আমেরিকার পর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে, ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। ইউরোপে ৪ শতাংশ, লাতিন আমেরিকায় ২ দশমিক ৭ এবং মধ্যপ্রাচ্যে ২ দশমিক ১ শতাংশ মিলিয়নিয়ার বেড়েছে। তবে মিলিয়নেয়ারের সংখ্যায় দশমিক ১ শতাংশ সংকোচন দেখেছে আফ্রিকা।
ইলিয়াস ঘানেম বলেন, ‘কোভিড-১৯ মহামারির আগে উত্তর আমেরিকার মিলিয়নিয়ারের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল এশিয়া। তবে শ্লথগতি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র আবারও প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে।’
প্রতিবেদন অনুসারে, অতিধনীরা এখন সম্পদ সৃষ্টির দিকে আগ্রাসীভাবে ঝুঁকেছেন। ২০২৩ সালের শুরুতে তাদের নগদ ও নগদ-সমতুল্য হোল্ডিং ছিল ৩৪ শতাংশ। সেখান থেকে কমে চলতি বছরের জানুয়ারিতে হয়েছে ২৫ শতাংশ। অর্থাৎ ধনীরা এখন আরও সক্রিয়ভাবে বিনিয়োগ করছেন।
বিভিন্ন ধরনের বন্ডের মতো নির্ভরযোগ্য আয়ের ক্ষেত্রে ধনীদের বিনিয়োগ ১৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০ শতাংশ হয়েছে। পাশাপাশি রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগ ১৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৯ শতাংশ হয়েছে। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সহ প্রধান পুঁজিবাজার সূচকের শক্তিশালী গতি সত্ত্বেও নতুনত্ব প্রযুক্তির আগমনে যুক্তরাষ্ট্রে এ খাতে ধনীদের অংশগ্রহণ ক্রমাগত হ্রাস পেয়ে ২১ শতাংশে নেমেছে, যা ২০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন।
ক্যাপজেমিনির জরিপ অনুসারে, চলতি বছরে দুই-তৃতীয়াংশ কোটিপতি প্রাইভেট ইকুইটি ও প্রাইভেট ক্রেডিটে আরও বেশি বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছেন। ইলিয়াস ঘানেম জানান, প্রাইভেট ইকুইটি সম্প্রতি একটু মন্দার দিকে রয়েছে। চক্রাকার অর্থনীতিতে মন্দার পর উত্থানের সম্ভাবনা বেশি। তাই সাশ্রয়ী খরচের এ সময়ে দীর্ঘমেয়াদি সুফল পেতে ইকুইটিকে বিনিয়োগের মাধ্যম হিসাবে দেখছেন তাঁরা।
বিশ্বব্যাপী অতিধনীদের মোট সম্পদ
ধনীদের সম্পদ এবং সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সম্পদ রক্ষা নিয়ে তাঁদের মধ্যে লড়াই ক্রমশ ভয়াবহ হয়ে উঠছে। ঘানেম বলেছেন, যাঁরা ৩ কোটি ডলারের চেয়ে বেশি সম্পদের মালিকদের সর্বোত্তম পরিষেবা দেবেন, তাঁরাই জয়ী হবেন। ক্যাপজেমিনি বলছে, অতিধনীরা হবে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল গ্রাহক ও সবচেয়ে লাভজনক।
তাঁদের আকর্ষণ করা এবং ধরে রাখাও বেশ কঠিন। অতিধনীদের মধ্যে গড়ে সাতটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা সম্পর্ক রয়েছে, যা ২০২০ সালের থেকে তিনটি বেশি। ২০২৪ সালে তিন-চতুর্থাংশেরও বেশি অতিধনীরা প্রাথমিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ফার্ম পরিবর্তন করার পরিকল্পনা করছে।
করোনা মহামারির পর থেকে বিশ্বের অনেক দেশ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীতে সম্পদের বণ্টনগত বৈষম্যও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। তবে কোনো কিছুই থামাতে পারেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে। গত বছর মিলিয়নিয়ার তৈরিতে বিশ্বের সব দেশকে ছাড়িয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০২৩ সালে দেশটির ৬ লাখ মানুষ নতুন করে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে সবচেয়ে বেশি মিলিয়নিয়ারের দেশের তকমাও এখন যুক্তরাষ্ট্রের থলিতে।
