এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
ভারতীয় শিখ তীর্থযাত্রীদের সঙ্গে করে মার্কিন ডলার নিয়ে আসার নির্দেশ দিয়েছে পাকিস্তান সরকার। বৈদেশিক মুদ্রাসংকট কাটাতে পাক সরকার দেশটির গুরুদুয়ারা পরিচালনা কমিটির (পিএসজিপিসি) মাধ্যমে ভারতীয় তীর্থযাত্রীদের এই আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছে।
সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে নতুন করে ২২৫ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মধ্যপ্রাচ্য অস্থিতিশীলতা বাড়ার মধ্যে গতকাল শুক্রবার পেন্টাগন এই ঘোষণা দেয়।
দেশে খোলাবাজারে নগদ ডলারের দামে হঠাৎ অস্থিরতা শুরু হয়েছে। প্রতি ডলারের দাম বেড়ে ১২৪–১২৫ টাকায় উঠেছে। দুই সপ্তাহ আগেও ডলারের দাম ১২২–১২৩ টাকা ছিল। আবার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিদেশ থেকে মানুষ আসা কমে যাওয়ায় ডলারের সরবরাহও কমেছে। এতেই ডলারের সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে দাম বেড়ে গেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
ড্রোন তৈরির কারখানা করবে দেশি কোম্পানি স্কাই বিজ লিমিটেড। বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (বেপজা) কারখানাটি নির্মিত হবে। এতে ৫৫০ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় প্রবাসী আয়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। সেই ধারাবাহিকতা চলতি সেপ্টেম্বর মাসেও অব্যাহত আছে। চলতি মাসের প্রথম দুই সপ্তাহে এসেছে ১১৬ কোটি ৭২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) ১৪ হাজার ৬ কোটি টাকার বেশি।
রেমিট্যান্সের পালে ইতিবাচক হাওয়া লেগেছে। চলতি মাসের গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, মাসের প্রথম ৪ দিনে গড়ে প্রবাসী আয় এসেছে ১১ কোটি ডলারের বেশি। সেই হিসাবে ৩০ দিনে রেমিট্যান্স আসার কথা ৩৩০ কোটি বা ৩ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার।
মার্কিন বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ব্ল্যাকস্টোনের নেতৃত্বাধীন একটি কনসোর্টিয়াম ডেটা সেন্টার কোম্পানি এয়ারট্রাঙ্ক কিনে নিচ্ছে। এই কোম্পানির মালিক অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি রবিন খুদা। এই অধিগ্রহণ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২৪ বিলিয়ন (২ হাজার ৪০০ কোটি) অস্ট্রেলিয়ান ডলারে (১ হাজার ৬০০ কোটি মার্কিন ডলার)।
ডলার-সংকটে সরকার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও সারের মতো গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের আমদানি বিল কয়েক মাস ধরে পরিশোধ করতে পারছে না। অন্যান্য পণ্যেও আমদানি বিল বকেয়া থাকায় বড় লটে আমদানিও করা যাচ্ছে না। এদিকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের স্থিতিশীলতা ধরে রাখাও জরুরি। এমন বাস্তবতায় বিদেশি দাতা সংস্থাগুলোর শরণাপন্ন হয়েছে সরকা
দিনাজপুরের বীরগঞ্জ থানা-পুলিশ জাল টাকা, জাল ডলার ও ১টি মোটরসাইকেলসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল রোববার রাত তিনটার পরে উপজেলার ভোগনগর ইউনিয়নের ধুলাউড়ি বাজার থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ আগামী সেপ্টেম্বর থেকে নীতি সুদ কমাবে, এমন ধারণা থেকে ডলারের বিনিময়মূল্য কমছে। আজ মঙ্গলবার বিশ্ববাজারে মার্কিন ডলারের বিনিময়মূল্য সাত মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। খবর রয়টার্সের।
এক কিলোমিটার সড়ক নির্মাণেই খরচ ধরা হয়েছে প্রায় ২৪৪ কোটি টাকা (২ কোটি সাড়ে ৮ লাখ ডলারের বেশি)। দেশের ইতিহাসে কিলোমিটারপ্রতি সর্বোচ্চ এই নির্মাণব্যয় ধরা হয়েছে রাজধানীর রামপুরা-আমুলিয়া-ডেমরা এক্সপ্রেসওয়েতে। এর আগে এক কিলোমিটারে সর্বোচ্চ ব্যয় হয়েছে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে, ১ কোটি ১৯ লাখ ডলার।
কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্ধের প্রেক্ষাপটে চলতি জুলাইয়ের শেষ অর্ধেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ তলানিতে নেমেছে। সবকিছু মিলিয়ে বেড়ে গেছে খোলাবাজারে ডলারের দাম। আজ মঙ্গলবার একদিনেই সাড়ে তিন টাকা বেড়ে ১২৪ টাকা ৫০ পয়সা পর্যন্ত ডলার বিক্রি হয়েছে।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো, বাজেট সহায়তা ও বাণিজ্যে সহযোগিতার জন্য চীনের কাছ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার অথবা সমপরিমাণ চীনা মুদ্রা ঋণ হিসেবে পাওয়ার প্রতিশ্রুতি আশা করেছিল সরকার। কিন্তু চীনের সঙ্গে আগে আলাপ না করে বিষয়টি প্রকাশ্যে আনায় বিস্মিত হয়েছেন দেশটির নেতারা। এ
প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ কমলেও গত বছর দেশে গ্রিনফিল্ড বা নতুন বিদেশি প্রকল্পে রেকর্ড বিনিয়োগ হয়েছে।
ঈদ ঘিরে ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, জুন মাসের প্রথম ১৪ দিনে বৈধ বা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৬৪ কোটি ৬৭ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১১৮ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ১৯ হাজার ৪৩২ কোটি টাকা। স
ডলার-সংকটে নড়বড়ে দশায় পড়েছে বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি। ডলার-খরায় ঋণপত্র (এলসি) খোলা এবং নিষ্পত্তি মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। ব্যবসায়ীরা চাহিদা অনুযায়ী এলসি খুলতে না পারায় ভোগ্যপণ্যের আমদানিতে ধস নেমেছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) ভোগ্যপণ্যের এলসি খোলা কমেছে প্রায় ১৫ শতাংশ। আর