শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
মতামত
‘আপনা-মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়’
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের পর খেয়াল করছি কিছু মানুষ যেন পরিচয়-সংকটে ভুগছে। অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে সরকারটি এখন দেশ পরিচালনা করছে, তাদের কিছু কর্মকাণ্ডের জন্যই এমনটি হচ্ছে। এটি ঠিক যে পূর্ববর্তী সরকারের অনেক অনিয়ম, দুর্নীতি, দুঃশাসনে মানুষ অতিষ্ঠ ছিল। তা ছাড়া পরপর তিনটি নির্বাচন যেভাবে হয়েছে—মানুষ বেশ বির
প্রেক্ষিত একাত্তর-৯
মোনেম খানের কথা অনেকেরই মনে পড়ে যাবে। ‘আইয়ুব-মোনেম ভাই ভাই, এক দড়িতে ফাঁসি চাই’ ছিল একসময়ের জনপ্রিয় স্লোগান। সেই মোনেম খান পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর পদ থেকে সরে যাওয়ার পর অবসর জীবনযাপন করছিলেন বনানীতে সদ্যনির্মিত বাড়িতে। ১৯৭১ সালের অক্টোবর মাসে আততায়ীর হাতে নিহত হন তিনি।
এনজিওর প্রতারণা
বরিশালের আগৈলঝাড়ায় ‘স্বপ্নডানা’ নামের কথিত এক এনজিওর বিরুদ্ধে সহস্রাধিক দরিদ্র মানুষের প্রায় পৌনে ১ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গ্রামের সহজ-সরল মানুষের কাছে অল্প টাকায় ঘর পাওয়ার লোভ যেন খুব স্বাভাবিক ব্যাপার! তাই বুঝি দেশের প্রান্তিক মানুষের আর্থিক দুর্দশা নিয়ে খেলেছে কিছু অসাধু ব্যক্তি।
মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ে মুক্তি আসেনি
আমাদের ভূখণ্ডে মুক্তিযুদ্ধ ছিল ওই জনগণেরই যুদ্ধ। তারাই লড়েছে। কোনো একটি রণাঙ্গনে নয়, সর্বত্র, সকল রণাঙ্গনে; কেবল দেশে নয়, বিদেশেও। বলা হয়েছে, যোদ্ধাদের শতকরা ৮০ জন ছিল কৃষক। এ কোনো অতিরঞ্জন নয়। গ্রামে-গ্রামে, প্রান্তে-প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছিল ওই যুদ্ধ। পাকিস্তানি শাসকদের মধ্যে কুটিল যারা তারা আশা করেছি
একাত্তর ও চব্বিশে বিরোধ দেখি না
একটা নজিরবিহীন নতুন পরিস্থিতিতে দেশে এবার বিজয় দিবস পালিত হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধে আনুষ্ঠানিক নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ দেশ থেকে লাপাত্তা বলা যায়। তার সমর্থকগোষ্ঠী অবশ্য রয়েছে। কিন্তু তারা সোচ্চার কেবল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রায় অবিশ্বাস্য ধরনের পতন ঘটেছে
প্রেক্ষিত একাত্তর-৮
যেকোনোভাবে ‘জয় বাংলা’ শব্দ দুটি লেখার সুযোগ পেলে তা হাতছাড়া করা যাবে না—এই নীতি নিয়েছিলেন সিরাজুদ্দীন হোসেন। ৭ জুন ইসলামাবাদ থেকে বার্তা এল। বলা হলো ‘জয় বাংলা’, ‘বাংলাদেশ’ চিহ্নযুক্ত নোট নাকি আসছে পাকিস্তানে। সেগুলো অবৈধ। পাঠক, খেয়াল করে দেখলেই বুঝতে পারবেন, এই সংবাদ প্রকাশিত হলে পাঠক নিশ্চয়ই বুঝে য
ঐক্যের প্রতিজ্ঞা ও নতুন প্রত্যাশা
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গৌরবময় দিন। এটি আমাদের জন্য কেবল একটি তারিখ নয়, বরং একটি অনুভূতি, একটি পরিচয় এবং একটি চিরন্তন বিজয়ের প্রতীক। ১৯৭১ সালের বিজয় ছিল বাঙালির ঐক্য, সাহস এবং অবিচল সংকল্পের জয়। আমাদের জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পূর্ণতার বিজয়ে মিশে আছে লাখো শহীদের আত্মত্যাগ এবং মুক্তিযোদ্ধা
বিজয়কে উপলব্ধি করি সত্যের সন্ধানে
মহান বিজয় দিবসের প্রাক্কালে মনে পড়ে যায় সেইসব স্মৃতি, যা নাকি আমাদের শুধু গর্ব করতেই শেখায় না, বরং বিশ্বের বুকে জাতি হিসেবে আত্মমর্যাদা নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শেখায়। ৩০ লাখ শহীদের রক্তে স্নাত, দুই লাখ নারীর সম্ভ্রম এবং কোটি কোটি মানুষের ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের এই বিজয়।
বিজয়ের ভাবনা ও আমাদের ভবিষ্যৎ
