অনলাইন ডেস্ক
জন্মদিনে হিরার চেয়ে চমৎকার উপহার আর কী হতে পারে বলুন! সাত বছরের এক মার্কিন বালিকা আরকানসাসের এক পার্কে জন্মদিন কাটানোর সময় খুঁজে পেয়েছে ২ দশমিক ৯৫ ক্যারেটের বেশ বড় একটি হীরা।
অ্যাসপেন ব্রাউন নামের এই বালিকা সেপ্টেম্বরের প্রথম দিনটিতে তাঁর সপ্তম জন্মদিন উদ্যাপন করতে গিয়েছিল আরকানসাসের মারফ্রিজবোরোর ক্রেটার অব ডায়মন্ডস স্টেট পার্কে। আর তাঁর খুঁজে পাওয়া সোনালি-বাদামি হীরাটি এ বছর পার্কে আসা অতিথিদের নথিবদ্ধ হিরাগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম। এর আগে পার্কের এক দর্শনার্থী ৩ দশমিক ২৯ ক্যারেট ওজনের একটি বাদামি হীরা পেয়েছিলেন। পার্কের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
‘ব্রাউন তার জন্মদিন উদ্যাপন করতে বাবা এবং দাদির সঙ্গে পার্কে গিয়েছিল’ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনুসন্ধান এলাকার উত্তর-পূর্ব দিকে একটি পথ থেকে মটরের আকারের রত্নটি কুড়িয়ে পায়।’
বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়, পার্কের কর্মকর্তারা পরে নিশ্চিত করেছেন যে ব্রাউন প্রকৃতপক্ষে একটি হীরাই আবিষ্কার করেছে।
‘অ্যাসপেনের হীরাটির রং সোনালি-বাদামি, এটি উজ্জ্বল দীপ্তি ছড়াচ্ছিল। এটি একটি সম্পূর্ণ স্ফটিক, যার কোনো ভাঙা দিক নেই। তবে যখন হীরাটি তৈরি হয়েছিল, একদিকে একটি ছোট চিরের মতো সৃষ্টি হয়।’ বিজ্ঞপ্তিটিতে বলেন সহকারী পার্ক সুপারিনটেনডেন্ট ওয়েমন কক্স, ‘এটি অবশ্যই সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর হীরাগুলোর একটি।’
অবশ্য অ্যাসপেন একাই যে সৌভাগ্যবান তা নন। পার্কের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে প্রতিদিনই পার্কে আসা এক কী দুজন দর্শনার্থী হীরা আবিষ্কার করেন। একজন কৃষক প্রথমবার জমিতে হীরা শনাক্ত করার পর থেকে ওই স্থানে ৭৫ হাজারেরও বেশি হীরা পাওয়া গেছে।
পার্কের দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, ৩৭ একরের যে মাঠটিতে দর্শনার্থীরা রত্নের সন্ধান করতে পারে, তা হলো একটি আগ্নেয়গিরির গর্তের ক্ষয়প্রাপ্ত পৃষ্ঠ। এখানকার অনন্য ভূতাত্ত্বিক গঠনের ফল হিসেবে হীরা ছাড়াও এখানে নীলকান্তমণিসহ আরও বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান রত্ন খুঁজে পাওয়া যায়।
এদিকে জেমোলজিক্যাল ইনস্টিটিউট অব আমেরিকার (জিআইএ) একজন গবেষক অ্যারন পালকে বিজনেস ইনসাইডারকে জানান, এই জায়গা ব্যতিক্রমী। কারণ এটি পৃথিবীর একমাত্র জায়গা, যেখানে সাধারণ মানুষ হীরার খোঁজে অনুসন্ধান চালাতে এবং পেলে নিজের কাছে রেখে দিতে পারবেন।
তবে পর্যটকেরা পার্কটিতে যেসব হীরা খুঁজে পেয়েছেন, সেগুলোর অর্ধেকই পাওয়া যায় পার্ক হিসেবে জায়গাটি আত্মপ্রকাশের পর ৭০-এর দশকে। ২০২০ সালে ৩৩ বছর বয়স্ক এক ব্যক্তি ৯ দশমিক ০৭ ক্যারেটের একটি হীরা খুঁজে পান পার্কে। পরের বছর এক নারী পান ৪ ক্যারেটের একটি হলুদ হীরা।
তবে ব্রাউনের ২ দশমিক ৯৫ ক্যারেটের এই হীরার দাম কেমন হতে পারে, সেটা ঠিক পরিষ্কার নয়। এর একটা বড় কারণ আরকানসাস হীরা খুব দুর্লভ। পালকে জানান, বাণিজ্যিক হীরার মতো একই কায়দায় এদের দাম নির্ধারণ হয় না। ‘এগুলো মূলত সংগ্রহ করার জন্য।’
এদিকে অ্যাসপেনের পরিবার হীরাটির নাম ‘অ্যাসপেন ডায়মন্ড’ রাখার পরিকল্পনা করছে।
জন্মদিনে হিরার চেয়ে চমৎকার উপহার আর কী হতে পারে বলুন! সাত বছরের এক মার্কিন বালিকা আরকানসাসের এক পার্কে জন্মদিন কাটানোর সময় খুঁজে পেয়েছে ২ দশমিক ৯৫ ক্যারেটের বেশ বড় একটি হীরা।
