ইশতিয়াক হাসান
ড্রাকুলাসহ বিভিন্ন পিশাচকাহিনির কল্যাণে ভ্যাম্পায়ারের সঙ্গে আমাদের ভালোই পরিচয় আছে। রাতের অন্ধকারে রক্ত খেয়ে নেওয়া ভ্যাম্পায়ারদের কাহিনি পড়ে কিংবা সিনেমায় দৃশ্যায়ন দেখে শিউরে উঠেছেন অনেকেই। কিন্তু গল্প-উপন্যাসের ভ্যাম্পায়ার যদি বাস্তবে এসে হাজির হয়, তবে কেমন হবে বলুন তো? না, ভয়ের কিছু নেই, মানুষ থেকে ভ্যাম্পায়ারে পরিণত হওয়া ভয়ানক কিছু একটার কথা বলছি না। আজকের গল্প ভ্যাম্পায়ার বেট বা ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের নিয়ে।
বেশির ভাগ মানুষ যখন ঘুমের অতলে, ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা তখন আত্মপ্রকাশ করে অন্ধকার গুহা, খনি, গহিন অরণ্যের গাছের গর্ত কিংবা পরিত্যক্ত ঘর-বাড়ি থেকে। আমাজনের জঙ্গলসহ দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চল ও মেক্সিকোয় দেখা মেলে এ বাদুড়দের।
ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা রাতের আকাশে শরীরটা ভাসিয়ে দেয় খাবারের খোঁজে। তবে এদের সম্পর্কে সবচেয়ে পিলে চমকানো তথ্য হলো, গল্পের বই কিংবা সিনেমার পর্দার ভ্যাম্পায়ারদের মতো এদেরও বেঁচে থাকার জন্য রক্ত পান করার প্রয়োজন হয়। সাধারণত গরু, শূকর, ঘোড়া, পাখিসহ বনের বিভিন্ন প্রাণীর রক্ত খায় এরা। এখানেই শেষ নয়, খুব বিপদে পড়লে মানে খাবারে টান পড়লে মানুষের রক্তও পান করে এরা।
এই ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের কথা প্রথম জেনেছিলাম অবশ্য তিন গোয়েন্দার ভীষণ অরণ্য বইটি পড়ে। যেখানে চিড়িয়াখানার জন্য প্রাণী সংগ্রহ করতে দক্ষিণ আমেরিকার গহিন অরণ্যে গিয়েছিল তিন গোয়েন্দা মানে কিশোর, রবিন, মুসা। সেখানে একটি ভ্যাম্পায়ার বেট বা রক্তচোষা বাদুড় সংগ্রহ করে তারা। ওটার জন্য রক্তের জোগান দিতে গিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়ে যেতে হয়েছিল। বলা চলে তখন থেকেই প্রাণীটির প্রতি আগ্রহ জন্মায় মনে।
অবশ্য এই বাদুড়েরা কল্পকথার ভ্যাম্পায়ারের মতো রক্ত চুষে নেয় না, বরং দাঁত দিয়ে শিকারের শরীরে একটু ফুটো করে দেয়। তারপর বের হতে থাকা রক্ত জিভ দিয়ে চেটে চেটে খায়। অর্থাৎ একে রক্তচোষা না বলে রক্তচাটা বলাটাই বেশি যুক্তিযুক্ত। যদ্দুর মনে পড়ছে, ভীষণ অরণ্যে মুসাও ভ্যাম্পায়ার বাদুড়টিকে ‘রক্তচাটা’ নামই দিয়েছিল। প্রাণীটি এতটাই হালকা যে অনেক সময়ই শিকারকে ঘুম থেকে না জাগিয়েই টানা ত্রিশ মিনিট রক্ত খায়। অবশ্য তার মানে এরা অনেকটা রক্ত খেয়ে ফেলে তা নয়। এমনকি এ সময় শিকার খুব একটা আঘাতও পায় না।
এবার বরং ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক, এরা দৈর্ঘ্যে সাড়ে তিন ইঞ্চির মতো হয়। ছড়ানো ডানার দৈর্ঘ্য সাত ইঞ্চি। বন্য অবস্থায় সাধারণত বাঁচে ৯ বছর। ওজন মোটে দুই আউন্স। তবে একবার ভরপেট রক্ত পানের পর ওজন দ্বিগুণ পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে। এরা কলোনি করে থাকে। এমন একটি কলোনিতে কয়েক শ ভ্যাম্পায়ার বাদুড় থাকতে পারে। কমন ভ্যাম্পায়ার বাদুড় ছাড়াও এদের আরও দুটি জাত আছে।
