অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরে প্রথম ত্রৈমাসিকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ফোল্ডেবল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড স্যামসাংকে ছাড়িয়ে গেল হুয়াওয়ে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়ার পরও প্রথমবারের মতো চীনা প্রযুক্তি জায়ান্ট এই মাইলফলক অর্জন করল।
গবেষণা সংস্থা কাউন্টারপয়েন্টের মতে, এই বছরের প্রথম তিন মাসে হুয়াওয়ের ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বিক্রি গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৫৭ শতাংশ বেড়েছে। অপরদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি স্যামসাংয়ের বিক্রি উল্টো ৪২ শতাংশ কমেছে। এসময়ে বিশ্বব্যাপী ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বিক্রি ৪৯ শতাংশ বেড়েছে।
গত বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বাজারে স্যামসাংয়ের শেয়ার বা দখল ছিল ৫৮ শতাংশ। চলতি বছরের একই সময়ে তা কমে ২৩ শতাংশে নেমেছে। অন্যদিকে ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বাজারে হুয়াওয়ের ১৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৫ শতাংশে উঠেছে।
হুয়াওয়ের ফোল্ডেবল ফোনের সাফল্যের প্রধান কারণ হলো—কোম্পানিটি ৫জি মডেলের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে ফোল্ডেবল ফোনের চালানের মধ্যে ৮৪ শতাংশতেই ৫জি সুবিধা ছিল। তবে গত বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে হুয়াওয়ের ফোল্ডেবল ফোনে এই সুবিধা ছিল না।
কাউন্টারপয়েন্ট বলছে, কোম্পানির জনপ্রিয় ফোল্ডেবল মডেলগুলো হল—মেট এক্স ৫ (বইয়ের মতো নকশা) ও পকেট ২ (ঝিনুকের মতো নকশা)। হুয়াওয়ের ফোনগুলো মধ্যপ্রাচ্যে পাওয়া গেলেও চীনেই কোম্পানিটির ফোন বেশি বিক্রি হয়।
তবে ফোল্ডেবল ফোনের বাজারে নতুন ফোন নিয়ে আসতে অনেক দেরি করছে স্যামসাং। এ কারণেই স্যামসাং প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
মটোরোলাও এই প্রতিযোগিতায় ভালো এগিয়েছে। ২০২৩ এর প্রথম ত্রৈমাসিকের তুলনায় এই বছর একই সময়ে কোম্পানিটির চালান ১ হাজার ৪৭৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি এখন বাজারে ১১ শতাংশ শেয়ার নিয়ে চতুর্থ বৃহত্তম ফোল্ডেবল ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, মটোরোলার রেজর ৪০ মডেলটি উত্তর আমেরিকার একটি শীর্ষ মডেল হয়ে উঠেছে।
অনার ফোনের শেয়ারদর ১২ শতাংশ হয়ে কোম্পানিটি তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ফোল্ডেবল ফোন হিসেবে এই বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে সবচেয়ে বেশি চালান হয়েছে অনার ম্যাজিক ভি২ ফোন।
২০২১ সাল থেকে প্রথমবারের মতো ঝিনুকের নকশাকে ছাড়িয়ে গেছে বইয়ের নকশায় তৈরি ফোল্ডেবল চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে বিশ্বব্যাপী চালানের ৫৫ শতাংশ দখল করেছে এই ধরনের মডেল।
স্যামসাং এখন গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ ও ফ্লিপ ৬ মডেল দুটি বাজারে আনার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
তথ্যসূত্র: গিজমোচীনা
চলতি বছরে প্রথম ত্রৈমাসিকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ফোল্ডেবল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড স্যামসাংকে ছাড়িয়ে গেল হুয়াওয়ে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়ার পরও প্রথমবারের মতো চীনা প্রযুক্তি জায়ান্ট এই মাইলফলক অর্জন করল।
গবেষণা সংস্থা কাউন্টারপয়েন্টের মতে, এই বছরের প্রথম তিন মাসে হুয়াওয়ের ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বিক্রি গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২৫৭ শতাংশ বেড়েছে। অপরদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি স্যামসাংয়ের বিক্রি উল্টো ৪২ শতাংশ কমেছে। এসময়ে বিশ্বব্যাপী ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বিক্রি ৪৯ শতাংশ বেড়েছে।
