অনলাইন ডেস্ক
কল্পনা করুন তো সাগরের নিচে চমৎকার একটি রেস্তোরাঁয় বসে আছেন আপনি। নানা ধরনের সি ফুড খেতে খেতে উপভোগ করছেন সাগরের আশ্চর্য সৌন্দর্য। কখনো মাছের ঝাঁক প্রায় আপনার পাশ ঘেঁষেই চলে যাচ্ছে। আপনার এবং সাগরজলের ব্যবধান বলতে কাচের দেয়াল। এবার বাস্তবে ফিরে আসুন, সত্যি সাগরতলের এমন আশ্চর্য রেস্তোরাঁ আছে।
পৃথিবীর নানা প্রান্তের সাগরতলে এখন এমন বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁই আছে। তবে এ ধরনের প্রথম রেস্তোরাঁ মালদ্বীপের কনরাড রিসোর্টের ইতহা আন্ডারসি রেস্ট্যুরেন্ট। চারপাশে কাচের দেয়াল দিয়ে ঘেরা আশ্চর্য এ রেস্তোরাঁটির অবস্থান ভারত মহাসাগরে। সাগর সমতলের থেকে পাঁচ মিটার নিচে এটি।
২০০৫ সালে উদ্বোধন হয় রেস্তোরাঁটির। আপনার বিশেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য এর জুড়ি মেলা ভার। একবারে সর্বোচ্চ ১৪ জন অতিথির জায়গা হয় এখানে। স্থানীয় শব্দ ইতাহ অর্থ ‘মাদার অব পার্ল’ বা মুক্তোর মা। এমন নামকে সার্থক করেই রেস্তোরাঁটি যেন ভারত মহাসাগরের ঢেউয়ের নিচে জ্বলজ্বলে এক মুক্তোর মতো। এখান থেকে সাগরের অসাধারণ দৃশ্যে চোখ আটকে যাবে আপনার। হয়তো খাওয়া ভুলে দেখতে থাকবেন প্রবাল, কচ্ছপ, হাঙর, স্টিংরেসহ নানা ধরনের মাছ ও জলজ প্রাণীর আনাগোনা। অনন্য পরিবেশ ও মুখরোচক খাবার একে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মাননা, পুরস্কার পেতে সাহায্য করে।
রেস্তোরাঁটিতে লাঞ্চ এবং ডিনার করার সুযোগ আছে। সাধারণত মধ্যাহ্নভোজনে থাকে ৪ কোর্স এবং ডিনারে ৬ কোর্সের মেনু। এখানে নানা ধরনের খাবার পরিবেশিত হলেও সি ফুডের নামই বেশি। সি ফুড বা সামুদ্রিক খাবারের প্ল্যাটারে থাকে লবস্টার, সামুদ্রিক শামুক, ক্যাভিয়ার, গ্রিল করা মাছ প্রভৃতি।
রেস্তোরাঁটিতে প্রবেশ করতে হলে, জেটির শেষ মাথায় খড়ের ছাউনি দেওয়া একটি মঞ্চ থেকে ঘোরানো সিঁড়ি ধরে নিচে নেমে আসবেন। তারপর প্রবেশ করবেন বাঁকানো ছাদের একটি চওড়া সুড়ঙ্গের মতো দেখতে রেস্তোরাঁটিতে। ভেতর থেকে চারপাশের সাগরে ২৭০ ডিগ্রি ভিও পাবেন। রেস্তোরাঁটি তৈরি এবং নকশা করে নিউজিল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এম জে মারফি লিমিটেড। সত্যি বলতে এটাই ছিল এ ধরনের প্রথম রেস্তোরাঁ যেখান থেকে সাগরের পরিষ্কার ল্যাগুন, বর্ণিল প্রবাল বাগান, উষ্ণমণ্ডলীয় সব মাছের দেখা মেলে। এখন এ ধরনের আরও কিছু রেস্তোরাঁ চালু হলেও ইতহাকে এখনো পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় রেস্তোরাঁগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
স্বাভাবিকভাবেই এখানে খাবারের দাম বেশ চড়া। মধ্যাহ্নভোজন জনপ্রতি ২৩৮ ডলারের (২৬ হাজার টাকা) আশপাশে এবং ডিনারে ৩৯০ ডলারের (৪৩ হাজার টাকা) মতো খরচ হবে। আর অবশ্যই আগে থকে রিজার্ভ করতে হয়। এমনিতে বেলা এগারোটায় খুলে রেস্তোরাঁটি। বন্ধ হয় রাত ১২ টায়। অবশ্য মাঝখানে স্বল্পকালীন বিরতি থাকে।
এখানে মধ্যাহ্নভোজনে বাচ্চাদের নিয়ে আসতে কোনো সমস্যা নেই। তবে ডিনারে কেবল প্রাপ্তবয়স্করাই সময় কাটাতে এবং খেতে পারেন। কারণ ওই সময় অনেক অতিথিই নিজেদের মতো করে একটু শান্ত পরিবেশে সময় কাটাতে এবং খাবারটা উপভোগ করতে চান। এমনকি কনরাড রিসোর্টের বাইরের অনেক অতিথিও জীবনের বিশেষ কোনো সময়, মুহূর্তকে স্মরণীয় করে রাখতে এখানে আসেন। বাচ্চাদের হই-হল্লায় যেন তাঁদের সমস্যা তৈরি করতে না পারে তাই এমন ব্যবস্থা।
ইতহা আন্ডারওয়াটার রেস্টুরেন্ট মোটামুটি সব ধরনের অতিথিদের জন্যই উন্মুক্ত। আপনি শুধুমাত্র আপনার পরিবার নিয়ে আসতে পারেন, তেমনি অফিসের সহকর্মীদের লাঞ্চ কিংবা ডিনার করার জন্যও বুক করতে পারেন। অবশ্য সে ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে দলের সদস্য সংখ্যা বেশি হওয়া চলবে না। প্রতি বছর মালদ্বীপ বেশ কিছু করপোরেট ভ্রমণকারীদের আপ্যায়ন করে, যার মধ্যে অনেকেই চীন থেকে আসেন। প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায়ই সেরা কর্মীদের স্বীকৃতি এবং পুরস্কৃত করার জন্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সাগরতলের এ রেস্তোরাঁ এ ধরনের অনুষ্ঠানের জন্য চমৎকার একটি জায়গা।
গ্রুপ লাঞ্চ ছাড়াও রেস্তোরাঁটি যুগলের জন্য একান্ত নিজস্ব মধ্যাহ্নভোজনের একটি জায়গাও হতে পারে। বিশেষ করে প্রেম বা বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার জন্য জায়গাটি আদর্শ। তেমনি বিবাহবার্ষিকী উদ্যাপনে এটি একটি দুর্দান্ত স্থান হতে পারে। ফুল, পাম গাছের পাতা দিয়ে আপনার মনের মতো করে সাগরতলের ছোট্ট এই রাজ্যকে সাজিয়ে দেবে রেস্তোরাঁর কর্মীরা। তবে এখানে বলে রাখা হলো, এমন ব্যক্তিগত কিছু আয়োজন করা তখনই সম্ভব হবে, যখন ওই নির্দিষ্ট তারিখের জন্য আগে থেকে কোনো অতিথির রিজার্ভেশন থাকবে না। কনরাডের পাশাপাশি অন্যান্য রিসোর্টে আসা অতিথিদের কয়েক মাস আগেই রেস্তোরাঁয় খাওয়ার জন্য বুকিং দিয়ে রাখতে দেখা যায়।
এখন তাহলে কীভাবে রেস্তোরাঁটিতে পৌঁছানো যাবে তা জেনে নেওয়া যাক। এ জন্য আপনাকে যেতে হবে কনরাড মালদ্বীপ র্যাংগালি আইল্যান্ডে। মালে থেকে জায়গাটির দূরত্ব ৯৬ কিলোমিটার। সাধারণত সি প্লেনে যাওয়াটাই সবচেয়ে সহজ দ্বীপটিতে। আর সেখানে পৌঁছে গেল ওই সাগরতলের রেস্তোরাঁয় পৌঁছাতে কোনো সমস্যা হবে না, কারণ ওই দ্বীপের সাগর তলেই এর অবস্থান। কাজেই কখনো মালদ্বীপ ভ্রমণে গেলে সাগরতলের রেস্তোরাঁটিকে একটা লাঞ্চ কিংবা ডিনার করার কথা ভাবতেই পারেন। তবে বুঝতেই পারছেন গাঁটের পয়সা ভালোই খরচ হবে এতে।
সূত্র: ট্রাভেল ট্রায়াঙ্গল, এটলাস অবসকিউরা, মালদ্বীপ ফাইনেস্ট ডট কম
কল্পনা করুন তো সাগরের নিচে চমৎকার একটি রেস্তোরাঁয় বসে আছেন আপনি। নানা ধরনের সি ফুড খেতে খেতে উপভোগ করছেন সাগরের আশ্চর্য সৌন্দর্য। কখনো মাছের ঝাঁক প্রায় আপনার পাশ ঘেঁষেই চলে যাচ্ছে। আপনার এবং সাগরজলের ব্যবধান বলতে কাচের দেয়াল। এবার বাস্তবে ফিরে আসুন, সত্যি সাগরতলের এমন আশ্চর্য রেস্তোরাঁ আছে।
