
বাবার মৃত্যুর পর ৩৭ বছর ধরে একা আনূরা বেগম। রক্তের সম্পর্কের কেউ বেঁচে নেই। কর্মক্ষমতাহীন এই বৃদ্ধার দিন চলে অর্ধাহারে অনাহারে। লোকলজ্জার ভয়ে ভিক্ষাও করেন না। এখন জীবনযুদ্ধে আর পেরে উঠছেন না।

প্রায় দুই বছর আগে ফাতেমা খাতুনের নামে বিধবাভাতার কার্ড হয়। ভাতার টাকা ফোনে দেওয়া হবে বলে জুনের আগে তাঁর কাছ থেকে মোবাইল নম্বর চাওয়া হয়। তিনি উপজেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ে গিয়ে তাঁর নগদ নম্বর দিয়ে আসেন। কিন্তু

জেলার পূর্বধলায় ৪ হাজার ৫৪৩ জন ভাতাভোগী রয়েছেন। নারান্দিয়া ইউনিয়নে ৩৭৮ জন বিধবা ভাতা পান। এর মধ্যে ৫ নং ওয়ার্ডে ভাতা ভোগী বিধবা ৫০ জন। ওই ৫০ জনের মধ্যে ১৩ জন নারীর স্বামী জীবিত।