প্রযুক্তি ডেস্ক
নেত্রকোনায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য এগিয়ে এসেছে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেড। আজ শনিবার একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁদের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নেত্রকোনার খালিয়াজুরীর ইউএনও, চেয়ারম্যান এবং ভিডিও কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, নেত্রকোনার ডেপুটি কমিশনার এবং হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী।
শীর্ষস্থানীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে, গত ২১ বছর ধরে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প, টেলিকম অপারেটর এবং স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে দেশের সাধারণ মানুষের কাছে তথ্যপ্রযুক্তির সেবা পৌঁছে দিয়ে ’ডিজিটাল বাংলাদেশে’র স্বপ্ন পূরণে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছে প্রতিষ্ঠানটি।
সাম্প্রতিক সময়ে বন্যার ফলে হাজার হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দেশজুড়ে বন্যার কারণে অনেক জেলা প্রতিকূল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বন্যা দেশজুড়ে মানুষকে অসহায় পরিস্থিতিতে ফেলেছে এবং তাঁদের জীবন ও জীবিকাকে করে তুলেছে বিপন্ন। দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমন অসহায় মানুষের সহায়তায় এগিয়ে এসেছে হুয়াওয়ে। সাম্প্রতিক বন্যার পরিপ্রেক্ষিতে হুয়াওয়ের উদ্যোগ ‘ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ- হিয়ার ফর ইউ’র অংশ হিসেবে, আজ হুয়াওয়ে নেত্রকোনা জেলার দুস্থ ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে এই ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছে। অসহায় এ মানুষদের পাশে দাঁড়াতে হুয়াওয়ে প্রায় দুই হাজার পরিবারের মাঝে জরুরি খাদ্যদ্রব্য, যেমন: চাল, মসুর ডাল, আলু, ওরাল স্যালাইন, চিনি, ময়দা ও অন্যান্য জিনিস বিতরণ করেছে।
ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। এ ছাড়াও , অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী ঝ্যাং ঝেংজুন, নেত্রকোনার ডেপুটি কমিশনার কাজী মো. আবদুর রহমান, খালিয়াজুরীর ইউএনও এ এইচ এম আরিফুল ইসলাম এবং খালিয়াজুরীর চেয়ারম্যান সুমন চক্রবর্তী।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, “প্রথমেই, আমি হুয়াওয়ে কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই এবং দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের বিকাশে অবদান রাখার জন্য তাদের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশে বিনির্মাণের পথে রয়েছি এবং ডিজিটাল কানেকটিভিটি ডিজিটাল বাংলাদেশের মেরুদণ্ড। হুয়াওয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ ও ডিজিটাল হাইওয়ে গড়ে তুলতে সহায়তা করছে, এ জন্য আমরা হুয়াওয়ের প্রতি কৃতজ্ঞ। পাশাপাশি, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সেবাদানের কারণে আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই। তারা ২২ বছর ধরে এ দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং ডিজিটাল কানেকটিভিটির ক্ষেত্রেও সহায়তা প্রদান করছে।”
তিনি আরও বলেন, "প্রাকৃতিক কারণে হাওর অঞ্চলের মানুষের জীবন দেশের অন্য সকল অঞ্চলের সঙ্গে মিলে না। সমতল ভূমির মানুষের পক্ষে অনুমান করাও কঠিন যে এমন কোনো জনপদ আছে, যা বর্ষায় সমুদ্র হয়ে যায়। আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই বিভিন্ন সময় আমাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। ত্রাণ সহায়তা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে হুয়াওয়ে সমাজের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতার প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছে। বাংলাদেশের দুর্গম একটি অঞ্চলে এভাবে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়া একটি বিরল দৃষ্টান্ত। হুয়াওয়ে কর্তৃপক্ষ নিজেরা উপস্থিত থেকে এ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এ জন্য আমি হুয়াওয়ের প্রধান নির্বাহী ও হুয়াওয়েকে আবারও ধন্যবাদ জানাই।”