একটি জাতির গর্বের বিশেষ কিছু দিন থাকে। তেমনি আমাদেরও কিছু বিশেষ দিন আছে যেগুলো নিয়ে আমরা গর্বিত। যেমন একুশে ফেব্রুয়ারি, ৭ মার্চ, ২৬ মার্চ, ১৬ ডিসেম্বর। বেদনার দিন আছে, যেমন বুদ্ধিজীবী দিবস ১৪ ডিসেম্বর।
প্রেক্ষিত একাত্তর-৭
‘বেআইনি ঘোষিত’ কথাটি এখনো একটি মুখরোচক আলোচনা হিসেবে রয়ে গেছে। ১৯৭১ সালে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করেছিল পাকিস্তানের সামরিক সরকার। প্রবল সেন্সরশিপের মধ্যেই চলছিল পত্রিকাগুলো। ইত্তেফাকের নির্বাহী সম্পাদক সিরাজুদ্দীন হোসেন এই স্থবিরতা থেকে বের হওয়ার পথ খুঁজতে লাগলেন। আজকের লেখায় ১৯৭১ সালের জুলাই মাসের কিছ
ধর্ষণ
আমাদের দেশে কী করে যেন শিশু ধর্ষণের ব্যাপারটা ডালভাত হয়ে গেছে। মানুষে-মানুষে সম্পর্ক কেমন যেন শিথিল হয়ে গেছে। বিচ্ছিন্ন হয়েছে সামাজিক বন্ধন। খুব কাছের কারও জীবনে ট্র্যাজিক কিছু না ঘটলে কেউ যেন তা অনুভব করে না।
বুদ্ধিজীবী হত্যার জন্য অভিযুক্তরা ক্ষমা প্রার্থনা করেনি
মনে পড়ছে ১৯৭১ সালের কথা। মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে ডিসেম্বরের যুদ্ধে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পরাজয় অবশ্যম্ভাবী বুঝতে পেরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পরিকল্পিতভাবে বাসা কিংবা কর্মস্থল থেকে ধরে নিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। এই কাজটি করেছিল জামায়াতে ইসলামীর ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্যদের নিয়ে গঠিত ‘আলবদর ব
কোনো সূচকেই তো ভালো প্রবণতা নেই
না, আমি সরকারের পরিসংখ্যান ব্যুরোর তৈরি করা কোনো সূচকের কথা বলছি না। কিংবা বলছি না কোনো অর্থনীতিবিদের সুনির্দিষ্ট হিসাব-নিকাশের ভিত্তিতে তৈরি কোনো সূচকের কথাও। আমি বলছি, দেশের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে জনগণ যে সূচকগুলো নিজেদের চোখে, নিজেদের মতো হিসাব-নিকাশ করে দেখছে, সেগুলোর কথা। সেই সূচকগুলোর কোনো
প্রেক্ষিত একাত্তর-৬
সায়মন ড্রিং ও অ্যান্থনি মাসকারেনহাসের প্রতিবেদনের কথা বলা হলো। আরও অনেক বিদেশি সাংবাদিকের নামও বলা যাবে, যাঁরা পূর্ব পাকিস্তানে এসে সরেজমিন দেখেছেন পাকিস্তানি বাহিনীর চালানো নৃশংসতা। এখানে বলে রাখা দরকার, এই সাংবাদিকেরা কেবল তখনই তাঁদের প্রতিবেদন ছাপতে পেরেছেন, যখন পৌঁছে গেছেন নিরাপদ ঠিকানায়। পাকিস্
জাতির চেতনার প্রদীপ
১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। আমাদের জাতির ইতিহাসে একটি স্মরণীয় ও শোকাবহ দিন। ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে বাঙালি জাতি যখন বিজয়ের দোরগোড়ায়, ঠিক তখনই পাকিস্তানি বাহিনী তাদের শেষ ষড়যন্ত্র হিসেবে জাতির বুদ্ধিবৃত্তিক নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। পাকিস্তানি বাহিনীর স্থানীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আল
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র
যাত্রার শুরু থেকেই চলচ্চিত্র প্রযুক্তিনির্ভর একটি শিল্প। এই শিল্পে দৃশ্যধারণ, সম্পাদনা ও দৃশ্যকে প্রক্ষেপণের যন্ত্র অনিবার্য। ধীরে ধীরে চলচ্চিত্রে যখন শব্দ যুক্ত হলো, রঙিন হলো, আরও কয়েক দশক পর যখন কম্পিউটার প্রযুক্তির সাহায্যে গ্রিন স্ক্রিনে গ্রাফিকস করা গেল, তখন চলচ্চিত্রের আধেয়কে ইচ্ছেমতো ভেঙেচুরে
জাতীয় ঐক্য বনাম জাতীয় সরকার
সম্প্রতি দেশে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সংগঠন ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তার নিয়ে যে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল, সে সম্পর্কে আলোচনা করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বিশেষত চিন্ময় ইস্যুতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের ন