অনলাইন ডেস্ক
ছোটবেলায় চাঁদের বুড়ির কথা অনেকে শুনেছেন। ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসি গল্পের সঙ্গে চাঁদের বুড়ির চরকায় সুতা কাটার গল্প শুনে কেটেছে অনেকের শৈশব। ছোটবেলায় অনেকে তা সত্য ভাবলেও বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই ভ্রম কেটে গেছে সবারই। অনেকে আবার বিশ্বাস করতেন, ইঁদুরের গর্তে দাঁত রাখলে পরবর্তী সময়ে দাঁত ইঁদুরের মতো শক্ত ও ছোট হবে। ছোটদের ক্ষেত্রে এসব মনভোলানো গল্প মেনে নেওয়া গেলেও বড়রা যখন এসবে বিশ্বাস করেন, তখন তার সাধারণ জ্ঞান নিয়ে সন্দেহ জাগে।
ছেলেভোলানো গল্প যে শুধু আমাদের দেশেই চলে তা নয়। আমাদের চাঁদের বুড়ির মতো সুদূর মার্কিন মুলুকে চলে সান্তাক্লজের গল্প। এই বিশ্বাস পর্যন্ত ঠিক ছিল। তবে এক জরিপ বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১ কোটি ৬৪ লাখ মানুষই বিশ্বাস করেন, চকলেট মিল্ক বাদামি গরু থেকে আসে! মজার বিষয় হলো, জরিপে অংশ নেওয়া সবাই প্রাপ্তবয়স্ক।
চকলেট মিল্ক কোথা থেকে আসে তা জানে কি না, জানতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাপ্তবয়স্কদের ওপর জরিপ চালায় ইনোভেশন সেন্টার অব ইউএস ডেইরি ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান এডেলম্যান ইন্টেলিজেন্স। কোনো বৈজ্ঞানিক গবেষণার উদ্দেশ্যে নয়, বরং দুগ্ধজাতীয় খাবার সম্পর্কে ভোক্তাদের মজাদার সব ধারণা জানার উদ্দেশ্যে এই জরিপ চালানো হয়।
২০১৭ সালের ৫ মে থেকে ৯ মে পর্যন্ত ১ হাজার মার্কিন নাগরিকের ওপর অনলাইনে এই জরিপ চালানো হয়। জরিপে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্য থেকেই অংশ নেয় মানুষ। অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞেস করা হয়, ‘চকলেট মিল্ক কোথা থেকে আসে?’
মজার বিষয় হলো, যুক্তরাষ্ট্রের ৭ শতাংশ অর্থাৎ ১ কোটি ৬৪ লাখ মানুষই মনে করেন, চকলেট মিল্ক সরাসরি বাদামি রঙের গরু থেকে আসে। বাস্তবতা হলো, চকলেট মিল্ক তৈরি হয় কোকোয়া, চিনি ও গরুর দুধ দিয়ে।
১ কোটি ৬৪ লাখ মানুষ এমনটি বিশ্বাস করেন! তার মানে কম্বোডিয়া, চাদ বা সেনেগালের মোট জনসংখ্যার সমান প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠী এমন ভুল ধারণা নিয়ে বসে আছেন।
৭ শতাংশ মানুষ যেখানে মনে করেন চকলেট মিল্ক বাদামি গরু থেকে আসে, ৪৮ শতাংশ মানুষ সেখানে জানেনই না চকলেট মিল্ক আসে কোথা থেকে!
খাবার নিয়ে আমেরিকানদের ভুল ধারণা এখানেই শেষ নয়; ১৯৯৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক জরিপে উঠে আসে, মার্কিনদের প্রায় পাঁচ ভাগের এক ভাগই জানেন না হ্যাম বার্গারের মূল উপাদান হলো গরুর মাংস।
অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ফুড কর্পসের সহপ্রতিষ্ঠাতা সিসিলি আপটন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, ‘দিন শেষে এটা চোখ খুলে দেওয়ার মতো বিষয়। এখন আমাদের শেখানো হয়, খাবারের প্রয়োজন হলে দোকানে গিয়ে কিনে নিতে। তবে এই খাবার কোথা থেকে আসে তা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় শেখানো হয় না। আমরা এখনো এমন শিশু পাই, যারা জানেই না ফ্রেঞ্চফ্রাই আলু থেকে হয়!’
