অনলাইন ডেস্ক
ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়ার যোগ্য কি না, তা নিয়ে বিবিসি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত বৃহস্পতিবার টেসলার অংশীদারদের বার্ষিক সভায় ভোটের মাধ্যমে (সিইও) ইলন মাস্ককে ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন প্যাকেজের অনুমোদন দিয়েছেন কোম্পানিটির ৭৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডার। মাস্ক একই সঙ্গে টেসলা, স্পেসএক্স, স্টারলিংক, নিউরালিংক ও এআইভিত্তিক এক্সএআই কোম্পানি পরিচালনা করছেন। অনেকেই মনে করেন, এই বেতনের প্রতিটি ডলারের যোগ্য ইলন মাস্ক।
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ির বাজারে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে আসে টেসলা। স্পেসএক্স সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট মহাকাশে পাঠিয়েছে। আর নিউরালিংক প্রথমবারের মতো কোনো মানুষের মস্তিষ্কে মাইক্রোলিংক স্থাপন করেছে। মাস্ক ছাড়া কি এসব মাইলফলক অর্জন হতো—এই প্রশ্ন যৌক্তিক।
মাস্ক যেন কোম্পানিটি থেকে চলে না যান বা এতে কম সময় ব্যয় না করেন, মূলত সে জন্যই তাঁর সঙ্গে এই চুক্তি করেন কোম্পানিগুলোর কোটিপতি শেয়ারহোল্ডাররা।
কোম্পানিতে থাকা-না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে ২০১৮ সালে ইলন মাস্কের সঙ্গে টেসলার পরিচালনা পর্ষদের এই চুক্তি হয়। কোম্পানির বাজারমূল্য, মুনাফা ও বিক্রির মতো কিছু সূচকে নির্দিষ্ট মাইলফলক অর্জনের শর্তে এই বেতনের প্যাকেজের সিদ্ধান্ত হয়। অর্থাৎ, তিনি এসব মাইলফলক অর্জন না করলে কোনো বেতনই পাবেন না।
মাস্ক তখনো ব্যক্তিগতভাবে বিপুল সম্পদের অধিকারী। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসাবে, ২০১৮ সালে মাস্কের সম্পদের পরিমাণ ছিল ২ বিলিয়ন বা ২ হাজার কোটি ডলার। বিস্ময়করভাবে, কোম্পানির দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছিলেন ইলন মাস্ক। যেমন—মূল চুক্তি অনুযায়ী টেসলার বাজারমূল্য ৫৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৬৫০ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। যদিও এখন কোম্পানিটির বাজারমূল্য ৫৭০ বিলিয়ন ডলার।
২০২২ সালে টুইটার কিনে নেওয়ার পর টেসলাকে বেশি সময় দিতে পারেননি মাস্ক। তখন টেসলা কিছুটা পিছিয়ে যায়। এসব কোম্পানির জন্য মাস্কের থাকাটাই বড় বিষয়।
প্রচার-প্রচারণার জন্য মাস্কের কোনো জনসংযোগ বা কমিউশন টিম নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ১৮ কোটি ৭০ লাখ ফলোয়ার আছে। তিনি নিজের প্রচারণা নিজেই করেন, নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেন। তাই মাস্ক থাকলে কোম্পানির প্রচারণাও হয়। বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্রের শিরোনাম হন। এ ধরনের দক্ষতা খুব কম ব্যক্তিরই রয়েছে।
এ ছাড়া মাস্কের ব্যাপক রাজনৈতিক প্রভাব আছে। চীনের প্রেসেডন্ট শি চিনপিংসহ বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মাস্ক। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে একটি লাইভ সাক্ষাৎকারেও অংশ নেন মাস্ক।
