প্রযুক্তি ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম অঙ্গরাজ্য হিসেবে শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক নিষিদ্ধের আইন পাস করেছে মন্টানা। চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্সের মালিকানাধীন টিকটককে তথ্য চুরির দায়ে অভিযুক্ত করে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এসবি ৪১৯ নামের আইনটি ৪৩ ভোটের বিপরীতে ৫৪ ভোট পেয়ে পাস হয়েছে। যদি এই আইনে মনটানার গভর্নর গ্রেগ জিয়ানফোর্ট সাক্ষর করেন, তাহলে এই নিষেধাজ্ঞা আগামী জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। টিকটক জানিয়েছে, মনটানা অঙ্গরাজ্যের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে নামবে এটি।
এদিকে টিকটককে মোটা অঙ্কের অর্থ জরিমানা করেছে যুক্তরাজ্যের তথ্য কমিশন। মূলত টিকটকের বিরুদ্ধে শিশুদের গোপনীয়তা ভঙ্গের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এই জরিমানা করা হয়।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যের তথ্য কমিশনারের কার্যালয় অনুমান করেছে, ২০২০ সালে টিকটক ১৩ বছরের কম বয়সী ১০ লাখেরও বেশি শিশুকে প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছে, যার ফলে তাদের নিজেদের নিয়মই ভঙ্গ হয়েছে।
দেশটির তথ্য কমিশনার জন এডওয়ার্ডস বলেন, ‘শিশুরা বাস্তব জগতের মতো ডিজিটাল জগতেও নিরাপদ কি না, তা নিশ্চিত করার জন্য আইন রয়েছে। টিকটক সেই আইনগুলো মানেনি।’
টিকটকের একজন মুখপাত্র আইসিওর সিদ্ধান্তের সঙ্গে দ্বিমত জানিয়ে সিএনএনকে বলেন, ‘প্ল্যাটফর্ম থেকে ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের দূরে রাখতে টিকটক অনেক কাজ করে থাকে।’
এর আগে সরকারি কর্মকর্তাদের ডিভাইসে টিকটক বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় অস্ট্রেলিয়া। শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটির নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে গত ৪ মার্চ টিকটকে ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয় অস্ট্রেলিয়ার সরকার।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার পরামর্শ মোতাবেক ক্যানবেরার অ্যাটর্নি জেনারেল মার্ক ড্রেফুস নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘পদক্ষেপটি যত দ্রুত সম্ভব কার্যকর করা হবে।’
অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত টিকটকের চীনা মহাপরিচালক লি হান্টার এই সিদ্ধান্তে হতাশা জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের মতে, সিদ্ধান্তটি রাজনীতি দ্বারা প্রভাবিত।’
টিকটকের তথ্যমতে, চলতি বছরের শুরুতে অস্ট্রেলিয়ায় ১৮ বা তার বেশি বয়সী টিকটক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৮৩ লাখ। অ্যাপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শও জি চিউ বলেন, ‘চীনা সরকার কখনোই তাদের কাছে ব্যবহারকারীদের তথ্য চায়নি। ভবিষ্যতে কখনো চাইলেও তারা দেবে না।’
সাম্প্রতিক সময়ে নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে সরকারি ডিভাইসে নিষিদ্ধ করা হয় টিকটক। একই কারণ দেখিয়ে গত ৩১ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মকর্তাদের অফিসের ডিভাইসে টিকটক নিষিদ্ধ করেছে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ন্যাটোর দুজন কর্মকর্তা বলেন, ‘ন্যাটোর দেওয়া ডিভাইসে আনুষ্ঠানিকভাবে টিকটক ডাউনলোড নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’ প্রযুক্তিগত বিধিনিষেধের কারণে আগেও ন্যাটোর ডিভাইসে টিকটক ব্যবহারে করা যেত না। তবে এবার আনুষ্ঠানিকভাবেই এই অ্যাপ নিষিদ্ধ করা হলো।
ন্যাটোর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সিএনএনকে জানান, ন্যাটোর সাইবার নিরাপত্তা সবার আগে। টিকটক ন্যাটো ডিভাইসে ব্যবহারযোগ্য নয়। নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কারণে চীনের এই জনপ্রিয় শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটিকে নিষিদ্ধ করেছে ন্যাটো।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম অঙ্গরাজ্য হিসেবে শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক নিষিদ্ধের আইন পাস করেছে মন্টানা। চীনা কোম্পানি বাইটড্যান্সের মালিকানাধীন টিকটককে তথ্য চুরির দায়ে অভিযুক্ত করে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এসবি ৪১৯ নামের আইনটি ৪৩ ভোটের বিপরীতে ৫৪ ভোট পেয়ে পাস হয়েছে। যদি এই আইনে মনটানার গভর্নর গ্রেগ জিয়ানফোর্ট সাক্ষর করেন, তাহলে এই নিষেধাজ্ঞা আগামী জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে। টিকটক জানিয়েছে, মনটানা অঙ্গরাজ্যের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে নামবে এটি।