ফরাসি বহুজাতিক তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) পরিষেবা এবং পরামর্শ সংস্থা ক্যাপজেমিনির একটি প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ক্যাপজেমিনির প্রতিবেদন অনুসারে, আমেরিকার মিলিয়নিয়ারের সংখ্যা ২০২৩ সালে ৭ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে পেয়ে ৭ দশমিক ৫ মিলিয়নে পৌঁছেছে। আমেরিকানদের সম্মিলিত সম্পদ ২৬ দশমিক ১ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে, যা ২০২২ সাল থেকে ৭ শতাংশ বেশি।
প্রাথমিক বাসস্থান, সংগ্রহশালা, গাড়ি ও অন্যান্য গৃহস্থালিসামগ্রী বাদেই যাদের বিনিয়োগযোগ্য সম্পদ ১ মিলিয়ন বা তার চেয়ে বেশি—ক্যাপজেমিনি তাঁদেরই মিলিয়নিয়ার হিসেবে ধরেছে।
মূল্যস্ফীতি প্রত্যাশা অনুসারে কমে না আসায় যুক্তরাষ্ট্রে সুদহার এখনো রেকর্ড উচ্চতায় রয়েছে। তা সত্ত্বেও গত বছরের শেষের দিকে শেয়ারবাজারের পুনরুদ্ধার, সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি ও প্রণোদনামূলক বিভিন্ন ব্যবস্থার কারণে মার্কিন অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ সম্পদ সৃষ্টি হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ধনীদের সম্পদ সবচেয়ে দ্রুত হারে বাড়ছে। ৩ কোটি ডলার বা তাঁর বেশি সম্পদের অধিকারী মার্কিনদের সংখ্যা ২০২৩ সালে আগের বছরের তুলনায় ৭ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। বর্তমানে দেশটিতে ১ লাখ মিলিয়নেয়ারের সামষ্টিক সম্পদ ৭ দশমিক ৪ ট্রিলিয়নে পৌঁছেছে।
সম্পদের হিসাবে বৈশ্বিক অতিধনীদের সংখ্যা মিলিয়নিয়ারদের মাত্র ১ শতাংশ। তবে সম্পদের ৩৪ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করছেন অতিধনীরা। ক্রমবর্ধমান হারে সম্পদের বৃদ্ধির সুফলভোগী হচ্ছেন ধনকুবেরদের ছোট্ট এ অংশ। অর্থাৎ অতিধনীদের তুলনায় বেশির ভাগ মিলিয়নিয়ারের সম্পদের পরিমাণ অনেক কম।
ক্যাপজেমিনির বৈশ্বিক প্রধান ইলিয়াস ঘানেমের মতে, গত দশকে কম সুদহার ও তারল্য ছিল সম্পদ সৃষ্টির কারণ। কোভিড-১৯ মহামারি–পরবর্তী ব্যবসায়িক পরিবর্তন ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এতে ভূমিকা রেখেছে। তবে ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক দ্বন্দ্ব, জাতীয় নির্বাচন, সুদহার ও সম্ভাব্য অর্থনৈতিক মন্দা সম্পদ সৃষ্টির এ গতিতে লাগাম টানতে পারে।
বিশ্বব্যাপী অতিধনীদের সংখ্যা
সাম্প্রতিক বছরে শুধু যুক্তরাষ্ট্রই নয়, বিশ্বব্যাপী মিলিয়নিয়ার বাড়ছে। আগের বছরের তুলনায় ২০২৩ সালে বিশ্বে মিলিয়নিয়ারের সংখ্যা ৫ দশমিক ১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ২ কোটি ২৮ লাখ হয়েছে। সমীক্ষা অনুসারে, তাঁদের সামষ্টিক মূলধন বেড়ে দাঁড়িয়েছে রেকর্ড ৮৬ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার।
মিলিয়নিয়ারের সংখ্যায় উত্তর আমেরিকার পর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে, ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। ইউরোপে ৪ শতাংশ, লাতিন আমেরিকায় ২ দশমিক ৭ এবং মধ্যপ্রাচ্যে ২ দশমিক ১ শতাংশ মিলিয়নিয়ার বেড়েছে। তবে মিলিয়নেয়ারের সংখ্যায় দশমিক ১ শতাংশ সংকোচন দেখেছে আফ্রিকা।
ইলিয়াস ঘানেম বলেন, ‘কোভিড-১৯ মহামারির আগে উত্তর আমেরিকার মিলিয়নিয়ারের সংখ্যাকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল এশিয়া। তবে শ্লথগতি কাটিয়ে যুক্তরাষ্ট্র আবারও প্রভাবশালী হয়ে উঠেছে।’
