অনলাইন ডেস্ক
আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে প্রায় দুই ডজন চুক্তি করে মহাকাশ খাতে নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে চীন, যা পরোক্ষভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাওয়ার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে আফ্রিকায় নিজের কৌশলগত প্রভাব বাড়ানোর পাশাপাশি, মহাকাশ প্রযুক্তি, স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ ও পর্যবেক্ষণ অবকাঠামোর মাধ্যমে বৈশ্বিক নজরদারি নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছে চীন। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের বিশেষ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
কায়রোর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে একটি অত্যাধুনিক মহাকাশ গবেষণাগার প্রতিষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমে আফ্রিকার প্রথম স্থানীয় স্যাটেলাইট তৈরি করার কথা ছিল। তবে গবেষণাগারে প্রবেশ করলে চীনের প্রভাবটিই বেশি চোখে পড়ে। বেইজিং থেকে কাঠের বাক্সে করে স্যাটেলাইটের বিভিন্ন উপকরণ ও যন্ত্রপাতি আফ্রিকায় এসে পৌঁছায়। ল্যাবে মহাকাশ পর্যবেক্ষণের ওপর চোখ রাখেন চীনা বিজ্ঞানীরা এবং মিসরীয় প্রকৌশলীদের নির্দেশনা দেন।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে নিজেদের প্রথম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে বলে দাবি করে মিশর। তবে এটি মূলত চীনে তৈরি হয়েছিল এবং এটি বেইজিংয়ের মহাকাশ কেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়।
মহাকাশ প্রযুক্তির মাধ্যমে আফ্রিকায় একটি বৈশ্বিক পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে চায় চীন এবং মহাকাশে তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। যদিও চীন অনেক মহাকাশ সহায়তা প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছে। তবে বেইজিং আফ্রিকার দেশগুলোর কাছ থেকে যে ডেটা ও চিত্র সংগ্রহ করছে, তা তারা প্রকাশ্যে আলোচনা করে না।
চীন মিসরকে বিভিন্ন মহাকাশ প্রযুক্তি দিয়েছে, যার মধ্যে অত্যন্ত শক্তিশালী দুটি টেলিস্কোপ, একটি নতুন মহাকাশ পর্যবেক্ষণকেন্দ্র এবং দুটি নজরদারি স্যাটেলাইট রয়েছে। ২০২৩ সালে চীন থেকে আরও একটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে মিশর, যা সামরিক মানের নজরদারি ক্ষমতাসম্পন্ন।
স্যাটেলাইট সুবিধাটি ‘স্পেস সিটি’ নামক একটি বৃহৎ প্রকল্পের অংশ। এটি কায়রোর প্রায় ৩০ কিলোমিটার পূর্বে মিসরের নতুন প্রশাসনিক রাজধানীর কাছাকাছি তৈরি হচ্ছে। এই প্রকল্প মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির সরকারের অধীনে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
মিশর ছাড়াও মহাকাশ প্রকল্প চালাচ্ছে চীন। আফ্রিকায় ২৩টি দ্বিপক্ষীয় মহাকাশ অংশীদারত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে চীন, যার মধ্যে স্যাটেলাইট ও মহাকাশ স্টেশন নির্মাণসহ বেশ কয়েকটি প্রকল্প রয়েছে। গত এক বছরে মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা ও সেনেগাল চীনের সঙ্গে ভবিষ্যৎ চন্দ্রযান প্রকল্পে অংশীদারত্বে সম্মত হয়েছে, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ পরিকল্পনার প্রতিদ্বন্দ্বী।
সেপ্টেম্বর মাসে বেইজিংয়ে আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে শি চিনপিং ঘোষণা করেছেন যে, আফ্রিকার জন্য চীনের ৫০ বিলিয়ন ডলারের ঋণ ও বিনিয়োগে স্যাটেলাইট, চন্দ্র অভিযান এবং গভীর মহাকাশ অনুসন্ধানকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
শি প্রশাসন প্রকাশ্যে বলছে, তারা আফ্রিকার মহাকাশ কর্মসূচি শক্তিশালী করতে সহায়তা করছে। কারণ কোনো দেশ পিছিয়ে পড়ুক তা চায় না চীন।
