নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় প্রবাসী আয়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। সেই ধারাবাহিকতা চলতি সেপ্টেম্বর মাসেও অব্যাহত আছে। চলতি মাসের প্রথম দুই সপ্তাহে এসেছে ১১৬ কোটি ৭২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) ১৪ হাজার ৬ কোটি টাকার বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৪ দিনে ১১৬ কোটি ৭২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। সে হিসাবে প্রতিদিন এসেছে ৮ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। এই ধারা অব্যাহত থাকলে রেমিট্যান্স চলতি মাসে আড়াই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
যেখানে দেশের ইতিহাসে একক মাসে সর্বোচ্চ ২৬০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে।
এ ছাড়া বছরওয়ারি হিসাবে, সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০–২১ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স আসে ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার। আর চলতি বছরের জুনে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট ২৫৪ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২৯ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা। এটি এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, চলতি সেপ্টেম্বরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স আসার গতি ভালো। এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাসটিতে আড়াই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওই কর্মকর্তা বলছেন, বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসার পেছনে সচেতনতা কাজ করছে। আবার ক্রলিং পদ্ধতিতে ডলারের দরবৃদ্ধিতে হুন্ডি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। এতে বাড়ছে রেমিট্যান্স আসার গতি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত আগস্ট মাসের পুরো সময়ে দেশে বৈধ পথে রেমিট্যান্স এসেছে ২২২ কোটি (২.২২ বিলিয়ন) ডলার। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬২ কোটি ডলার বেশি। গত বছরের আগস্টে এসেছিল প্রায় ১৬০ কোটি ডলার।
চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসে। এ ছাড়া জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার। আর মে মাসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ এবং জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলার পাঠান প্রবাসীরা।
বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় প্রবাসী আয়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। সেই ধারাবাহিকতা চলতি সেপ্টেম্বর মাসেও অব্যাহত আছে। চলতি মাসের প্রথম দুই সপ্তাহে এসেছে ১১৬ কোটি ৭২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) ১৪ হাজার ৬ কোটি টাকার বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সেপ্টেম্বরের প্রথম ১৪ দিনে ১১৬ কোটি ৭২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। সে হিসাবে প্রতিদিন এসেছে ৮ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। এই ধারা অব্যাহত থাকলে রেমিট্যান্স চলতি মাসে আড়াই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।
যেখানে দেশের ইতিহাসে একক মাসে সর্বোচ্চ ২৬০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে।
এ ছাড়া বছরওয়ারি হিসাবে, সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০–২১ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স আসে ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার। আর চলতি বছরের জুনে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট ২৫৪ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২৯ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা। এটি এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, চলতি সেপ্টেম্বরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স আসার গতি ভালো। এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাসটিতে আড়াই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওই কর্মকর্তা বলছেন, বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসার পেছনে সচেতনতা কাজ করছে। আবার ক্রলিং পদ্ধতিতে ডলারের দরবৃদ্ধিতে হুন্ডি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। এতে বাড়ছে রেমিট্যান্স আসার গতি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত আগস্ট মাসের পুরো সময়ে দেশে বৈধ পথে রেমিট্যান্স এসেছে ২২২ কোটি (২.২২ বিলিয়ন) ডলার। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৬২ কোটি ডলার বেশি। গত বছরের আগস্টে এসেছিল প্রায় ১৬০ কোটি ডলার।
চলতি ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসে। এ ছাড়া জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার। আর মে মাসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ এবং জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলার পাঠান প্রবাসীরা।
পাল্টা শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রেখে ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক বা সাধারণ শুল্ক আরোপ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে এই শুল্ক থেকেও অধিকাংশ বাণিজ্য অংশীদার দেশকে কিছুটা ছাড় দিতে চান তিনি। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত পাল্টা আমদানি শুল্ক এবং অন্যান্য পাল্টা ব্যবস্থা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে ‘মারাত্মক’ প্রভাব ফেলতে পারে। জাতিসংঘের বাণিজ্য সংস্থার পরিচালক গতকাল শুক্রবার এমন সতর্কবার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এই পদক্ষেপগুলো বৈদেশিক সহায়তা কমানোর
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেছেন, ‘ট্রাম্প ৯০ দিনের জন্য রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ স্থগিত করায় প্রাথমিক ভাবে খুশি এবং স্বাগত জানাই। তবে আমরা এ নিয়ে চিন্তিত। আমরা জানি না ৯০ দিন পরে কী হবে। তাই আমাদের কী করা দরকার, কোন জায়গায় কী সুযোগ নিতে পারি, ট্রাম্প...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) উদ্যোগে এবং ‘অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যান্টি মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার্স অব ব্যাংকস ইন বাংলাদেশ’ (অ্যাকব)-এর সহায়তায় তফসিলি ব্যাংকগুলোর প্রধান পরিপালন কর্মকর্তাদের এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) চট্টগ্রামে হোটেল র্যাডিসন
২১ ঘণ্টা আগে