অনলাইন ডেস্ক
জন্মের পরেই মা-হারা হয়েছে হাঁসের ছানারা। এখনো ঠিকমতো খেতেও শেখেনি। ছোট্ট ছোট্ট অনাথ এই হাঁসের ছানাদের দায়িত্ব নিয়েছে কিনা একটি কুকুর! বরাবরই মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীদের প্রতি আনুগত্য ও নিঃশর্ত ভালোবাসার জন্য সুপরিচিত কুকুর। তাই বলে অনাথ হাঁসের ছানাদের দায়িত্ব নেওয়ার এমন ঘটনা বিরল।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, যুক্তরাজ্যে ‘ফ্রেড’ নামের ল্যাব্রাডর জাতের একটি কুকুর নিজে থেকে কাঁধে নিয়েছে অনাথ হাঁসের ছানাদের বড় করবার ভার। ডানা নেই তো কী হয়েছে, ফ্রেডের থাবার ওমে নিশ্চিন্তে গুটিসুটি মেরে বসে থাকে হাঁসের ছানারা।
দুই প্রজাতির প্রাণীর মধ্যে এমন আশ্চর্য ভালোবাসার একটি ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল নেট দুনিয়ায়। সুশান্ত নন্দ নামে ভারতের এক আইএফএস অফিসার টুইটারে শেয়ার করেছেন মজার সেই ভিডিও। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, কুকুর ফ্রেড পরম স্নেহে আগলে রেখেছে মা-হারা হাঁসের ছানাগুলোকে। তারা পরস্পরের সান্নিধ্য উপভোগ করছে দারুণভাবে। হাঁসের ছানারা কখনো আহ্লাদে বসে রয়েছে ফ্রেডের সামনের দুই পায়ের কাছে, কখনোবা ঘুমন্ত ফ্রেডের পিঠে চড়ে গায়ে মাখছে রোদ্দুর।
১৫ বছর বয়সী ফ্রেড ব্রিটেনের এসেক্সের মাউন্টফিচেট ক্যাসলের বাসিন্দা। আগেও একবার হাঁসের ছানাদের লালন-পালন করে নেট মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল সে। ফ্রেডের মালিক জেরেমি গোল্ডস্মিথ জানান, ২০১৮ সালে একবার ক্যাসলের পাশে কয়েকটি মা-হারা হাঁসের ছানাকে খুঁজে পাওয়া যায়। ছানাগুলো এতই ছোট যে, তাদের একা ছেড়ে দিতে পারেননি জেরেমি। বাড়িতে নিয়ে আসার পর ছানাদের দায়িত্ব নিয়ে নেয় ফ্রেড। এবং হাঁসের ছানাদের ‘সিঙ্গেল ফস্টার ড্যাড’ হয়ে ওঠে কুকুরটি।
২০১৯ সালে মাত্র ৭ দিন বয়সী হাঁসের ছানাদেরও স্নেহ দিয়ে বড় করে তোলে ফ্রেড। যত দিন না ছানাগুলো যথেষ্ট বড় হচ্ছে, তত দিন তাদের একেবারেই চোখের আড়াল করে না ফ্রেড। বড় হওয়ার পর ক্যাসলের আশপাশে ছেড়ে দেওয়া হয় তাদের। এখন পর্যন্ত মোট ১৫টি অনাথ হাঁসের ছানার গর্বিত পালক বাবা ফ্রেড।
জন্মের পরেই মা-হারা হয়েছে হাঁসের ছানারা। এখনো ঠিকমতো খেতেও শেখেনি। ছোট্ট ছোট্ট অনাথ এই হাঁসের ছানাদের দায়িত্ব নিয়েছে কিনা একটি কুকুর! বরাবরই মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীদের প্রতি আনুগত্য ও নিঃশর্ত ভালোবাসার জন্য সুপরিচিত কুকুর। তাই বলে অনাথ হাঁসের ছানাদের দায়িত্ব নেওয়ার এমন ঘটনা বিরল।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, যুক্তরাজ্যে ‘ফ্রেড’ নামের ল্যাব্রাডর জাতের একটি কুকুর নিজে থেকে কাঁধে নিয়েছে অনাথ হাঁসের ছানাদের বড় করবার ভার। ডানা নেই তো কী হয়েছে, ফ্রেডের থাবার ওমে নিশ্চিন্তে গুটিসুটি মেরে বসে থাকে হাঁসের ছানারা।
দুই প্রজাতির প্রাণীর মধ্যে এমন আশ্চর্য ভালোবাসার একটি ভিডিও ইতিমধ্যেই ভাইরাল নেট দুনিয়ায়। সুশান্ত নন্দ নামে ভারতের এক আইএফএস অফিসার টুইটারে শেয়ার করেছেন মজার সেই ভিডিও। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, কুকুর ফ্রেড পরম স্নেহে আগলে রেখেছে মা-হারা হাঁসের ছানাগুলোকে। তারা পরস্পরের সান্নিধ্য উপভোগ করছে দারুণভাবে। হাঁসের ছানারা কখনো আহ্লাদে বসে রয়েছে ফ্রেডের সামনের দুই পায়ের কাছে, কখনোবা ঘুমন্ত ফ্রেডের পিঠে চড়ে গায়ে মাখছে রোদ্দুর।
১৫ বছর বয়সী ফ্রেড ব্রিটেনের এসেক্সের মাউন্টফিচেট ক্যাসলের বাসিন্দা। আগেও একবার হাঁসের ছানাদের লালন-পালন করে নেট মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল সে। ফ্রেডের মালিক জেরেমি গোল্ডস্মিথ জানান, ২০১৮ সালে একবার ক্যাসলের পাশে কয়েকটি মা-হারা হাঁসের ছানাকে খুঁজে পাওয়া যায়। ছানাগুলো এতই ছোট যে, তাদের একা ছেড়ে দিতে পারেননি জেরেমি। বাড়িতে নিয়ে আসার পর ছানাদের দায়িত্ব নিয়ে নেয় ফ্রেড। এবং হাঁসের ছানাদের ‘সিঙ্গেল ফস্টার ড্যাড’ হয়ে ওঠে কুকুরটি।
২০১৯ সালে মাত্র ৭ দিন বয়সী হাঁসের ছানাদেরও স্নেহ দিয়ে বড় করে তোলে ফ্রেড। যত দিন না ছানাগুলো যথেষ্ট বড় হচ্ছে, তত দিন তাদের একেবারেই চোখের আড়াল করে না ফ্রেড। বড় হওয়ার পর ক্যাসলের আশপাশে ছেড়ে দেওয়া হয় তাদের। এখন পর্যন্ত মোট ১৫টি অনাথ হাঁসের ছানার গর্বিত পালক বাবা ফ্রেড।
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
২০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
১ দিন আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
৩ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৩ দিন আগে