পৃথিবীর নানা প্রান্তের সাগরতলে এখন এমন বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁই আছে। তবে এ ধরনের প্রথম রেস্তোরাঁ মালদ্বীপের কনরাড রিসোর্টের ইতহা আন্ডারসি রেস্ট্যুরেন্ট। চারপাশে কাচের দেয়াল দিয়ে ঘেরা আশ্চর্য এ রেস্তোরাঁটির অবস্থান ভারত মহাসাগরে। সাগর সমতলের থেকে পাঁচ মিটার নিচে এটি।
২০০৫ সালে উদ্বোধন হয় রেস্তোরাঁটির। আপনার বিশেষ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য এর জুড়ি মেলা ভার। একবারে সর্বোচ্চ ১৪ জন অতিথির জায়গা হয় এখানে। স্থানীয় শব্দ ইতাহ অর্থ ‘মাদার অব পার্ল’ বা মুক্তোর মা। এমন নামকে সার্থক করেই রেস্তোরাঁটি যেন ভারত মহাসাগরের ঢেউয়ের নিচে জ্বলজ্বলে এক মুক্তোর মতো। এখান থেকে সাগরের অসাধারণ দৃশ্যে চোখ আটকে যাবে আপনার। হয়তো খাওয়া ভুলে দেখতে থাকবেন প্রবাল, কচ্ছপ, হাঙর, স্টিংরেসহ নানা ধরনের মাছ ও জলজ প্রাণীর আনাগোনা। অনন্য পরিবেশ ও মুখরোচক খাবার একে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মাননা, পুরস্কার পেতে সাহায্য করে।
রেস্তোরাঁটিতে লাঞ্চ এবং ডিনার করার সুযোগ আছে। সাধারণত মধ্যাহ্নভোজনে থাকে ৪ কোর্স এবং ডিনারে ৬ কোর্সের মেনু। এখানে নানা ধরনের খাবার পরিবেশিত হলেও সি ফুডের নামই বেশি। সি ফুড বা সামুদ্রিক খাবারের প্ল্যাটারে থাকে লবস্টার, সামুদ্রিক শামুক, ক্যাভিয়ার, গ্রিল করা মাছ প্রভৃতি।
রেস্তোরাঁটিতে প্রবেশ করতে হলে, জেটির শেষ মাথায় খড়ের ছাউনি দেওয়া একটি মঞ্চ থেকে ঘোরানো সিঁড়ি ধরে নিচে নেমে আসবেন। তারপর প্রবেশ করবেন বাঁকানো ছাদের একটি চওড়া সুড়ঙ্গের মতো দেখতে রেস্তোরাঁটিতে। ভেতর থেকে চারপাশের সাগরে ২৭০ ডিগ্রি ভিও পাবেন। রেস্তোরাঁটি তৈরি এবং নকশা করে নিউজিল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান এম জে মারফি লিমিটেড। সত্যি বলতে এটাই ছিল এ ধরনের প্রথম রেস্তোরাঁ যেখান থেকে সাগরের পরিষ্কার ল্যাগুন, বর্ণিল প্রবাল বাগান, উষ্ণমণ্ডলীয় সব মাছের দেখা মেলে। এখন এ ধরনের আরও কিছু রেস্তোরাঁ চালু হলেও ইতহাকে এখনো পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় রেস্তোরাঁগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
স্বাভাবিকভাবেই এখানে খাবারের দাম বেশ চড়া। মধ্যাহ্নভোজন জনপ্রতি ২৩৮ ডলারের (২৬ হাজার টাকা) আশপাশে এবং ডিনারে ৩৯০ ডলারের (৪৩ হাজার টাকা) মতো খরচ হবে। আর অবশ্যই আগে থকে রিজার্ভ করতে হয়। এমনিতে বেলা এগারোটায় খুলে রেস্তোরাঁটি। বন্ধ হয় রাত ১২ টায়। অবশ্য মাঝখানে স্বল্পকালীন বিরতি থাকে।
এখানে মধ্যাহ্নভোজনে বাচ্চাদের নিয়ে আসতে কোনো সমস্যা নেই। তবে ডিনারে কেবল প্রাপ্তবয়স্করাই সময় কাটাতে এবং খেতে পারেন। কারণ ওই সময় অনেক অতিথিই নিজেদের মতো করে একটু শান্ত পরিবেশে সময় কাটাতে এবং খাবারটা উপভোগ করতে চান। এমনকি কনরাড রিসোর্টের বাইরের অনেক অতিথিও জীবনের বিশেষ কোনো সময়, মুহূর্তকে স্মরণীয় করে রাখতে এখানে আসেন। বাচ্চাদের হই-হল্লায় যেন তাঁদের সমস্যা তৈরি করতে না পারে তাই এমন ব্যবস্থা।