তবে চীন তার বিনিয়োগের মাধ্যমে গোপনে আরও অনেক কিছু লাভ করছে। এর মধ্যে রয়েছে স্যাটেলাইট ও টেলিস্কোপ এর মাধ্যমে সংগৃহীত নজরদারির তথ্য।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর এবং চীনা মহাকাশ প্রকল্পের প্রতি বিশেষজ্ঞ নিকোলাস এফটিমিয়াদেস জানান, চীন এর মাধ্যমে একটি বৈশ্বিক পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক তৈরি করছে, যা তার স্বৈরশাসক ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করতে সহায়তা করবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা যেখানে কমছে, সেখানে আফ্রিকার সঙ্গে তার মহাকাশ সম্পর্ক দৃঢ় করছে চীন। ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে সুইডেন ও অস্ট্রেলিয়া চীনের মহাকাশ স্টেশন-সংক্রান্ত চুক্তি বাতিল করেছে। কারণ তারা রাজনৈতিক পরিস্থিতির জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলে মনে করছে।
চীন আফ্রিকায় প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করছে, তবে যুক্তরাষ্ট্র পিছিয়ে যাচ্ছে। বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ক ট্রাম্পের সরকারের অধীনে ফেডারেল সরকার সংকুচিত করার চেষ্টা করছেন, তার প্রথম লক্ষ্য ছিল ইউএসএআইডি। পেন্টাগন জানায়, আফ্রিকায় চীনের মহাকাশ প্রকল্পগুলো নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করছে। কারণ চীন সেখানে সংবেদনশীল ডেটা সংগ্রহ করতে পারে এবং নিজেদের সামরিক ক্ষমতা বাড়াতে পারে। তবে, চীন আফ্রিকায় যেসব মহাকাশ পর্যবেক্ষণ টুল স্থাপন করছে, তা শুধু সামরিক কাজে নয়, পরিবেশ পর্যবেক্ষণ এবং মহাকাশযাত্রায় ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী টেলিস্কোপ, যা মার্কিন সামরিক স্যাটেলাইটের গতিপথ নিরীক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।
এদিকে ইথিওপিয়া ও নামিবিয়ায় অবস্থিত চীনের মহাকাশ স্থল স্টেশনগুলো সামরিক কার্যক্রম সমন্বয় এবং অন্যান্য দেশের মহাকাশ সম্পদের পর্যবেক্ষণেও ব্যবহৃত হতে পারে।
আফ্রিকায় চীনের মহাকাশ বিনিয়োগের বিরুদ্ধে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে চীনের এই কর্মকাণ্ড ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্র যথেষ্ট কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারছে না। মহাকাশ সম্পর্কিত মার্কিন নীতিতে এখনো স্পষ্টভাবে আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য কোনো সহযোগিতা প্রস্তাব করা হয়নি।
আফ্রিকায় মহাকাশ প্রযুক্তি প্রসারের বিষয়টি বুঝতে চীনের প্রকল্প নিয়ে ৩০ জনেরও বেশি মানুষের সাক্ষাৎকার নিয়েছে রয়টার্স। এর মধ্যে রয়েছেন কূটনীতিক, মহাকাশ প্রকৌশলী, পরামর্শক এবং সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তা। এ ছাড়া বেইজিংয়ের মহাকাশ কর্মসূচি পরিচালনাকারী চীনা সরকার ও সামরিক সংস্থাগুলোর প্রকাশিত শতাধিক পেটেন্ট এবং গবেষণাপত্রও পর্যালোচনা করা হয়েছে।
আফ্রিকার দেশগুলোর সঙ্গে প্রায় দুই ডজন চুক্তি করে মহাকাশ খাতে নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করার চেষ্টা করছে চীন, যা পরোক্ষভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাওয়ার লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে আফ্রিকায় নিজের কৌশলগত প্রভাব বাড়ানোর পাশাপাশি, মহাকাশ প্রযুক্তি, স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ ও পর্যবেক্ষণ অবকাঠামোর মাধ্যমে বৈশ্বিক নজরদারি নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছে চীন। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের বিশেষ প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