অ্যাসপেন ব্রাউন নামের এই বালিকা সেপ্টেম্বরের প্রথম দিনটিতে তাঁর সপ্তম জন্মদিন উদ্যাপন করতে গিয়েছিল আরকানসাসের মারফ্রিজবোরোর ক্রেটার অব ডায়মন্ডস স্টেট পার্কে। আর তাঁর খুঁজে পাওয়া সোনালি-বাদামি হীরাটি এ বছর পার্কে আসা অতিথিদের নথিবদ্ধ হিরাগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম। এর আগে পার্কের এক দর্শনার্থী ৩ দশমিক ২৯ ক্যারেট ওজনের একটি বাদামি হীরা পেয়েছিলেন। পার্কের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
‘ব্রাউন তার জন্মদিন উদ্যাপন করতে বাবা এবং দাদির সঙ্গে পার্কে গিয়েছিল’ প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনুসন্ধান এলাকার উত্তর-পূর্ব দিকে একটি পথ থেকে মটরের আকারের রত্নটি কুড়িয়ে পায়।’
বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়, পার্কের কর্মকর্তারা পরে নিশ্চিত করেছেন যে ব্রাউন প্রকৃতপক্ষে একটি হীরাই আবিষ্কার করেছে।
‘অ্যাসপেনের হীরাটির রং সোনালি-বাদামি, এটি উজ্জ্বল দীপ্তি ছড়াচ্ছিল। এটি একটি সম্পূর্ণ স্ফটিক, যার কোনো ভাঙা দিক নেই। তবে যখন হীরাটি তৈরি হয়েছিল, একদিকে একটি ছোট চিরের মতো সৃষ্টি হয়।’ বিজ্ঞপ্তিটিতে বলেন সহকারী পার্ক সুপারিনটেনডেন্ট ওয়েমন কক্স, ‘এটি অবশ্যই সাম্প্রতিক বছরগুলোতে আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর হীরাগুলোর একটি।’
অবশ্য অ্যাসপেন একাই যে সৌভাগ্যবান তা নন। পার্কের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে প্রতিদিনই পার্কে আসা এক কী দুজন দর্শনার্থী হীরা আবিষ্কার করেন। একজন কৃষক প্রথমবার জমিতে হীরা শনাক্ত করার পর থেকে ওই স্থানে ৭৫ হাজারেরও বেশি হীরা পাওয়া গেছে।
পার্কের দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, ৩৭ একরের যে মাঠটিতে দর্শনার্থীরা রত্নের সন্ধান করতে পারে, তা হলো একটি আগ্নেয়গিরির গর্তের ক্ষয়প্রাপ্ত পৃষ্ঠ। এখানকার অনন্য ভূতাত্ত্বিক গঠনের ফল হিসেবে হীরা ছাড়াও এখানে নীলকান্তমণিসহ আরও বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান রত্ন খুঁজে পাওয়া যায়।
এদিকে জেমোলজিক্যাল ইনস্টিটিউট অব আমেরিকার (জিআইএ) একজন গবেষক অ্যারন পালকে বিজনেস ইনসাইডারকে জানান, এই জায়গা ব্যতিক্রমী। কারণ এটি পৃথিবীর একমাত্র জায়গা, যেখানে সাধারণ মানুষ হীরার খোঁজে অনুসন্ধান চালাতে এবং পেলে নিজের কাছে রেখে দিতে পারবেন।
তবে পর্যটকেরা পার্কটিতে যেসব হীরা খুঁজে পেয়েছেন, সেগুলোর অর্ধেকই পাওয়া যায় পার্ক হিসেবে জায়গাটি আত্মপ্রকাশের পর ৭০-এর দশকে। ২০২০ সালে ৩৩ বছর বয়স্ক এক ব্যক্তি ৯ দশমিক ০৭ ক্যারেটের একটি হীরা খুঁজে পান পার্কে। পরের বছর এক নারী পান ৪ ক্যারেটের একটি হলুদ হীরা।
তবে ব্রাউনের ২ দশমিক ৯৫ ক্যারেটের এই হীরার দাম কেমন হতে পারে, সেটা ঠিক পরিষ্কার নয়। এর একটা বড় কারণ আরকানসাস হীরা খুব দুর্লভ। পালকে জানান, বাণিজ্যিক হীরার মতো একই কায়দায় এদের দাম নির্ধারণ হয় না। ‘এগুলো মূলত সংগ্রহ করার জন্য।’
এদিকে অ্যাসপেনের পরিবার হীরাটির নাম ‘অ্যাসপেন ডায়মন্ড’ রাখার পরিকল্পনা করছে।
বিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
২ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
২ দিন আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। শুধু আমেরিকায় নয়, বিশ্বজুড়েই আলোচনায় এখন ট্রাম্প। তবে তাঁর পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া ইতালির সার্দানিয়া দ্বীপের একটি গ্রামে একেবারেই ভিন্ন এক সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হিসেবে।
৩ দিন আগেটাইটানিকের ৭০০-র বেশি যাত্রী এবং ক্রুকে উদ্ধার করেছিল একটি জাহাজ। ওই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে উপহার দেওয়া একটি সোনার ঘড়ি নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড অর্থাৎ ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলারে।
৪ দিন আগে