প্রথম পরীক্ষামূলক ফ্লাইটে ‘নিউ গ্লেন’ রকেটকে সফলভাবে পৃথিবীর কক্ষপথে উৎক্ষেপণ করেছে বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোসের মহাকাশ কোম্পানি ব্লু অরিজিন। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার স্থানীয় সময় সকালে কেপ ক্যানাভেরাল থেকে ‘নিউ গ্লেন’ রকেটটি উৎক্ষেপিত হয়। এটি মহাকাশ বাণিজ্য নতুন দিগন্তের সূচনা করছে।
চাঁদের পৃষ্ঠে বিশেষায়িত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। তবে, ডিভাইসটি উপগ্রহটির পৃষ্ঠ পরিষ্কার করার উদ্দেশ্যে পাঠানো হচ্ছে না। বরং, চাঁদের মাটি থেকে নমুনা সংগ্রহের জন্য ব্যবহার করা হবে। ব্লু ঘোস্ট মিশনের মাধ্যমে এই ডিভাইসটি পাঠানোর পরিকল্পনা করছে সংস্থাটি। চাঁদ নিয়
বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোসের ব্লু অরিজিনের ‘নিউ গ্লেন’ রকেটের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। আটলান্টিক মহাসাগরে খারাপ আবহাওয়াজনিত কারণে এই উৎক্ষেপণ স্থগিত করা হয়েছে।
চলতি সপ্তাহে ‘নিউ গ্লেন’ রকেটের প্রথম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে বিলিয়নিয়ার জেফ বেজোসের ব্যক্তিগত মহাকাশ কোম্পানি ‘ব্লু অরিজিন’। রকেটটি ভারী লোড বা যন্ত্রপাতি (যেমন—উপগ্রহ, মহাকাশযান, বা অন্যান্য যন্ত্রপাতি) মহাকাশে পাঠানোর জন্য ব্যবহৃত হবে। তবে উৎক্ষেপণের নির্দিষ্ট সময় এখনো ঘোষ
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বহুল আলোচিত উপন্যাস ‘পদ্মা নদীর মাঝি’। এই উপন্যাসের মূল চরিত্র হোসেন মিয়া। এক রহস্যময় সংগ্রামী চরিত্র হোসেন মিয়াকে মানিক এমন এক জায়গায় নিয়ে যান যেটি তখনো মানুষের বসবাসের উপযোগী হয়ে ওঠেনি। শেষ পর্যন্ত সেখানে নিয়ে যান দারিদ্র্যের কশাঘাতে নুয়ে পড়া এক জেলে কুবেরকেও। সঙ্গে দিয়ে দেন
মঙ্গল গ্রহের শাসনব্যবস্থা নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছেন টেসলা এবং স্পেসএক্সের সিইও ইলন মাস্ক। এই বিষয়ে তিনি তার সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স (পূর্বে টুইটার) এক পোস্ট করেছেন। এক ব্যবহারকারী মঙ্গল গ্রহের শাসনব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন করলে মাস্ক এই মতামত দেন।
চলতি বছরের একদম শেষে এসে আরও এক মাইলফলক অর্জন করেছে ভারতের স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন বা ইসরোর। গত সোমবার স্পেস ডকিং পরীক্ষা বা স্পেডেক্স অভিযানটি সফলভাবে সূচনা করেছে সংস্থাটি। এর মাধ্যমে মহাকাশে দুটি মডিউল একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত (ডকিং) করার প্রযুক্তিতে এক ধাপ এগিয়ে গেল। এর আগে আমেরিকা, রাশিয়া, চীন
মহাকাশের মহাজগৎ ছুঁয়ে দেখার স্বপ্নে বিভোর দেশের অ্যারোস্পেস প্রতিষ্ঠান ‘ধূমকেতু এক্স’। ময়মনসিংহের এ প্রতিষ্ঠান রকেট, স্যাটেলাইট, ড্রোন ইত্যাদি তৈরি ও উৎক্ষেপণের কাজ করে। এটি দেশের প্রথম অ্যারোস্পেস এবং ডিফেন্স রিসার্চ প্রতিষ্ঠান।
মহাকাশ একটি রহস্যময় জায়গা। এর অজানা তথ্য বিজ্ঞানীদের রাতের ঘুম কেড়ে নেয়। চলতি বছরের একদম শেষে এসে এই রহস্যময় মহাকাশে বিরল ঘটনার সাক্ষী হব আমরা। কারণ আজ ও কাল (৩০–৩১ ডিসেম্বর) আকাশে ব্ল্যাক মুনের (কালো চাঁদ) মতো দেখা বিরল ঘটনা দেখা যাবে।