মজার ঘটনা, এই বিশেষ খাওয়া-দাওয়ার জন্য ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের আলাদা কিছু ক্ষমতা আছে। গবেষকদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, উড়ুক্কু এই স্তন্যপায়ীরা কোনো প্রাণীর শ্বাস নেওয়ার শব্দ শুনে তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়। আরও আশ্চর্য ব্যাপার, কোনো একটি প্রাণী যেমন গরুকে শ্বাস–প্রশ্বাসের শব্দ শুনেই আলাদাভাবে শনাক্ত করতে পারে ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা। এর রক্ত খাওয়ার জন্য রাতের পর রাত ফিরে আসে।
বাদুড়দের অন্যান্য জাতের মতো ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা হাঁটতে, দৌড়াতে এবং লাফাতে পারে, যা এদের শিকারের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করে। নাকের মধ্যে থাকা হিট সেনসর কোনো প্রাণীর দেহের রক্ত খাওয়ার জন্য সঠিক একটি জায়গা বাছাইয়ে সাহায্য করে। শক্তিশালী পেছনের পা জোড়া ও বুড়ো আঙুল রক্তপান শেষে উড়াল দিতে সাহায্য করে।
ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের লালায় ড্রাকুলিন নামের এক ধরনের প্রোটিন থাকে। এটি শিকারের রক্তকে জমাট বাঁধতে দেয় না। ফলে আক্রান্ত স্থান থেকে ক্রমাগত রক্ত বের হতে থাকে, আর মজা করে খেতে পারে ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা। ড্রাকুলিন নামটি কিন্তু এসেছে কাউন্ট ড্রাকুলা থেকে।
ভ্যাম্পায়ার বাদুড় যদি রাতের খাবার জোগাড়ে ব্যর্থ হয় তবে কী হবে? টানা দুই রাত রক্ত খুঁজে না পেলে অর্থাৎ রক্ত পান করতে না পারলে বাদুড়টি মারা যাবে। তবে কিছু কিছু ভ্যাম্পায়ার বাদুড় খুব উদার। রক্ত পান করে পেট ঢোল করে ফেলা কোনো কোনো বাদুড় রক্ত মুখ দিয়ে উগরে দিয়ে খাবার না পাওয়া সঙ্গীকে বাঁচায়। এ ছাড়া বন্দী স্ত্রী বাদুড়দের মা বাদুড়দের প্রতি বেশ সহমর্মিতা দেখাতে দেখা যায়।
বাদুড়ের কামড়ে খুব একটা ক্ষত না হলেও র্যাবিসসহ বিভিন্ন রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকে। রক্ত খেয়ে কৃষকদের গবাদিপশুরও ক্ষতি করে এরা। তবে এই বাদুড়েরা আক্রমণাত্মক নয়। বন্দী অবস্থায় মানুষের সঙ্গে বেশ বন্ধুভাবাপন্ন আচরণ করতে দেখা যায়। গবেষকদের থেকে জানা গেছে, এমনকি নাম ধরে ডাকলে কাছে আসার প্রবণতাও আছে কোনো কোনো ভ্যাম্পায়ার বাদুড়ের।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক কিডস, এ–জেড অ্যানিমেলস ডট কম
ড্রাকুলাসহ বিভিন্ন পিশাচকাহিনির কল্যাণে ভ্যাম্পায়ারের সঙ্গে আমাদের ভালোই পরিচয় আছে। রাতের অন্ধকারে রক্ত খেয়ে নেওয়া ভ্যাম্পায়ারদের কাহিনি পড়ে কিংবা সিনেমায় দৃশ্যায়ন দেখে শিউরে উঠেছেন অনেকেই। কিন্তু গল্প-উপন্যাসের ভ্যাম্পায়ার যদি বাস্তবে এসে হাজির হয়, তবে কেমন হবে বলুন তো? না, ভয়ের কিছু নেই, মানুষ থেকে ভ্যাম্পায়ারে পরিণত হওয়া ভয়ানক কিছু একটার কথা বলছি না। আজকের গল্প ভ্যাম্পায়ার বেট বা ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের নিয়ে।