সাবেক কর্মীদের মতে, ইলন মাস্ক খুবই দুর্বিনীত ও পরিশ্রমী বস। তিনি কখনো কোনো কিছুতে না শুনতে চান না। কাজ করতে করতে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে পড়লেও ইলন মাস্ক হন না।
স্পেসএক্সের সাবেক কর্মী ডলি সিং বলেন, তিনি একজন ‘চমৎকার নেতা’।
৫৬ বিলিয়ন ডলারের বেতনের পক্ষে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা ভোট দিলেও এটা মানার বাধ্যবাধকতা নেই। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদালত এই ভোট মানবেন কি না এবং বেতনের প্যাকেজ বহাল রাখবেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। নতুন ভোটাভুটি নিয়েও মামলা হতে পারে।
এ বছরের শুরুর দিকে সাবেক টেসলা সমর্থক স্টিভ ওয়েস্টলি বিবিসিকে বললেন, মাস্ককে টেসলায় রাখা কোম্পানির জন্য ‘অপরিহার্য’ নয়। ইলন একজন অনন্য স্বপ্নদ্রষ্টা। তবে এই কোম্পানি বা বাকি কোম্পানিগুলো পরিচালনা করার জন্য তিনি অপরিহার্য নন।
তিনি আরও বলেন, একই সঙ্গে সাতটি কোম্পানি নেতৃত্ব দিলে কেউ আর শীর্ষে থাকে না।
সাফল্যের সঙ্গে ব্যর্থতারও মুখোমুখি হয়েছেন মাস্ক। বছরের পর বছর ধরে টেসলা মোটেও মুনাফা করেনি। তারপর প্রাইভেট কোম্পানিতে পরিণত করার বিষয়ে তাঁর এক টুইটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তদন্তের পর তিনি সিইও পদ থেকে সরে যান।
কোম্পানিটির দুজন সাবেক কর্মচারী বলেন, টেসলার নিরাপত্তা উদ্বেগ নিয়ে কথা বলার কারণে চাকরি হারান তাঁরা। পাশাপাশি তাঁদের পেশাদার খ্যাতিও ক্ষুণ্ন হয়।
একসময় প্রায় দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিল টেসলা। স্পেসএক্সের রকেট ঠিকভাবে মহাকাশে পাঠাতে না পারার কারণে লাখ লাখ ডলার খরচ হয়।
গুগলের ডিপমাইন্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা সুলেমান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারটি কেবল বিশাল নয়, এখানে বড় ঝুঁকি নেওয়ারও প্রবণতা রয়েছে।
মাস্ক ব্যর্থ হলেও তা নিয়ে আক্ষেপ করেন না। তিনি খুবই উচ্চকণ্ঠী, প্রভাবশালী ও অজেয়।
২০১৮ সালে ইলন মাস্কের পারিশ্রমিক ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলার নির্ধারণ করেন কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ডেলাওয়্যারের এক আদালত এই বেতন-ভাতাকে বাড়াবাড়ি বলে খারিজ করে দেন।
ইলন মাস্ক এখন উল্লাস করছেন। কারণ, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার সিইও হিসেবে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন দিতে বেশির ভাগ শেয়ারহোল্ডার রাজি হয়েছেন। যদিও এখনই তাঁর এই বেতন পাওয়া নিশ্চিত নয়, কারণ এ বিষয়ে আদালতে মামলা ঝুলন্ত আছে। কিন্তু তিনি আসলেই বিশাল অঙ্কের বেতন পাওয়ার যোগ্য কি না, তা নিয়ে বিবিসি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত বৃহস্পতিবার টেসলার অংশীদারদের বার্ষিক সভায় ভোটের মাধ্যমে (সিইও) ইলন মাস্ককে ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের বেতন প্যাকেজের অনুমোদন দিয়েছেন কোম্পানিটির ৭৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডার। মাস্ক একই সঙ্গে টেসলা, স্পেসএক্স, স্টারলিংক, নিউরালিংক ও এআইভিত্তিক এক্সএআই কোম্পানি পরিচালনা করছেন। অনেকেই মনে করেন, এই বেতনের প্রতিটি ডলারের যোগ্য ইলন মাস্ক।
