ফজলুল কবির
‘জেগে ওঠে একখণ্ড ধারালো ইস্পাত–চকচকে/ খুলির ভেতরে তার নড়াচড়া টের পাই শুধু।’ রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর কবিতার পঙ্ক্তি এটি। খুঁজলে এমন বহু বাক্য ও উক্তি পাওয়া যাবে, যেখানে ‘নড়া’ শব্দের সঙ্গে জুড়িগাড়ির মতো ‘চড়া’ শব্দটি কোথা থেকে এসে জুড়ে বসেছে। দেখতে দেখতে কেমন চোখসওয়া হয়ে গেছে। শব্দের দুনিয়ায় এমন কতই তো আছে। কত বিচিত্র সব বন্ধন!
এই যেমন বন্ধুস্থানীয় কাউকে হঠাৎ চায়ের কথা বলতে গিয়ে প্রায়ই বলতে শোনা যায়—চল ‘চা-টা’ কিছু হয়ে যাক। এই ‘চা’-এর সঙ্গে ‘টা’ এল আবার কেমন করে। এ নিয়ে গালগপ্পোও তো কম হয়নি। শেষে ওই চা পান করতে করতেই একটা সমাধান হিসেবে এসেছে—‘টা’ হলো চায়ের সঙ্গে যায় এমন কোনো খাবার, সেটা যে আবার চেটেই খেতে হবে এমন নয়। দিব্যি কুড়মুড়ে বেলা বিস্কুট কিংবা বাঙালির মুড়ি—যেকোনো কিছুই চলতে পারে।
সে যাক। কথা হচ্ছিল, নড়াচড়া নিয়ে। জুড়ে যাওয়া এই দুই শব্দের উভয়েরই রয়েছে আলাদা অর্থ। নড়া শব্দটি শুনলেই যেমন মনে হয়, ইশ্ কী যেন নড়ে গেল। কী যেন স্থানচ্যুত হলো। মনে হয়, সরে এলাম বুঝি। একটা টালমাটাল ভাবও কি জাগে না মনে? জাগতেই পারে। একটু অভিধান ঘাঁটা যাক। হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বঙ্গীয় শব্দকোষ যেমন বলছে—নড়া শব্দের অর্থ ‘সরিয়া যাওয়া’, ‘প্রস্থান করা’ ইত্যাদি। কিন্তু এ কী? আরেকটু এগোলে যে রীতিমতো সবকিছু নড়ে ওঠে।
‘নড়’ নামে নাকি এক জাতির খোঁজ পাওয়া যায়, যারা কিনা আবার সিসার চুড়ি প্রস্তুত করে। এর খোঁজখবর এই কালে একটু নিয়ে দেখা যেতে পারে। সে অন্য আলাপ। কথায় ফেরা যাক। আবার এই ‘নড়া’ শব্দ যেখান থেকে এসেছে, সেই ‘নড়’ শব্দের আরেক অর্থ নাকি ‘নর্তক’। বাহ্, তাহলে তো বেশ মিলেই গেল। নর্তকের কাজ তো নাচা, আর না নড়ে তো নাচ হয় না। একটা প্রশান্তি এল বেশ শব্দ উদ্ধারের। কিন্তু যখনই এই ‘নড়’ শব্দের আরেক অর্থ সামনে হাজির হয়, তখন বেশ থমকে যেতে হয়। হরিচরণ বলছেন, নড় অর্থ কিন্তু ‘স্পর্ধা’, ‘লড়াই’ ইত্যাদিও। সুতরাং ‘ক্ষুদ্র হয়ে নড়’ নৈব চ নৈব চ।
লড়াইয়ের কথা থাক। অনেক তো হলো, কিছুই তো নড়চড় হলো না। আগে ছিল, হাকিম নড়ত, হুকুম নয়। এখন যখন-তখন যা খুশি তাই নড়ে। এমনকি লাশঘরে মড়াও নড়ে ওঠে ইদানীং হরদম। এ তো ভালো বেশ; ‘জীবন নড়িয়া উঠিছে।’