ছোটবেলায় চাঁদের বুড়ির কথা অনেকে শুনেছেন। ঘুমপাড়ানি মাসি-পিসি গল্পের সঙ্গে চাঁদের বুড়ির চরকায় সুতা কাটার গল্প শুনে কেটেছে অনেকের শৈশব। ছোটবেলায় অনেকে তা সত্য ভাবলেও বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই ভ্রম কেটে গেছে সবারই। অনেকে আবার বিশ্বাস করতেন, ইঁদুরের গর্তে দাঁত রাখলে পরবর্তী সময়ে দাঁত ইঁদুরের মতো শক্ত ও ছোট হবে। ছোটদের ক্ষেত্রে এসব মনভোলানো গল্প মেনে নেওয়া গেলেও বড়রা যখন এসবে বিশ্বাস করেন, তখন তার সাধারণ জ্ঞান নিয়ে সন্দেহ জাগে।
ছেলেভোলানো গল্প যে শুধু আমাদের দেশেই চলে তা নয়। আমাদের চাঁদের বুড়ির মতো সুদূর মার্কিন মুলুকে চলে সান্তাক্লজের গল্প। এই বিশ্বাস পর্যন্ত ঠিক ছিল। তবে এক জরিপ বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১ কোটি ৬৪ লাখ মানুষই বিশ্বাস করেন, চকলেট মিল্ক বাদামি গরু থেকে আসে! মজার বিষয় হলো, জরিপে অংশ নেওয়া সবাই প্রাপ্তবয়স্ক।
চকলেট মিল্ক কোথা থেকে আসে তা জানে কি না, জানতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাপ্তবয়স্কদের ওপর জরিপ চালায় ইনোভেশন সেন্টার অব ইউএস ডেইরি ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান এডেলম্যান ইন্টেলিজেন্স। কোনো বৈজ্ঞানিক গবেষণার উদ্দেশ্যে নয়, বরং দুগ্ধজাতীয় খাবার সম্পর্কে ভোক্তাদের মজাদার সব ধারণা জানার উদ্দেশ্যে এই জরিপ চালানো হয়।
২০১৭ সালের ৫ মে থেকে ৯ মে পর্যন্ত ১ হাজার মার্কিন নাগরিকের ওপর অনলাইনে এই জরিপ চালানো হয়। জরিপে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্য থেকেই অংশ নেয় মানুষ। অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞেস করা হয়, ‘চকলেট মিল্ক কোথা থেকে আসে?’
মজার বিষয় হলো, যুক্তরাষ্ট্রের ৭ শতাংশ অর্থাৎ ১ কোটি ৬৪ লাখ মানুষই মনে করেন, চকলেট মিল্ক সরাসরি বাদামি রঙের গরু থেকে আসে। বাস্তবতা হলো, চকলেট মিল্ক তৈরি হয় কোকোয়া, চিনি ও গরুর দুধ দিয়ে।
১ কোটি ৬৪ লাখ মানুষ এমনটি বিশ্বাস করেন! তার মানে কম্বোডিয়া, চাদ বা সেনেগালের মোট জনসংখ্যার সমান প্রাপ্তবয়স্ক জনগোষ্ঠী এমন ভুল ধারণা নিয়ে বসে আছেন।
৭ শতাংশ মানুষ যেখানে মনে করেন চকলেট মিল্ক বাদামি গরু থেকে আসে, ৪৮ শতাংশ মানুষ সেখানে জানেনই না চকলেট মিল্ক আসে কোথা থেকে!
খাবার নিয়ে আমেরিকানদের ভুল ধারণা এখানেই শেষ নয়; ১৯৯৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক জরিপে উঠে আসে, মার্কিনদের প্রায় পাঁচ ভাগের এক ভাগই জানেন না হ্যাম বার্গারের মূল উপাদান হলো গরুর মাংস।
অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ফুড কর্পসের সহপ্রতিষ্ঠাতা সিসিলি আপটন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, ‘দিন শেষে এটা চোখ খুলে দেওয়ার মতো বিষয়। এখন আমাদের শেখানো হয়, খাবারের প্রয়োজন হলে দোকানে গিয়ে কিনে নিতে। তবে এই খাবার কোথা থেকে আসে তা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় শেখানো হয় না। আমরা এখনো এমন শিশু পাই, যারা জানেই না ফ্রেঞ্চফ্রাই আলু থেকে হয়!’
বিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
২১ ঘণ্টা আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
১ দিন আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। শুধু আমেরিকায় নয়, বিশ্বজুড়েই আলোচনায় এখন ট্রাম্প। তবে তাঁর পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া ইতালির সার্দানিয়া দ্বীপের একটি গ্রামে একেবারেই ভিন্ন এক সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হিসেবে।
২ দিন আগেটাইটানিকের ৭০০-র বেশি যাত্রী এবং ক্রুকে উদ্ধার করেছিল একটি জাহাজ। ওই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে উপহার দেওয়া একটি সোনার ঘড়ি নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড অর্থাৎ ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলারে।
৩ দিন আগে