অনলাইন ডেস্ক
এটা খুব স্বাভাবিক যে, একেক দেশ বা অঞ্চলের মানুষের একেক ধরনের খাবার পছন্দ। তবে দক্ষিণ কোরিয়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো অদ্ভুত এক খাবারের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। আর সেটা হচ্ছে টুথপিক ভাজা। ডুবো তেলে ভাজা স্টার্চের টুথপিক খাওয়ার প্রচুর ভিডিও আপলোড করতে দেখা যায় ব্যবহারকারীদের। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার খাদ্য মন্ত্রণালয় এ ধরনের টুথপিক না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দেশটির জনসাধারণকে।
ভিডিও ক্লিপগুলোতে দেখা যায়, লোকেরা ভাজা স্টার্চ টুথপিকগুলো গুঁড়ো পনিরসহ বিভিন্ন ধরনের স্বাদবর্ধক সহযোগে খাচ্ছে। টিকটক এবং ইনস্টাগ্রামের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাজার হাজার লাইক পাওয়ার পাশাপাশি প্রচুর শেয়ারও হচ্ছে এ ধরনের ভিডিও।
‘খাবার হিসেবে এটি নিরাপদ কি না, তা এখনো যাচাই করা হয়নি।’ গত বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্সে’ (টুইটার) এক পোস্টে বিষয়টি জানায় দেশটির মিনিস্ট্রি অব ফুড অ্যান্ড ড্রাগ সেইফটি। এতে আরও বলা হয়, একটি স্যানিটারি পণ্য হলেও তেলে ভেজে টুথপিক খাওয়ার বিভিন্ন ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
এসব তথ্য পাওয়া যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
এ ধরনের টুথপিকে সবুজ একটি আভা আনার জন্য ফুড কালার ব্যবহার করা হয়। মূলত মিষ্টি আলু কিংবা কর্ন স্টার্চ থেকে তৈরি হয় এই টুথপিক।
প্রায়ই দক্ষিণ কোরিয়ার রেস্তোরাঁগুলোতে ম্যানুর তালিকায় থাকে এ ধরনের টুথপিক। ফিংগার ফুড বা আঙুল ব্যবহার করে তুলে সহজে খাওয়া যায় এমন ছোট টুকরো খাবার হিসেবে এটি জনপ্রিয়তাও পেয়েছে।
‘মুকবাং’ নামে পরিচিত অনলাইন ভিডিওর এক ধারায় লোকদের অতিরিক্ত পরিমাণে বা অস্বাভাবিক খাবার খেতে দেখা যায়। আর এটি দক্ষিণ কোরিয়ায় বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
একজন টিকটক ব্যবহারকারীকে একটি ভিডিওতে ভাজা টুথপিক চিবোতে চিবোতে বলতে দেখা যায়, ‘এটি দারুণ মচমচে’।
এটা খুব স্বাভাবিক যে, একেক দেশ বা অঞ্চলের মানুষের একেক ধরনের খাবার পছন্দ। তবে দক্ষিণ কোরিয়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো অদ্ভুত এক খাবারের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। আর সেটা হচ্ছে টুথপিক ভাজা। ডুবো তেলে ভাজা স্টার্চের টুথপিক খাওয়ার প্রচুর ভিডিও আপলোড করতে দেখা যায় ব্যবহারকারীদের। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার খাদ্য মন্ত্রণালয় এ ধরনের টুথপিক না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দেশটির জনসাধারণকে।
ভিডিও ক্লিপগুলোতে দেখা যায়, লোকেরা ভাজা স্টার্চ টুথপিকগুলো গুঁড়ো পনিরসহ বিভিন্ন ধরনের স্বাদবর্ধক সহযোগে খাচ্ছে। টিকটক এবং ইনস্টাগ্রামের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাজার হাজার লাইক পাওয়ার পাশাপাশি প্রচুর শেয়ারও হচ্ছে এ ধরনের ভিডিও।
‘খাবার হিসেবে এটি নিরাপদ কি না, তা এখনো যাচাই করা হয়নি।’ গত বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ‘এক্সে’ (টুইটার) এক পোস্টে বিষয়টি জানায় দেশটির মিনিস্ট্রি অব ফুড অ্যান্ড ড্রাগ সেইফটি। এতে আরও বলা হয়, একটি স্যানিটারি পণ্য হলেও তেলে ভেজে টুথপিক খাওয়ার বিভিন্ন ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
এসব তথ্য পাওয়া যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
এ ধরনের টুথপিকে সবুজ একটি আভা আনার জন্য ফুড কালার ব্যবহার করা হয়। মূলত মিষ্টি আলু কিংবা কর্ন স্টার্চ থেকে তৈরি হয় এই টুথপিক।
প্রায়ই দক্ষিণ কোরিয়ার রেস্তোরাঁগুলোতে ম্যানুর তালিকায় থাকে এ ধরনের টুথপিক। ফিংগার ফুড বা আঙুল ব্যবহার করে তুলে সহজে খাওয়া যায় এমন ছোট টুকরো খাবার হিসেবে এটি জনপ্রিয়তাও পেয়েছে।
‘মুকবাং’ নামে পরিচিত অনলাইন ভিডিওর এক ধারায় লোকদের অতিরিক্ত পরিমাণে বা অস্বাভাবিক খাবার খেতে দেখা যায়। আর এটি দক্ষিণ কোরিয়ায় বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
একজন টিকটক ব্যবহারকারীকে একটি ভিডিওতে ভাজা টুথপিক চিবোতে চিবোতে বলতে দেখা যায়, ‘এটি দারুণ মচমচে’।
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
২ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
২ দিন আগে