ইশতিয়াক হাসান
গাছের ওপরে পাখি কিংবা বানর দেখবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু হঠাৎ যদি দেখেন গাছের ওপরের–নিচের নানা ডালে ছাগলেরা আয়েশ করে দাঁড়িয়ে আছে, ফল খাচ্ছে, তাহলে নিশ্চয় চমকে উঠবেন। তবে এ ধরনের দৃশ্য দেখতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে দক্ষিণ-পশ্চিম মরক্কোয়।
এমনিতে পাহাড়ি এলাকায় ছাগলেরা খাড়া পাথুরে ঢাল বেয়ে উঠতে পারে অনায়াসে। এদের এই পাহাড়ে চড়ার বড় কারণ খাবারের সন্ধান করা। মরক্কোর ছাগলের গাছে ওঠার ক্ষেত্রেও একই বিষয়ের ভূমিকা আছে সন্দেহ নেই। কারণ, খরাপ্রবণ এই এলাকায় খাবারের খোঁজ মেলা এমনিতেও কঠিন। সে ক্ষেত্রে অর্গান গাছে চমৎকার ফল মেলে। বিশেষ করে জুনের দিকে এই ফলগুলো যখন পাকে, তখন ছাগলের পোয়াবারো।
এ ধরনের গাছ ২৫ থেকে ৩৫ ফুট লম্বা হয়, বাঁচে ১৫০-২০০ বছর। কাঁটাময় এ গাছগুলোতে ওঠা একটু কঠিন হলেও ছাগলেরা এ গাছে ওঠায় দক্ষ হয়ে উঠেছে। বলা হয় শত শত বছর ধরেই এভাবে গাছে উঠছে তারা খাবারের খোঁজে।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে ছাগলের এই গাছে ওঠা নিয়ে নতুন একটি তথ্যও বের হয় আসছে। এটি হলো, এই অঞ্চলের মানুষেরা পর্যটক টানতে ছাগলকে অনেকটা বাধ্য করে গাছে চড়তে। এ জন্য নাকি এদের এমনকি প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়।
তবে গাছে চড়ায় দক্ষতা অর্জনের পেছনে এখানকার ছাগলের শারীরিক কাঠামোরও বড় ভূমিকা আছে। ছাগলের খুর দ্বিখণ্ডিত। এরা প্রতিটি অংশের দুটি করে আঙুল ছড়াতে পারে সহজে। এটা ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। এদিকে এদের পায়ের পাতা নরম। এটি একে গাছের বাকল আঁকড়ে ধরে রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এদের পায়ের বিশেষ দুটি আঙুল যেগুলো ডিউক্ল নামে পরিচিত, যা গাছে উঠতে ও পাহাড়ি ঢাল বেয়ে নামতে সাহায্য করে।
এই ছাগলেরা খুব সহজেই ফলের খোঁজে এক ডাল থেকে আরেক ডালে চলে যেতে পারে লাফিয়ে। কখনো অবশ্য কোনো শিকারি প্রাণী কিংবা বিপদ দেখলেও গাছে ওঠে এরা।
এবার এই অর্গান ফল ও ছাগলের এই ফল খাওয়ার সঙ্গেও যে বাণিজ্যিক একটি ব্যাপার আছে, এটি বলছি। মরক্কোর দক্ষিণ-পশ্চিমের আধা মরুময় অঞ্চল সউস উপত্যকায় বেশি দেখা যায় অর্গানগাছের। এ ফল এক ধরনের তেলের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। ওই তেল বেঁচে ভালো আয় হয় এ অঞ্চলের মানুষের।
এ ধরনের ফলে বেশ শক্ত বাদামের মতো একটি অংশ থাকে। যার চারপাশে থাকে মাংসল অংশ, যেটি ছাগলেরা খায়। প্রতিটি বাদামের মতো শক্ত অংশটির ভেতরে একটি কিংবা দুটি তেলসমৃদ্ধ বীজ থাকে। জুন–জুলাইয়ের দিকে ফলগুলো পাকে।
স্থানীয় বারবার গোত্রের লোকেরা ছাগলকে এই ফল খেতে দেয়। তবে শক্ত বাদামের মতো অংশটি ছাগলের হজম প্রক্রিয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। মলের সঙ্গে বের হয়ে যাওয়া এই বাদাম সংগ্রহ করা হয়। তারপর বীজ বের করে তেল তৈরি করা হয়। সালাদ ও প্রসাধনী তৈরিতে এটি কাজে লাগে। এমনিতে নরম মাংসল অংশটি শক্ত বাদাম বা বীজ থেকে আলাদা করা বেশ কঠিন কাজ। তাই এ কাজে ছাগল ব্যবহার করা হয়।