কায়রোর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে একটি অত্যাধুনিক মহাকাশ গবেষণাগার প্রতিষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমে আফ্রিকার প্রথম স্থানীয় স্যাটেলাইট তৈরি করার কথা ছিল। তবে গবেষণাগারে প্রবেশ করলে চীনের প্রভাবটিই বেশি চোখে পড়ে। বেইজিং থেকে কাঠের বাক্সে করে স্যাটেলাইটের বিভিন্ন উপকরণ ও যন্ত্রপাতি আফ্রিকায় এসে পৌঁছায়। ল্যাবে মহাকাশ পর্যবেক্ষণের ওপর চোখ রাখেন চীনা বিজ্ঞানীরা এবং মিসরীয় প্রকৌশলীদের নির্দেশনা দেন।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে নিজেদের প্রথম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করছে বলে দাবি করে মিশর। তবে এটি মূলত চীনে তৈরি হয়েছিল এবং এটি বেইজিংয়ের মহাকাশ কেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়।
মহাকাশ প্রযুক্তির মাধ্যমে আফ্রিকায় একটি বৈশ্বিক পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে চায় চীন এবং মহাকাশে তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। যদিও চীন অনেক মহাকাশ সহায়তা প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছে। তবে বেইজিং আফ্রিকার দেশগুলোর কাছ থেকে যে ডেটা ও চিত্র সংগ্রহ করছে, তা তারা প্রকাশ্যে আলোচনা করে না।
চীন মিসরকে বিভিন্ন মহাকাশ প্রযুক্তি দিয়েছে, যার মধ্যে অত্যন্ত শক্তিশালী দুটি টেলিস্কোপ, একটি নতুন মহাকাশ পর্যবেক্ষণকেন্দ্র এবং দুটি নজরদারি স্যাটেলাইট রয়েছে। ২০২৩ সালে চীন থেকে আরও একটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে মিশর, যা সামরিক মানের নজরদারি ক্ষমতাসম্পন্ন।
স্যাটেলাইট সুবিধাটি ‘স্পেস সিটি’ নামক একটি বৃহৎ প্রকল্পের অংশ। এটি কায়রোর প্রায় ৩০ কিলোমিটার পূর্বে মিসরের নতুন প্রশাসনিক রাজধানীর কাছাকাছি তৈরি হচ্ছে। এই প্রকল্প মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসির সরকারের অধীনে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
মিশর ছাড়াও মহাকাশ প্রকল্প চালাচ্ছে চীন। আফ্রিকায় ২৩টি দ্বিপক্ষীয় মহাকাশ অংশীদারত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে চীন, যার মধ্যে স্যাটেলাইট ও মহাকাশ স্টেশন নির্মাণসহ বেশ কয়েকটি প্রকল্প রয়েছে। গত এক বছরে মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা ও সেনেগাল চীনের সঙ্গে ভবিষ্যৎ চন্দ্রযান প্রকল্পে অংশীদারত্বে সম্মত হয়েছে, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ পরিকল্পনার প্রতিদ্বন্দ্বী।
সেপ্টেম্বর মাসে বেইজিংয়ে আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে শি চিনপিং ঘোষণা করেছেন যে, আফ্রিকার জন্য চীনের ৫০ বিলিয়ন ডলারের ঋণ ও বিনিয়োগে স্যাটেলাইট, চন্দ্র অভিযান এবং গভীর মহাকাশ অনুসন্ধানকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
শি প্রশাসন প্রকাশ্যে বলছে, তারা আফ্রিকার মহাকাশ কর্মসূচি শক্তিশালী করতে সহায়তা করছে। কারণ কোনো দেশ পিছিয়ে পড়ুক তা চায় না চীন।
তবে চীন তার বিনিয়োগের মাধ্যমে গোপনে আরও অনেক কিছু লাভ করছে। এর মধ্যে রয়েছে স্যাটেলাইট ও টেলিস্কোপ এর মাধ্যমে সংগৃহীত নজরদারির তথ্য।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর এবং চীনা মহাকাশ প্রকল্পের প্রতি বিশেষজ্ঞ নিকোলাস এফটিমিয়াদেস জানান, চীন এর মাধ্যমে একটি বৈশ্বিক পর্যবেক্ষণ নেটওয়ার্ক তৈরি করছে, যা তার স্বৈরশাসক ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করতে সহায়তা করবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা যেখানে কমছে, সেখানে আফ্রিকার সঙ্গে তার মহাকাশ সম্পর্ক দৃঢ় করছে চীন। ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে সুইডেন ও অস্ট্রেলিয়া চীনের মহাকাশ স্টেশন-সংক্রান্ত চুক্তি বাতিল করেছে। কারণ তারা রাজনৈতিক পরিস্থিতির জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলে মনে করছে।