বেশির ভাগ মানুষ যখন ঘুমের অতলে, ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা তখন আত্মপ্রকাশ করে অন্ধকার গুহা, খনি, গহিন অরণ্যের গাছের গর্ত কিংবা পরিত্যক্ত ঘর-বাড়ি থেকে। আমাজনের জঙ্গলসহ দক্ষিণ ও মধ্য আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চল ও মেক্সিকোয় দেখা মেলে এ বাদুড়দের।
ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা রাতের আকাশে শরীরটা ভাসিয়ে দেয় খাবারের খোঁজে। তবে এদের সম্পর্কে সবচেয়ে পিলে চমকানো তথ্য হলো, গল্পের বই কিংবা সিনেমার পর্দার ভ্যাম্পায়ারদের মতো এদেরও বেঁচে থাকার জন্য রক্ত পান করার প্রয়োজন হয়। সাধারণত গরু, শূকর, ঘোড়া, পাখিসহ বনের বিভিন্ন প্রাণীর রক্ত খায় এরা। এখানেই শেষ নয়, খুব বিপদে পড়লে মানে খাবারে টান পড়লে মানুষের রক্তও পান করে এরা।
এই ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের কথা প্রথম জেনেছিলাম অবশ্য তিন গোয়েন্দার ভীষণ অরণ্য বইটি পড়ে। যেখানে চিড়িয়াখানার জন্য প্রাণী সংগ্রহ করতে দক্ষিণ আমেরিকার গহিন অরণ্যে গিয়েছিল তিন গোয়েন্দা মানে কিশোর, রবিন, মুসা। সেখানে একটি ভ্যাম্পায়ার বেট বা রক্তচোষা বাদুড় সংগ্রহ করে তারা। ওটার জন্য রক্তের জোগান দিতে গিয়ে রীতিমতো বিপাকে পড়ে যেতে হয়েছিল। বলা চলে তখন থেকেই প্রাণীটির প্রতি আগ্রহ জন্মায় মনে।
অবশ্য এই বাদুড়েরা কল্পকথার ভ্যাম্পায়ারের মতো রক্ত চুষে নেয় না, বরং দাঁত দিয়ে শিকারের শরীরে একটু ফুটো করে দেয়। তারপর বের হতে থাকা রক্ত জিভ দিয়ে চেটে চেটে খায়। অর্থাৎ একে রক্তচোষা না বলে রক্তচাটা বলাটাই বেশি যুক্তিযুক্ত। যদ্দুর মনে পড়ছে, ভীষণ অরণ্যে মুসাও ভ্যাম্পায়ার বাদুড়টিকে ‘রক্তচাটা’ নামই দিয়েছিল। প্রাণীটি এতটাই হালকা যে অনেক সময়ই শিকারকে ঘুম থেকে না জাগিয়েই টানা ত্রিশ মিনিট রক্ত খায়। অবশ্য তার মানে এরা অনেকটা রক্ত খেয়ে ফেলে তা নয়। এমনকি এ সময় শিকার খুব একটা আঘাতও পায় না।
এবার বরং ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক, এরা দৈর্ঘ্যে সাড়ে তিন ইঞ্চির মতো হয়। ছড়ানো ডানার দৈর্ঘ্য সাত ইঞ্চি। বন্য অবস্থায় সাধারণত বাঁচে ৯ বছর। ওজন মোটে দুই আউন্স। তবে একবার ভরপেট রক্ত পানের পর ওজন দ্বিগুণ পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে। এরা কলোনি করে থাকে। এমন একটি কলোনিতে কয়েক শ ভ্যাম্পায়ার বাদুড় থাকতে পারে। কমন ভ্যাম্পায়ার বাদুড় ছাড়াও এদের আরও দুটি জাত আছে।