অবশ্য ইদানীং আধুনিক কিছু প্রক্রিয়ায় ছাগলের সাহায্য ছাড়াই এ ধরনের তেল উৎপাদন করা হয়। কারণ, কেউ কেউ এই তেলে কেমন ‘ছাগল, ছাগল’ একটা গন্ধ পান বলে দাবি করেন। তবে এখনো মোট উৎপাদিত অর্গান তেলের অর্ধেকের বেশির বীজ সংগ্রহ করা হয় ছাগলের সাহায্য নিয়ে। তবে যা-ই হোক, মোটের ওপর এ তেল কিন্তু খুব দামি। বিশেষ করে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় এর অনেক চাহিদা।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে এই বিষয়টির আরেকটি দিক চোখের সামনে চলে এসেছে। সেটি হলো, ছাগলকে অনেকটা বাধ্য করা হয় এভাবে গাছে চড়তে। তবে ঘটনা হলো, এখানকার ছাগলগুলোর যে গাছে ওঠায় পারদর্শিতা ছিল এতে ভুল নেই। এদের মালিকেরা যখন আবিষ্কার করলেন ছাগলের এই অস্বাভাবিক আচরণ পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে, তখন একে কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নিলেন তাঁরা। তা ছাড়া গত এক দশকের খরায় মারাকেশ-সাফির পশ্চিমে ফসল উৎপাদন কঠিন হয়ে পড়েছে কৃষকদের জন্য।
ফলাফল হিসেবে অনেকেই পর্যটকদের থেকে দু পয়সা আয় করতে ছাগলকে গাছে চড়াতে শুরু করলেন। এমনকি প্রশিক্ষণও দেওয়া হতে লাগল এদের গাছে চড়ানোর। ট্যুরিস্ট গাইডরা পর্যটকদের নিয়ে আসতে লাগলেন ‘গোট ট্রি’ দেখাতে।
এদিকে প্রাণী অধিকার নিয়ে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা দাবি করছেন এভাবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাছের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা ছাগলের স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকর, তেমনি গাছের জন্যও ভালো নয়।
অবশ্য ওই এলাকার কোনো কোনো কৃষক সাম্প্রতিক সময়ে এভাবে ছাগলকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন। এদের একজন জাওয়াদ বেনাদ্দি। তিনি বলেন, ২০১৯ সালে গম চাষে ফলন কম হওয়ার পর এভাবে ছাগলকে গাছে চড়াতে শুরু করেন। ভালো দিনে অন্তত গোটা দশেক গাড়ি দাঁড়িয়ে পড়ে ছাগলের এই গাছে চড়া দেখতে। আর ২০ ডলারের মতো আয় হয়ে যায় সেদিন তাঁর। ‘আমার ছয় মাস লেগেছে ছাগলগুলোকে এ প্রশিক্ষণ দিতে। এরা খুব চালাক। অনেকটা মানুষের মতোই এরা, কেবল কথাটাই বলতে পারে না এই যা।’ বলেন বেনাদ্দি।
তবে ঘটনা যা-ই হোক, ছাগলের এই গাছে চড়া, কিংবা এক ডাল থেকে আরেক ডালে লাফিয়ে যাওয়া দেখাটা বেশ মজার যে তাতে সন্দেহ নেই। তাই মরক্কো ভ্রমণে গেলে গাছে চড়া এই আশ্চর্য ছাগলগুলোকে দেখে আসার সুযোগ হাতছাড়া করবেন না আশা করি।
সূত্র: অ্যামিউজিং প্ল্যানেট, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, ট্রাভেল নোটস অ্যান্ড বিইয়ন্ড
