ল–র–ব–য–হ ডেস্ক
ফলোয়ার যখন অনুসারী, তখন তার ওপর আস্থা রাখুন, তবে বুঝে–শুনে। এরা একসঙ্গে অনেককে ফলো করে এবং ঝোপ বুঝে কোপ মারে। আপনি নাম করলে তাকে পাশে পাবেন। আর বদনাম কুড়ালে দেখবেন মুখ মুছে বলছে—‘আগেই বুঝেছিলাম, তাই নজর রাখতাম।’
এরা গ্রাহক পর্যায়ের ফলোয়ার এবং সেই সূত্রে অর্থকরীও বটে। এদের ধরে রাখতে হলে মাঝেমধ্যে মাটির পৃথিবীতে নেমে স্নেহের আড়ালে একটু তোয়াজ করুন। দেখবেন আঠার মতো সেঁটে আছে। একটু কৌশলী না হলে দেখবেন কবে দোকান পাল্টে অন্যের গ্রাহক বনে গেছে।
আপনাকে দেখলেই যাদের বত্রিশ পাটি দাঁত বেরিয়ে আসে, সঙ্গে চকচকে চোখ, তারাই আপনার গুণমুগ্ধ পর্যায়ের ফলোয়ার। এদের দেখে প্রথম প্রথম একটু কেমন কেমন লাগলেও ভাববেন না। ফলোয়ার যখন গুণমুগ্ধ, তখন আপনি একটু ঝাড়া হাত–পা হতেই পারেন। তেমন নজর না দিলেও দেখবেন আপনি যা–ই করছেন, তাতেই তারা ‘বাহবা’ দিচ্ছে। আপনাকে নিয়ে তাদের উচ্ছ্বাসে মাঝেমধ্যে একটু মাথা ঝোঁকানো বা ঠোঁটের কোণ দিয়ে মুচকি হাসা ছাড়া কিছুই করতে হবে না।
এরা মোটামুটি নিবেদিত পর্যায়ের, যাকে বলা যায় ভক্ত। ভক্ত পর্যায়ের এই ফলোয়ারদের নিয়ে আপনার চিন্তা না করলেও চলবে। বরং অনুসারী ও গ্রাহক পর্যায়ের ফলোয়ারের দিকে মনোযোগ দিন। আপনি একটা খুন করে এলেও দেখবেন তারা আপনার খুনের কৌশল নিয়ে উচ্ছ্বসিত আলোচনা করছে।
ফলোয়ার যখন মুরিদ, তখন মনে রাখবেন—আপনার নয়, চিন্তার ভার এখন থেকে তাদের। এমনকি আপনার নড়বড়ে অনুসারীদের ফিরিয়ে আনা বা দলছুট অনুসারী ও গ্রাহকদের শায়েস্তা করার কাজটিও তারাই অনায়াসে করে দেবে। যাবতীয় ফলোয়ারকে এই পর্যায়ে আনাই আদতে আপনার একমাত্র লক্ষ্য। কিন্তু; ওই যে কবি বলেছেন না—সব ফলোয়ার মুরিদ নয়, কেউ কেউ মুরিদ। তাই নিজের আয়ত্বে এক–দুজন মুরিদ পর্যায়ের ফলোয়ার পেলে তাদের যত্ন নিয়ে পুষুন।
ফলোয়ার যখন অনুসারী, তখন তার ওপর আস্থা রাখুন, তবে বুঝে–শুনে। এরা একসঙ্গে অনেককে ফলো করে এবং ঝোপ বুঝে কোপ মারে। আপনি নাম করলে তাকে পাশে পাবেন। আর বদনাম কুড়ালে দেখবেন মুখ মুছে বলছে—‘আগেই বুঝেছিলাম, তাই নজর রাখতাম।’
এরা গ্রাহক পর্যায়ের ফলোয়ার এবং সেই সূত্রে অর্থকরীও বটে। এদের ধরে রাখতে হলে মাঝেমধ্যে মাটির পৃথিবীতে নেমে স্নেহের আড়ালে একটু তোয়াজ করুন। দেখবেন আঠার মতো সেঁটে আছে। একটু কৌশলী না হলে দেখবেন কবে দোকান পাল্টে অন্যের গ্রাহক বনে গেছে।
আপনাকে দেখলেই যাদের বত্রিশ পাটি দাঁত বেরিয়ে আসে, সঙ্গে চকচকে চোখ, তারাই আপনার গুণমুগ্ধ পর্যায়ের ফলোয়ার। এদের দেখে প্রথম প্রথম একটু কেমন কেমন লাগলেও ভাববেন না। ফলোয়ার যখন গুণমুগ্ধ, তখন আপনি একটু ঝাড়া হাত–পা হতেই পারেন। তেমন নজর না দিলেও দেখবেন আপনি যা–ই করছেন, তাতেই তারা ‘বাহবা’ দিচ্ছে। আপনাকে নিয়ে তাদের উচ্ছ্বাসে মাঝেমধ্যে একটু মাথা ঝোঁকানো বা ঠোঁটের কোণ দিয়ে মুচকি হাসা ছাড়া কিছুই করতে হবে না।