এদিকে টিকটককে মোটা অঙ্কের অর্থ জরিমানা করেছে যুক্তরাজ্যের তথ্য কমিশন। মূলত টিকটকের বিরুদ্ধে শিশুদের গোপনীয়তা ভঙ্গের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এই জরিমানা করা হয়।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, যুক্তরাজ্যের তথ্য কমিশনারের কার্যালয় অনুমান করেছে, ২০২০ সালে টিকটক ১৩ বছরের কম বয়সী ১০ লাখেরও বেশি শিশুকে প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহারের সুযোগ দিয়েছে, যার ফলে তাদের নিজেদের নিয়মই ভঙ্গ হয়েছে।
দেশটির তথ্য কমিশনার জন এডওয়ার্ডস বলেন, ‘শিশুরা বাস্তব জগতের মতো ডিজিটাল জগতেও নিরাপদ কি না, তা নিশ্চিত করার জন্য আইন রয়েছে। টিকটক সেই আইনগুলো মানেনি।’
টিকটকের একজন মুখপাত্র আইসিওর সিদ্ধান্তের সঙ্গে দ্বিমত জানিয়ে সিএনএনকে বলেন, ‘প্ল্যাটফর্ম থেকে ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের দূরে রাখতে টিকটক অনেক কাজ করে থাকে।’
এর আগে সরকারি কর্মকর্তাদের ডিভাইসে টিকটক বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় অস্ট্রেলিয়া। শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটির নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে গত ৪ মার্চ টিকটকে ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয় অস্ট্রেলিয়ার সরকার।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থার পরামর্শ মোতাবেক ক্যানবেরার অ্যাটর্নি জেনারেল মার্ক ড্রেফুস নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘পদক্ষেপটি যত দ্রুত সম্ভব কার্যকর করা হবে।’
অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত টিকটকের চীনা মহাপরিচালক লি হান্টার এই সিদ্ধান্তে হতাশা জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের মতে, সিদ্ধান্তটি রাজনীতি দ্বারা প্রভাবিত।’
টিকটকের তথ্যমতে, চলতি বছরের শুরুতে অস্ট্রেলিয়ায় ১৮ বা তার বেশি বয়সী টিকটক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল প্রায় ৮৩ লাখ। অ্যাপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শও জি চিউ বলেন, ‘চীনা সরকার কখনোই তাদের কাছে ব্যবহারকারীদের তথ্য চায়নি। ভবিষ্যতে কখনো চাইলেও তারা দেবে না।’
সাম্প্রতিক সময়ে নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশে সরকারি ডিভাইসে নিষিদ্ধ করা হয় টিকটক। একই কারণ দেখিয়ে গত ৩১ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মকর্তাদের অফিসের ডিভাইসে টিকটক নিষিদ্ধ করেছে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ন্যাটোর দুজন কর্মকর্তা বলেন, ‘ন্যাটোর দেওয়া ডিভাইসে আনুষ্ঠানিকভাবে টিকটক ডাউনলোড নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’ প্রযুক্তিগত বিধিনিষেধের কারণে আগেও ন্যাটোর ডিভাইসে টিকটক ব্যবহারে করা যেত না। তবে এবার আনুষ্ঠানিকভাবেই এই অ্যাপ নিষিদ্ধ করা হলো।
ন্যাটোর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা সিএনএনকে জানান, ন্যাটোর সাইবার নিরাপত্তা সবার আগে। টিকটক ন্যাটো ডিভাইসে ব্যবহারযোগ্য নয়। নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কারণে চীনের এই জনপ্রিয় শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটিকে নিষিদ্ধ করেছে ন্যাটো।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামসহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টেদের ওপর বৈশ্বিক আয়ের ৫ শতাংশ পর্যন্ত জরিমানা আরোপ করার পরিকল্পনা প্রত্যাহার করেছে অস্ট্রেলিয়া। চলতি বছরের প্রস্তাবিত একটি আইন অনুযায়ী, কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে জরিমানা আরোপ করার পরিকল্পনা করেছিল দেশটি।
৬ মিনিট আগেমার্কেট ইন্টেলিজেন্স ফার্ম সিমিলার ওয়েবের মতে, প্রতিদিনের সক্রিয় ব্যবহারকারীদের দিক থেকে থ্রেডসের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করছে ব্লুস্কাই। বর্তমানে ব্লুস্কাইয়ের অ্যাপটি যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের অ্যাপল অ্যাপ স্টোরে সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড করা অ্যাপ। এরপরেই রয়েছে থ্রেডস।
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সানি ভ্যালে শহরে অত্যাধুনিক ও পরিবেশবান্ধব পাঁচতলা অফিস ভবন তৈরি করেছে টেক জায়ান্ট গুগল। এই ভবনের বিশেষত্ব হলো—এটি তৈরিতে প্রথমবারের মতো ‘মাস টিম্বার’ ব্যবহার করেছে কোম্পানিটি। কাঠ বিভিন্নভাবে প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে মাস টিম্বার তৈরি করা হয়। তাই ভবনটি...
২ দিন আগেপাশ্চাত্যে উৎসবের মৌসুমে বা নতুন বছর আসার আগে প্রায় সবাই ছুটি উপভোগ করেন। এই সময়টিতে পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটানো, বিশ্রাম নেওয়া এবং গত বছরের কঠিন কাজের চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া একটি সাধারণ বিষয়। অনেক কোম্পানি এসময় কর্মীদের ছুটি দেয়, যাতে তারা শারীরিক এবং মানসিকভাবে পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। তবে এ
২ দিন আগে