হুয়াওয়ে বাংলাদেশে প্রধান নির্বাহী ঝ্যাং ঝেংজুন বলেন, “এ ত্রাণ সহায়তা কর্মসূচি বন্যাদুর্গত অঞ্চলে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে আমাদের ‘ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ-হিয়ার ফর ইউ’ শীর্ষক একটি সামগ্রিক উদ্যোগেরই প্রচেষ্টা। এ উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা মানুষের জীবনযাত্রা উন্নত করতে কাজ করে যাব। বাংলাদেশে স্থানীয়ভাবে বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে, যেখানে আমরা আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করি সেসব কমিউনিটিতে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে পেরে গর্বিত। ভবিষ্যতে আমরা এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে অবদান রাখতে চাই।”
নেত্রকোনার ডেপুটি কমিশনার কাজী মো. আবদুর রহমান বলেন, “ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখা ছাড়াও খালিয়াজুরী উপজেলার বন্যা আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য প্রথমেই আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই। সরকারের প্রচেষ্টা ছাড়াও, যেসব প্রতিষ্ঠান এই প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষের জন্য তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের অবদান মানুষকে বৈশ্বিক মহামারি এবং বন্যার কারণে সৃষ্ট নেতিবাচক পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের সুযোগ করে দিয়েছে। সে ক্ষেত্রে, এই ত্রাণ সামগ্রী তাদের বিশেষভাবে সহায়তা করবে।”
খালিয়াজুরীর ইউএনও এ এইচ এম আরিফুল ইসলাম বলেন, “বিগত তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে বন্যাদুর্গতদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করছে হুয়াওয়ে। এ হাওর অঞ্চল বছরের বেশির ভাগ সময় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এমন অবস্থায় আমি মনে করি অন্তত ১৫ থেকে ১৬ হাজার মানুষ ত্রাণ সহায়তা কর্মসূচির অধীনে সহায়তা পাবে। আমি আশা করি এ কর্মসূচি সম্প্রসারিত হবে এবং হুয়াওয়ে ভবিষ্যতেও খালিয়াজুরীর মতো দুর্গম এলাকাসমূহে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেবে ।”
সম্প্রতি, বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে ভূমিকা রাখার প্রত্যয়ে হুয়াওয়ে ‘ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি উদ্যোগ শুরু করেছে। এ উদ্যোগের অধীনে, এ মাসের শুরুতে অভিযাত্রিক স্কুলে ডিজিটাল শিক্ষামূলক ডিভাইস ও স্বাস্থ্যসেবা সরঞ্জাম দেওয়া হয়েছিল। এই ত্রাণ বিতরণ উদ্যোগের মতো, হুয়াওয়ে আগামী দিনেও স্থানীয় মানুষের সামাজিক উন্নয়নে পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন হুয়াওয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ।
নেত্রকোনায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য এগিয়ে এসেছে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেড। আজ শনিবার একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁদের মধ্যে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নেত্রকোনার খালিয়াজুরীর ইউএনও, চেয়ারম্যান এবং ভিডিও কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, নেত্রকোনার ডেপুটি কমিশনার এবং হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী।