এই নড়ে ওঠা বা নড়ার সামর্থ্য কিন্তু অনেক বড় বিষয়। যে নড়তে জানে, সে আশ্রয়ও হতে পারে। আর এই নড়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত কিন্তু যেনতেন ব্যাপার নয়। এরও নাম আছে আলাদা—নড়ী বা নড়ি। নড়ি মানে লাঠি, আশ্রয়। ওই যে বাল্যশিক্ষার সেই ‘অন্ধের যষ্ঠি’। তেমনই ব্যাপার আর-কী। অবশ্য ‘নড়ি’ বা ‘নড়ী’ কিন্তু হাত বা পায়ের লম্বা নলের মতো হাড়টিকেও বোঝায়, ঢাকার চলতি বাংলায় যাকে বলে নলি। এখন কতটা শোনা যায়, কে জানে; একসময় কিন্তু পাড়ার দাপট দেখানো লোকেরা হুমকি শুরুই করত—‘নলি চেন নলি’ বলে। আর এই শুনে বেশ হজম হয়ে যেতে হতো ভেতরে-ভেতরে। সে যাক, ভয় দেখিয়ে কাজ নেই।
বরং ‘চড়া’-এর কাছে যাওয়া যাক একটু। ‘চড়া’ শব্দ শুনে যতই রোদের কথা মনে হোক, এর সঙ্গে কিন্তু ‘চড়’-এর একটা যোগ আছে। এ দুইয়ের মূল যে একই। ফলে চড়ার কথা বলতে গিয়ে চড়-থাপ্পড়ের কথা এসে যেতেই পারে। কিন্তু এর একেবারে চলতি অর্থ হলো, আরোহণ বা ওপরে ওঠা। এই শুনে যাদের পাহাড়ে চড়ার কথা মনে এল, তাদের জন্য শুভকামনা। কিন্তু যাদের চোখের সামনে উন্নতির সিঁড়িগুলো চমকে উঠল, তারাই বাস্তববুদ্ধির লোক। কে না চায়, উন্নতির ওই সোপানে চড়ে বসতে। এ জন্য যদি কারও মাথায় চড়তে হয়, তবে তো কথাই নেই।
এই চড়ার কথা শুনে যারা, এই নদীবিগত দেশে নদীর চড়ার কথা ভাবছেন, তাদের বলে রাখা ভালো—উচ্চ আদালত কিন্তু নদীর তালিকা চেয়েছেন। সবাই জেনে গেছে, চড়া পড়ে পড়ে, বা চড়া ফেলে ফেলে নদীগুলো কেমন উধাও হয়েছে।
এত আলাপে কাজ নেই। নড়া মানে তো নড়ে ওঠা। আর চড়া মানে তো চড়ে বসা। এই সহজ অর্থের কাছেই যাওয়া যাক বরং। বরং বুঝে নেওয়া যাক সেই গোপন সম্বন্ধ, যেখানে নড়ে ওঠা মানে প্রাণময়। প্রাণের বৈশিষ্ট্যই নড়া। দেহ না নড়লে বোঝার উপায় নেই, জ্যান্তই আছে। জীবনের আরেক নাম নড়ে ওঠা। আর তাই বোধ হয় এই নড়ে ওঠা নিয়ে এত নড়ানড়ি। যত নড়বড়ই করুক, যত নড়ভোলাই হোক, এই এক অভিব্যক্তি, যা দিয়ে প্রমাণ হয়—বেঁচে আছি। আর এই না নড়লে তো চড়াটা হবে না। কোনো কিছুতে চড়তে হলে, এমনকি চুলার ওপর কড়াইটিকে চড়তে হলেও চাই নড়া। স্থির হয়ে থাকলে, পাথরের মতো হতে হয়।
পায়ের শিকলকে টের পেতে হলে, পেতে হলে তার সশব্দ জানান নড়ার বিকল্প কী? এর সঙ্গে এই চড়া বস্তুটি জুটল এর ধর্ম দিয়েই। আপনি নড়ুন কি না-নড়ুন, তাতে কারও কিছু যায় আসে না। যতটা যা যন্ত্রণা বা প্রাপ্তি, তা হলো যে নড়ল, তার। কারণ, না নড়লে তো চড়ার সুযোগ থাকে না। চড়া মানে তো জেগে ওঠা তলা থেকে, চেপে বসা, ওঠা বা বিস্তার হওয়া। আর আপনি না চড়লে যে অন্য কেউ চড়বে না, তা তো নয়। কেউ না কেউ নড়ছে, আর চড়েও বসছে। মাথার ওপর, মনের ওপর, সমাজের ওপর, দেশের ওপর। তাহলে নড়ার সঙ্গে চড়ার যোগটি তো বোঝাই যাচ্ছে। ভাবুন এবার নড়বেন, নাকি নড়বেন না? চড়বেন নাকি চড়তে দেবেন?