চীন আফ্রিকায় প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করছে, তবে যুক্তরাষ্ট্র পিছিয়ে যাচ্ছে। বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ক ট্রাম্পের সরকারের অধীনে ফেডারেল সরকার সংকুচিত করার চেষ্টা করছেন, তার প্রথম লক্ষ্য ছিল ইউএসএআইডি। পেন্টাগন জানায়, আফ্রিকায় চীনের মহাকাশ প্রকল্পগুলো নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করছে। কারণ চীন সেখানে সংবেদনশীল ডেটা সংগ্রহ করতে পারে এবং নিজেদের সামরিক ক্ষমতা বাড়াতে পারে। তবে, চীন আফ্রিকায় যেসব মহাকাশ পর্যবেক্ষণ টুল স্থাপন করছে, তা শুধু সামরিক কাজে নয়, পরিবেশ পর্যবেক্ষণ এবং মহাকাশযাত্রায় ব্যবহৃত হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে শক্তিশালী টেলিস্কোপ, যা মার্কিন সামরিক স্যাটেলাইটের গতিপথ নিরীক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।
এদিকে ইথিওপিয়া ও নামিবিয়ায় অবস্থিত চীনের মহাকাশ স্থল স্টেশনগুলো সামরিক কার্যক্রম সমন্বয় এবং অন্যান্য দেশের মহাকাশ সম্পদের পর্যবেক্ষণেও ব্যবহৃত হতে পারে।
আফ্রিকায় চীনের মহাকাশ বিনিয়োগের বিরুদ্ধে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে চীনের এই কর্মকাণ্ড ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্র যথেষ্ট কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারছে না। মহাকাশ সম্পর্কিত মার্কিন নীতিতে এখনো স্পষ্টভাবে আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য কোনো সহযোগিতা প্রস্তাব করা হয়নি।
আফ্রিকায় মহাকাশ প্রযুক্তি প্রসারের বিষয়টি বুঝতে চীনের প্রকল্প নিয়ে ৩০ জনেরও বেশি মানুষের সাক্ষাৎকার নিয়েছে রয়টার্স। এর মধ্যে রয়েছেন কূটনীতিক, মহাকাশ প্রকৌশলী, পরামর্শক এবং সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তা। এ ছাড়া বেইজিংয়ের মহাকাশ কর্মসূচি পরিচালনাকারী চীনা সরকার ও সামরিক সংস্থাগুলোর প্রকাশিত শতাধিক পেটেন্ট এবং গবেষণাপত্রও পর্যালোচনা করা হয়েছে।
এক্সএআই এবং এক্স ব্যক্তিগত মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুক্তির কিছু নির্দিষ্ট তথ্য এখনো স্পষ্ট নয়, যেমন: বিনিয়োগকারীরা এই শেয়ার স্থানান্তর অনুমোদন করেছে কিনা বা বিনিয়োগকারীদের কীভাবে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে ইত্যাদি বিষয় অস্পষ্ট।
৩ দিন আগেফেসবুক স্টোরি একধরনের সাময়িক পোস্ট। এই ধরনের পোস্ট ২৪ ঘণ্টা ধরে দেখা যায় এবং পরে অদৃশ্য হয়ে যায়। তবে এগুলো একেবারেই ফেসবুক থেকে হারিয়ে যায় না। এগুলো আর্কাইভ নামের এক ফোল্ডারে থাকে। এই ফোল্ডারে সব স্টোরি একই সঙ্গে পাওয়া যায়।
৪ দিন আগেগুগল তাদের সার্চ, ম্যাপস এবং জেমিনিতে বেশ কিছু নতুন ফিচার চালু করছে। ব্যবহারকারীর ছুটির পরিকল্পনা করতে এগুলো সাহায্য করবে। এসব নতুন ফিচার অনেকটাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সাহায্যে তৈরি। ব্যবহারকারীরা আগে যেমন ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি থেকে ছুটির পরিকল্পনা তৈরি করতে অভ্যস্ত ছিলেন, তেমনি গুগলের টুলগুলো
৪ দিন আগেওপেনএআইয়ের এর চ্যাটজিপিটি-এর নতুন ইমেজ জেনারেটর চালু হওয়ার পর স্টুডিও জিবলি স্টাইলে তৈরি হওয়া ছবি তুমুল ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এই জাপানি অ্যানিমেশন স্টুডিওটি স্পিরিটেড অ্যাওয়ে, মাইনেইবোর টোটোরো, প্রিন্সেস মনোনোকে, হাওলস মুভিং কাসল মতো ক্লাসিক কিছু মুভির জন্য জনপ্রিয়। চ্যাটজিপিটির
৪ দিন আগে