ফজলুল কবির
সবার প্রিয় হোজ্জার বেজায় মন খারাপ। এদিকে হাঁটেন, ওদিকে তাকান, কিছুতেই কিছু হয় না। হোজ্জা এই হাসছেন তো এই কাঁদছেন। করবেন না-ই বা কেন? খাজাঞ্চি ঘোষণা করেছেন, কিছু অংশ রাজকোষে ফিরিয়ে দিলেই চোরাই মাল সহি। এখন হোজ্জা আছেন মহাফাঁপরে। একদিকে রাজকোষ ভরবে বলে খাজাঞ্চির কথায় বেশ আমোদ হচ্ছে, অন্যদিকে নিজের ঘরের মাল নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তাও হচ্ছে। আবার ভাবছেন, চোর সব সাধু বনলে তিনি কই যাবেন?
ঘটনার শুরু বৃহস্পতিবার। বেশ বৃষ্টি হচ্ছিল। হাওয়াও মিঠা খুব। আর্মি স্টেডিয়ামে কনসার্ট হচ্ছিল। আটক-ফাটক-নাটক সব ঠিাকঠাকই হচ্ছিল। সঙ্গে বাজেট হচ্ছিল। তা আবার সরাসরি সম্প্রচার। তো হোজ্জা টিভি সেটের সামনে বসে পড়লেন। সেখানেই শুনলেন, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ৭ শতাংশ কর দিলে পাচার হওয়া সব অর্থ বৈধ করার সুযোগ দেওয়ার কথা বলছেন। যুক্তি—ডলারসংকটের সমাধান। দেশে বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ বাড়াতেই বিদেশে পাচার করা অর্থ ফেরানোর এই সুযোগ। এই শোনার পর থেকেই হোজ্জা কেবল এদিকে হাঁটেন, ওদিকে তাকান। একটু কাশেন, আবার দাঁড়ান। ভাবেন, খাজাঞ্চি (হোজ্জার অভ্যাস যায়নি) এটা কী বলল? যদিও কে বোঝাবে তাঁকে, খাজাঞ্চি আর অর্থমন্ত্রীতে বিস্তর ফারাক। সে যাক।
এটা নন্দিত নাসিরউদ্দিন হোজ্জার এই জন্মের বিপত্তি। জাতিশ্বর হওয়ায় গেল জনমের নানা ফাঁপরের কথা তাঁর বিলক্ষণ মনে আছে। সেসব গুণে-বেছে দেখলেন, এটাই সবচেয়ে বড় ফাঁপর। কী করবেন, ভেবে পান না। বিস্তর টেনশনের পর হোজ্জা ভাবলেন, মনচেটে বসবেন। এটা হোজ্জার নতুন আবিষ্কার। মৃতদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য যেমন আছে প্ল্যানচেট, তেমনি জ্যান্ত কিন্তু বাস্তবিক যোগাযোগ অসম্ভব ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগে হোজ্জার তরিকা হলো মনচেট। গভীর মনোযোগ দিয়ে ধ্যানে বসে হোজ্জা ডাকলেন পি কে হালদারকে। আহা বেচারা, আলিশান বাড়ি রেখে এখন আটক হয়ে ফাটকে। কী খায়, না খায়। হোজ্জা ভাবলেন আর মৃদু দুঃখ পেলেন।
এরপর সব ঝেড়ে ফেলে, আবেগকে পাশবালিশ করে পাশে রেখে মনচেটে পিকের দিকে গাঢ় চোখে তাকালেন। হোজ্জার দৃষ্টি যত তীক্ষ্ণ হয়, চোখ তত সরু হয়। পিকে ফাটকের মধ্যে আধা ঘুম-আধা জাগরণে হোজ্জাকে দেখে বেশ ভড়কে গেলেন। ঠিক দেখছেন, না বেঠিক, তা ঠিক বুঝতে পারছেন না। পি কের এহেন দশায় হোজ্জার মায়া হলো। বললেন, ‘বাবা পি কে?’
এই ডাকে পি কের কিন্তু মেজাজ খারাপ হলো। আগের ঠমক বেশ ফিরে এল। সোজা প্রশ্ন ছুড়লেন, ‘কে তুমি?’ হোজ্জা স্মিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘লোকে আমারে হোজ্জা কয়।’
-তা আমার কাছে কী?
-তোমারে দেখতে আইলাম।
-আমাকে দেখার কী আছে?
- না, এই কী খাও, না খাও, কোন বালিশে ঘুমাও—এগুলা আরকি।
এবার পি কে বেশ চটে গেলেন। বললেন, ‘এসবের মানে কী? একটু শান্ত মনে হিসাবও করতে পারি না। ধুর ছাই...।’
- না, তাইলে খুইলাই কই।
-বলো!
-চোরাই মালের অংশ রাজকোষে রাখার জন্য ঢেঁড়া পেটা হচ্ছে, তা কি শুনছ?
-হুম
-এইটা কি ঠিক হইল?
-না।
এবার বিস্মিত হোজ্জার প্রশ্ন, ‘ক্যান ক্যান?’
-৭ পার্সেন্ট অনেক বেশি।
-ও বেশি হইল?
-তো বেশি না? ব্যাংকে আমানত রাখলে তো ৮ পার্সেন্ট সুদ দেয় শুনছি। আর আমাদের কাছ থেকে সরকার নিচ্ছে ৭ পার্সেন্ট!
-কই বেশি হইল। কম তো?
-ব্যাংকে তো লোকে গিয়ে জমা দিয়ে আসে। আর আমরা কত মেহনত করে সেই আমানত এদিক-ওদিক করি, সেই খেয়াল আছে? আমাদের শ্রমের কি কোনো দাম নাই? তার ওপর এই বিদেশ-বিভূঁইয়ে এই টাকা পাঠাতে কত কী করতে হয়। তুমি বুঝবে না।
শুনতে শুনতে হোজ্জার চোখ গাঢ় হতে থাকে, মানে সরু আরকি। সেই সরু চোখ দেখে পি কে এবার আবার ঘাবড়াল এবং তা আড়াল করতেই খেঁকিয়ে উঠল—ঠিকমতো তাকাতে পারো না? যাও যাও অনেক হয়েছে।
-তা তুমি কী করবা ভাবছ?
-চিন্তা করব।
-কী?
-না, খাজাঞ্চির হিসাবটা বেশি হইলেও...
-কী?
-এই কারাগার-ফারাগার ভালো লাগে না। কত কী করার আছে বাকি।
-মানে, ৭ পার্সেন্ট মানছ তাইলে। এই না বললা বেশি?
-মুক্তিপণ হিসেবে বেশিই, তবে বিনিয়োগ ভাবলে কিন্তু খারাপ না। সবাই এমনটাই ভাবছে বোধ হয়।
-সবাই কারা?
-এই বেগমপাড়ায় বাড়ি বানিয়েও যারা ফেঁসেছে। ও তুমি বুঝবে না।
হোজ্জার বুক ধড়ফড় করতে শুরু করল। দ্রুত বিদায় নেওয়ার চেষ্টা করল। কিন্তু পি কে শেষ মুহূর্তে তার হাত ধরে টান দিল। আরও কী যেন বলার ছিল। মনচেটের এই এক ঝামেলা। যাওয়া-আসায় বড্ড সময় লাগে। পি কের হাত ছাড়াতে তাই হোজ্জার একটু সময় লাগল। এটুকুতেই হোজ্জার বাঁ হাতের আঙুল থেকে দুটো বহুমূল্য আংটি পি কের হস্তগত হলো।
বড় দুঃখ হলো হোজ্জার। আহা রে, শখের আংটি। কিন্তু বিলাপেরও কি সময় আছে তার? দ্রুত বসল নিজের সহায়-সম্বল বাঁধাছাদা করতে। পি কে হালদাররা তো খাজাঞ্চিখানায় মাল রেখে তাদের চোরাই মাল ছাড় করে, তাদের মালই হাতাতে আসবে। টেনশন টেনশন। হোজ্জা ভাবেন, ধুর বা..., এসব মনচেট-ফেটে না গেলেই হতো। নয়নতারার বিয়েতে গেলেও না হয় হতো। এসব পি কের কাছে গিয়ে বেহুদা টেনশন বাড়ানো হলো। এখন মালের চিন্তায় ঘুম গেল।
সবার প্রিয় হোজ্জার বেজায় মন খারাপ। এদিকে হাঁটেন, ওদিকে তাকান, কিছুতেই কিছু হয় না। হোজ্জা এই হাসছেন তো এই কাঁদছেন। করবেন না-ই বা কেন? খাজাঞ্চি ঘোষণা করেছেন, কিছু অংশ রাজকোষে ফিরিয়ে দিলেই চোরাই মাল সহি। এখন হোজ্জা আছেন মহাফাঁপরে। একদিকে রাজকোষ ভরবে বলে খাজাঞ্চির কথায় বেশ আমোদ হচ্ছে, অন্যদিকে নিজের ঘরের মাল নিয়ে বেশ দুশ্চিন্তাও হচ্ছে। আবার ভাবছেন, চোর সব সাধু বনলে তিনি কই যাবেন?
ঘটনার শুরু বৃহস্পতিবার। বেশ বৃষ্টি হচ্ছিল। হাওয়াও মিঠা খুব। আর্মি স্টেডিয়ামে কনসার্ট হচ্ছিল। আটক-ফাটক-নাটক সব ঠিাকঠাকই হচ্ছিল। সঙ্গে বাজেট হচ্ছিল। তা আবার সরাসরি সম্প্রচার। তো হোজ্জা টিভি সেটের সামনে বসে পড়লেন। সেখানেই শুনলেন, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ৭ শতাংশ কর দিলে পাচার হওয়া সব অর্থ বৈধ করার সুযোগ দেওয়ার কথা বলছেন। যুক্তি—ডলারসংকটের সমাধান। দেশে বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ বাড়াতেই বিদেশে পাচার করা অর্থ ফেরানোর এই সুযোগ। এই শোনার পর থেকেই হোজ্জা কেবল এদিকে হাঁটেন, ওদিকে তাকান। একটু কাশেন, আবার দাঁড়ান। ভাবেন, খাজাঞ্চি (হোজ্জার অভ্যাস যায়নি) এটা কী বলল? যদিও কে বোঝাবে তাঁকে, খাজাঞ্চি আর অর্থমন্ত্রীতে বিস্তর ফারাক। সে যাক।
এটা নন্দিত নাসিরউদ্দিন হোজ্জার এই জন্মের বিপত্তি। জাতিশ্বর হওয়ায় গেল জনমের নানা ফাঁপরের কথা তাঁর বিলক্ষণ মনে আছে। সেসব গুণে-বেছে দেখলেন, এটাই সবচেয়ে বড় ফাঁপর। কী করবেন, ভেবে পান না। বিস্তর টেনশনের পর হোজ্জা ভাবলেন, মনচেটে বসবেন। এটা হোজ্জার নতুন আবিষ্কার। মৃতদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য যেমন আছে প্ল্যানচেট, তেমনি জ্যান্ত কিন্তু বাস্তবিক যোগাযোগ অসম্ভব ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগে হোজ্জার তরিকা হলো মনচেট। গভীর মনোযোগ দিয়ে ধ্যানে বসে হোজ্জা ডাকলেন পি কে হালদারকে। আহা বেচারা, আলিশান বাড়ি রেখে এখন আটক হয়ে ফাটকে। কী খায়, না খায়। হোজ্জা ভাবলেন আর মৃদু দুঃখ পেলেন।
এরপর সব ঝেড়ে ফেলে, আবেগকে পাশবালিশ করে পাশে রেখে মনচেটে পিকের দিকে গাঢ় চোখে তাকালেন। হোজ্জার দৃষ্টি যত তীক্ষ্ণ হয়, চোখ তত সরু হয়। পিকে ফাটকের মধ্যে আধা ঘুম-আধা জাগরণে হোজ্জাকে দেখে বেশ ভড়কে গেলেন। ঠিক দেখছেন, না বেঠিক, তা ঠিক বুঝতে পারছেন না। পি কের এহেন দশায় হোজ্জার মায়া হলো। বললেন, ‘বাবা পি কে?’
এই ডাকে পি কের কিন্তু মেজাজ খারাপ হলো। আগের ঠমক বেশ ফিরে এল। সোজা প্রশ্ন ছুড়লেন, ‘কে তুমি?’ হোজ্জা স্মিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘লোকে আমারে হোজ্জা কয়।’
-তা আমার কাছে কী?
-তোমারে দেখতে আইলাম।
-আমাকে দেখার কী আছে?
- না, এই কী খাও, না খাও, কোন বালিশে ঘুমাও—এগুলা আরকি।
এবার পি কে বেশ চটে গেলেন। বললেন, ‘এসবের মানে কী? একটু শান্ত মনে হিসাবও করতে পারি না। ধুর ছাই...।’
- না, তাইলে খুইলাই কই।
-বলো!
-চোরাই মালের অংশ রাজকোষে রাখার জন্য ঢেঁড়া পেটা হচ্ছে, তা কি শুনছ?
-হুম
-এইটা কি ঠিক হইল?
-না।
এবার বিস্মিত হোজ্জার প্রশ্ন, ‘ক্যান ক্যান?’
-৭ পার্সেন্ট অনেক বেশি।
-ও বেশি হইল?
-তো বেশি না? ব্যাংকে আমানত রাখলে তো ৮ পার্সেন্ট সুদ দেয় শুনছি। আর আমাদের কাছ থেকে সরকার নিচ্ছে ৭ পার্সেন্ট!
-কই বেশি হইল। কম তো?
-ব্যাংকে তো লোকে গিয়ে জমা দিয়ে আসে। আর আমরা কত মেহনত করে সেই আমানত এদিক-ওদিক করি, সেই খেয়াল আছে? আমাদের শ্রমের কি কোনো দাম নাই? তার ওপর এই বিদেশ-বিভূঁইয়ে এই টাকা পাঠাতে কত কী করতে হয়। তুমি বুঝবে না।
শুনতে শুনতে হোজ্জার চোখ গাঢ় হতে থাকে, মানে সরু আরকি। সেই সরু চোখ দেখে পি কে এবার আবার ঘাবড়াল এবং তা আড়াল করতেই খেঁকিয়ে উঠল—ঠিকমতো তাকাতে পারো না? যাও যাও অনেক হয়েছে।
-তা তুমি কী করবা ভাবছ?
-চিন্তা করব।
-কী?
-না, খাজাঞ্চির হিসাবটা বেশি হইলেও...
-কী?
-এই কারাগার-ফারাগার ভালো লাগে না। কত কী করার আছে বাকি।
-মানে, ৭ পার্সেন্ট মানছ তাইলে। এই না বললা বেশি?
-মুক্তিপণ হিসেবে বেশিই, তবে বিনিয়োগ ভাবলে কিন্তু খারাপ না। সবাই এমনটাই ভাবছে বোধ হয়।
-সবাই কারা?
-এই বেগমপাড়ায় বাড়ি বানিয়েও যারা ফেঁসেছে। ও তুমি বুঝবে না।
হোজ্জার বুক ধড়ফড় করতে শুরু করল। দ্রুত বিদায় নেওয়ার চেষ্টা করল। কিন্তু পি কে শেষ মুহূর্তে তার হাত ধরে টান দিল। আরও কী যেন বলার ছিল। মনচেটের এই এক ঝামেলা। যাওয়া-আসায় বড্ড সময় লাগে। পি কের হাত ছাড়াতে তাই হোজ্জার একটু সময় লাগল। এটুকুতেই হোজ্জার বাঁ হাতের আঙুল থেকে দুটো বহুমূল্য আংটি পি কের হস্তগত হলো।
বড় দুঃখ হলো হোজ্জার। আহা রে, শখের আংটি। কিন্তু বিলাপেরও কি সময় আছে তার? দ্রুত বসল নিজের সহায়-সম্বল বাঁধাছাদা করতে। পি কে হালদাররা তো খাজাঞ্চিখানায় মাল রেখে তাদের চোরাই মাল ছাড় করে, তাদের মালই হাতাতে আসবে। টেনশন টেনশন। হোজ্জা ভাবেন, ধুর বা..., এসব মনচেট-ফেটে না গেলেই হতো। নয়নতারার বিয়েতে গেলেও না হয় হতো। এসব পি কের কাছে গিয়ে বেহুদা টেনশন বাড়ানো হলো। এখন মালের চিন্তায় ঘুম গেল।
৯১১-তে ফোন দিয়ে কত জরুরি প্রয়োজনেই তো সাহায্য চায় মানুষ। তাই বলে নিশ্চয় আশা করবেন না কেউ অঙ্ক মিলিয়ে দিতে বলবে। কিন্তু ৯১১-তে ফোন দিয়ে এ আবদারই করে যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের ১০ বছরের এক বালক।
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ এক ফ্লাইটের যাত্রীরা অপর এক যাত্রীকে মাঝপথে চেপে ধরে হাত-পা টেপ দিয়ে আটকে দেন। অবশ্য ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। তিনি উড়োজাহাজটি ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় থাকা অবস্থায় দরজা খুলে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন।
৩ দিন আগেবিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
৫ দিন আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
৫ দিন আগে