প্রযুক্তি ডেস্ক
স্মার্টফোনের ক্যামেরাটি ভালো কী না এই বিষয়ে গ্রাহকদের প্রায়ই প্রশ্ন করতে দেখা যায়। কারণ কথা বলার পাশাপাশি ছবি তোলা, ভিডিও করা প্রভৃতি নানারকম কাজে ব্যবহৃত হয় স্মার্টফোন। এসব কাজে ভালো ক্যামেরা হলে ভালো হয়। এখন দেখে নেওয়া যাক ২০২১ সাল পর্যন্ত এসে বাজারে থাকা সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা ফোন কোনগুলো।
সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৩:
সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৩ একটি দারুণ ক্যামেরা ফোন। এই স্মার্টফোনে আছে কোয়াড ক্যামেরা, জাইস অপটিকস (Zeiss Optics), জাইস টি লেন্স কোটিং, ০. ৩ মেগাপিক্সেল টাইম-অফ-ফ্লাইট (TOF) সেন্সর, এইচডিআর ইত্যাদি প্রযুক্তি।
অসাধারণ ডিএসএলআর কোয়ালিটির সেন্সরে তোলা ছবির পাশাপাশি ফোনটির অসাধারণ পারফরম্যান্স ও ব্যাটারি ব্যাকআপ, সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৩ ফোনটিকে সেরা ক্যামেরা ফোনের তালিকায় স্থান করে দিয়েছে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২১ আলট্রা:
স্যামসাং প্রতিবছরই তাদের ফ্ল্যাগশিপ ফোনগুলো বাজারে এনে স্মার্টফোন ক্যামেরা ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন স্ট্যান্ডার্ড সেট করে। সেরকম একটি স্মার্টফোন হচ্ছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২১ আলট্রা ফোনটি। রাত হোক কিংবা দিন, ফটো হোক কিংবা ভিডিও, যেকোনো ক্ষেত্রেই অনবদ্য ক্যামেরা পারফরম্যান্স প্রদান করে সেরা ক্যামেরা ফোনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২১ আলট্রা ফোনটি।
ফোনটির চারটি অসাধারণ মেইন ক্যামেরা যেকোনো চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতেও কোনো সমস্যা ছাড়াই খুব ভালো ফলাফল প্রদানে সক্ষম। সুপার-ফাস্ট অটো ফোকাস, অসাধারণ ভিডিও ট্র্যাকিং ও গিম্বল এর মতো ভিডিও স্ট্যাবিলাইজেশন, ইত্যাদি ফিচার, ভিডিও ডিপার্টমেন্টেও স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২১ আলট্রাকে অন্যদের চেয়ে শীর্ষস্থানে থাকার সুযোগ করে দিয়েছে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ২০ আলট্রা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ২০ আলট্রা স্মার্টফোনটিতে ৫ এক্স টেলিফটো এবং ৫০ এক্স হাইব্রিড জুম,৮কে ভিডিও রেকর্ড করার সুযোগ রয়েছে। ফোনটির অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন আর স্টেরিও সাউন্ড রেকর্ড এর অপশন রয়েছে। এ সকল সুবিধা সেরা ক্যামেরা ফোনের তালিকায় স্থান দিয়েছে স্মার্টফোনটিকে।
অপো ফাইন্ড এক্স ৩ প্রো:
তিনটি প্রধান ক্যামেরা লেন্সের পাশাপাশি অপো ফাইন্ড এক্স ৩ প্রো এর ক্যামেরাতে রয়েছে অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট ও ফ্লিকার ডিটেকশন সিস্টেম যা এর ক্যামেরাকে করেছে দিন বা রাত, যেকোনো সময়ে অসাধারণ ছবি তোলার উপযোগী। ফটোর পাশাপাশি অপো ফাইন্ড এক্স ৩ প্রো ফোনটির ক্যামেরা অসাধারণ স্ট্যাবিলাইজেশন ও ফাস্ট অটো ফোকাস এর কারণে ভিডিও ডিপার্টমেন্টেও চমৎকার ফলাফল দিতে সক্ষম।