গাছের ওপরে পাখি কিংবা বানর দেখবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু হঠাৎ যদি দেখেন গাছের ওপরের–নিচের নানা ডালে ছাগলেরা আয়েশ করে দাঁড়িয়ে আছে, ফল খাচ্ছে, তাহলে নিশ্চয় চমকে উঠবেন। তবে এ ধরনের দৃশ্য দেখতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে দক্ষিণ-পশ্চিম মরক্কোয়।
এমনিতে পাহাড়ি এলাকায় ছাগলেরা খাড়া পাথুরে ঢাল বেয়ে উঠতে পারে অনায়াসে। এদের এই পাহাড়ে চড়ার বড় কারণ খাবারের সন্ধান করা। মরক্কোর ছাগলের গাছে ওঠার ক্ষেত্রেও একই বিষয়ের ভূমিকা আছে সন্দেহ নেই। কারণ, খরাপ্রবণ এই এলাকায় খাবারের খোঁজ মেলা এমনিতেও কঠিন। সে ক্ষেত্রে অর্গান গাছে চমৎকার ফল মেলে। বিশেষ করে জুনের দিকে এই ফলগুলো যখন পাকে, তখন ছাগলের পোয়াবারো।
এ ধরনের গাছ ২৫ থেকে ৩৫ ফুট লম্বা হয়, বাঁচে ১৫০-২০০ বছর। কাঁটাময় এ গাছগুলোতে ওঠা একটু কঠিন হলেও ছাগলেরা এ গাছে ওঠায় দক্ষ হয়ে উঠেছে। বলা হয় শত শত বছর ধরেই এভাবে গাছে উঠছে তারা খাবারের খোঁজে।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে ছাগলের এই গাছে ওঠা নিয়ে নতুন একটি তথ্যও বের হয় আসছে। এটি হলো, এই অঞ্চলের মানুষেরা পর্যটক টানতে ছাগলকে অনেকটা বাধ্য করে গাছে চড়তে। এ জন্য নাকি এদের এমনকি প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়।
তবে গাছে চড়ায় দক্ষতা অর্জনের পেছনে এখানকার ছাগলের শারীরিক কাঠামোরও বড় ভূমিকা আছে। ছাগলের খুর দ্বিখণ্ডিত। এরা প্রতিটি অংশের দুটি করে আঙুল ছড়াতে পারে সহজে। এটা ভারসাম্য রক্ষায় সাহায্য করে। এদিকে এদের পায়ের পাতা নরম। এটি একে গাছের বাকল আঁকড়ে ধরে রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এদের পায়ের বিশেষ দুটি আঙুল যেগুলো ডিউক্ল নামে পরিচিত, যা গাছে উঠতে ও পাহাড়ি ঢাল বেয়ে নামতে সাহায্য করে।
এই ছাগলেরা খুব সহজেই ফলের খোঁজে এক ডাল থেকে আরেক ডালে চলে যেতে পারে লাফিয়ে। কখনো অবশ্য কোনো শিকারি প্রাণী কিংবা বিপদ দেখলেও গাছে ওঠে এরা।
এবার এই অর্গান ফল ও ছাগলের এই ফল খাওয়ার সঙ্গেও যে বাণিজ্যিক একটি ব্যাপার আছে, এটি বলছি। মরক্কোর দক্ষিণ-পশ্চিমের আধা মরুময় অঞ্চল সউস উপত্যকায় বেশি দেখা যায় অর্গানগাছের। এ ফল এক ধরনের তেলের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। ওই তেল বেঁচে ভালো আয় হয় এ অঞ্চলের মানুষের।
এ ধরনের ফলে বেশ শক্ত বাদামের মতো একটি অংশ থাকে। যার চারপাশে থাকে মাংসল অংশ, যেটি ছাগলেরা খায়। প্রতিটি বাদামের মতো শক্ত অংশটির ভেতরে একটি কিংবা দুটি তেলসমৃদ্ধ বীজ থাকে। জুন–জুলাইয়ের দিকে ফলগুলো পাকে।
স্থানীয় বারবার গোত্রের লোকেরা ছাগলকে এই ফল খেতে দেয়। তবে শক্ত বাদামের মতো অংশটি ছাগলের হজম প্রক্রিয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। মলের সঙ্গে বের হয়ে যাওয়া এই বাদাম সংগ্রহ করা হয়। তারপর বীজ বের করে তেল তৈরি করা হয়। সালাদ ও প্রসাধনী তৈরিতে এটি কাজে লাগে। এমনিতে নরম মাংসল অংশটি শক্ত বাদাম বা বীজ থেকে আলাদা করা বেশ কঠিন কাজ। তাই এ কাজে ছাগল ব্যবহার করা হয়।