ইতহা আন্ডারওয়াটার রেস্টুরেন্ট মোটামুটি সব ধরনের অতিথিদের জন্যই উন্মুক্ত। আপনি শুধুমাত্র আপনার পরিবার নিয়ে আসতে পারেন, তেমনি অফিসের সহকর্মীদের লাঞ্চ কিংবা ডিনার করার জন্যও বুক করতে পারেন। অবশ্য সে ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে দলের সদস্য সংখ্যা বেশি হওয়া চলবে না। প্রতি বছর মালদ্বীপ বেশ কিছু করপোরেট ভ্রমণকারীদের আপ্যায়ন করে, যার মধ্যে অনেকেই চীন থেকে আসেন। প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায়ই সেরা কর্মীদের স্বীকৃতি এবং পুরস্কৃত করার জন্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সাগরতলের এ রেস্তোরাঁ এ ধরনের অনুষ্ঠানের জন্য চমৎকার একটি জায়গা।
গ্রুপ লাঞ্চ ছাড়াও রেস্তোরাঁটি যুগলের জন্য একান্ত নিজস্ব মধ্যাহ্নভোজনের একটি জায়গাও হতে পারে। বিশেষ করে প্রেম বা বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার জন্য জায়গাটি আদর্শ। তেমনি বিবাহবার্ষিকী উদ্যাপনে এটি একটি দুর্দান্ত স্থান হতে পারে। ফুল, পাম গাছের পাতা দিয়ে আপনার মনের মতো করে সাগরতলের ছোট্ট এই রাজ্যকে সাজিয়ে দেবে রেস্তোরাঁর কর্মীরা। তবে এখানে বলে রাখা হলো, এমন ব্যক্তিগত কিছু আয়োজন করা তখনই সম্ভব হবে, যখন ওই নির্দিষ্ট তারিখের জন্য আগে থেকে কোনো অতিথির রিজার্ভেশন থাকবে না। কনরাডের পাশাপাশি অন্যান্য রিসোর্টে আসা অতিথিদের কয়েক মাস আগেই রেস্তোরাঁয় খাওয়ার জন্য বুকিং দিয়ে রাখতে দেখা যায়।
এখন তাহলে কীভাবে রেস্তোরাঁটিতে পৌঁছানো যাবে তা জেনে নেওয়া যাক। এ জন্য আপনাকে যেতে হবে কনরাড মালদ্বীপ র্যাংগালি আইল্যান্ডে। মালে থেকে জায়গাটির দূরত্ব ৯৬ কিলোমিটার। সাধারণত সি প্লেনে যাওয়াটাই সবচেয়ে সহজ দ্বীপটিতে। আর সেখানে পৌঁছে গেল ওই সাগরতলের রেস্তোরাঁয় পৌঁছাতে কোনো সমস্যা হবে না, কারণ ওই দ্বীপের সাগর তলেই এর অবস্থান। কাজেই কখনো মালদ্বীপ ভ্রমণে গেলে সাগরতলের রেস্তোরাঁটিকে একটা লাঞ্চ কিংবা ডিনার করার কথা ভাবতেই পারেন। তবে বুঝতেই পারছেন গাঁটের পয়সা ভালোই খরচ হবে এতে।
সূত্র: ট্রাভেল ট্রায়াঙ্গল, এটলাস অবসকিউরা, মালদ্বীপ ফাইনেস্ট ডট কম
বিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
১ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
১ দিন আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। শুধু আমেরিকায় নয়, বিশ্বজুড়েই আলোচনায় এখন ট্রাম্প। তবে তাঁর পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া ইতালির সার্দানিয়া দ্বীপের একটি গ্রামে একেবারেই ভিন্ন এক সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হিসেবে।
২ দিন আগেটাইটানিকের ৭০০-র বেশি যাত্রী এবং ক্রুকে উদ্ধার করেছিল একটি জাহাজ। ওই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে উপহার দেওয়া একটি সোনার ঘড়ি নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড অর্থাৎ ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলারে।
৩ দিন আগে