‘জেগে ওঠে একখণ্ড ধারালো ইস্পাত–চকচকে/ খুলির ভেতরে তার নড়াচড়া টের পাই শুধু।’ রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর কবিতার পঙ্ক্তি এটি। খুঁজলে এমন বহু বাক্য ও উক্তি পাওয়া যাবে, যেখানে ‘নড়া’ শব্দের সঙ্গে জুড়িগাড়ির মতো ‘চড়া’ শব্দটি কোথা থেকে এসে জুড়ে বসেছে। দেখতে দেখতে কেমন চোখসওয়া হয়ে গেছে। শব্দের দুনিয়ায় এমন কতই তো আছে। কত বিচিত্র সব বন্ধন!
এই যেমন বন্ধুস্থানীয় কাউকে হঠাৎ চায়ের কথা বলতে গিয়ে প্রায়ই বলতে শোনা যায়—চল ‘চা-টা’ কিছু হয়ে যাক। এই ‘চা’-এর সঙ্গে ‘টা’ এল আবার কেমন করে। এ নিয়ে গালগপ্পোও তো কম হয়নি। শেষে ওই চা পান করতে করতেই একটা সমাধান হিসেবে এসেছে—‘টা’ হলো চায়ের সঙ্গে যায় এমন কোনো খাবার, সেটা যে আবার চেটেই খেতে হবে এমন নয়। দিব্যি কুড়মুড়ে বেলা বিস্কুট কিংবা বাঙালির মুড়ি—যেকোনো কিছুই চলতে পারে।
সে যাক। কথা হচ্ছিল, নড়াচড়া নিয়ে। জুড়ে যাওয়া এই দুই শব্দের উভয়েরই রয়েছে আলাদা অর্থ। নড়া শব্দটি শুনলেই যেমন মনে হয়, ইশ্ কী যেন নড়ে গেল। কী যেন স্থানচ্যুত হলো। মনে হয়, সরে এলাম বুঝি। একটা টালমাটাল ভাবও কি জাগে না মনে? জাগতেই পারে। একটু অভিধান ঘাঁটা যাক। হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বঙ্গীয় শব্দকোষ যেমন বলছে—নড়া শব্দের অর্থ ‘সরিয়া যাওয়া’, ‘প্রস্থান করা’ ইত্যাদি। কিন্তু এ কী? আরেকটু এগোলে যে রীতিমতো সবকিছু নড়ে ওঠে।
‘নড়’ নামে নাকি এক জাতির খোঁজ পাওয়া যায়, যারা কিনা আবার সিসার চুড়ি প্রস্তুত করে। এর খোঁজখবর এই কালে একটু নিয়ে দেখা যেতে পারে। সে অন্য আলাপ। কথায় ফেরা যাক। আবার এই ‘নড়া’ শব্দ যেখান থেকে এসেছে, সেই ‘নড়’ শব্দের আরেক অর্থ নাকি ‘নর্তক’। বাহ্, তাহলে তো বেশ মিলেই গেল। নর্তকের কাজ তো নাচা, আর না নড়ে তো নাচ হয় না। একটা প্রশান্তি এল বেশ শব্দ উদ্ধারের। কিন্তু যখনই এই ‘নড়’ শব্দের আরেক অর্থ সামনে হাজির হয়, তখন বেশ থমকে যেতে হয়। হরিচরণ বলছেন, নড় অর্থ কিন্তু ‘স্পর্ধা’, ‘লড়াই’ ইত্যাদিও। সুতরাং ‘ক্ষুদ্র হয়ে নড়’ নৈব চ নৈব চ।
লড়াইয়ের কথা থাক। অনেক তো হলো, কিছুই তো নড়চড় হলো না। আগে ছিল, হাকিম নড়ত, হুকুম নয়। এখন যখন-তখন যা খুশি তাই নড়ে। এমনকি লাশঘরে মড়াও নড়ে ওঠে ইদানীং হরদম। এ তো ভালো বেশ; ‘জীবন নড়িয়া উঠিছে।’
এই নড়ে ওঠা বা নড়ার সামর্থ্য কিন্তু অনেক বড় বিষয়। যে নড়তে জানে, সে আশ্রয়ও হতে পারে। আর এই নড়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত কিন্তু যেনতেন ব্যাপার নয়। এরও নাম আছে আলাদা—নড়ী বা নড়ি। নড়ি মানে লাঠি, আশ্রয়। ওই যে বাল্যশিক্ষার সেই ‘অন্ধের যষ্ঠি’। তেমনই ব্যাপার আর-কী। অবশ্য ‘নড়ি’ বা ‘নড়ী’ কিন্তু হাত বা পায়ের লম্বা নলের মতো হাড়টিকেও বোঝায়, ঢাকার চলতি বাংলায় যাকে বলে নলি। এখন কতটা শোনা যায়, কে জানে; একসময় কিন্তু পাড়ার দাপট দেখানো লোকেরা হুমকি শুরুই করত—‘নলি চেন নলি’ বলে। আর এই শুনে বেশ হজম হয়ে যেতে হতো ভেতরে-ভেতরে। সে যাক, ভয় দেখিয়ে কাজ নেই।