শীর্ষস্থানীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে, গত ২১ বছর ধরে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প, টেলিকম অপারেটর এবং স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে, যার মাধ্যমে দেশের সাধারণ মানুষের কাছে তথ্যপ্রযুক্তির সেবা পৌঁছে দিয়ে ’ডিজিটাল বাংলাদেশে’র স্বপ্ন পূরণে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছে প্রতিষ্ঠানটি।
সাম্প্রতিক সময়ে বন্যার ফলে হাজার হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দেশজুড়ে বন্যার কারণে অনেক জেলা প্রতিকূল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বন্যা দেশজুড়ে মানুষকে অসহায় পরিস্থিতিতে ফেলেছে এবং তাঁদের জীবন ও জীবিকাকে করে তুলেছে বিপন্ন। দায়িত্বশীল ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এমন অসহায় মানুষের সহায়তায় এগিয়ে এসেছে হুয়াওয়ে। সাম্প্রতিক বন্যার পরিপ্রেক্ষিতে হুয়াওয়ের উদ্যোগ ‘ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ- হিয়ার ফর ইউ’র অংশ হিসেবে, আজ হুয়াওয়ে নেত্রকোনা জেলার দুস্থ ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের মাঝে এই ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেছে। অসহায় এ মানুষদের পাশে দাঁড়াতে হুয়াওয়ে প্রায় দুই হাজার পরিবারের মাঝে জরুরি খাদ্যদ্রব্য, যেমন: চাল, মসুর ডাল, আলু, ওরাল স্যালাইন, চিনি, ময়দা ও অন্যান্য জিনিস বিতরণ করেছে।
ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। এ ছাড়াও , অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী ঝ্যাং ঝেংজুন, নেত্রকোনার ডেপুটি কমিশনার কাজী মো. আবদুর রহমান, খালিয়াজুরীর ইউএনও এ এইচ এম আরিফুল ইসলাম এবং খালিয়াজুরীর চেয়ারম্যান সুমন চক্রবর্তী।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, “প্রথমেই, আমি হুয়াওয়ে কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই এবং দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের বিকাশে অবদান রাখার জন্য তাদের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশে বিনির্মাণের পথে রয়েছি এবং ডিজিটাল কানেকটিভিটি ডিজিটাল বাংলাদেশের মেরুদণ্ড। হুয়াওয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ ও ডিজিটাল হাইওয়ে গড়ে তুলতে সহায়তা করছে, এ জন্য আমরা হুয়াওয়ের প্রতি কৃতজ্ঞ। পাশাপাশি, অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সেবাদানের কারণে আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই। তারা ২২ বছর ধরে এ দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং ডিজিটাল কানেকটিভিটির ক্ষেত্রেও সহায়তা প্রদান করছে।”
তিনি আরও বলেন, "প্রাকৃতিক কারণে হাওর অঞ্চলের মানুষের জীবন দেশের অন্য সকল অঞ্চলের সঙ্গে মিলে না। সমতল ভূমির মানুষের পক্ষে অনুমান করাও কঠিন যে এমন কোনো জনপদ আছে, যা বর্ষায় সমুদ্র হয়ে যায়। আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই বিভিন্ন সময় আমাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। ত্রাণ সহায়তা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে হুয়াওয়ে সমাজের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতার প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছে। বাংলাদেশের দুর্গম একটি অঞ্চলে এভাবে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়া একটি বিরল দৃষ্টান্ত। হুয়াওয়ে কর্তৃপক্ষ নিজেরা উপস্থিত থেকে এ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এ জন্য আমি হুয়াওয়ের প্রধান নির্বাহী ও হুয়াওয়েকে আবারও ধন্যবাদ জানাই।”