যুক্তরাষ্ট্রের গাড়ির বাজারে প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে আসে টেসলা। স্পেসএক্স সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট মহাকাশে পাঠিয়েছে। আর নিউরালিংক প্রথমবারের মতো কোনো মানুষের মস্তিষ্কে মাইক্রোলিংক স্থাপন করেছে। মাস্ক ছাড়া কি এসব মাইলফলক অর্জন হতো—এই প্রশ্ন যৌক্তিক।
মাস্ক যেন কোম্পানিটি থেকে চলে না যান বা এতে কম সময় ব্যয় না করেন, মূলত সে জন্যই তাঁর সঙ্গে এই চুক্তি করেন কোম্পানিগুলোর কোটিপতি শেয়ারহোল্ডাররা।
কোম্পানিতে থাকা-না থাকা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে ২০১৮ সালে ইলন মাস্কের সঙ্গে টেসলার পরিচালনা পর্ষদের এই চুক্তি হয়। কোম্পানির বাজারমূল্য, মুনাফা ও বিক্রির মতো কিছু সূচকে নির্দিষ্ট মাইলফলক অর্জনের শর্তে এই বেতনের প্যাকেজের সিদ্ধান্ত হয়। অর্থাৎ, তিনি এসব মাইলফলক অর্জন না করলে কোনো বেতনই পাবেন না।
মাস্ক তখনো ব্যক্তিগতভাবে বিপুল সম্পদের অধিকারী। ফোর্বস ম্যাগাজিনের হিসাবে, ২০১৮ সালে মাস্কের সম্পদের পরিমাণ ছিল ২ বিলিয়ন বা ২ হাজার কোটি ডলার। বিস্ময়করভাবে, কোম্পানির দেওয়া লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছিলেন ইলন মাস্ক। যেমন—মূল চুক্তি অনুযায়ী টেসলার বাজারমূল্য ৫৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৬৫০ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। যদিও এখন কোম্পানিটির বাজারমূল্য ৫৭০ বিলিয়ন ডলার।
২০২২ সালে টুইটার কিনে নেওয়ার পর টেসলাকে বেশি সময় দিতে পারেননি মাস্ক। তখন টেসলা কিছুটা পিছিয়ে যায়। এসব কোম্পানির জন্য মাস্কের থাকাটাই বড় বিষয়।
প্রচার-প্রচারণার জন্য মাস্কের কোনো জনসংযোগ বা কমিউশন টিম নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ১৮ কোটি ৭০ লাখ ফলোয়ার আছে। তিনি নিজের প্রচারণা নিজেই করেন, নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দেন। তাই মাস্ক থাকলে কোম্পানির প্রচারণাও হয়। বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্রের শিরোনাম হন। এ ধরনের দক্ষতা খুব কম ব্যক্তিরই রয়েছে।
এ ছাড়া মাস্কের ব্যাপক রাজনৈতিক প্রভাব আছে। চীনের প্রেসেডন্ট শি চিনপিংসহ বেশ কয়েকজন বিশ্বনেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন মাস্ক। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে একটি লাইভ সাক্ষাৎকারেও অংশ নেন মাস্ক।
সাবেক কর্মীদের মতে, ইলন মাস্ক খুবই দুর্বিনীত ও পরিশ্রমী বস। তিনি কখনো কোনো কিছুতে না শুনতে চান না। কাজ করতে করতে অনেকেই ক্লান্ত হয়ে পড়লেও ইলন মাস্ক হন না।
স্পেসএক্সের সাবেক কর্মী ডলি সিং বলেন, তিনি একজন ‘চমৎকার নেতা’।
৫৬ বিলিয়ন ডলারের বেতনের পক্ষে টেসলার শেয়ারহোল্ডাররা ভোট দিলেও এটা মানার বাধ্যবাধকতা নেই। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আদালত এই ভোট মানবেন কি না এবং বেতনের প্যাকেজ বহাল রাখবেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। নতুন ভোটাভুটি নিয়েও মামলা হতে পারে।
