
ঘূর্ণিঝড় দানার অবস্থান ছিল উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন ওডিশা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলীয় এলাকায়। মধ্যরাতেই প্রবল ঘূর্ণিঝড়টি স্থলভাগে উঠে এসেছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো। তবে দেশে এর প্রভাব খুব বেশি আশঙ্কাজনক না হলেও সমুদ্রবন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত বলবৎ রয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে কক্সবাজার সমুদ্র উপকূল উত্তাল রয়েছে। আজ বুধবার সারা দিন গুমোট আবহাওয়ার পর সন্ধ্যা থেকে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়েছে।

কাজ শেষে বৃষ্টি মাথায় নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন দিনমজুর ময়নাল হোসেন। বললেন, ‘বৃষ্টি আসলে আর কী করার আছে। আমাদের ঝড়ই কী, আর বৃষ্টিই বা কী। কাজ করেই খেতে হবে। কাজ না করলে পেটে ভাত জুটবে না। তাই বৃষ্টিতে ভিজেই কাজ করলাম। এখন বাড়ি যাচ্ছি।’

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, হোসেনপুর উপজেলার উত্তর দিকের জিনারী ইউনিয়ন ও সিদলা ইউনিয়নের কিছু এলাকায় শুক্রবার রাতে হঠাৎ ঝোড়ো বাতাস শুরু হয়, সেই সঙ্গে শিলাবৃষ্টির তাণ্ডব। এতে উপড়ে যায় অনেক গাছপালা। বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনেক ঘরবাড়ি। সেই সঙ্গে আমন ধানেরও ক্ষতি হয়েছে। রা