হুয়াওয়ে বাংলাদেশে প্রধান নির্বাহী ঝ্যাং ঝেংজুন বলেন, “এ ত্রাণ সহায়তা কর্মসূচি বন্যাদুর্গত অঞ্চলে মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে আমাদের ‘ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ-হিয়ার ফর ইউ’ শীর্ষক একটি সামগ্রিক উদ্যোগেরই প্রচেষ্টা। এ উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা মানুষের জীবনযাত্রা উন্নত করতে কাজ করে যাব। বাংলাদেশে স্থানীয়ভাবে বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে, যেখানে আমরা আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করি সেসব কমিউনিটিতে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে পেরে গর্বিত। ভবিষ্যতে আমরা এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে অবদান রাখতে চাই।”
নেত্রকোনার ডেপুটি কমিশনার কাজী মো. আবদুর রহমান বলেন, “ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখা ছাড়াও খালিয়াজুরী উপজেলার বন্যা আক্রান্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য প্রথমেই আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই। সরকারের প্রচেষ্টা ছাড়াও, যেসব প্রতিষ্ঠান এই প্রত্যন্ত অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষের জন্য তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের অবদান মানুষকে বৈশ্বিক মহামারি এবং বন্যার কারণে সৃষ্ট নেতিবাচক পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের সুযোগ করে দিয়েছে। সে ক্ষেত্রে, এই ত্রাণ সামগ্রী তাদের বিশেষভাবে সহায়তা করবে।”
খালিয়াজুরীর ইউএনও এ এইচ এম আরিফুল ইসলাম বলেন, “বিগত তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে বন্যাদুর্গতদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করছে হুয়াওয়ে। এ হাওর অঞ্চল বছরের বেশির ভাগ সময় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এমন অবস্থায় আমি মনে করি অন্তত ১৫ থেকে ১৬ হাজার মানুষ ত্রাণ সহায়তা কর্মসূচির অধীনে সহায়তা পাবে। আমি আশা করি এ কর্মসূচি সম্প্রসারিত হবে এবং হুয়াওয়ে ভবিষ্যতেও খালিয়াজুরীর মতো দুর্গম এলাকাসমূহে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেবে ।”
সম্প্রতি, বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে ভূমিকা রাখার প্রত্যয়ে হুয়াওয়ে ‘ইন বাংলাদেশ, ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি উদ্যোগ শুরু করেছে। এ উদ্যোগের অধীনে, এ মাসের শুরুতে অভিযাত্রিক স্কুলে ডিজিটাল শিক্ষামূলক ডিভাইস ও স্বাস্থ্যসেবা সরঞ্জাম দেওয়া হয়েছিল। এই ত্রাণ বিতরণ উদ্যোগের মতো, হুয়াওয়ে আগামী দিনেও স্থানীয় মানুষের সামাজিক উন্নয়নে পাশে থাকবে বলে জানিয়েছেন হুয়াওয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ।
বৈদ্যুতিক গাড়ি বা ইভি চার্জিংয়ের জন্য নতুন ধরনের সোলার পেইন্ট (সূর্যশক্তি শোষণকারী রং) তৈরি করছে জার্মানির গাড়ি প্রস্তুতকারক কোম্পানি মার্সিডিজ-বেঞ্চ। এই বিশেষ রঙটিতে ফোটোভোলটাইক সেল (সোলার প্যানেল) রয়েছে, যা সূর্যালোক শোষণ করে
১০ ঘণ্টা আগেইন্টেল ও এএমডি এর মতো মহাকাশে চিপ পাঠিয়েছে চীনের চিপ প্রস্তুতকারক কোম্পানিটি লুনসন। এটি মহাকাশে পাঠানো ক্লাউড কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মগুলোর জন্য কাজ করবে। গত শুক্রবার কোম্পানিটির পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
১১ ঘণ্টা আগেভুলক্রমে বয়ফ্রেন্ডের ৫৬৯ মিলিয়ন বা ৫৬ কোটি ৯০ লাখ পাউন্ডের মূল্যের বিটকয়েন ‘কী’ ভাগাড়ে ফেলে দিয়েছিলেন এক নারী। এখন বয়ফ্রেন্ড বিটকয়েনগুলো ফিরে পাওয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। এমনকি বিষয়টি আদালত পর্যন্ত টেনে নেওয়া হচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তির জগতের অন্যতম পরিচিত নাম চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও জেনসেন হুয়াং। তবে শুধু এনভিডিয়ার সাফল্যই তাঁর পুরো জীবনের গল্প নয়, বরং কলেজজীবনের একটি রোমান্টিক ও মজাদার অধ্যায়ও হুয়াংয়ের রয়েছে। যখন ১৭ বছর বয়সী কলেজ ছাত্র হুয়াং তাঁর ১৯ বছরের হবু স্ত্রী লরি হুয়াংয়ের মন জয়...
১২ ঘণ্টা আগে