মজার ঘটনা, এই বিশেষ খাওয়া-দাওয়ার জন্য ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের আলাদা কিছু ক্ষমতা আছে। গবেষকদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে, উড়ুক্কু এই স্তন্যপায়ীরা কোনো প্রাণীর শ্বাস নেওয়ার শব্দ শুনে তার অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়। আরও আশ্চর্য ব্যাপার, কোনো একটি প্রাণী যেমন গরুকে শ্বাস–প্রশ্বাসের শব্দ শুনেই আলাদাভাবে শনাক্ত করতে পারে ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা। এর রক্ত খাওয়ার জন্য রাতের পর রাত ফিরে আসে।
বাদুড়দের অন্যান্য জাতের মতো ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা হাঁটতে, দৌড়াতে এবং লাফাতে পারে, যা এদের শিকারের কাছে পৌঁছাতে সাহায্য করে। নাকের মধ্যে থাকা হিট সেনসর কোনো প্রাণীর দেহের রক্ত খাওয়ার জন্য সঠিক একটি জায়গা বাছাইয়ে সাহায্য করে। শক্তিশালী পেছনের পা জোড়া ও বুড়ো আঙুল রক্তপান শেষে উড়াল দিতে সাহায্য করে।
ভ্যাম্পায়ার বাদুড়দের লালায় ড্রাকুলিন নামের এক ধরনের প্রোটিন থাকে। এটি শিকারের রক্তকে জমাট বাঁধতে দেয় না। ফলে আক্রান্ত স্থান থেকে ক্রমাগত রক্ত বের হতে থাকে, আর মজা করে খেতে পারে ভ্যাম্পায়ার বাদুড়েরা। ড্রাকুলিন নামটি কিন্তু এসেছে কাউন্ট ড্রাকুলা থেকে।
ভ্যাম্পায়ার বাদুড় যদি রাতের খাবার জোগাড়ে ব্যর্থ হয় তবে কী হবে? টানা দুই রাত রক্ত খুঁজে না পেলে অর্থাৎ রক্ত পান করতে না পারলে বাদুড়টি মারা যাবে। তবে কিছু কিছু ভ্যাম্পায়ার বাদুড় খুব উদার। রক্ত পান করে পেট ঢোল করে ফেলা কোনো কোনো বাদুড় রক্ত মুখ দিয়ে উগরে দিয়ে খাবার না পাওয়া সঙ্গীকে বাঁচায়। এ ছাড়া বন্দী স্ত্রী বাদুড়দের মা বাদুড়দের প্রতি বেশ সহমর্মিতা দেখাতে দেখা যায়।
বাদুড়ের কামড়ে খুব একটা ক্ষত না হলেও র্যাবিসসহ বিভিন্ন রোগ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকে। রক্ত খেয়ে কৃষকদের গবাদিপশুরও ক্ষতি করে এরা। তবে এই বাদুড়েরা আক্রমণাত্মক নয়। বন্দী অবস্থায় মানুষের সঙ্গে বেশ বন্ধুভাবাপন্ন আচরণ করতে দেখা যায়। গবেষকদের থেকে জানা গেছে, এমনকি নাম ধরে ডাকলে কাছে আসার প্রবণতাও আছে কোনো কোনো ভ্যাম্পায়ার বাদুড়ের।
সূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক কিডস, এ–জেড অ্যানিমেলস ডট কম
ওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
৮ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকান একটি নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান সেখানকার একটি বাড়ি থেকে বিপৎসংকেত বা সতর্কতামূলক অ্যালার্ম পায়। প্রতিষ্ঠানটি দেরি না করে সেখানে একটি দল পাঠায়। তখনই ফাঁস হয় রহস্য। এই অ্যালার্ম বাজিয়েছিল ওই বাড়ির বাসিন্দারা নয়, বরং একটি বানর।
২০ দিন আগেমাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে বাসা। রাত হয়ে যাওয়ায় রাইড শেয়ারিং অ্যাপ উবারই ভরসা। ২০ মিনিটেই চলে যাওয়া যায়। তবে যানজটে সময় লাগল ২ ঘণ্টা। গন্তব্যে পৌঁছে সোফি দেখলেন ৫ কিলোমিটার রাস্তার জন্য তাঁর বিল এসেছে ৩২১ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৮১৯৭ টাকা)। উবার বুক করার সময় দেখানো প্রাথমিক বিলের প্রায় চার গুণ!
২২ ডিসেম্বর ২০২৪