গত বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বাজারে স্যামসাংয়ের শেয়ার বা দখল ছিল ৫৮ শতাংশ। চলতি বছরের একই সময়ে তা কমে ২৩ শতাংশে নেমেছে। অন্যদিকে ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের বাজারে হুয়াওয়ের ১৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৫ শতাংশে উঠেছে।
হুয়াওয়ের ফোল্ডেবল ফোনের সাফল্যের প্রধান কারণ হলো—কোম্পানিটি ৫জি মডেলের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে ফোল্ডেবল ফোনের চালানের মধ্যে ৮৪ শতাংশতেই ৫জি সুবিধা ছিল। তবে গত বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে হুয়াওয়ের ফোল্ডেবল ফোনে এই সুবিধা ছিল না।
কাউন্টারপয়েন্ট বলছে, কোম্পানির জনপ্রিয় ফোল্ডেবল মডেলগুলো হল—মেট এক্স ৫ (বইয়ের মতো নকশা) ও পকেট ২ (ঝিনুকের মতো নকশা)। হুয়াওয়ের ফোনগুলো মধ্যপ্রাচ্যে পাওয়া গেলেও চীনেই কোম্পানিটির ফোন বেশি বিক্রি হয়।
তবে ফোল্ডেবল ফোনের বাজারে নতুন ফোন নিয়ে আসতে অনেক দেরি করছে স্যামসাং। এ কারণেই স্যামসাং প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
মটোরোলাও এই প্রতিযোগিতায় ভালো এগিয়েছে। ২০২৩ এর প্রথম ত্রৈমাসিকের তুলনায় এই বছর একই সময়ে কোম্পানিটির চালান ১ হাজার ৪৭৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি এখন বাজারে ১১ শতাংশ শেয়ার নিয়ে চতুর্থ বৃহত্তম ফোল্ডেবল ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, মটোরোলার রেজর ৪০ মডেলটি উত্তর আমেরিকার একটি শীর্ষ মডেল হয়ে উঠেছে।
অনার ফোনের শেয়ারদর ১২ শতাংশ হয়ে কোম্পানিটি তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। ফোল্ডেবল ফোন হিসেবে এই বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে সবচেয়ে বেশি চালান হয়েছে অনার ম্যাজিক ভি২ ফোন।
২০২১ সাল থেকে প্রথমবারের মতো ঝিনুকের নকশাকে ছাড়িয়ে গেছে বইয়ের নকশায় তৈরি ফোল্ডেবল চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে বিশ্বব্যাপী চালানের ৫৫ শতাংশ দখল করেছে এই ধরনের মডেল।
স্যামসাং এখন গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৬ ও ফ্লিপ ৬ মডেল দুটি বাজারে আনার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
তথ্যসূত্র: গিজমোচীনা
২০৩০ সালের মধ্যে ৬ থেকে ৮ মিলিয়ন দক্ষ আইটি পেশাদার তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। আজ শনিবার পূর্বাচলের বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ‘বাংলাদেশ: দ্য ইমার্জিং আইসিটি পাওয়ার হাউস’ শীর্ষক এক সেমিনারে তথ্য ও যোগাযোগ...
৯ ঘণ্টা আগেচলতি বছরে স্মার্টফোন শিল্প অত্যন্ত উদ্ভাবনমুখী হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ডিভাইসগুলোতে উন্নত ক্যামেরা, বিশেষ এআই ফিচারের পাশাপাশি শক্তিশালী ও বড় আকারের ব্যাটারি দেখতে পাওয়া যাবে। ফ্ল্যাগশিপ ফোন থেকে বাজেট স্মার্টফোনেও এই ধরনের শক্তিশালী ব্যাটারি থাকবে।
১৬ ঘণ্টা আগেগরম খাবার খেতে গিয়ে জিভ পুড়ে যাওয়ার অভিজ্ঞতা কম বেশি সবারই রয়েছে। আবার ব্যস্ততার সময় ফুঁ দিয়ে খাবার বা পানীয় ঠান্ডা করাও একটি বিরক্তির বিষয়। তবে এ ধরনের সমস্যা সমাধানের জন্য ‘নেকোজিতা ক্যাট ফুফু’ নামের ছোট একটি বিড়াল রোবট তৈরি করেছে জাপানের ইয়ুকাই ইঞ্জিনিয়ারিং স্টার্টআপ। কফি, স্যুপ বা অন্য কোনো গরম
১৭ ঘণ্টা আগেচলমান তদন্তের অংশ হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানি এক্স (সাবেক টুইটার)–এর কাছে অ্যাপটির অ্যালগরিদম সিস্টেমের কার্যকারিতা সম্পর্কিত তথ্য চেয়েছে ইউরোপীয় কমিশন। বিশেষত, অ্যালগরিদমের মধ্যে সম্প্রতি যে কোনো পরিবর্তনের বিষয়ে জানতে চেয়েছে কমিশন।
১ দিন আগে