
গ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।

মাদক দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) মহাপরিচালকের (ডিজি) বিশেষ প্রশংসা পেয়েছেন রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক (ডেপুটি ডিরেক্টর) মো. জিললুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) ঢাকায় অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে মহাপরিচালক মো. হাসান মারুফ তাঁকে আনুষ্ঠানিকভাবে

একটি অ্যাসফল্ট মিক্সিং প্ল্যান্ট নিয়ে ছয় বছর ধরে ভুগছে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামের মানুষ। প্ল্যান্টের কালো ধোঁয়ার কারণে আশপাশের মাঠের ফসল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। মারা যাচ্ছে পুকুরের মাছ। শ্বাস-প্রশ্বাস নিতেও সমস্যা হচ্ছে মানুষের। অনেকে আক্রান্ত হয়েছেন শ্বাসকষ্টজনিত অসুখে। উপজেলা প্রশাসনকে

ঠিকাদারকে খুশি রাখতে তুঘলকি কাণ্ড ঘটিয়েছেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) এক প্রকল্প পরিচালক (পিডি)। নওগাঁয় দেওয়া খাল সংস্কারের কাজ করা যায়নি বলে পিডি ওই ঠিকাদারকে দিয়ে রাজশাহীতে একই কাজ করাচ্ছেন।