অর্ণব সান্যাল
চারদিকে হাহাকার ছিল গতকাল। কোত্থেকে যেন একরাশ অন্ধকার নেমে এসেছিল ফেসবুকের ‘আসল’ দুনিয়ায়। এই দুনিয়া ফলোয়ারের, এই দুনিয়া লাইক–শেয়ারের। কিন্তু হুট করেই ফলোয়ার কমে গেল সবার। সবার মানে সবারই, এমনকি ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গেরও। বুঝুন তবে, সাম্য কাকে বলে!
অর্থাৎ, কারও ফলোয়ার থাকবে, কারও থাকবে না—তা হবে না তা হবে না। বিশেষ-অজ্ঞরা বলছেন, এর মধ্য দিয়ে নতুন জমানায় প্রবেশ করল ফেসবুক। নিন্দুকদের মুখে ঝামা ঘষে বুঝিয়ে দিল, ওরা কমালে সবারই কমাবে, বাড়ালে সবার। একদিন ঘুম থেকে উঠে হালের ‘প্রচণ্ড’ জলিল যেমন ফলোয়ারের সংখ্যা দেখে ‘পাগল পাগল’ হয়ে যাবে, তেমনি ঝটকা খাবে জাকারবার্গও।
সংবাদমাধ্যমের খবরে প্রকাশ, গতকাল বুধবার সকাল থেকেই ফলোয়ার ভূমিকম্পের শুরু। ঘুম থেকে উঠেই ফেসবুকে নিজেদের ফলোয়ার লিস্ট দেখে অনেকের বুক ধড়ফড় শুরু। লাখ লাখ ফলোয়ারের জায়গায় দেখাচ্ছে মাত্র কয়েক হাজার! মুহূর্তেই ফলোয়ার এত কমে গেল কী করে—এই গগনবিদারী প্রশ্নে সয়লাব হয়ে ওঠে আকাশ–বাতাস।
এমন প্রশ্নে ও নানাবিধ আশঙ্কায় বাংলার আকাশও ছিল মেঘাচ্ছন্ন। অনেকে নাকি ভাবছিলেন হয়তো শুধু বাংলাদেশেই ফেসবুক নিয়ে কোনো ঝামেলা হয়েছে। ফলোয়ারদের উদ্দেশেই জীবন–যৌবন উৎসর্গ করা এ দেশীয় সেলিব্রেটিদের বুকভাঙা কান্নায় ভারী হয়ে ওঠে আগে থেকেই বায়ুদূষণে দূষিত থাকা বাতাস। সবাই বলতে শুরু করে—‘বাংলার ভাগ্যাকাশে এ কোন দুর্যোগের ঘনঘটা’!
তবে সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা গেল, খোদ ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের ফলোয়ারের তালিকাই নেমে এসেছে তলানিতে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, জাকারবার্গের ফেসবুক ফলোয়ার ছিল ১১ কোটি ৯১ লাখ। তার প্রায় সবই নাই হয়ে যায়। এক লাফে নেমে এসেছে ১০ হাজারের নিচে।
আর এতেই নাকি এই সুজলা সুফলা শস্য–শ্যামলা বাংলার ‘জান’–এ পানি ফিরে আসে! যেখানে জাকারবার্গেরই বেইল নাই, সেখানে আমাদের স্টাম্প না থাকলেই কি—এমন ভাবনায় বাঙালি টিস্যুর ব্যবহার কমিয়ে দেয়। হাজার হোক বাঙালি তো! অন্যের ঘরের ‘কাসুন্দি’ দিয়ে আমরা কবে পাটশাক ভাজা খাইনি?
সে যাক গে। রাত আটটায় ফিরে আসা বিদ্যুতের মতো ফলোয়াররাও ফিরে এসেছে অবশেষে। এমন সমস্যার ব্যাপারে নাকি আগে থেকেই অবগত ছিল ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। কয়েক দিন আগেই বিভিন্ন দেশে এমন বিভ্রাট দেখা দেয়, গতকাল দেখা দিয়েছিল ভারত ও বাংলাদেশে। বিভ্রাট নিয়ে জানতে চাওয়া হলে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠান মেটার একজন মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, ‘আমরা এমন বেশ কিছু অভিযোগ পেয়েছি। এরই মধ্যে সমাধানের পথ খোঁজা হচ্ছে। এ বিভ্রাটের জন্য আমরা ক্ষমা চাইছি।’ পরে বিকেলে এ বিভ্রাটের সমাধান হয়। আগের মতোই ফলোয়ার চলে আসে যার যার অ্যাকাউন্টে। তবে ঠিক কী কারণে এমন হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ফেসবুকের নাম না জানা একটি ‘গুপন’ সূত্র তার চৌদ্দ গুষ্টির পরিচয় প্রকাশ করার শর্তে জানিয়েছেন, জাকারবার্গের ‘বাটাম’ খেয়েই ফলোয়ারের সংখ্যা সংক্রান্ত বিভ্রাট দ্রুত সমাধানের পথে এগোয়। নিজের ফলোয়ার কমে যাওয়ার পরই জাকারবার্গ ঝটকা খেয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে বাটামের আওতায় নিয়ে আসেন। ‘বস’–কে ম্যানেজ করতে এরপর ত্বরিৎগতিতে ফলোয়ারের ফ্লো ঠিক করতে কাজ শুরু হয়, আসে সফলতা। আবারও প্রমাণিত হলো, ‘সবার উপরে বাটাম সত্য, তাহার উপরে নাই’!
এদিকে আঁতকা ফলোয়ার কমে গিয়ে আবার ঠিক হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনায় ঠিক স্বস্তি পাচ্ছে না ‘নিখিল বাংলাদেশ ফেসবুকজীবী সমিতি’। এই সমিতির বুদ্ধিজীবী উইংয়ের অসম্মানিত সভাপতি জানিয়েছেন, শিগগিরই এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। লোডশেডিংয়ের মতো ফলোয়ারের সংখ্যাতেও যে বার উত্থান–পতন হবে না, সেই নিশ্চয়তা কে দেবে? এ কারণে জাকারবার্গ বরাবর প্রতিবাদ ও স্মারকলিপি পেশ করারও আলোচনা চলছে। তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে একটি প্রতিবাদ কমিটি গঠিত হয়েছে এরই মধ্যে। আমরা জাকারবার্গের কাছে প্রতিবাদলিপি দিতে চাই। আমাদের অনেক সদস্য ফলোয়ার কমে যাওয়ার দুঃখে চোখের জল, নাকের জল এক করে ফেলেছিল। এই কান্নার ক্ষতিপূরণ কে দেবে?’
কোনো ক্ষতিপূরণ দাবি করা হবে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে নিখিল বাংলাদেশ ফেসবুকজীবী সমিতির বুদ্ধিজীবী উইংয়ের সভাপতির চোখ প্রথমে চকচক করে ওঠে। এরপর জিভে জল এনে তিনি বলেন, ‘আপনার প্রশ্নেই আইডিয়াটা আসল মাথায়। আমি তো বুদ্ধিজীবী উইংয়ের সভাপতি, সুতরাং আইডিয়া আসাটাই স্বাভাবিক। আমরা ভাবছি, কান্নার ক্ষতিপূরণ হিসেবে কিছু ফলোয়ার এক্সট্রা চাইব। না দিলেই শুরু হবে কঠোর আন্দুলন এবং সেটা ক্রিসমাসের আগেই হবে।’
ধারণা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই হার্ডলাইনে চলে যেতে পারে নিখিল বাংলাদেশ ফেসবুকজীবী সমিতি। যদিও এ ব্যাপারে ফেসবুক বা মেটার পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়েছিল এই প্রতিবেদকের পক্ষ থেকে। কিন্তু প্রশ্নমালা পাঠানোর সময় লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ায় ইন্টারনেট না থাকার কারণে আর সেগুলো পাঠানো যায়নি।
ফলোয়ারজনিত বিভ্রাট নিয়ে জনসচেতনতা এবং এ সংক্রান্ত নাকিকান্নার আশঙ্কা মোকাবিলায় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কী ব্যবস্থা নেয়, তাই এখন দেখার।
চারদিকে হাহাকার ছিল গতকাল। কোত্থেকে যেন একরাশ অন্ধকার নেমে এসেছিল ফেসবুকের ‘আসল’ দুনিয়ায়। এই দুনিয়া ফলোয়ারের, এই দুনিয়া লাইক–শেয়ারের। কিন্তু হুট করেই ফলোয়ার কমে গেল সবার। সবার মানে সবারই, এমনকি ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গেরও। বুঝুন তবে, সাম্য কাকে বলে!
অর্থাৎ, কারও ফলোয়ার থাকবে, কারও থাকবে না—তা হবে না তা হবে না। বিশেষ-অজ্ঞরা বলছেন, এর মধ্য দিয়ে নতুন জমানায় প্রবেশ করল ফেসবুক। নিন্দুকদের মুখে ঝামা ঘষে বুঝিয়ে দিল, ওরা কমালে সবারই কমাবে, বাড়ালে সবার। একদিন ঘুম থেকে উঠে হালের ‘প্রচণ্ড’ জলিল যেমন ফলোয়ারের সংখ্যা দেখে ‘পাগল পাগল’ হয়ে যাবে, তেমনি ঝটকা খাবে জাকারবার্গও।
সংবাদমাধ্যমের খবরে প্রকাশ, গতকাল বুধবার সকাল থেকেই ফলোয়ার ভূমিকম্পের শুরু। ঘুম থেকে উঠেই ফেসবুকে নিজেদের ফলোয়ার লিস্ট দেখে অনেকের বুক ধড়ফড় শুরু। লাখ লাখ ফলোয়ারের জায়গায় দেখাচ্ছে মাত্র কয়েক হাজার! মুহূর্তেই ফলোয়ার এত কমে গেল কী করে—এই গগনবিদারী প্রশ্নে সয়লাব হয়ে ওঠে আকাশ–বাতাস।
এমন প্রশ্নে ও নানাবিধ আশঙ্কায় বাংলার আকাশও ছিল মেঘাচ্ছন্ন। অনেকে নাকি ভাবছিলেন হয়তো শুধু বাংলাদেশেই ফেসবুক নিয়ে কোনো ঝামেলা হয়েছে। ফলোয়ারদের উদ্দেশেই জীবন–যৌবন উৎসর্গ করা এ দেশীয় সেলিব্রেটিদের বুকভাঙা কান্নায় ভারী হয়ে ওঠে আগে থেকেই বায়ুদূষণে দূষিত থাকা বাতাস। সবাই বলতে শুরু করে—‘বাংলার ভাগ্যাকাশে এ কোন দুর্যোগের ঘনঘটা’!
তবে সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা গেল, খোদ ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের ফলোয়ারের তালিকাই নেমে এসেছে তলানিতে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, জাকারবার্গের ফেসবুক ফলোয়ার ছিল ১১ কোটি ৯১ লাখ। তার প্রায় সবই নাই হয়ে যায়। এক লাফে নেমে এসেছে ১০ হাজারের নিচে।
আর এতেই নাকি এই সুজলা সুফলা শস্য–শ্যামলা বাংলার ‘জান’–এ পানি ফিরে আসে! যেখানে জাকারবার্গেরই বেইল নাই, সেখানে আমাদের স্টাম্প না থাকলেই কি—এমন ভাবনায় বাঙালি টিস্যুর ব্যবহার কমিয়ে দেয়। হাজার হোক বাঙালি তো! অন্যের ঘরের ‘কাসুন্দি’ দিয়ে আমরা কবে পাটশাক ভাজা খাইনি?