অবশ্য ইদানীং আধুনিক কিছু প্রক্রিয়ায় ছাগলের সাহায্য ছাড়াই এ ধরনের তেল উৎপাদন করা হয়। কারণ, কেউ কেউ এই তেলে কেমন ‘ছাগল, ছাগল’ একটা গন্ধ পান বলে দাবি করেন। তবে এখনো মোট উৎপাদিত অর্গান তেলের অর্ধেকের বেশির বীজ সংগ্রহ করা হয় ছাগলের সাহায্য নিয়ে। তবে যা-ই হোক, মোটের ওপর এ তেল কিন্তু খুব দামি। বিশেষ করে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় এর অনেক চাহিদা।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে এই বিষয়টির আরেকটি দিক চোখের সামনে চলে এসেছে। সেটি হলো, ছাগলকে অনেকটা বাধ্য করা হয় এভাবে গাছে চড়তে। তবে ঘটনা হলো, এখানকার ছাগলগুলোর যে গাছে ওঠায় পারদর্শিতা ছিল এতে ভুল নেই। এদের মালিকেরা যখন আবিষ্কার করলেন ছাগলের এই অস্বাভাবিক আচরণ পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে, তখন একে কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নিলেন তাঁরা। তা ছাড়া গত এক দশকের খরায় মারাকেশ-সাফির পশ্চিমে ফসল উৎপাদন কঠিন হয়ে পড়েছে কৃষকদের জন্য।
ফলাফল হিসেবে অনেকেই পর্যটকদের থেকে দু পয়সা আয় করতে ছাগলকে গাছে চড়াতে শুরু করলেন। এমনকি প্রশিক্ষণও দেওয়া হতে লাগল এদের গাছে চড়ানোর। ট্যুরিস্ট গাইডরা পর্যটকদের নিয়ে আসতে লাগলেন ‘গোট ট্রি’ দেখাতে।
এদিকে প্রাণী অধিকার নিয়ে যাঁরা কাজ করেন, তাঁরা দাবি করছেন এভাবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা গাছের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা ছাগলের স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকর, তেমনি গাছের জন্যও ভালো নয়।
অবশ্য ওই এলাকার কোনো কোনো কৃষক সাম্প্রতিক সময়ে এভাবে ছাগলকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন। এদের একজন জাওয়াদ বেনাদ্দি। তিনি বলেন, ২০১৯ সালে গম চাষে ফলন কম হওয়ার পর এভাবে ছাগলকে গাছে চড়াতে শুরু করেন। ভালো দিনে অন্তত গোটা দশেক গাড়ি দাঁড়িয়ে পড়ে ছাগলের এই গাছে চড়া দেখতে। আর ২০ ডলারের মতো আয় হয়ে যায় সেদিন তাঁর। ‘আমার ছয় মাস লেগেছে ছাগলগুলোকে এ প্রশিক্ষণ দিতে। এরা খুব চালাক। অনেকটা মানুষের মতোই এরা, কেবল কথাটাই বলতে পারে না এই যা।’ বলেন বেনাদ্দি।
তবে ঘটনা যা-ই হোক, ছাগলের এই গাছে চড়া, কিংবা এক ডাল থেকে আরেক ডালে লাফিয়ে যাওয়া দেখাটা বেশ মজার যে তাতে সন্দেহ নেই। তাই মরক্কো ভ্রমণে গেলে গাছে চড়া এই আশ্চর্য ছাগলগুলোকে দেখে আসার সুযোগ হাতছাড়া করবেন না আশা করি।
সূত্র: অ্যামিউজিং প্ল্যানেট, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, ট্রাভেল নোটস অ্যান্ড বিইয়ন্ড
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
১ দিন আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
৩ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৩ দিন আগে