এ বছরের শুরুর দিকে সাবেক টেসলা সমর্থক স্টিভ ওয়েস্টলি বিবিসিকে বললেন, মাস্ককে টেসলায় রাখা কোম্পানির জন্য ‘অপরিহার্য’ নয়। ইলন একজন অনন্য স্বপ্নদ্রষ্টা। তবে এই কোম্পানি বা বাকি কোম্পানিগুলো পরিচালনা করার জন্য তিনি অপরিহার্য নন।
তিনি আরও বলেন, একই সঙ্গে সাতটি কোম্পানি নেতৃত্ব দিলে কেউ আর শীর্ষে থাকে না।
সাফল্যের সঙ্গে ব্যর্থতারও মুখোমুখি হয়েছেন মাস্ক। বছরের পর বছর ধরে টেসলা মোটেও মুনাফা করেনি। তারপর প্রাইভেট কোম্পানিতে পরিণত করার বিষয়ে তাঁর এক টুইটে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। তদন্তের পর তিনি সিইও পদ থেকে সরে যান।
কোম্পানিটির দুজন সাবেক কর্মচারী বলেন, টেসলার নিরাপত্তা উদ্বেগ নিয়ে কথা বলার কারণে চাকরি হারান তাঁরা। পাশাপাশি তাঁদের পেশাদার খ্যাতিও ক্ষুণ্ন হয়।
একসময় প্রায় দেউলিয়া হয়ে গিয়েছিল টেসলা। স্পেসএক্সের রকেট ঠিকভাবে মহাকাশে পাঠাতে না পারার কারণে লাখ লাখ ডলার খরচ হয়।
গুগলের ডিপমাইন্ডের সহপ্রতিষ্ঠাতা মুস্তাফা সুলেমান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারটি কেবল বিশাল নয়, এখানে বড় ঝুঁকি নেওয়ারও প্রবণতা রয়েছে।
মাস্ক ব্যর্থ হলেও তা নিয়ে আক্ষেপ করেন না। তিনি খুবই উচ্চকণ্ঠী, প্রভাবশালী ও অজেয়।
২০১৮ সালে ইলন মাস্কের পারিশ্রমিক ৫৬ বিলিয়ন বা ৫ হাজার ৬০০ কোটি ডলার নির্ধারণ করেন কোম্পানিটির বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য ডেলাওয়্যারের এক আদালত এই বেতন-ভাতাকে বাড়াবাড়ি বলে খারিজ করে দেন।
টাইপ করার চেয়ে ভয়েস মেসেজ পাঠানো বেশ সহজ। তবে অনেক সময় ভয়েস মেসেজ সবার সামনে শোনা যায় না। সে ক্ষেত্রে মেসেজ না শুনে রিপ্লাই–ও দেওয়া যায়না। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য মেসেজ ট্রান্সক্রাইব ফিচার যুক্ত করল হোয়াটসঅ্যাপ। এই ফিচারের মাধ্যমে ভয়েস মেসেজগুলো সহজে টেক্সটে রূপান্তর করা যাবে।
১১ মিনিট আগেনিয়মিত নতুন উদ্ভাবনী ধারণা ও প্রযুক্তি দিয়ে বিশ্বকে চমকে দেওয়ার জন্য পরিচিত জাপান। এবার ‘মানুষ ধোয়ার মেশিন’ তৈরি করে তাক লাগিয়ে দিল দেশটি। এটি মানুষ গোসলের জন্য ব্যবহার করতে পারবে। যন্ত্রটির কার্যকারিতা ও ডিজাইন দেখে একে ‘মানুষ ধোয়ার ওয়াশিং মেশিন’ বলে আখ্যা দিয়েছে অনেকই।
৪৪ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে মানব মস্তিষ্কে চিপ স্থাপনের অনুমোদন পেল ইলন মাস্কের নিউরো প্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নিউরালিংক। কানাডায় মানব ট্রায়াল চালানোর জন্য অনুমোদন পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রক্রিয়ার জন্য ‘প্রথম এবং একমাত্র সার্জিক্যাল সাইট’ হবে কানাডার টরন্টো ওয়েস্
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী নতুন সিরিজ ফাইন্ড এক্স ৮ উন্মোচন করল চীনের স্মার্টফোন নির্মাতা অপো। এই সিরিজে অপো ফাইন্ড এক্স ও অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেল দুটি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মডেল দুটিতেই ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা রয়েছে। তবে অপো ফাইন্ড এক্স ৮ প্রো মডেলে আইফোনের মতো ক্যামেরা বাটন যুক্ত করা হয়েছে। সিরিজটিতে মিডিয়াটেক
১ দিন আগে