বরং ‘চড়া’-এর কাছে যাওয়া যাক একটু। ‘চড়া’ শব্দ শুনে যতই রোদের কথা মনে হোক, এর সঙ্গে কিন্তু ‘চড়’-এর একটা যোগ আছে। এ দুইয়ের মূল যে একই। ফলে চড়ার কথা বলতে গিয়ে চড়-থাপ্পড়ের কথা এসে যেতেই পারে। কিন্তু এর একেবারে চলতি অর্থ হলো, আরোহণ বা ওপরে ওঠা। এই শুনে যাদের পাহাড়ে চড়ার কথা মনে এল, তাদের জন্য শুভকামনা। কিন্তু যাদের চোখের সামনে উন্নতির সিঁড়িগুলো চমকে উঠল, তারাই বাস্তববুদ্ধির লোক। কে না চায়, উন্নতির ওই সোপানে চড়ে বসতে। এ জন্য যদি কারও মাথায় চড়তে হয়, তবে তো কথাই নেই।
এই চড়ার কথা শুনে যারা, এই নদীবিগত দেশে নদীর চড়ার কথা ভাবছেন, তাদের বলে রাখা ভালো—উচ্চ আদালত কিন্তু নদীর তালিকা চেয়েছেন। সবাই জেনে গেছে, চড়া পড়ে পড়ে, বা চড়া ফেলে ফেলে নদীগুলো কেমন উধাও হয়েছে।
এত আলাপে কাজ নেই। নড়া মানে তো নড়ে ওঠা। আর চড়া মানে তো চড়ে বসা। এই সহজ অর্থের কাছেই যাওয়া যাক বরং। বরং বুঝে নেওয়া যাক সেই গোপন সম্বন্ধ, যেখানে নড়ে ওঠা মানে প্রাণময়। প্রাণের বৈশিষ্ট্যই নড়া। দেহ না নড়লে বোঝার উপায় নেই, জ্যান্তই আছে। জীবনের আরেক নাম নড়ে ওঠা। আর তাই বোধ হয় এই নড়ে ওঠা নিয়ে এত নড়ানড়ি। যত নড়বড়ই করুক, যত নড়ভোলাই হোক, এই এক অভিব্যক্তি, যা দিয়ে প্রমাণ হয়—বেঁচে আছি। আর এই না নড়লে তো চড়াটা হবে না। কোনো কিছুতে চড়তে হলে, এমনকি চুলার ওপর কড়াইটিকে চড়তে হলেও চাই নড়া। স্থির হয়ে থাকলে, পাথরের মতো হতে হয়।
পায়ের শিকলকে টের পেতে হলে, পেতে হলে তার সশব্দ জানান নড়ার বিকল্প কী? এর সঙ্গে এই চড়া বস্তুটি জুটল এর ধর্ম দিয়েই। আপনি নড়ুন কি না-নড়ুন, তাতে কারও কিছু যায় আসে না। যতটা যা যন্ত্রণা বা প্রাপ্তি, তা হলো যে নড়ল, তার। কারণ, না নড়লে তো চড়ার সুযোগ থাকে না। চড়া মানে তো জেগে ওঠা তলা থেকে, চেপে বসা, ওঠা বা বিস্তার হওয়া। আর আপনি না চড়লে যে অন্য কেউ চড়বে না, তা তো নয়। কেউ না কেউ নড়ছে, আর চড়েও বসছে। মাথার ওপর, মনের ওপর, সমাজের ওপর, দেশের ওপর। তাহলে নড়ার সঙ্গে চড়ার যোগটি তো বোঝাই যাচ্ছে। ভাবুন এবার নড়বেন, নাকি নড়বেন না? চড়বেন নাকি চড়তে দেবেন?
বিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
১ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
১ দিন আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। শুধু আমেরিকায় নয়, বিশ্বজুড়েই আলোচনায় এখন ট্রাম্প। তবে তাঁর পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া ইতালির সার্দানিয়া দ্বীপের একটি গ্রামে একেবারেই ভিন্ন এক সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হিসেবে।
২ দিন আগেটাইটানিকের ৭০০-র বেশি যাত্রী এবং ক্রুকে উদ্ধার করেছিল একটি জাহাজ। ওই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে উপহার দেওয়া একটি সোনার ঘড়ি নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড অর্থাৎ ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলারে।
৩ দিন আগে