মহাকাশযানটি কয়েক দিন ধরে যোগাযোগহীন থাকার পর বৃহস্পতিবার রাত (গ্রিনিচ সময় শুক্রবার ভোর ৫ টা) একটি সংকেত পাঠায়। এই সংকেতের জন্যই পৃথিবীতে রুদ্ধশ্বাস অপেক্ষায় ছিলেন নাসার বিজ্ঞানীরা। কারণ সূর্যের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় পার্কার সোলার প্রোবকে উচ্চ তাপমাত্রা এবং ভয়াবহ বিকিরণ সহ্য করতে হয়েছে।
সূর্যের সবচেয়ে কাছাকাছি পৌঁছে ইতিহাসের পাতায় নিজের জায়গা করে নেওয়ার কঠিন এক মিশনের চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে নাসার একটি মহাকাশযান। পার্কার সোলার প্রোব নামের এই খুদে মহাকাশযানটি সূর্যের বাইরের বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করছে। সেখানে অত্যন্ত উচ্চ তাপমাত্রা এবং ভয়াবহ বিকিরণ সহ্য করতে হচ্ছে একে।
জেফ বেজোস প্রতিষ্ঠিত মহাকাশযাত্রী পরিবহন প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। শিশুদের মহাকাশ সম্পর্কে জানাতে এবং আগ্রহ তৈরি করতে ২০১৯ সালে তিনি তৈরি করেন অলাভজনক সংস্থা ‘ক্লাব ফর দ্য ফিউচার’। এটি হাইস্কুল পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়।
বাংলাদেশের তরুণদের নিজের মহাকাশযাত্রার অভিজ্ঞতা এবং নতুন সম্ভাবনার গল্প শুনিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রধান নভোচারী জোসেফ এম আকাবা। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিসিসি অডিটরিয়ামে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ সোমবার আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কথা বলেন জোসেফ এম আকাবা।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মহাকাশ অভিযাত্রার গল্প শেয়ার করেছেন ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (নাসা) প্রধান নভোচারী জোশেফ এম আকাবা। তিনি কথা ও গল্পে শিক্ষার্থীদের সামনে মহাশূন্যের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস। এই সাক্ষাৎটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এর আগে ট্রাম্প ও বেজোসের মধ্যে বিবাদ দেখা গেছে। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে একে অপরের সমালোচনা করেন তারা। তবে মহাকাশ বাণিজ্যে সুবিধা পেতে এবং ইলন মাস্কের...
নাসার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের তথ্য ও ছবি ব্যবহার করে ‘ফায়ারফ্লাই স্পার্কল’ নামে একটি নতুন গ্যালাক্সি বা ছায়াপথের আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশি জ্যোতির্বিজ্ঞানী ড. লামিয়া মওলা। এটি একটি নবীন গ্যালাক্সি, যা বিগব্যাংয়ের মাত্র ৬০ কোটি বছর পর গঠিত হয়। বিশ্বব্যাপী মহাকাশ বিজ্ঞানীদের নজর কেড়েছে এই আবিষ্কার
নাসার সবচেয়ে শক্তিশালী জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের নতুন পর্যবেক্ষণ এই রহস্যকে আরও ঘনীভূত করেছে। বিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন, টেলিস্কোপটি ব্রহ্মাণ্ডের গভীর এক গোপন বিষয় উদ্ঘাটনের সম্ভাবনা তৈরি করেছে।