
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নের বারুইখালী খালে বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হয় এলাকার হাজারো মানুষ। স্থানীয়রা কয়েক মাস পরপর নিজ খরচে সাঁকোটি মেরামত করে আসছেন। অন্তত ৩০ বছর ধরে এ ভোগান্তি সহ্য করে যাচ্ছেন খোনা ও সাতঘরিয়া গ্রামের মানুষ...

আগৈলঝাড়ায় উপজেলার রাজিহার ইউনিয়নের বড় বাশাইল গ্রামে উপজেলা পরিষদের রাস্তার পাশের খালের ওপরে একটি বাঁশের সাঁকো রয়েছে। নড়বড়ে সাঁকোটি দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার পথচারীসহ স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছেন।

মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় গ্রামবাসীর উদ্যোগে স্বেচ্ছাশ্রমে নির্মাণ করা হলো বাঁশের সাঁকো। উপজেলার বড়টিয়া ইউনিয়নের হিজুলিয়া গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ইছামতী নদীর ওপর এই বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়। গতকাল বুধবার বিকেলে গ্রামবাসীর চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় সাঁকোটি।

কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলে ভেঙে গেছে রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ২ নম্বর রাইখালী ইউনিয়নের নারানগিরিমুখ এলাকার হাজারো মানুষের পারাপারের একমাত্র বাঁশের সাঁকো। ফলে যাতায়াতের চরম সমস্যায় ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।