এরা মোটামুটি নিবেদিত পর্যায়ের, যাকে বলা যায় ভক্ত। ভক্ত পর্যায়ের এই ফলোয়ারদের নিয়ে আপনার চিন্তা না করলেও চলবে। বরং অনুসারী ও গ্রাহক পর্যায়ের ফলোয়ারের দিকে মনোযোগ দিন। আপনি একটা খুন করে এলেও দেখবেন তারা আপনার খুনের কৌশল নিয়ে উচ্ছ্বসিত আলোচনা করছে।
ফলোয়ার যখন মুরিদ, তখন মনে রাখবেন—আপনার নয়, চিন্তার ভার এখন থেকে তাদের। এমনকি আপনার নড়বড়ে অনুসারীদের ফিরিয়ে আনা বা দলছুট অনুসারী ও গ্রাহকদের শায়েস্তা করার কাজটিও তারাই অনায়াসে করে দেবে। যাবতীয় ফলোয়ারকে এই পর্যায়ে আনাই আদতে আপনার একমাত্র লক্ষ্য। কিন্তু; ওই যে কবি বলেছেন না—সব ফলোয়ার মুরিদ নয়, কেউ কেউ মুরিদ। তাই নিজের আয়ত্বে এক–দুজন মুরিদ পর্যায়ের ফলোয়ার পেলে তাদের যত্ন নিয়ে পুষুন।
এক বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে ঊর্ধ্বমুখী ডিমের বাজার। বর্তমানে প্রতি ডজন ডিম কিনতে গুনতে হচ্ছে ৪ দশমিক ৯৫ ডলার; যা ২০২৪–এর ডিসেম্বরের তুলনায় প্রায় ১৫ শতাংশ বেশি। এমন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত পয়সা খরচ না করে ডিমের জোগান ঠিক রাখতে মুরগি পালনের দিকে ঝুঁকছেন অনেক মার্কিন।
১ দিন আগেদক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় পপ ব্যান্ড বিটিএসের সদস্য জিনকে (কিম সক-জিন) জনসমক্ষে চুম্বন করে পুলিশি তদন্তের মুখে পড়েছেন এক জাপানি নারী। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গত বছরের জুনে সিউলে একটি ফ্যান ইভেন্টে এ ঘটনা ঘটে। সেখানে জিন বিটিএসের ১ হাজার ভক্তকে আলিঙ্গন করেন। তবে ওই জাপানি..
৫ দিন আগেইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডশায়ারের ব্লেনহেইম প্যালেস। বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ এই প্রাসাদটিতে ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের জন্ম হয়েছিল। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই প্রাসাদে ইতালির শিল্পী মরিজিও কাত্তেলানের শিল্পকর্ম প্রদর্শনী আয়োজিত হয়। এই প্রদর্শনীতে দেখানোর জন্য কাত্তেলানের তৈরি ১৮...
৮ দিন আগেচুরি করা এটিএম কার্ড নিয়ে লটারির টিকিট কেনেন দুই চোর। স্ক্র্যাচ-অফ লটারি টিকিটটিতে তাঁরা পেয়ে যান ৫ লাখ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ কোটি ৩৬ লাখ টাকা)। টাকা খুশি হলেও সেই টাকা তোলা নিয়েই বিপদ তাদের। এদিকে এটিএম কার্ডের মালিক খুঁজছেন তাঁদের। চাইছেন টাকার ভাগ। এমনই ঘটনা ঘটেছে ফ্রান্সে।
১০ দিন আগে