সে যাক গে। রাত আটটায় ফিরে আসা বিদ্যুতের মতো ফলোয়াররাও ফিরে এসেছে অবশেষে। এমন সমস্যার ব্যাপারে নাকি আগে থেকেই অবগত ছিল ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। কয়েক দিন আগেই বিভিন্ন দেশে এমন বিভ্রাট দেখা দেয়, গতকাল দেখা দিয়েছিল ভারত ও বাংলাদেশে। বিভ্রাট নিয়ে জানতে চাওয়া হলে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠান মেটার একজন মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, ‘আমরা এমন বেশ কিছু অভিযোগ পেয়েছি। এরই মধ্যে সমাধানের পথ খোঁজা হচ্ছে। এ বিভ্রাটের জন্য আমরা ক্ষমা চাইছি।’ পরে বিকেলে এ বিভ্রাটের সমাধান হয়। আগের মতোই ফলোয়ার চলে আসে যার যার অ্যাকাউন্টে। তবে ঠিক কী কারণে এমন হয়েছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
ফেসবুকের নাম না জানা একটি ‘গুপন’ সূত্র তার চৌদ্দ গুষ্টির পরিচয় প্রকাশ করার শর্তে জানিয়েছেন, জাকারবার্গের ‘বাটাম’ খেয়েই ফলোয়ারের সংখ্যা সংক্রান্ত বিভ্রাট দ্রুত সমাধানের পথে এগোয়। নিজের ফলোয়ার কমে যাওয়ার পরই জাকারবার্গ ঝটকা খেয়ে সংশ্লিষ্ট সকলকে বাটামের আওতায় নিয়ে আসেন। ‘বস’–কে ম্যানেজ করতে এরপর ত্বরিৎগতিতে ফলোয়ারের ফ্লো ঠিক করতে কাজ শুরু হয়, আসে সফলতা। আবারও প্রমাণিত হলো, ‘সবার উপরে বাটাম সত্য, তাহার উপরে নাই’!
এদিকে আঁতকা ফলোয়ার কমে গিয়ে আবার ঠিক হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনায় ঠিক স্বস্তি পাচ্ছে না ‘নিখিল বাংলাদেশ ফেসবুকজীবী সমিতি’। এই সমিতির বুদ্ধিজীবী উইংয়ের অসম্মানিত সভাপতি জানিয়েছেন, শিগগিরই এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। লোডশেডিংয়ের মতো ফলোয়ারের সংখ্যাতেও যে বার উত্থান–পতন হবে না, সেই নিশ্চয়তা কে দেবে? এ কারণে জাকারবার্গ বরাবর প্রতিবাদ ও স্মারকলিপি পেশ করারও আলোচনা চলছে। তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে একটি প্রতিবাদ কমিটি গঠিত হয়েছে এরই মধ্যে। আমরা জাকারবার্গের কাছে প্রতিবাদলিপি দিতে চাই। আমাদের অনেক সদস্য ফলোয়ার কমে যাওয়ার দুঃখে চোখের জল, নাকের জল এক করে ফেলেছিল। এই কান্নার ক্ষতিপূরণ কে দেবে?’
কোনো ক্ষতিপূরণ দাবি করা হবে কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে নিখিল বাংলাদেশ ফেসবুকজীবী সমিতির বুদ্ধিজীবী উইংয়ের সভাপতির চোখ প্রথমে চকচক করে ওঠে। এরপর জিভে জল এনে তিনি বলেন, ‘আপনার প্রশ্নেই আইডিয়াটা আসল মাথায়। আমি তো বুদ্ধিজীবী উইংয়ের সভাপতি, সুতরাং আইডিয়া আসাটাই স্বাভাবিক। আমরা ভাবছি, কান্নার ক্ষতিপূরণ হিসেবে কিছু ফলোয়ার এক্সট্রা চাইব। না দিলেই শুরু হবে কঠোর আন্দুলন এবং সেটা ক্রিসমাসের আগেই হবে।’
ধারণা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই হার্ডলাইনে চলে যেতে পারে নিখিল বাংলাদেশ ফেসবুকজীবী সমিতি। যদিও এ ব্যাপারে ফেসবুক বা মেটার পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। তবে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়েছিল এই প্রতিবেদকের পক্ষ থেকে। কিন্তু প্রশ্নমালা পাঠানোর সময় লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ায় ইন্টারনেট না থাকার কারণে আর সেগুলো পাঠানো যায়নি।
ফলোয়ারজনিত বিভ্রাট নিয়ে জনসচেতনতা এবং এ সংক্রান্ত নাকিকান্নার আশঙ্কা মোকাবিলায় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কী ব্যবস্থা নেয়, তাই এখন দেখার।
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
৫ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৬ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২০ দিন আগে