প্রতিবেদন অনুসারে, অতিধনীরা এখন সম্পদ সৃষ্টির দিকে আগ্রাসীভাবে ঝুঁকেছেন। ২০২৩ সালের শুরুতে তাদের নগদ ও নগদ-সমতুল্য হোল্ডিং ছিল ৩৪ শতাংশ। সেখান থেকে কমে চলতি বছরের জানুয়ারিতে হয়েছে ২৫ শতাংশ। অর্থাৎ ধনীরা এখন আরও সক্রিয়ভাবে বিনিয়োগ করছেন।
বিভিন্ন ধরনের বন্ডের মতো নির্ভরযোগ্য আয়ের ক্ষেত্রে ধনীদের বিনিয়োগ ১৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০ শতাংশ হয়েছে। পাশাপাশি রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগ ১৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৯ শতাংশ হয়েছে। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সহ প্রধান পুঁজিবাজার সূচকের শক্তিশালী গতি সত্ত্বেও নতুনত্ব প্রযুক্তির আগমনে যুক্তরাষ্ট্রে এ খাতে ধনীদের অংশগ্রহণ ক্রমাগত হ্রাস পেয়ে ২১ শতাংশে নেমেছে, যা ২০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন।
ক্যাপজেমিনির জরিপ অনুসারে, চলতি বছরে দুই-তৃতীয়াংশ কোটিপতি প্রাইভেট ইকুইটি ও প্রাইভেট ক্রেডিটে আরও বেশি বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছেন। ইলিয়াস ঘানেম জানান, প্রাইভেট ইকুইটি সম্প্রতি একটু মন্দার দিকে রয়েছে। চক্রাকার অর্থনীতিতে মন্দার পর উত্থানের সম্ভাবনা বেশি। তাই সাশ্রয়ী খরচের এ সময়ে দীর্ঘমেয়াদি সুফল পেতে ইকুইটিকে বিনিয়োগের মাধ্যম হিসাবে দেখছেন তাঁরা।
বিশ্বব্যাপী অতিধনীদের মোট সম্পদ
ধনীদের সম্পদ এবং সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সম্পদ রক্ষা নিয়ে তাঁদের মধ্যে লড়াই ক্রমশ ভয়াবহ হয়ে উঠছে। ঘানেম বলেছেন, যাঁরা ৩ কোটি ডলারের চেয়ে বেশি সম্পদের মালিকদের সর্বোত্তম পরিষেবা দেবেন, তাঁরাই জয়ী হবেন। ক্যাপজেমিনি বলছে, অতিধনীরা হবে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল গ্রাহক ও সবচেয়ে লাভজনক।
তাঁদের আকর্ষণ করা এবং ধরে রাখাও বেশ কঠিন। অতিধনীদের মধ্যে গড়ে সাতটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা সম্পর্ক রয়েছে, যা ২০২০ সালের থেকে তিনটি বেশি। ২০২৪ সালে তিন-চতুর্থাংশেরও বেশি অতিধনীরা প্রাথমিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ফার্ম পরিবর্তন করার পরিকল্পনা করছে।
বিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
৯ ঘণ্টা আগেবৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্যাপক পরিমাণে তৈরি করবে হোন্ডা। এ জন্য জাপানে একটি উৎপাদন কেন্দ্র তৈরি করেছে কোম্পানিটি। এখানে ব্যাটারিটি তৈরি পরিকল্পনাটি পরীক্ষা–নিরীক্ষা করা হবে। এই পরিকল্পনা কম খরচে ও টেকসই ব্যাটারি তৈরিতে সহায়ক হবে।
১১ ঘণ্টা আগেম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম মেসেঞ্জারে একযোগে বেশ কিছু ফিচার যুক্ত করেছে মেটা। ফিচারগুলো ভিডিও কল ও অডিও কলের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করবে। নতুন আপডেটের মাধ্যমে মেসেঞ্জারে নয়েজ সারপ্রেশন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক ব্যাকগ্রাউন্ড, এইচডি ভিডিও কল এবং হ্যান্ডস ফ্রি কলিংয়ের মতো ফিচার পাওয়া যাবে। এক ব্লগ প
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সরকার যেন অ্যাপলের বিরুদ্ধে দায়ের করা অ্যান্টিট্রাস্ট বা প্রতিযোগিতা মামলা খারিজ করে, এ জন্য ফেডারেল বিচারককে অনুরোধ করেছে কোম্পানিটি। টেক জায়ান্টটি বলছে, তাদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাটি কাল্পনিক এবং অ্যাপল একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করে তা প্রমাণ করতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।
১৪ ঘণ্টা আগে