অ্যাপল আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স:
আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স অ্যাপলের দারুণ একটি ক্যামেরা মোবাইল ফোন। এই স্মার্টফোনে আছে শক্তিশালী প্রযুক্তির লাইডার সেন্সর। আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স দিয়ে দিনের বেলায় ও রাতের অন্ধকারে লো-লাইট অবস্থাতেও দারুণ ছবি তোলা যাবে। বিশেষ করে আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স এর ভিডিও এর ভিডিও কোয়ালিটি ৪ কে। আরও আছে ডলবি স্টেরি রেকর্ডিং এর মতো অসাধারণ ফিচার।
হুয়াওয়ে পি৫০ প্রো:
হুয়াওয়ে এর স্মার্টফোনগুলো সাধারণ থেকে অসাধারণ হয়ে উঠেছে মূলত এদের দারুণ ক্যামেরা কোয়ালিটির মাধ্যমে। এরই অংশ হিসেবে বিশ্বের সেরা ক্যামেরা ফোনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে হুয়াওয়ে এর পি৫০ প্রো ফোনটি। এই ফোনটির সব কয়টি ক্যামেরাই অসাধারণ।
হুয়াওয়ে পি৫০ প্রো এর ক্যামেরা এতটাই অসাধারণ যে DXOMARK এর স্মার্টফোন ক্যামেরার তালিকায় র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে। যেকোনো কন্ডিশনে মিনিমাম নয়েজ ও ওয়াইড ডায়নামিক রেঞ্জে ফটো তুলতে ও ভিডিও রেকর্ডে সক্ষম ফোনটির প্রাইমারি ও আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা। এছাড়াও প্রায় ন্যাচারাল হোয়াইট ব্যালেন্স ও স্ট্যাবল অটো ফোকাস এর সঙ্গে কার্যকর ভিডিও স্ট্যাবিলাইজেশনের মিশ্রণ হুয়াওয়ে পি৫০ প্রো এর ক্যামেরাকে পরিণত করেছে অন্যতম ক্যামেরা ফোনে।
শাওমি রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স:
অল্প দামে মানে মাত্র ২২ হাজার টাকায় ভালো মানের ক্যামেরা ফোন হচ্ছে শাওমি ব্র্যান্ডের রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স। কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৭২০জি প্রসেসর ও এলইডি ফ্ল্যাশবিশিষ্ট এই স্মার্টফোনে রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট এবং ৬৪,৮, ২ ও ২ মেগাপিক্সেলের রিয়ার ক্যামেরা। ভিডিও অপশনে রয়েছে ফোর–কে ও এইচডি মোড।
রিয়েলমি এক্স ৭ প্রো এক্সট্রিম এডিশন:
তুলনামূলক কম দামে রিয়েলমি ব্র্যান্ডের যে স্মার্টফোন ক্যামেরা ফোনপ্রেমীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পেয়েছে, তা হলো রিয়েলমি এক্স ৭ প্রো এক্সট্রিম এডিশন। এর দাম ৩১ হাজার ৫০০ টাকা। মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ১০০০ প্রসেসর ও এলইডি ফ্ল্যাশবিশিষ্ট এই স্মার্টফোনে রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট এবং ৬৪,৮ ও ২ মেগাপিক্সেলের রিয়ার ট্রিপল ক্যামেরা। ভিডিও অপশনে রয়েছে ফোর–কে ও এইচডি মোড।
ভিভো এক্স ৬০ প্রো প্লাস:
গিম্বল-কোয়ালিটি ভিডিও এক্সপেরিয়েন্স থাকায় সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা ফোন তালিকাতে স্থান করে নিয়েছে ভিভো এক্স ৬০ প্রো প্লাস ফোনটি ৷ এমন অসাধারণ ভিডিও স্ট্যাবিলাইজেশন সিস্টেম বাজারের কম ফোনেই দেখা যায়। স্মার্টফোনের অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশনকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছে এই ফোনটি।
ভিডিওর পাশাপাশি স্টিল ক্যামেরা ডিপার্টমেন্টেও দারুণ দক্ষতা ভিভো এক্স ৬০ প্রো প্লাস ফোনটির। প্রায় সকল ছবিতে ওয়াইড ডায়নামিক রেঞ্জ আর অ্যাকুরেট হোয়াইট ব্যালেন্স প্রদান করে ফোনটি। এছাড়াও ফটো ও ভিডিও, উভয় ক্ষেত্রেই ভালো ডিটেইল রেজাল্ট দেয় ফোনটি।
স্মার্টফোনের ক্যামেরাটি ভালো কী না এই বিষয়ে গ্রাহকদের প্রায়ই প্রশ্ন করতে দেখা যায়। কারণ কথা বলার পাশাপাশি ছবি তোলা, ভিডিও করা প্রভৃতি নানারকম কাজে ব্যবহৃত হয় স্মার্টফোন। এসব কাজে ভালো ক্যামেরা হলে ভালো হয়। এখন দেখে নেওয়া যাক ২০২১ সাল পর্যন্ত এসে বাজারে থাকা সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা ফোন কোনগুলো।
সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৩:
সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৩ একটি দারুণ ক্যামেরা ফোন। এই স্মার্টফোনে আছে কোয়াড ক্যামেরা, জাইস অপটিকস (Zeiss Optics), জাইস টি লেন্স কোটিং, ০. ৩ মেগাপিক্সেল টাইম-অফ-ফ্লাইট (TOF) সেন্সর, এইচডিআর ইত্যাদি প্রযুক্তি।
অসাধারণ ডিএসএলআর কোয়ালিটির সেন্সরে তোলা ছবির পাশাপাশি ফোনটির অসাধারণ পারফরম্যান্স ও ব্যাটারি ব্যাকআপ, সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৩ ফোনটিকে সেরা ক্যামেরা ফোনের তালিকায় স্থান করে দিয়েছে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২১ আলট্রা:
স্যামসাং প্রতিবছরই তাদের ফ্ল্যাগশিপ ফোনগুলো বাজারে এনে স্মার্টফোন ক্যামেরা ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন স্ট্যান্ডার্ড সেট করে। সেরকম একটি স্মার্টফোন হচ্ছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২১ আলট্রা ফোনটি। রাত হোক কিংবা দিন, ফটো হোক কিংবা ভিডিও, যেকোনো ক্ষেত্রেই অনবদ্য ক্যামেরা পারফরম্যান্স প্রদান করে সেরা ক্যামেরা ফোনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২১ আলট্রা ফোনটি।
ফোনটির চারটি অসাধারণ মেইন ক্যামেরা যেকোনো চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতেও কোনো সমস্যা ছাড়াই খুব ভালো ফলাফল প্রদানে সক্ষম। সুপার-ফাস্ট অটো ফোকাস, অসাধারণ ভিডিও ট্র্যাকিং ও গিম্বল এর মতো ভিডিও স্ট্যাবিলাইজেশন, ইত্যাদি ফিচার, ভিডিও ডিপার্টমেন্টেও স্যামসাং গ্যালাক্সি এস ২১ আলট্রাকে অন্যদের চেয়ে শীর্ষস্থানে থাকার সুযোগ করে দিয়েছে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ২০ আলট্রা:
স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ২০ আলট্রা স্মার্টফোনটিতে ৫ এক্স টেলিফটো এবং ৫০ এক্স হাইব্রিড জুম,৮কে ভিডিও রেকর্ড করার সুযোগ রয়েছে। ফোনটির অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন আর স্টেরিও সাউন্ড রেকর্ড এর অপশন রয়েছে। এ সকল সুবিধা সেরা ক্যামেরা ফোনের তালিকায় স্থান দিয়েছে স্মার্টফোনটিকে।
অপো ফাইন্ড এক্স ৩ প্রো:
তিনটি প্রধান ক্যামেরা লেন্সের পাশাপাশি অপো ফাইন্ড এক্স ৩ প্রো এর ক্যামেরাতে রয়েছে অ্যাম্বিয়েন্ট লাইট ও ফ্লিকার ডিটেকশন সিস্টেম যা এর ক্যামেরাকে করেছে দিন বা রাত, যেকোনো সময়ে অসাধারণ ছবি তোলার উপযোগী। ফটোর পাশাপাশি অপো ফাইন্ড এক্স ৩ প্রো ফোনটির ক্যামেরা অসাধারণ স্ট্যাবিলাইজেশন ও ফাস্ট অটো ফোকাস এর কারণে ভিডিও ডিপার্টমেন্টেও চমৎকার ফলাফল দিতে সক্ষম।
অ্যাপল আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স:
আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স অ্যাপলের দারুণ একটি ক্যামেরা মোবাইল ফোন। এই স্মার্টফোনে আছে শক্তিশালী প্রযুক্তির লাইডার সেন্সর। আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স দিয়ে দিনের বেলায় ও রাতের অন্ধকারে লো-লাইট অবস্থাতেও দারুণ ছবি তোলা যাবে। বিশেষ করে আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স এর ভিডিও এর ভিডিও কোয়ালিটি ৪ কে। আরও আছে ডলবি স্টেরি রেকর্ডিং এর মতো অসাধারণ ফিচার।
হুয়াওয়ে পি৫০ প্রো:
হুয়াওয়ে এর স্মার্টফোনগুলো সাধারণ থেকে অসাধারণ হয়ে উঠেছে মূলত এদের দারুণ ক্যামেরা কোয়ালিটির মাধ্যমে। এরই অংশ হিসেবে বিশ্বের সেরা ক্যামেরা ফোনের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে হুয়াওয়ে এর পি৫০ প্রো ফোনটি। এই ফোনটির সব কয়টি ক্যামেরাই অসাধারণ।
হুয়াওয়ে পি৫০ প্রো এর ক্যামেরা এতটাই অসাধারণ যে DXOMARK এর স্মার্টফোন ক্যামেরার তালিকায় র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে। যেকোনো কন্ডিশনে মিনিমাম নয়েজ ও ওয়াইড ডায়নামিক রেঞ্জে ফটো তুলতে ও ভিডিও রেকর্ডে সক্ষম ফোনটির প্রাইমারি ও আলট্রা ওয়াইড ক্যামেরা। এছাড়াও প্রায় ন্যাচারাল হোয়াইট ব্যালেন্স ও স্ট্যাবল অটো ফোকাস এর সঙ্গে কার্যকর ভিডিও স্ট্যাবিলাইজেশনের মিশ্রণ হুয়াওয়ে পি৫০ প্রো এর ক্যামেরাকে পরিণত করেছে অন্যতম ক্যামেরা ফোনে।
শাওমি রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স:
অল্প দামে মানে মাত্র ২২ হাজার টাকায় ভালো মানের ক্যামেরা ফোন হচ্ছে শাওমি ব্র্যান্ডের রেডমি নোট ৯ প্রো ম্যাক্স। কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৭২০জি প্রসেসর ও এলইডি ফ্ল্যাশবিশিষ্ট এই স্মার্টফোনে রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট এবং ৬৪,৮, ২ ও ২ মেগাপিক্সেলের রিয়ার ক্যামেরা। ভিডিও অপশনে রয়েছে ফোর–কে ও এইচডি মোড।
রিয়েলমি এক্স ৭ প্রো এক্সট্রিম এডিশন:
তুলনামূলক কম দামে রিয়েলমি ব্র্যান্ডের যে স্মার্টফোন ক্যামেরা ফোনপ্রেমীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পেয়েছে, তা হলো রিয়েলমি এক্স ৭ প্রো এক্সট্রিম এডিশন। এর দাম ৩১ হাজার ৫০০ টাকা। মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ১০০০ প্রসেসর ও এলইডি ফ্ল্যাশবিশিষ্ট এই স্মার্টফোনে রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট এবং ৬৪,৮ ও ২ মেগাপিক্সেলের রিয়ার ট্রিপল ক্যামেরা। ভিডিও অপশনে রয়েছে ফোর–কে ও এইচডি মোড।
ভিভো এক্স ৬০ প্রো প্লাস:
গিম্বল-কোয়ালিটি ভিডিও এক্সপেরিয়েন্স থাকায় সবচেয়ে ভালো ক্যামেরা ফোন তালিকাতে স্থান করে নিয়েছে ভিভো এক্স ৬০ প্রো প্লাস ফোনটি ৷ এমন অসাধারণ ভিডিও স্ট্যাবিলাইজেশন সিস্টেম বাজারের কম ফোনেই দেখা যায়। স্মার্টফোনের অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশনকে অন্য মাত্রায় নিয়ে গিয়েছে এই ফোনটি।
ভিডিওর পাশাপাশি স্টিল ক্যামেরা ডিপার্টমেন্টেও দারুণ দক্ষতা ভিভো এক্স ৬০ প্রো প্লাস ফোনটির। প্রায় সকল ছবিতে ওয়াইড ডায়নামিক রেঞ্জ আর অ্যাকুরেট হোয়াইট ব্যালেন্স প্রদান করে ফোনটি। এছাড়াও ফটো ও ভিডিও, উভয় ক্ষেত্রেই ভালো ডিটেইল রেজাল্ট দেয় ফোনটি।
অ্যাপল তার আইফোন, আইপ্যাড ও ম্যাক কম্পিউটারের জন্য অপারেটিং সিস্টেমগুলোর ডিজাইনে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনার পরিকল্পনা করছে। আইওএস–১৯, আইপ্যাড–১৯ ও ম্যাকওএস–১৬-এর নতুন সংস্করণগুলো ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নত করার জন্য একটি নতুন ইন্টারফেস আনবে।
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অধিকাংশ কিশোর–কিশোরীদের টিকটক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। বর্তমানে অ্যাপটি তরুণদের রাতের বেলা ‘ডুমস্ক্রোলিং’ (অর্থাৎ, অযথা স্ক্রল করা) থামানোর জন্য নতুন একটি ফিচার নিয়ে আসছে। এই ফিচারের মাধ্যমে রাতের বেলা কিশোর–কিশোরদের অ্যাকাউন্টে ভিডিও দেখানোর পরিবর্তে সম্পূর্ণে স্ক্রিনে একটি মেসেজ দেখাবে। এই মেসেজ
৯ ঘণ্টা আগেডিজিটাল যুগে আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে স্মার্টফোন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আপডেট, মেসেজ, ইমেইলের—প্রতিটি নোটিফিকেশনের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকেন অনেকেই। প্রথমে মনে হয়—এটা হয়তো এক ধরনের স্বাভাবিক অভ্যাস। তবে প্রতিটি নোটিফিকেশনের শব্দ বা ভাইব্রেশন আসলে মনের গভীরে থাকা কিছু অজানা উদ্বেগকে বাড়ি
৯ ঘণ্টা আগেশক্তিশালী গোয়েন্দা স্যাটেলাইট তৈরি করেছে চীনের বিজ্ঞানীরা। এটি লেজার ইমেজিং প্রযুক্তির মাধ্যমে ১০০ কিলোমিটার (৬০ মাইল) ওপর থেকে মানুষের চেহারার বিস্তারিত ছবি তুলতে পারে। চীনের সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্রযুক্তি বর্তমানের শীর্ষস্থানীয় স্যাটেলাইট
১৩ ঘণ্টা আগে