রাজধানী ঢাকায় সড়ক যোগাযোগে অবকাঠামোগত খাতে ব্যাপক উন্নয়ন হলেও যানজট থেকে মুক্তি মেলেনি। প্রতিদিন যানজটে প্রায় ৮২ লাখ কর্মঘণ্টা নষ্ট হচ্ছে বলে তথ্য উঠে এসেছে বিশ্ব ব্যক্তিগত গাড়িমুক্ত দিবসের আলোচনা সভায়।
অফিস যাতায়াতসহ নানা কাজে নানা জায়গায় যেতে মেট্রোরেল ব্যবহার করেন যাত্রীরা। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে। বিশেষ করে, মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে কি না? উত্তর হলো—মেট্রোরেলে ব্যাগ ও বস্তা বহন করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতা নির্ধারণ করে দিয়েছে মেট্রোরেল পরিচালনা প্রতিষ্ঠান
রাজধানীতে জনপ্রিয় গণপরিবহন মেট্রোরেল এবং এর যাত্রীদের বিমা করা হয়নি দেড় বছরেও। তৃতীয় পক্ষ থেকে এখনো নিরাপত্তা সনদ নেয়নি মেট্রোরেল পরিচালনাকারী কর্তৃপক্ষ ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)। রাজধানীর গণপরিবহনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) এসব বিষয়ে একাধিকবার
সম্প্রতি রাজধানীতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহসমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে এক যুবক একটি বাসের হেলপারকে মারধর করছেন এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে সমালোচনার শিকার হচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া জবির সমন্বয়কেরা...
ঢাকায় যখন নগর পরিবহন চলাচল শুরু হয় তখন বাসের মোট রুট ছিল ১১০টি। পরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১২০ টিতে। বর্তমানে ঢাকায় প্রায় ১৩০টি রুটে বাস চলাচল করছে। এসব রুট কমিয়ে ৪২টি রুট করবে ডিটিসিএ।
আগামী রোববার (২৫ আগস্ট) থেকে নিয়মিত শিডিউলে চলবে মেট্রোরেল। গতকাল বৃহস্পতি ও আজ শুক্রবার পরীক্ষামূলকভাবে মেট্রোরেল চালানো হয়েছে। লাইনে কোনো সমস্যা বা ত্রুটি ধরা পড়েনি। কিছু কারিগরি ইস্যু নিয়ে কাজ করছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরে দেশব্যাপী তুমুল সহিংসতা ও প্রাণহানির ঘটনা অব্যাহত থাকার প্রভাব পড়েছে গোটা গণপরিবহন ব্যবস্থায়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার জনমনে এখনো আতঙ্কের ছাপ রয়ে গেছে। তবে অচলাবস্থা কাটিয়ে রাজধানীসহ দেশের নানা জেলা-উপজেলার সড়কে গণপরিবহন ব্যবস্থা স্বাভাবিক হতে শুরু করেছ
আমি আজ অফিসে আছি। কিন্তু রেল চলাচলের বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেব বুঝতে পারছি না। মন্ত্রী যেহেতু নেই, তাহলে কে সিদ্ধান্ত দেবে? আমি একা কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারব না। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে যিনি দায়িত্ব নেবেন এ মন্ত্রণালয়ের, তাঁর নির্দেশনা মোতাবেক আমরা রেল চলাচলের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব...
রাজধানীর বেশির ভাগ এলাকাতেই আজ মঙ্গলবার ব্যক্তিগত গাড়ি ও গণপরিবহনের সংখ্যা ছিল হাতে গোনা। বাসাবো-মান্ডা এলাকায় সকাল থেকেই গণপরিবহন ছিল কম, রিকশা-সিএনজি চলাচল করতে দেখা গেছে। পুরো এলাকার পরিবেশ ছিল থমথমে। এলাকার বেশ কয়েকটি দোকান বন্ধ দেখা যায়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ঢাকা অসহযোগ আন্দোলনের প্রথম দিন গত রোববার বন্ধ হয়ে যায় সারা দেশের সঙ্গে ট্রেন চলাচল। এর আগে তিন দিন স্বল্প দূরত্বে কারফিউ শিথিল থাকা অবস্থায় ট্রেন চলাচল করেছিল। তবে গতকাল রাতে আইএসপিআর থেকে সব ধরনের সরকারি অফিস আদালত খুলে দেওয়ার কথা বলা হলেও ট্রেন চলাচল নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসেন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘অসহযোগ আন্দোলন’ কর্মসূচিতে আজ রোববার দিনের শুরুতে সড়কে গণপরিবহনের দেখা মেলেনি বলে জানিয়েছেন নগরীর বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা...
মোটরযানের ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন, অগ্রিম আয়কর, রুট পারমিট এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন সংক্রান্ত কাগজপত্রের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। বুধবার (৩১ জুলাই) বিআরটিএর সংস্থাপন শাখার এক নির্দেশনায় এ কথা জানানো হয়েছে।
সারা দেশে চার দিনের টানা কারফিউর পর আজ (বুধবার) পঞ্চম দিনে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে মেহেরপুরের জনজীবন। স্বল্প পরিমাণে ছেড়ে গেছে দূরপাল্লার বাস। জেলার পরিস্থিতিও অনেকটাই স্বাভাবিক। সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত জেলায় কারফিউ শিথিল করেছে জেলা প্রশাসন...
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে শত শত যানবাহন আটকা পড়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের পর থেকে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়...
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ‘সারা দেশে কমপ্লিট শাটডাউনের’ ঘোষণার পর আজ বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকার রাজপথে গণপরিবহন খুব একটা দেখা যায়নি। সকাল সাড়ে ৭টা থেকে সাড়ে ৮টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার সড়ক ঘুরে এ চিত্র পাওয়া গেছে। গণপরিবহন দুই একটা থাকলেও রিকশা, সিএনজি ও ব্যক্তিগত অন্যান্য গাড়ির
কোটা সংস্কার আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের দেওয়া ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচির মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখার নির্দেশ আসছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও মালিক সমিতির মহাসচিব এনায়েতউল্লাহ।
ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর শহরের একজন মানুষও বাড়ি থেকে বেরিয়ে হাঁটা দূরত্বের মধ্যে গণপরিবহন সেবা পান না। ঢাকায় নগরবাসীর বসবাসের ৩০০ মিটারের মধ্যে নেই কোনো নিরাপদ পরিবহন অবকাঠামো। এ ছাড়া এই তিন শহরের ৬৪ শতাংশ মানুষ মহাসড়কের কারণে দুর্ঘটনাসহ স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন।